ক্রীড়া ডেস্ক
২০২৩ সাল যতই শেষের দিকে এগোচ্ছে, সিকান্দার রাজা ততই উজ্জ্বল হয়ে উঠছেন। দলকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। ব্যাটে-বলে অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে দলকে জিতিয়ে ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার এখন একরকম অলিখিত এক নিয়ম বানিয়ে ফেলেছেন। প্রায় সময়ই তাঁর নাম এখন দেখা যাচ্ছে রেকর্ড বইয়ে।
২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সামনে রেখে আফ্রিকা অঞ্চলের বাছাইপর্ব শেষ হয়েছে কদিন আগে। বাছাইপর্ব শুরুর আগে রাজার কাঁধে তুলে দেওয়া হয় জিম্বাবুয়ে টি-টোয়েন্টি দলের দায়িত্ব। তাঁর নেতৃত্বে জিম্বাবুয়ে ৪ ম্যাচ জিতলেও ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের টিকিট কাটতে পারেনি। সেই রেশ কাটতে না কাটতেই গতকাল শুরু হয়েছে জিম্বাবুয়ে-আয়ারল্যান্ড তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। এর আগে জিম্বাবুয়েতে ছেলেদের ২৯৩ ওয়ানডে, ৬৫ টেস্ট, ৬৭ আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ও মেয়েদের ১০ ওয়ানডে ২০ আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি—সব মিলিয়ে যে ৪৫৫টি ম্যাচ হয়েছে, কোনোটিতেই ফ্লাডলাইটের দরকার হয়নি। হারারে স্পোর্টস ক্লাবে গত রাতে জিম্বাবুয়ে-আয়ারল্যান্ড প্রথম টি-টোয়েন্টি ছিল জিম্বাবুয়ের মাঠে ফ্লাডলাইটের আলোয় প্রথম কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ। ঐতিহাসিক এই ম্যাচ প্রতি ক্ষণে ক্ষণে রোমাঞ্চ ছড়িয়েছে। টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া আয়ারল্যান্ড করেছিল ৮ উইকেটে ১৪৭ রান। ১৪৮ রান তাড়া করতে গিয়ে শেষ বলে ১ উইকেটের রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে জিম্বাবুয়ে।
জিম্বাবুয়ের ঐতিহাসিক ম্যাচ জয়ে অধিনায়ক রাজা ছিলেন ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’। ৪ ওভার বোলিং করে ২৮ রানে ৩ উইকেট নিয়েছেন। অ্যান্ড্রু বলবার্নি, কার্টিস ক্যাম্ফার, হ্যারি টেক্টর-আয়ারল্যান্ডের তিন ব্যাটারের গুরুত্বপূর্ণ উইকেট নিয়েছেন রাজা। এরপর ব্যাটিংয়ে নেমে ৪২ বলে ৫ চার ও ২ ছক্কায় ৬৫ রান করেছেন। ব্যাটে-বলে অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ম্যান অব দ্য ম্যাচ রাজা পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বলেন, ‘ইতিহাসের অংশ হয়ে ভালো লাগছে। ভক্ত-সমর্থকদের ধন্যবাদ, তারা যে অনেকেই খেলা দেখতে এসেছে। রাতের আলোয় প্রথম ম্যাচ। রান তাড়া করে ভালো লাগছে। কৃতিত্ব ব্যাটারদের দিতে হবে।’
১৪৮ রান তাড়া করতে নেমে জিম্বাবুয়ের যখন ২১ রানে ২ উইকেট পড়ে, তখন ব্যাটিংয়ে আসেন রাজা। তৃতীয় উইকেটে ওয়েসলি মাধেভেড়ের সঙ্গে ২৯ বলে ৩২ রানের জুটি গড়ে প্রাথমিক বিপর্যয় সামাল দেন তিনি। এরপর চতুর্থ উইকেটে রায়ান বার্লের সঙ্গে ২৬ বলে ৩৮ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন। বার্লের পর ব্রায়ান বেনেটও যখন দ্রুত আউট হয়ে যান, তখন জিম্বাবুয়ের স্কোর হয়ে যায় ১৪.৩ ওভারে ৫ উইকেট ৯৭ রান। ৩৩ বলে যখন ৫১ রান দরকার, তখন ব্যাটিংয়ে এসে ক্লাইভ মাদান্দে ১১ বলে ২ চার ও ১ ছক্কায় ২০ রান করেন। ষষ্ঠ উইকেটে রাজা-মাদান্দের ১৭ বলে ৩৫ রানের জুটিতেই ম্যাচ অনেকটা নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেয় জিম্বাবুয়ে। রাজা বলেন, ‘আমি এমন লোক না যে শুধু নিজের পারফরম্যান্সের কথাই চিন্তা করি। ক্লাইভ মাদান্দের ছোট ক্যামিওটা গুরুত্বপূর্ণ ছিল। মাদান্দেকে বলেছিলাম, যদি তুমি ইতিবাচক থাকো, তাহলে বল ভালোভাবে দেখতে পাবে। তাদের কাঁধে যখন দায়িত্ব তুলে দেবেন, তারা ভালো খেলবে। আমার দল নিয়ে খুব খুশি ও গর্বিত।’
২০২৩ সাল যতই শেষের দিকে এগোচ্ছে, সিকান্দার রাজা ততই উজ্জ্বল হয়ে উঠছেন। দলকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। ব্যাটে-বলে অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে দলকে জিতিয়ে ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার এখন একরকম অলিখিত এক নিয়ম বানিয়ে ফেলেছেন। প্রায় সময়ই তাঁর নাম এখন দেখা যাচ্ছে রেকর্ড বইয়ে।
২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সামনে রেখে আফ্রিকা অঞ্চলের বাছাইপর্ব শেষ হয়েছে কদিন আগে। বাছাইপর্ব শুরুর আগে রাজার কাঁধে তুলে দেওয়া হয় জিম্বাবুয়ে টি-টোয়েন্টি দলের দায়িত্ব। তাঁর নেতৃত্বে জিম্বাবুয়ে ৪ ম্যাচ জিতলেও ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের টিকিট কাটতে পারেনি। সেই রেশ কাটতে না কাটতেই গতকাল শুরু হয়েছে জিম্বাবুয়ে-আয়ারল্যান্ড তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। এর আগে জিম্বাবুয়েতে ছেলেদের ২৯৩ ওয়ানডে, ৬৫ টেস্ট, ৬৭ আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ও মেয়েদের ১০ ওয়ানডে ২০ আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি—সব মিলিয়ে যে ৪৫৫টি ম্যাচ হয়েছে, কোনোটিতেই ফ্লাডলাইটের দরকার হয়নি। হারারে স্পোর্টস ক্লাবে গত রাতে জিম্বাবুয়ে-আয়ারল্যান্ড প্রথম টি-টোয়েন্টি ছিল জিম্বাবুয়ের মাঠে ফ্লাডলাইটের আলোয় প্রথম কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ। ঐতিহাসিক এই ম্যাচ প্রতি ক্ষণে ক্ষণে রোমাঞ্চ ছড়িয়েছে। টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া আয়ারল্যান্ড করেছিল ৮ উইকেটে ১৪৭ রান। ১৪৮ রান তাড়া করতে গিয়ে শেষ বলে ১ উইকেটের রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে জিম্বাবুয়ে।
জিম্বাবুয়ের ঐতিহাসিক ম্যাচ জয়ে অধিনায়ক রাজা ছিলেন ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’। ৪ ওভার বোলিং করে ২৮ রানে ৩ উইকেট নিয়েছেন। অ্যান্ড্রু বলবার্নি, কার্টিস ক্যাম্ফার, হ্যারি টেক্টর-আয়ারল্যান্ডের তিন ব্যাটারের গুরুত্বপূর্ণ উইকেট নিয়েছেন রাজা। এরপর ব্যাটিংয়ে নেমে ৪২ বলে ৫ চার ও ২ ছক্কায় ৬৫ রান করেছেন। ব্যাটে-বলে অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ম্যান অব দ্য ম্যাচ রাজা পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বলেন, ‘ইতিহাসের অংশ হয়ে ভালো লাগছে। ভক্ত-সমর্থকদের ধন্যবাদ, তারা যে অনেকেই খেলা দেখতে এসেছে। রাতের আলোয় প্রথম ম্যাচ। রান তাড়া করে ভালো লাগছে। কৃতিত্ব ব্যাটারদের দিতে হবে।’
১৪৮ রান তাড়া করতে নেমে জিম্বাবুয়ের যখন ২১ রানে ২ উইকেট পড়ে, তখন ব্যাটিংয়ে আসেন রাজা। তৃতীয় উইকেটে ওয়েসলি মাধেভেড়ের সঙ্গে ২৯ বলে ৩২ রানের জুটি গড়ে প্রাথমিক বিপর্যয় সামাল দেন তিনি। এরপর চতুর্থ উইকেটে রায়ান বার্লের সঙ্গে ২৬ বলে ৩৮ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন। বার্লের পর ব্রায়ান বেনেটও যখন দ্রুত আউট হয়ে যান, তখন জিম্বাবুয়ের স্কোর হয়ে যায় ১৪.৩ ওভারে ৫ উইকেট ৯৭ রান। ৩৩ বলে যখন ৫১ রান দরকার, তখন ব্যাটিংয়ে এসে ক্লাইভ মাদান্দে ১১ বলে ২ চার ও ১ ছক্কায় ২০ রান করেন। ষষ্ঠ উইকেটে রাজা-মাদান্দের ১৭ বলে ৩৫ রানের জুটিতেই ম্যাচ অনেকটা নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেয় জিম্বাবুয়ে। রাজা বলেন, ‘আমি এমন লোক না যে শুধু নিজের পারফরম্যান্সের কথাই চিন্তা করি। ক্লাইভ মাদান্দের ছোট ক্যামিওটা গুরুত্বপূর্ণ ছিল। মাদান্দেকে বলেছিলাম, যদি তুমি ইতিবাচক থাকো, তাহলে বল ভালোভাবে দেখতে পাবে। তাদের কাঁধে যখন দায়িত্ব তুলে দেবেন, তারা ভালো খেলবে। আমার দল নিয়ে খুব খুশি ও গর্বিত।’
দ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
১৭ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৪ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৫ ঘণ্টা আগে