ক্রীড়া ডেস্ক
ম্যাচ ফিক্সিংয়ের অভিযোগ থেকে জামিন পেয়েছেন সচিত্র সেনানায়েকে। এর জন্য তাঁকে খরচ করতে হয়েছে মোটা অঙ্কের অর্থ। তবু শাস্তি থেকে পুরোপুরি রেহাই পাচ্ছেন না তিনি।
সেনানায়েকেকে গতকাল জামিন দিয়েছেন কলম্বোর প্রধান ম্যাজিস্ট্রেট আদালত। পুলিশের মিডিয়া বিভাগ তা নিশ্চিত করেছে। সেনানায়েকেকে জামিন পেতে ৫০ লাখ শ্রীলঙ্কান রুপির দুটি জামানত রাখতে হয়েছে। তবে তাঁর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এখনো রয়েছে। অর্থাৎ, চাইলেই তিনি শ্রীলঙ্কার বাইরে কোথাও ভ্রমণ করতে পারবেন না। ১২ ডিসেম্বর আবারও লঙ্কান সাবেক ক্রিকেটারকে হাজিরা দিতে হবে আদালতে।
ম্যাচ ফিক্সিংয়ের দায়ে গত ৬ সেপ্টেম্বর শ্রীলঙ্কার পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন সেনানায়েকে। খেলাধুলায় অপরাধ রোধে ২০১৯ সালে চালু করা আইনে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। এই আইনে বলা হয়েছে, ‘কোনো ব্যক্তি যেকোনো খেলার ম্যাচ পাতানোয় কাউকে প্ররোচিত করা, নির্দেশ দেওয়া—এসব কাজ করতে পারবেন না।’ সেনানায়েকেই প্রথম ব্যক্তি হিসেবে এই আইনের আওতায় গ্রেপ্তার হয়েছেন। ২০২০ সালে প্রথমবার শুরু হয় লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ (এলপিএল)। টুর্নামেন্টের প্রথম মৌসুমে দুই ক্রিকেটারকে ফোন করে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব দিয়েছিলেন তিনি। আর গ্রেপ্তার হওয়ার আগেই তাঁর পাসপোর্ট বাতিল করা হয়।
২০১২ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত চার বছর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খেলেছেন সেনানায়েকে। টেস্ট, ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি মিলে খেলেছেন ৭৪ ম্যাচ; যার মধ্যে খেলেছেন ১ টেস্ট, ৪৯ ওয়ানডে ও ২৪ টি-টোয়েন্টি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিয়েছেন ৭৮ উইকেট। ওয়ানডে ইকোনমিতে ৪.৭৬ ও টি-টোয়েন্টিতে ইকোনমি ৬.৭৭। ২০১৪ এশিয়া কাপ, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ—শ্রীলঙ্কার দুই শিরোপা জয়ে দলে ছিলেন সেনানায়েকে। আর ২০১৩ আইপিএলে ৬ লাখ ২৫ হাজার ডলারে (বাংলাদেশি ৬ কোটি ৯৩ লাখ টাকা) তাঁকে কিনেছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স।
ম্যাচ ফিক্সিংয়ের অভিযোগ থেকে জামিন পেয়েছেন সচিত্র সেনানায়েকে। এর জন্য তাঁকে খরচ করতে হয়েছে মোটা অঙ্কের অর্থ। তবু শাস্তি থেকে পুরোপুরি রেহাই পাচ্ছেন না তিনি।
সেনানায়েকেকে গতকাল জামিন দিয়েছেন কলম্বোর প্রধান ম্যাজিস্ট্রেট আদালত। পুলিশের মিডিয়া বিভাগ তা নিশ্চিত করেছে। সেনানায়েকেকে জামিন পেতে ৫০ লাখ শ্রীলঙ্কান রুপির দুটি জামানত রাখতে হয়েছে। তবে তাঁর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এখনো রয়েছে। অর্থাৎ, চাইলেই তিনি শ্রীলঙ্কার বাইরে কোথাও ভ্রমণ করতে পারবেন না। ১২ ডিসেম্বর আবারও লঙ্কান সাবেক ক্রিকেটারকে হাজিরা দিতে হবে আদালতে।
ম্যাচ ফিক্সিংয়ের দায়ে গত ৬ সেপ্টেম্বর শ্রীলঙ্কার পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন সেনানায়েকে। খেলাধুলায় অপরাধ রোধে ২০১৯ সালে চালু করা আইনে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। এই আইনে বলা হয়েছে, ‘কোনো ব্যক্তি যেকোনো খেলার ম্যাচ পাতানোয় কাউকে প্ররোচিত করা, নির্দেশ দেওয়া—এসব কাজ করতে পারবেন না।’ সেনানায়েকেই প্রথম ব্যক্তি হিসেবে এই আইনের আওতায় গ্রেপ্তার হয়েছেন। ২০২০ সালে প্রথমবার শুরু হয় লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ (এলপিএল)। টুর্নামেন্টের প্রথম মৌসুমে দুই ক্রিকেটারকে ফোন করে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব দিয়েছিলেন তিনি। আর গ্রেপ্তার হওয়ার আগেই তাঁর পাসপোর্ট বাতিল করা হয়।
২০১২ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত চার বছর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খেলেছেন সেনানায়েকে। টেস্ট, ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি মিলে খেলেছেন ৭৪ ম্যাচ; যার মধ্যে খেলেছেন ১ টেস্ট, ৪৯ ওয়ানডে ও ২৪ টি-টোয়েন্টি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিয়েছেন ৭৮ উইকেট। ওয়ানডে ইকোনমিতে ৪.৭৬ ও টি-টোয়েন্টিতে ইকোনমি ৬.৭৭। ২০১৪ এশিয়া কাপ, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ—শ্রীলঙ্কার দুই শিরোপা জয়ে দলে ছিলেন সেনানায়েকে। আর ২০১৩ আইপিএলে ৬ লাখ ২৫ হাজার ডলারে (বাংলাদেশি ৬ কোটি ৯৩ লাখ টাকা) তাঁকে কিনেছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
২ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৩ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৪ ঘণ্টা আগে