ক্রীড়া ডেস্ক
পাকিস্তানের মাঠে তাদের বিপক্ষে সিরিজ জয় যেকোনো দলের জন্যই কঠিন ব্যাপার। বাংলাদেশ গিয়ে করল ধবলধোলাই। পাকিস্তানের সাবেকদের মতো ভারতীয় ক্রিকেটার রবিচন্দ্রন অশ্বিনও যেন এই হার সহজভাবে মেনে নিতে পারছেন না।
অশ্বিনের মতে, পাকিস্তান ক্রিকেটের ইতিহাস, ঐতিহ্য, পূর্বের সঙ্গে এমন পারফরম্যান্স বেমানান। ভারতের এই অফ স্পিনার নিজের ইউটিউব চ্যানেলে এক ভিডিওতে বলেন, ‘কী দারুণ জয় বাংলাদেশের জন্য। তবে পাকিস্তানের জন্য হতাশার ব্যাপার। বিষয়টি হতাশার কারণ পাকিস্তানকে আসলে সহজে হারানো যায় না। তবে এক হাজার দিনের চেয়েও বেশি হয়ে গেল পাকিস্তান ঘরের মাঠে জিততে পারছে না। পাকিস্তানের ক্রিকেটের সমর্থকেরা অনেক প্যাশনেট।’
পাকিস্তানের কিংবদন্তি ক্রিকেটারদের কথা উল্লেখ করে অশ্বিন বলেছেন, ‘আপনারা জানেন কী ভেবে আমার এতটা খারাপ লাগছে? পাকিস্তানের ইতিহাসের কথা ভেবে। ওয়াকার ইউনিস, ওয়াসিম আকরাম, শোয়েব আখতার, ইমরান খান, ইনজামাম-উল-হক, সেলিম মালিক, ইজাজ আহমেদ, আমির সোহেল, সাঈদ আনোয়ার—এই তালিকা কেবল লম্বাই হতে থাকে। কী দারুণ ঐতিহ্য আছে এই দেশের এবং ক্রিকেট দলের।’
শান মাসুদ অধিনায়কত্ব পাওয়ার পর প্রথম সিরিজেই দল এমন বিধ্বস্ত, পাকিস্তানের অধিনায়কের জন্য বেশ খারাপ লাগছে অশ্বিনের, ‘আমার শান মাসুদের জন্য অনেক খারাপ লাগছে। শান মাসুদ আসলে দারুণ স্মার্ট একজন ক্রিকেটার। আমি তাকে চিনি। দারুণ বুদ্ধিদীপ্ত কথাবার্তা বলে থাকে সে। পাকিস্তানের জন্য সে দারুণ একজন অধিনায়ক হতে পারবে। তবে এই মুহূর্তে পাকিস্তান দলকে সামলানো, যেখানে বাবর আজম অধিনায়ক নয়, কিন্তু সে (বাবর) দলের পোস্টার বয়, ড্রেসিংরুম সামাল দেওয়াটা সত্যিই সহজ হতে যাচ্ছে না।’
বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের কৃতিত্ব দিয়েছেন অশ্বিন। তারা অনেক দূর এগিয়েছে বললে এই অভিজ্ঞ ক্রিকেটার, ‘অবশ্যই, বাংলাদেশ অনেক দূর এগিয়ে গেছে। আমি তাদের থেকে কোনো কিছুই কেড়ে নিচ্ছি না। গত বছর যখন আমরা বাংলাদেশ সফরে গেলাম, আমরা টের পেয়েছিলাম বাংলাদেশ কতটা ভালো টেস্ট দল। তাদের অনেক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ক্রিকেটার রয়েছে সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, মেহেদী হাসানদের (মিরাজ) মতো এবং তাদের যথেষ্ট তরুণ প্রতিভাবান ক্রিকেটারও রয়েছে।’
পাকিস্তানের মাঠে তাদের বিপক্ষে সিরিজ জয় যেকোনো দলের জন্যই কঠিন ব্যাপার। বাংলাদেশ গিয়ে করল ধবলধোলাই। পাকিস্তানের সাবেকদের মতো ভারতীয় ক্রিকেটার রবিচন্দ্রন অশ্বিনও যেন এই হার সহজভাবে মেনে নিতে পারছেন না।
অশ্বিনের মতে, পাকিস্তান ক্রিকেটের ইতিহাস, ঐতিহ্য, পূর্বের সঙ্গে এমন পারফরম্যান্স বেমানান। ভারতের এই অফ স্পিনার নিজের ইউটিউব চ্যানেলে এক ভিডিওতে বলেন, ‘কী দারুণ জয় বাংলাদেশের জন্য। তবে পাকিস্তানের জন্য হতাশার ব্যাপার। বিষয়টি হতাশার কারণ পাকিস্তানকে আসলে সহজে হারানো যায় না। তবে এক হাজার দিনের চেয়েও বেশি হয়ে গেল পাকিস্তান ঘরের মাঠে জিততে পারছে না। পাকিস্তানের ক্রিকেটের সমর্থকেরা অনেক প্যাশনেট।’
পাকিস্তানের কিংবদন্তি ক্রিকেটারদের কথা উল্লেখ করে অশ্বিন বলেছেন, ‘আপনারা জানেন কী ভেবে আমার এতটা খারাপ লাগছে? পাকিস্তানের ইতিহাসের কথা ভেবে। ওয়াকার ইউনিস, ওয়াসিম আকরাম, শোয়েব আখতার, ইমরান খান, ইনজামাম-উল-হক, সেলিম মালিক, ইজাজ আহমেদ, আমির সোহেল, সাঈদ আনোয়ার—এই তালিকা কেবল লম্বাই হতে থাকে। কী দারুণ ঐতিহ্য আছে এই দেশের এবং ক্রিকেট দলের।’
শান মাসুদ অধিনায়কত্ব পাওয়ার পর প্রথম সিরিজেই দল এমন বিধ্বস্ত, পাকিস্তানের অধিনায়কের জন্য বেশ খারাপ লাগছে অশ্বিনের, ‘আমার শান মাসুদের জন্য অনেক খারাপ লাগছে। শান মাসুদ আসলে দারুণ স্মার্ট একজন ক্রিকেটার। আমি তাকে চিনি। দারুণ বুদ্ধিদীপ্ত কথাবার্তা বলে থাকে সে। পাকিস্তানের জন্য সে দারুণ একজন অধিনায়ক হতে পারবে। তবে এই মুহূর্তে পাকিস্তান দলকে সামলানো, যেখানে বাবর আজম অধিনায়ক নয়, কিন্তু সে (বাবর) দলের পোস্টার বয়, ড্রেসিংরুম সামাল দেওয়াটা সত্যিই সহজ হতে যাচ্ছে না।’
বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের কৃতিত্ব দিয়েছেন অশ্বিন। তারা অনেক দূর এগিয়েছে বললে এই অভিজ্ঞ ক্রিকেটার, ‘অবশ্যই, বাংলাদেশ অনেক দূর এগিয়ে গেছে। আমি তাদের থেকে কোনো কিছুই কেড়ে নিচ্ছি না। গত বছর যখন আমরা বাংলাদেশ সফরে গেলাম, আমরা টের পেয়েছিলাম বাংলাদেশ কতটা ভালো টেস্ট দল। তাদের অনেক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ক্রিকেটার রয়েছে সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, মেহেদী হাসানদের (মিরাজ) মতো এবং তাদের যথেষ্ট তরুণ প্রতিভাবান ক্রিকেটারও রয়েছে।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
২ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
২ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৪ ঘণ্টা আগেবার্বাডোজে ২৯ জুন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর উড়ছে ভারত। জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ-টানা তিনটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ ভারত জিতেছে। ভারতের সামনে এবার টানা চারটি সিরিজ জয়ের সুযোগ।
৫ ঘণ্টা আগে