ক্রীড়া ডেস্ক
২০২৩ সালের ১৯ নভেম্বর। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ১ লাখ দর্শকের সামনে ভারতকে কাঁদিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। কাছাকাছি গিয়ে শিরোপা না জিততে পারার আক্ষেপের ঘটনা বাদ দিলে গত বছর ওয়ানডেতে একের পর এক রেকর্ড গড়ে ভারত। উইজডেনের মতো আইসিসির বর্ষসেরা ওয়ানডে দলেও ভারতীয় ক্রিকেটারের সংখ্যা বেশি।
ওয়ানডে ক্রিকেটের হিসাব করলে ২০২৩ সালকে ‘ডাবল সেঞ্চুরির বছর’ বললেও ভুল হবে না। শুবমান গিল, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল—দুই তারকা ক্রিকেটার ডাবল সেঞ্চুরি করেছেন গত বছর। ২১৮ ওয়ানডে ম্যাচ হয়েছে গত বছরে, যা এক বছরে ওয়ানডের হিসাবে সর্বোচ্চ।
ডাবল সেঞ্চুরি করা গিল ২০২৩ সালে ওয়ানডেতে করেছেন ১৫৮৪ রান, যা গত বছরের ওয়ানডেতে কোনো ব্যাটারের সবচেয়ে বেশি রান। তিনিসহ ভারতের ৬ ক্রিকেটার জায়গা পেয়েছেন আইসিসির ২০২৩-এর বর্ষসেরা ওয়ানডে দলে।
২০২৩ সালে ওয়ানডেতে দ্বিতীয় ও তৃতীয় সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মা আছেন আইসিসির গত বছরের ওয়ানডে দলে। আইসিসির বর্ষসেরা দলটির অধিনায়কও রোহিত। কোহলি ও রোহিত ২০২৩ সালে ওয়ানডেতে করেছেন ১৩৭৭ ও ১২৫৫ রান, যার মধ্যে কোহলি গত বছর সর্বোচ্চ ৬টি সেঞ্চুরি করেন। ৭৬৫ রান করে ২০২৩ বিশ্বকাপের ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্টের পুরস্কার পান তিনি। ওয়ানডে ইতিহাসে সর্বোচ্চ ৫০ সেঞ্চুরি, কোনো নির্দিষ্ট বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি রান—দুই রেকর্ডেই কোহলি ছাড়িয়ে যান শচীন টেন্ডুলকারকে।
গিল, কোহলি, রোহিতের পাশাপাশি আছেন মোহাম্মদ শামি, কুলদীপ যাদব ও মোহাম্মদ সিরাজ। ৪৯ উইকেট নিয়ে ২০২৩ সালে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি কুলদীপ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৪ উইকেট সিরাজের। ৪৩ উইকেট নিয়ে এই তালিকায় যৌথভাবে তৃতীয় শামি ও সন্দীপ লামিচানে, যার মধ্যে লামিচানে নেই আইসিসির গত বছরের বর্ষসেরা ওয়ানডে দলে। ২০২৩ বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ২৪ উইকেট নিয়েছেন শামি।
ভারতের পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দুই জন করে ক্রিকেটার আছেন অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার। অস্ট্রেলিয়ার আছেন ট্রাভিস হেড ও অ্যাডাম জাম্পা। হেড আহমেদাবাদের ফাইনালে সেঞ্চুরি করে ম্যান অব দ্য ফাইনাল হয়েছিলেন। তাঁর সেঞ্চুরিতেই ১২ বছর পর বিশ্বকাপ ফাইনালে সেঞ্চুরির দেখা পায় ক্রিকেট বিশ্ব। জাম্পা গত বছর ওয়ানডেতে নিয়েছেন ৩৮ উইকেট, যা অস্ট্রেলিয়ানদের মধ্যে গত বছরের সর্বোচ্চ উইকেট সংখ্যা।
হেনরিখ ক্লাসেন ও মার্কো ইয়ানসেন—দক্ষিণ আফ্রিকার এ দুই ক্রিকেটার আছেন আইসিসির গত বছরের বর্ষসেরা ওয়ানডে দলে, যার মধ্যে আইসিসির ২০২৩-এর বর্ষসেরা ওয়ানডে দলের উইকেটরক্ষকের দায়িত্বে ক্লাসেন। নিউজিল্যান্ডের একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে আছেন ড্যারিল মিচেল। মিচেল গত বছর ওয়ানডেতে করেন ১২০৪ রান। বিশ্বকাপে দুটি সেঞ্চুরি করেন তিনি।
উইজডেনের ২০২৩-এর বর্ষসেরা ওয়ানডে দলে ছিলেন ভারতের ৭ ক্রিকেটার। সেখানে অবশ্য গিল জায়গা পাননি। রোহিত, কোহলি, মোহাম্মদ শামি, কুলদীপ যাদব ও মোহাম্মদ সিরাজ, জসপ্রীত বুমরা, রবীন্দ্র জাদেজা—ভারতের এই ৭ ক্রিকেটার জায়গা করে নিয়েছিলেন উইজডেনের গত বছরের ওয়ানডে দলে। উইজডেনের বর্ষসেরা দলটির নেতৃত্বেও ছিলেন রোহিত।
আইসিসির ২০২৩-এর বর্ষসেরা ওয়ানডে দল:
রোহিত শর্মা (ভারত) (অধিনায়ক) : ২৭ ম্যাচ; ১২৫৫ রান; ২ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৫২.২৯; সর্বোচ্চ: ১৩১
শুভমান গিল (ভারত) : ২৭ ম্যাচ; ১২৫৫ রান; ২ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৫২.২৯; সর্বোচ্চ: ১৩১
ট্রাভিস হেড (অস্ট্রেলিয়া) : ১৩ ম্যাচ; ৫৭০ রান; ২ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৫১.৮১; সর্বোচ্চ: ১৩৭
বিরাট কোহলি (ভারত) : ২৭ ম্যাচ; ১৩৭৭ রান; ৬ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৭২.৪; সর্বোচ্চ: ১৬৬ *
হেনরিখ ক্লাসেন (উইকেটরক্ষক) (দক্ষিণ আফ্রিকা) ; ২৪ ম্যাচ; ৯২৭ রান; ৩ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৪৬.৩৫; ২০ ডিসমিসাল; ১৯ ক্যাচ; ১ স্টাম্পিং
ড্যারিল মিচেল (নিউজিল্যান্ড) : ২৬ ম্যাচ; ১২০৪ রান; ৫ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৫২.৩৪; সর্বোচ্চ: ১৩৪
মার্কো ইয়ানসেন (দক্ষিণ আফ্রিকা) : ২০ ম্যাচ; ৪০৬ রান; ১ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৩৩.৮৩; সর্বোচ্চ: ৭৫ *; স্ট্রাইকরেট: ১১৬; ৩৩ উইকেট; ইকোনমি: ৬.৩৭; সেরা: ৫-৪০; ইনিংসে ৫ উইকেট: ১ টি
অ্যাডাম জাম্পা (অস্ট্রেলিয়া) : ২০ ম্যাচ; ৩৮ উইকেট; ইকোনমি: ৫.৭৮; সেরা: ৪-৮
কুলদীপ যাদব (ভারত) : ৩০ ম্যাচ; ৪৯ উইকেট; ইকোনমি: ৪.৬১; ইনিংসে ৫ উইকেট: ১ টি; সেরা: ৫-২৫
মোহাম্মদ সিরাজ (ভারত) : ২৫ ম্যাচ; ৪৪ উইকেট; ইকোনমি: ৫.৩৬; সেরা: ৬-২১
মোহাম্মদ শামি (ভারত) : ১৯ ম্যাচ; ৪৩ উইকেট; ইকোনমি: ৫.৩২; ইনিংসে ৫ উইকেট: ৪ টি; সেরা: ৭-৫৭
২০২৩ সালের ১৯ নভেম্বর। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ১ লাখ দর্শকের সামনে ভারতকে কাঁদিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। কাছাকাছি গিয়ে শিরোপা না জিততে পারার আক্ষেপের ঘটনা বাদ দিলে গত বছর ওয়ানডেতে একের পর এক রেকর্ড গড়ে ভারত। উইজডেনের মতো আইসিসির বর্ষসেরা ওয়ানডে দলেও ভারতীয় ক্রিকেটারের সংখ্যা বেশি।
ওয়ানডে ক্রিকেটের হিসাব করলে ২০২৩ সালকে ‘ডাবল সেঞ্চুরির বছর’ বললেও ভুল হবে না। শুবমান গিল, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল—দুই তারকা ক্রিকেটার ডাবল সেঞ্চুরি করেছেন গত বছর। ২১৮ ওয়ানডে ম্যাচ হয়েছে গত বছরে, যা এক বছরে ওয়ানডের হিসাবে সর্বোচ্চ।
ডাবল সেঞ্চুরি করা গিল ২০২৩ সালে ওয়ানডেতে করেছেন ১৫৮৪ রান, যা গত বছরের ওয়ানডেতে কোনো ব্যাটারের সবচেয়ে বেশি রান। তিনিসহ ভারতের ৬ ক্রিকেটার জায়গা পেয়েছেন আইসিসির ২০২৩-এর বর্ষসেরা ওয়ানডে দলে।
২০২৩ সালে ওয়ানডেতে দ্বিতীয় ও তৃতীয় সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মা আছেন আইসিসির গত বছরের ওয়ানডে দলে। আইসিসির বর্ষসেরা দলটির অধিনায়কও রোহিত। কোহলি ও রোহিত ২০২৩ সালে ওয়ানডেতে করেছেন ১৩৭৭ ও ১২৫৫ রান, যার মধ্যে কোহলি গত বছর সর্বোচ্চ ৬টি সেঞ্চুরি করেন। ৭৬৫ রান করে ২০২৩ বিশ্বকাপের ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্টের পুরস্কার পান তিনি। ওয়ানডে ইতিহাসে সর্বোচ্চ ৫০ সেঞ্চুরি, কোনো নির্দিষ্ট বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি রান—দুই রেকর্ডেই কোহলি ছাড়িয়ে যান শচীন টেন্ডুলকারকে।
গিল, কোহলি, রোহিতের পাশাপাশি আছেন মোহাম্মদ শামি, কুলদীপ যাদব ও মোহাম্মদ সিরাজ। ৪৯ উইকেট নিয়ে ২০২৩ সালে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি কুলদীপ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৪ উইকেট সিরাজের। ৪৩ উইকেট নিয়ে এই তালিকায় যৌথভাবে তৃতীয় শামি ও সন্দীপ লামিচানে, যার মধ্যে লামিচানে নেই আইসিসির গত বছরের বর্ষসেরা ওয়ানডে দলে। ২০২৩ বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ২৪ উইকেট নিয়েছেন শামি।
ভারতের পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দুই জন করে ক্রিকেটার আছেন অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার। অস্ট্রেলিয়ার আছেন ট্রাভিস হেড ও অ্যাডাম জাম্পা। হেড আহমেদাবাদের ফাইনালে সেঞ্চুরি করে ম্যান অব দ্য ফাইনাল হয়েছিলেন। তাঁর সেঞ্চুরিতেই ১২ বছর পর বিশ্বকাপ ফাইনালে সেঞ্চুরির দেখা পায় ক্রিকেট বিশ্ব। জাম্পা গত বছর ওয়ানডেতে নিয়েছেন ৩৮ উইকেট, যা অস্ট্রেলিয়ানদের মধ্যে গত বছরের সর্বোচ্চ উইকেট সংখ্যা।
হেনরিখ ক্লাসেন ও মার্কো ইয়ানসেন—দক্ষিণ আফ্রিকার এ দুই ক্রিকেটার আছেন আইসিসির গত বছরের বর্ষসেরা ওয়ানডে দলে, যার মধ্যে আইসিসির ২০২৩-এর বর্ষসেরা ওয়ানডে দলের উইকেটরক্ষকের দায়িত্বে ক্লাসেন। নিউজিল্যান্ডের একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে আছেন ড্যারিল মিচেল। মিচেল গত বছর ওয়ানডেতে করেন ১২০৪ রান। বিশ্বকাপে দুটি সেঞ্চুরি করেন তিনি।
উইজডেনের ২০২৩-এর বর্ষসেরা ওয়ানডে দলে ছিলেন ভারতের ৭ ক্রিকেটার। সেখানে অবশ্য গিল জায়গা পাননি। রোহিত, কোহলি, মোহাম্মদ শামি, কুলদীপ যাদব ও মোহাম্মদ সিরাজ, জসপ্রীত বুমরা, রবীন্দ্র জাদেজা—ভারতের এই ৭ ক্রিকেটার জায়গা করে নিয়েছিলেন উইজডেনের গত বছরের ওয়ানডে দলে। উইজডেনের বর্ষসেরা দলটির নেতৃত্বেও ছিলেন রোহিত।
আইসিসির ২০২৩-এর বর্ষসেরা ওয়ানডে দল:
রোহিত শর্মা (ভারত) (অধিনায়ক) : ২৭ ম্যাচ; ১২৫৫ রান; ২ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৫২.২৯; সর্বোচ্চ: ১৩১
শুভমান গিল (ভারত) : ২৭ ম্যাচ; ১২৫৫ রান; ২ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৫২.২৯; সর্বোচ্চ: ১৩১
ট্রাভিস হেড (অস্ট্রেলিয়া) : ১৩ ম্যাচ; ৫৭০ রান; ২ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৫১.৮১; সর্বোচ্চ: ১৩৭
বিরাট কোহলি (ভারত) : ২৭ ম্যাচ; ১৩৭৭ রান; ৬ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৭২.৪; সর্বোচ্চ: ১৬৬ *
হেনরিখ ক্লাসেন (উইকেটরক্ষক) (দক্ষিণ আফ্রিকা) ; ২৪ ম্যাচ; ৯২৭ রান; ৩ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৪৬.৩৫; ২০ ডিসমিসাল; ১৯ ক্যাচ; ১ স্টাম্পিং
ড্যারিল মিচেল (নিউজিল্যান্ড) : ২৬ ম্যাচ; ১২০৪ রান; ৫ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৫২.৩৪; সর্বোচ্চ: ১৩৪
মার্কো ইয়ানসেন (দক্ষিণ আফ্রিকা) : ২০ ম্যাচ; ৪০৬ রান; ১ সেঞ্চুরি; ব্যাটিং গড়: ৩৩.৮৩; সর্বোচ্চ: ৭৫ *; স্ট্রাইকরেট: ১১৬; ৩৩ উইকেট; ইকোনমি: ৬.৩৭; সেরা: ৫-৪০; ইনিংসে ৫ উইকেট: ১ টি
অ্যাডাম জাম্পা (অস্ট্রেলিয়া) : ২০ ম্যাচ; ৩৮ উইকেট; ইকোনমি: ৫.৭৮; সেরা: ৪-৮
কুলদীপ যাদব (ভারত) : ৩০ ম্যাচ; ৪৯ উইকেট; ইকোনমি: ৪.৬১; ইনিংসে ৫ উইকেট: ১ টি; সেরা: ৫-২৫
মোহাম্মদ সিরাজ (ভারত) : ২৫ ম্যাচ; ৪৪ উইকেট; ইকোনমি: ৫.৩৬; সেরা: ৬-২১
মোহাম্মদ শামি (ভারত) : ১৯ ম্যাচ; ৪৩ উইকেট; ইকোনমি: ৫.৩২; ইনিংসে ৫ উইকেট: ৪ টি; সেরা: ৭-৫৭
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৩ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৩ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৫ ঘণ্টা আগে