ক্রিকেট বিশ্লেষক
বয়স বেশি হলে যে কাজ ভালো হয় না, সেটা অনেক বছর ধরেই আমরা দেখেছি। ব্যাপার হচ্ছে, মানুষের আগ্রহ, নৈতিকতাবোধ, স্বচ্ছতা, সততা এগুলো জরুরি জিনিস। এগুলো যে তাদের (সমন্বয়কদের) আছে বা আমাদের বর্তমান যে উপদেষ্টা যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রীর আছে, সেটা প্রমাণিত। আমি আশাবাদী, যে উদ্দেশ্যকে মাথায় রেখে এই আন্দোলন করেছে এবং তার মধ্যমে এখন যে সংস্কার, এর একটা প্রয়াস আমরা ক্রিকেট বোর্ডেও দেখব।
ক্রিকেট বোর্ডে আমরা অনেক বৈষম্য দেখেছি, দুর্নীতি দেখেছি, একনায়কতন্ত্র দেখেছি, রাজনীতি দেখেছি। এই নেতিবাচক ব্যাপারগুলো আমরা দেখেছি। সেগুলো থেকে এখন মুক্তি চাই আমরা।
ক্রিকেট অত্যন্ত সম্ভাবনাময় খেলা বাংলাদেশে। আমরা যদি ভালোভাবে ক্রিকেটকে পরিচালনা করতে পারি, আমাদের পক্ষে সম্ভব বিশ্বের সেরা ১০-১২টা দলের মধ্যে ওপরের সারির দিকে নিয়ে যাওয়া খুব সম্ভব পরবর্তী কয়েক বছরের মধ্যে চেষ্টা করলে। আমরা ভালোভাবে চেষ্টা করিনি বলেই, যোগ্য লোক ছিল না বলেই আমরা এখন নেপালের বিপক্ষে জিতেও উচ্ছ্বাস করি।
চাইব সেই সংস্করটা, নতুন চিন্তা-ভাবনা, এমন সব মানুষ নিয়ে বোর্ড পরিচালিত হোক—যেখানে দুর্নীতি থাকবে না, সৎ উদ্দেশ্য নিয়ে মানুষ কাজ করবে, এখানে সেলিব্রেটি হতে আসবে না, এখানে দায়িত্ব নিতে আসবে। এ ধরনের লোকজনকে নিয়ে স্বচ্ছ একটা বোর্ড চাইব। আমি নিশ্চিত যে যদি তা হয়, আমাদের ক্রিকেট ভালোভাবে পরিচালিত হবে এবং আমরা আরও অনেক দূর যাব।
একনায়কতন্ত্রের কথা যদি বলা হয়, সব ফেডারেশনই। এই ফেডারেশনগুলোকে কীভাবে একই মানুষ বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ চেয়ার আঁকড়ে ধরে বসে আছে। তাদের কোনো কার্যক্রম আমরা দেখিনি। নিজেদের সুযোগ-সুবিধা তারা শতভাগ নিয়েছে, খেলার জায়গা থেকে তাদের কোনো সক্রিয়তা আমরা দেখিনি। এটাকে ঢেলে সাজানো খুবই জরুরি। আমরা কী চাই সেটা নির্ধারণ করা, কারা সেই কাজটা করতে পারবে, সেই মানুষগুলোকে আগে গোছাতে হবে এবং যোগ্য মানুষকে দিয়েই খেলাধুলা পরিচালনা করা দরকার।
আমাদের দেশে খেলাধুলার ভূমিকাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অথচ সেই জায়গাটায় আমরা খুব পিছিয়ে আছি। আমর মনে হয় খুব গুরুত্ব দিয়েই এটা করা উচিত।
এক সপ্তাহ আগে হলেও নির্দ্বিধায় বলতে পারতাম না (বাংলাদেশে মেয়েদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজন), কিন্তু এখন বলতে পারি পরিস্থিতি অনেক স্বাভাবিক। আগামী দুই, চার, পাঁচ দিনের মধ্যে সবকিছু একেবারেই স্বাভাবিক হয়ে যাবে। আমার মনে হয় বাংলাদেশে বিশ্বকাপটা না হওয়ার কোনো কারণ নেই।
আমরা যদি নিরাপত্তার কথা চিন্তা করি কিংবা অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার কথা চিন্তা করি, বাংলাদেশ সেটি ভালোভাবে করতে পারবে। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের যে স্টাফরা আছেন, তারা সেই যোগ্যতা রাখে, যথেষ্ট অভিজ্ঞতা আছে। পরিচালকেরা না থাকলেও তারা সেটা করতে পারবে। এখন সরকারের দিক থেকে কিছুটা সহায়তা অবশ্যই লাগবে, সরকার নিশ্চয় সেটা করবে।
বয়স বেশি হলে যে কাজ ভালো হয় না, সেটা অনেক বছর ধরেই আমরা দেখেছি। ব্যাপার হচ্ছে, মানুষের আগ্রহ, নৈতিকতাবোধ, স্বচ্ছতা, সততা এগুলো জরুরি জিনিস। এগুলো যে তাদের (সমন্বয়কদের) আছে বা আমাদের বর্তমান যে উপদেষ্টা যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রীর আছে, সেটা প্রমাণিত। আমি আশাবাদী, যে উদ্দেশ্যকে মাথায় রেখে এই আন্দোলন করেছে এবং তার মধ্যমে এখন যে সংস্কার, এর একটা প্রয়াস আমরা ক্রিকেট বোর্ডেও দেখব।
ক্রিকেট বোর্ডে আমরা অনেক বৈষম্য দেখেছি, দুর্নীতি দেখেছি, একনায়কতন্ত্র দেখেছি, রাজনীতি দেখেছি। এই নেতিবাচক ব্যাপারগুলো আমরা দেখেছি। সেগুলো থেকে এখন মুক্তি চাই আমরা।
ক্রিকেট অত্যন্ত সম্ভাবনাময় খেলা বাংলাদেশে। আমরা যদি ভালোভাবে ক্রিকেটকে পরিচালনা করতে পারি, আমাদের পক্ষে সম্ভব বিশ্বের সেরা ১০-১২টা দলের মধ্যে ওপরের সারির দিকে নিয়ে যাওয়া খুব সম্ভব পরবর্তী কয়েক বছরের মধ্যে চেষ্টা করলে। আমরা ভালোভাবে চেষ্টা করিনি বলেই, যোগ্য লোক ছিল না বলেই আমরা এখন নেপালের বিপক্ষে জিতেও উচ্ছ্বাস করি।
চাইব সেই সংস্করটা, নতুন চিন্তা-ভাবনা, এমন সব মানুষ নিয়ে বোর্ড পরিচালিত হোক—যেখানে দুর্নীতি থাকবে না, সৎ উদ্দেশ্য নিয়ে মানুষ কাজ করবে, এখানে সেলিব্রেটি হতে আসবে না, এখানে দায়িত্ব নিতে আসবে। এ ধরনের লোকজনকে নিয়ে স্বচ্ছ একটা বোর্ড চাইব। আমি নিশ্চিত যে যদি তা হয়, আমাদের ক্রিকেট ভালোভাবে পরিচালিত হবে এবং আমরা আরও অনেক দূর যাব।
একনায়কতন্ত্রের কথা যদি বলা হয়, সব ফেডারেশনই। এই ফেডারেশনগুলোকে কীভাবে একই মানুষ বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ চেয়ার আঁকড়ে ধরে বসে আছে। তাদের কোনো কার্যক্রম আমরা দেখিনি। নিজেদের সুযোগ-সুবিধা তারা শতভাগ নিয়েছে, খেলার জায়গা থেকে তাদের কোনো সক্রিয়তা আমরা দেখিনি। এটাকে ঢেলে সাজানো খুবই জরুরি। আমরা কী চাই সেটা নির্ধারণ করা, কারা সেই কাজটা করতে পারবে, সেই মানুষগুলোকে আগে গোছাতে হবে এবং যোগ্য মানুষকে দিয়েই খেলাধুলা পরিচালনা করা দরকার।
আমাদের দেশে খেলাধুলার ভূমিকাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অথচ সেই জায়গাটায় আমরা খুব পিছিয়ে আছি। আমর মনে হয় খুব গুরুত্ব দিয়েই এটা করা উচিত।
এক সপ্তাহ আগে হলেও নির্দ্বিধায় বলতে পারতাম না (বাংলাদেশে মেয়েদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজন), কিন্তু এখন বলতে পারি পরিস্থিতি অনেক স্বাভাবিক। আগামী দুই, চার, পাঁচ দিনের মধ্যে সবকিছু একেবারেই স্বাভাবিক হয়ে যাবে। আমার মনে হয় বাংলাদেশে বিশ্বকাপটা না হওয়ার কোনো কারণ নেই।
আমরা যদি নিরাপত্তার কথা চিন্তা করি কিংবা অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার কথা চিন্তা করি, বাংলাদেশ সেটি ভালোভাবে করতে পারবে। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের যে স্টাফরা আছেন, তারা সেই যোগ্যতা রাখে, যথেষ্ট অভিজ্ঞতা আছে। পরিচালকেরা না থাকলেও তারা সেটা করতে পারবে। এখন সরকারের দিক থেকে কিছুটা সহায়তা অবশ্যই লাগবে, সরকার নিশ্চয় সেটা করবে।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি শুরু হতে আর বাকি মাত্র কয়েক মাস। অথচ ‘মিনি বিশ্বকাপের’ এই টুর্নামেন্টে শ্রীলঙ্কাকে থাকতে হবে দর্শক। কারণটা নিশ্চয়ই সবার জানা। ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপে পয়েন্ট টেবিলের সেরা আটে না থাকতে পারায় চ্যাম্পিয়নস ট্রফির টিকিট কাটতে ব্যর্থ লঙ্কানরা।
১৭ মিনিট আগেচলে গেলেন স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের অধিনায়ক জাকারিয়া পিন্টু। তাঁর (পিন্টু) মৃত্যুর খবর আজ নিশ্চিত করেছেন স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের আরেক ফুটবলার প্রতাপ শঙ্কর হাজরা।
১ ঘণ্টা আগে১০০ দিন পার করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। এই সময়ে দেশের অন্য খাতের সঙ্গে ক্রীড়াঙ্গনও ছিল বেশ আলোচিত। গত ১০০ দিনে কী কী পরিবর্তন এসেছে ক্রীড়াঙ্গনে, সেগুলো দেখতেই এই আয়োজন।
১ ঘণ্টা আগেম্যানচেস্টার সিটির ফর্মটাই এবার নরওয়ের জার্সিতেও টেনে নিয়ে এলেন আর্লিং হালান্ড। নিয়মিত গোল করছেন এবারের উয়েফা নেশনস লিগে। নরওয়ের এই স্ট্রাইকার গত রাতে করলেন হ্যাটট্রিক।
২ ঘণ্টা আগে