ক্রীড়া ডেস্ক
মেহেদি হাসান মিরাজের কাঁধে চড়েই গত বছর ভারত সিরিজের বৈতরণী পার হয়েছিল বাংলাদেশ। অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে হয়েছিলেন সিরিজসেরা। আইসিসির ২০২২ ওয়ানডে দলে জায়গা পেলেন বাংলাদেশের এই অলরাউন্ডার।
শুধু ভারত সিরিজই নয়, আফগানিস্তান সিরিজেও বিপর্যয়ের মুহূর্তে বাংলাদেশের হাল ধরেছিলেন মিরাজ। মিরাজ ছাড়া এই দলে আছেন বাবর আজম, সিকান্দার রাজা, মোহাম্মদ সিরাজের মতো তারকা ক্রিকেটাররা। গত বছর ওয়ানডেতে পাকিস্তানি অধিনায়ক হ্যাটট্রিক সেঞ্চুরি করেছিলেন। পাকিস্তানের মতো আইসিসির বর্ষসেরা ওয়ানডে দলেরও অধিনায়ক বাবর। আর রাজা ২০২২ বছরটা কাটিয়েছেন স্বপ্নের মতো। আগস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজ-সেরা হয়েছিলেন জিম্বাবুয়ের এই অলরাউন্ডার। মোহাম্মদ সিরাজ নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ব্যাটারদের দারুণ পরীক্ষা নিয়েছেন।
আইসিসির ২০২২ ওয়ানডে দলে দুজন করে ক্রিকেটার আছেন অস্ট্রেলিয়া, ভারত, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও নিউজিল্যান্ডের। সিরাজ ছাড়া আরেক ভারতীয় ক্রিকেটার হলেন শ্রেয়াস আইয়ার। একজন করে ক্রিকেটার আছেন বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ডের।
আইসিসির ২০২২ ওয়ানডে দল:
১। বাবর আজম (অধিনায়ক) (পাকিস্তান) :
৯ ম্যাচ; ৬৭৯ রান; গড়: ৮৪.৮৭; স্ট্রাইকরেট: ৯০.৭৭; সর্বোচ্চ: ১১৪; সেঞ্চুরি: ৩; ফিফটি: ৫
২। ট্রাভিস হেড (অস্ট্রেলিয়া) :
৯ ম্যাচ, ৫৫০ রান, গড়: ৬৮.৭৫, স্ট্রাইকরেট: ১১২.২৪, সর্বোচ্চ: ১৫২, সেঞ্চুরি: ২, ফিফটি: ৩
৩। শাই হোপ (ওয়েস্ট ইন্ডিজ):
২১ ম্যাচ; ৭০৯ রান; গড়: ৩৫.৪৫; স্ট্রাইকরেট: ৭৪.২৪; সর্বোচ্চ: ১২৭; সেঞ্চুরি: ৩; ফিফটি: ২
৪। শ্রেয়াস আইয়ার (ভারত):
১৭ ম্যাচ, ৭২৪ রান, গড়: ৫৫.৬৯, স্ট্রাইকরেট: ৯১.৫২, সর্বোচ্চ: ১১৩ *, সেঞ্চুরি: ১, ফিফটি: ৬
৫। টম লাথাম (উইকেটরক্ষক) (নিউজিল্যান্ড):
১৫ ম্যাচ; ৫৫৮ রান; গড়: ৫৫.৮০; স্ট্রাইকরেট: ১০১.২৭; সর্বোচ্চ: ১৪৫ *; সেঞ্চুরি: ২; ফিফটি: ২
৬। সিকান্দার রাজা (জিম্বাবুয়ে):
১৫ ম্যাচ; ৬৪৫ রান; গড়: ৪৯.৬১; স্ট্রাইক রেট: ৮৭.১৬; সর্বোচ্চ: ১৩৫ *; সেঞ্চুরি: ৩; ফিফটি: ২
উইকেট: ৮; ইকোনমি: ৫.০৩; সেরা বোলিং: ৩ / ৫৬
৭। মেহেদি হাসান মিরাজ (বাংলাদেশ):
১৫ ম্যাচ; ৩৩০ রান; গড়: ৬৬; স্ট্রাইকরেট: ৮৪.১৮; সেঞ্চুরি: ১; ফিফটি: ১; ২৪ উইকেট; ইকোনমি: ৫.৪৪; সেরা বোলিং: ৪ / ২৯
৮। আলজারি জোসেফ (ওয়েস্ট ইন্ডিজ):
১৭ ম্যাচ; ২৭ উইকেট; ইকোনমি: ৪.৬১; সেরা বোলিং: ৩ / ৩৬
৯। মোহাম্মদ সিরাজ (ভারত):
১৫ ম্যাচ; ২৪ উইকেট; ইকোনমি: ৪.৬২; সেরা বোলিং: ৩ / ২৯
১০। ট্রেন্ট বোল্ট (নিউজিল্যান্ড):
৬ ম্যাচ, উইকেট: ১৮, ইকোনমি: ৩.৯৮; সেরা বোলিং: ৪ / ৩৮
১১। অ্যাডাম জাম্পা (অস্ট্রেলিয়া):
১২ ম্যাচ; ৩০ উইকেট; ইকোনমি: ৪.৯৯; সেরা বোলিং: ৫ / ৩৫
মেহেদি হাসান মিরাজের কাঁধে চড়েই গত বছর ভারত সিরিজের বৈতরণী পার হয়েছিল বাংলাদেশ। অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে হয়েছিলেন সিরিজসেরা। আইসিসির ২০২২ ওয়ানডে দলে জায়গা পেলেন বাংলাদেশের এই অলরাউন্ডার।
শুধু ভারত সিরিজই নয়, আফগানিস্তান সিরিজেও বিপর্যয়ের মুহূর্তে বাংলাদেশের হাল ধরেছিলেন মিরাজ। মিরাজ ছাড়া এই দলে আছেন বাবর আজম, সিকান্দার রাজা, মোহাম্মদ সিরাজের মতো তারকা ক্রিকেটাররা। গত বছর ওয়ানডেতে পাকিস্তানি অধিনায়ক হ্যাটট্রিক সেঞ্চুরি করেছিলেন। পাকিস্তানের মতো আইসিসির বর্ষসেরা ওয়ানডে দলেরও অধিনায়ক বাবর। আর রাজা ২০২২ বছরটা কাটিয়েছেন স্বপ্নের মতো। আগস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজ-সেরা হয়েছিলেন জিম্বাবুয়ের এই অলরাউন্ডার। মোহাম্মদ সিরাজ নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ব্যাটারদের দারুণ পরীক্ষা নিয়েছেন।
আইসিসির ২০২২ ওয়ানডে দলে দুজন করে ক্রিকেটার আছেন অস্ট্রেলিয়া, ভারত, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও নিউজিল্যান্ডের। সিরাজ ছাড়া আরেক ভারতীয় ক্রিকেটার হলেন শ্রেয়াস আইয়ার। একজন করে ক্রিকেটার আছেন বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ডের।
আইসিসির ২০২২ ওয়ানডে দল:
১। বাবর আজম (অধিনায়ক) (পাকিস্তান) :
৯ ম্যাচ; ৬৭৯ রান; গড়: ৮৪.৮৭; স্ট্রাইকরেট: ৯০.৭৭; সর্বোচ্চ: ১১৪; সেঞ্চুরি: ৩; ফিফটি: ৫
২। ট্রাভিস হেড (অস্ট্রেলিয়া) :
৯ ম্যাচ, ৫৫০ রান, গড়: ৬৮.৭৫, স্ট্রাইকরেট: ১১২.২৪, সর্বোচ্চ: ১৫২, সেঞ্চুরি: ২, ফিফটি: ৩
৩। শাই হোপ (ওয়েস্ট ইন্ডিজ):
২১ ম্যাচ; ৭০৯ রান; গড়: ৩৫.৪৫; স্ট্রাইকরেট: ৭৪.২৪; সর্বোচ্চ: ১২৭; সেঞ্চুরি: ৩; ফিফটি: ২
৪। শ্রেয়াস আইয়ার (ভারত):
১৭ ম্যাচ, ৭২৪ রান, গড়: ৫৫.৬৯, স্ট্রাইকরেট: ৯১.৫২, সর্বোচ্চ: ১১৩ *, সেঞ্চুরি: ১, ফিফটি: ৬
৫। টম লাথাম (উইকেটরক্ষক) (নিউজিল্যান্ড):
১৫ ম্যাচ; ৫৫৮ রান; গড়: ৫৫.৮০; স্ট্রাইকরেট: ১০১.২৭; সর্বোচ্চ: ১৪৫ *; সেঞ্চুরি: ২; ফিফটি: ২
৬। সিকান্দার রাজা (জিম্বাবুয়ে):
১৫ ম্যাচ; ৬৪৫ রান; গড়: ৪৯.৬১; স্ট্রাইক রেট: ৮৭.১৬; সর্বোচ্চ: ১৩৫ *; সেঞ্চুরি: ৩; ফিফটি: ২
উইকেট: ৮; ইকোনমি: ৫.০৩; সেরা বোলিং: ৩ / ৫৬
৭। মেহেদি হাসান মিরাজ (বাংলাদেশ):
১৫ ম্যাচ; ৩৩০ রান; গড়: ৬৬; স্ট্রাইকরেট: ৮৪.১৮; সেঞ্চুরি: ১; ফিফটি: ১; ২৪ উইকেট; ইকোনমি: ৫.৪৪; সেরা বোলিং: ৪ / ২৯
৮। আলজারি জোসেফ (ওয়েস্ট ইন্ডিজ):
১৭ ম্যাচ; ২৭ উইকেট; ইকোনমি: ৪.৬১; সেরা বোলিং: ৩ / ৩৬
৯। মোহাম্মদ সিরাজ (ভারত):
১৫ ম্যাচ; ২৪ উইকেট; ইকোনমি: ৪.৬২; সেরা বোলিং: ৩ / ২৯
১০। ট্রেন্ট বোল্ট (নিউজিল্যান্ড):
৬ ম্যাচ, উইকেট: ১৮, ইকোনমি: ৩.৯৮; সেরা বোলিং: ৪ / ৩৮
১১। অ্যাডাম জাম্পা (অস্ট্রেলিয়া):
১২ ম্যাচ; ৩০ উইকেট; ইকোনমি: ৪.৯৯; সেরা বোলিং: ৫ / ৩৫
দ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
৩২ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৪ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৫ ঘণ্টা আগে