ক্রীড়া ডেস্ক
প্রথম টি-টোয়েন্টিতে সমানে সমানে লড়াই করেছিল অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড। ওয়েলিংটনে অস্ট্রেলিয়াকে রুদ্ধশ্বাস জয় এনে দেন টিম ডেভিড। সেখানে আজ অকল্যান্ডে সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে অজিরা জিতেছে হেসেখেলে। কিউইদের ৭২ রানে হারিয়ে এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ নিশ্চিত করেছে অস্ট্রেলিয়া।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে গত কয়েক মাস রেকর্ডের পর রেকর্ড গড়ে চলেছেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। বিশ্বকাপে ২০১, আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ সেঞ্চুরির রেকর্ডে নিজের নাম লেখানো সহ বেশ কিছু রেকর্ড হয়েছে তাঁর। সেখানে অকল্যান্ডে আজ ৪ বলে ৬ রানের ইনিংসের মধ্যেও করেছেন রেকর্ড। এই ছয় রান ম্যাক্সওয়েল করেছেন ছক্কা মেরে। তাতে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ১২৬ ছক্কা মেরে অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটারদের মধ্যে ছক্কায় সবার ওপরে তিনি। দ্বিতীয় স্থানে থাকা অ্যারন ফিঞ্চ আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ১২৫ ছক্কা মেরেছেন।
১৭৫ রান তাড়া করতে নেমে দলীয় ৬ রানেই ভেঙে যায় নিউজিল্যান্ডের উদ্বোধনী জুটি। ইনিংসের ষষ্ঠ বলে ফিন অ্যালেনকে বোল্ড করেন জশ হ্যাজলউড। ৬ বলে ১ ছক্কায় ৬ রান করেন অ্যালেন। উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারানোর তালে তালে রানের চাকাও ধীরগতির হয়ে যায় নিউজিল্যান্ডের। দলটির স্কোর মুহূর্তেই হয়ে যায় ৬.৩ ওভারে ৪ উইকেটে ২৯ রান। সাধারণত মিডল অর্ডারে ব্যাটিং করা মিচেল স্যান্টনার এই ম্যাচে ব্যাটিং করেন ৩ নম্বরে। নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক করেন ১৩ বলে ৭ রান।
বিপদে পড়া নিউজিল্যান্ডের হাল ধরেন গ্লেন ফিলিপস ও জশ ক্লার্কসন। পঞ্চম উইকেটে ৩২ বলে ৪৫ রানের জুটি গড়েন তাঁরা। ১২তম ওভারের পঞ্চম বলে ক্লার্কসনকে বোল্ড করে জুটি ভাঙেন অ্যাডাম জাম্পা। ১৩ বলে ১০ রান করেন ক্লার্কসন। এরপর জাম্পার বলে বোল্ড হয়ে নিজের মুখোমুখি হওয়া প্রথম বলেই ডাক মারেন অ্যাডাম মিলনে।
টানা দুই বলে দুই উইকেট নিয়েই জাম্পা শুধু ক্ষান্ত হননি। অস্ট্রেলিয়ার এই লেগস্পিনার এরপর নিয়েছেন নিউজিল্যান্ডের গুরুত্বপূর্ণ গ্লেন ফিলিপসের উইকেট। ১৪তম ওভারের তৃতীয় বলে জাম্পাকে তুলে মারতে যান ফিলিপস। লং অনে ক্যাচ ধরেন টিম ডেভিড। ৩৫ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৪২ রান করেন ফিলিপস। নিঃসঙ্গ শেরপার মতো লড়ে যাওয়া ফিলিপসের ইনিংসটাই যেন কিউইদের ইনিংসের একমাত্র বিজ্ঞাপন।
ফিলিপসের আউটে কিউইদের স্কোর হয়ে যায় ১৩.৩ ওভারে ৭ উইকেটে ৮৩ রান। এরপর শেষের দিকে ট্রেন্ট বোল্টের ১১ বলে ১৬ রানের ইনিংসটা শুধু ব্যবধানই কমাতে পেরেছে। ১৬তম ওভারের পঞ্চম বলে বোল্টকে ফেরান জাম্পা। এরপর ১৭তম ওভারের শেষ বলে লকি ফার্গুসনকে যখন নাথান এলিস বোল্ড করেন, তখন কিউইদের স্কোর হয়ে যায় ১৭ ওভারে ৯ উইকেটে ১০২ রান। নিউজিল্যান্ডের উইকেটরক্ষক ব্যাটার চোটে পড়ায় ব্যাটিংয়ে নামতে পারেননি ডেভন কনওয়ে। এখানেই শেষ হয়ে যায় কিউইদের ইনিংস।
ম্যাচসেরা হয়েছেন প্যাট কামিন্স। ২২ বলে ৫ চারে ২৮ রান করেন কামিন্স। বোলিংয়ে ৩ ওভারে ১৯ রানে নেন ১ উইকেট।
এর আগে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিউজিল্যান্ড। প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে অস্ট্রেলিয়া ঝোড়ো শুরু করেছিল। ৮.৫ ওভারে ৩ উইকেটে ১০৪ রান করে অজিরা। এরপর থেকেই অস্ট্রেলিয়ার রানরেট যেমন কমতে থাকে, তেমনি উইকেটও পড়তে থাকে নিয়মিত গতিতে। ৭০ রানে শেষ ৭ উইকেট হারিয়ে অস্ট্রেলিয়া ১৯.৫ ওভারে ১৭৪ রানে অলআউট হয়ে যায়। ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৫ রান করেন ট্রাভিস হেড। ২২ বলের ইনিংসে ২ চার ও ৫ ছক্কা মেরেছেন হেড। নিউজিল্যান্ডের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন লকি ফার্গুসন। ৩.৫ ওভার বোলিং করে ১২ রান খরচ করেন। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন স্যান্টনার, অ্যাডাম মিলনে ও বেন সিয়ার্স।
প্রথম টি-টোয়েন্টিতে সমানে সমানে লড়াই করেছিল অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড। ওয়েলিংটনে অস্ট্রেলিয়াকে রুদ্ধশ্বাস জয় এনে দেন টিম ডেভিড। সেখানে আজ অকল্যান্ডে সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে অজিরা জিতেছে হেসেখেলে। কিউইদের ৭২ রানে হারিয়ে এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ নিশ্চিত করেছে অস্ট্রেলিয়া।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে গত কয়েক মাস রেকর্ডের পর রেকর্ড গড়ে চলেছেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। বিশ্বকাপে ২০১, আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ সেঞ্চুরির রেকর্ডে নিজের নাম লেখানো সহ বেশ কিছু রেকর্ড হয়েছে তাঁর। সেখানে অকল্যান্ডে আজ ৪ বলে ৬ রানের ইনিংসের মধ্যেও করেছেন রেকর্ড। এই ছয় রান ম্যাক্সওয়েল করেছেন ছক্কা মেরে। তাতে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ১২৬ ছক্কা মেরে অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটারদের মধ্যে ছক্কায় সবার ওপরে তিনি। দ্বিতীয় স্থানে থাকা অ্যারন ফিঞ্চ আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ১২৫ ছক্কা মেরেছেন।
১৭৫ রান তাড়া করতে নেমে দলীয় ৬ রানেই ভেঙে যায় নিউজিল্যান্ডের উদ্বোধনী জুটি। ইনিংসের ষষ্ঠ বলে ফিন অ্যালেনকে বোল্ড করেন জশ হ্যাজলউড। ৬ বলে ১ ছক্কায় ৬ রান করেন অ্যালেন। উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারানোর তালে তালে রানের চাকাও ধীরগতির হয়ে যায় নিউজিল্যান্ডের। দলটির স্কোর মুহূর্তেই হয়ে যায় ৬.৩ ওভারে ৪ উইকেটে ২৯ রান। সাধারণত মিডল অর্ডারে ব্যাটিং করা মিচেল স্যান্টনার এই ম্যাচে ব্যাটিং করেন ৩ নম্বরে। নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক করেন ১৩ বলে ৭ রান।
বিপদে পড়া নিউজিল্যান্ডের হাল ধরেন গ্লেন ফিলিপস ও জশ ক্লার্কসন। পঞ্চম উইকেটে ৩২ বলে ৪৫ রানের জুটি গড়েন তাঁরা। ১২তম ওভারের পঞ্চম বলে ক্লার্কসনকে বোল্ড করে জুটি ভাঙেন অ্যাডাম জাম্পা। ১৩ বলে ১০ রান করেন ক্লার্কসন। এরপর জাম্পার বলে বোল্ড হয়ে নিজের মুখোমুখি হওয়া প্রথম বলেই ডাক মারেন অ্যাডাম মিলনে।
টানা দুই বলে দুই উইকেট নিয়েই জাম্পা শুধু ক্ষান্ত হননি। অস্ট্রেলিয়ার এই লেগস্পিনার এরপর নিয়েছেন নিউজিল্যান্ডের গুরুত্বপূর্ণ গ্লেন ফিলিপসের উইকেট। ১৪তম ওভারের তৃতীয় বলে জাম্পাকে তুলে মারতে যান ফিলিপস। লং অনে ক্যাচ ধরেন টিম ডেভিড। ৩৫ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৪২ রান করেন ফিলিপস। নিঃসঙ্গ শেরপার মতো লড়ে যাওয়া ফিলিপসের ইনিংসটাই যেন কিউইদের ইনিংসের একমাত্র বিজ্ঞাপন।
ফিলিপসের আউটে কিউইদের স্কোর হয়ে যায় ১৩.৩ ওভারে ৭ উইকেটে ৮৩ রান। এরপর শেষের দিকে ট্রেন্ট বোল্টের ১১ বলে ১৬ রানের ইনিংসটা শুধু ব্যবধানই কমাতে পেরেছে। ১৬তম ওভারের পঞ্চম বলে বোল্টকে ফেরান জাম্পা। এরপর ১৭তম ওভারের শেষ বলে লকি ফার্গুসনকে যখন নাথান এলিস বোল্ড করেন, তখন কিউইদের স্কোর হয়ে যায় ১৭ ওভারে ৯ উইকেটে ১০২ রান। নিউজিল্যান্ডের উইকেটরক্ষক ব্যাটার চোটে পড়ায় ব্যাটিংয়ে নামতে পারেননি ডেভন কনওয়ে। এখানেই শেষ হয়ে যায় কিউইদের ইনিংস।
ম্যাচসেরা হয়েছেন প্যাট কামিন্স। ২২ বলে ৫ চারে ২৮ রান করেন কামিন্স। বোলিংয়ে ৩ ওভারে ১৯ রানে নেন ১ উইকেট।
এর আগে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিউজিল্যান্ড। প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে অস্ট্রেলিয়া ঝোড়ো শুরু করেছিল। ৮.৫ ওভারে ৩ উইকেটে ১০৪ রান করে অজিরা। এরপর থেকেই অস্ট্রেলিয়ার রানরেট যেমন কমতে থাকে, তেমনি উইকেটও পড়তে থাকে নিয়মিত গতিতে। ৭০ রানে শেষ ৭ উইকেট হারিয়ে অস্ট্রেলিয়া ১৯.৫ ওভারে ১৭৪ রানে অলআউট হয়ে যায়। ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৫ রান করেন ট্রাভিস হেড। ২২ বলের ইনিংসে ২ চার ও ৫ ছক্কা মেরেছেন হেড। নিউজিল্যান্ডের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন লকি ফার্গুসন। ৩.৫ ওভার বোলিং করে ১২ রান খরচ করেন। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন স্যান্টনার, অ্যাডাম মিলনে ও বেন সিয়ার্স।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
২ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৩ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৪ ঘণ্টা আগেবার্বাডোজে ২৯ জুন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর উড়ছে ভারত। জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ-টানা তিনটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ ভারত জিতেছে। ভারতের সামনে এবার টানা চারটি সিরিজ জয়ের সুযোগ।
৫ ঘণ্টা আগে