ক্রীড়া ডেস্ক
সেমিফাইনালে যেতে হলে সুপার সিক্সে বাংলাদেশের দুই ম্যাচ তো জিততে হবেই। একই সঙ্গে নেট রানরেটের ব্যাপারটিও বিবেচনায় নিতে হবে। সেখানে বাংলাদেশের বোলাররা যেন অর্ধেক কাজ সেরে রেখেছেন। ব্লুমফন্টেইনের ম্যানগং ওভালে আজ বাংলাদেশের বিধ্বংসী বোলিংয়ে ১৬৯ রানে অলআউট হয়েছে নেপাল।
টস জিতে আজ ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নেপাল অধিনায়ক দেব খানাল। নেপালের উদ্বোধনী জুটি ভেঙে গেছে দলীয় ১৮ রানেই। চতুর্থ ওভারের পঞ্চম বলে মারুফ মৃধাকে ড্রাইভ করতে যান নেপালের ওপেনার বিপিন রাওয়াল। এজ হওয়া বল প্রথম স্লিপে ধরেন চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ান। ১২ বলে ২ রান করেন রাওয়াল। তিনি দলটির উইকেটরক্ষকেরও দায়িত্বে।
উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর ৩ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন আকাশ ত্রিপাঠি। তবে দ্রুতই নিজের উইকেট হারিয়েছেন ত্রিপাঠি। অষ্টম ওভারের পঞ্চম বলে ইকবাল হোসেন ইমন ফুলটস দেন আকাশ ত্রিপাঠিকে। মিড অফে রাব্বির হাতে লোপ্পা ক্যাচ তুলে দেন ত্রিপাঠি। এরপর নবম ওভারের তৃতীয় বলে নেপালের আরেক ওপেনার অর্জুন কুমালকে ফেরান রহনত উল্লাহ বর্ষণ। ডিপ থার্ড ম্যানে এবার ক্যাচ ধরেন মারুফ । ২৬ বলে ২ চারে ১৪ রান করেন কুমাল। দ্রুত ২ উইকেট হারিয়ে নেপালের স্কোর হয়ে যায় ৮.৩ ওভারে ৩ উইকেটে ২৯ রান।
দ্রুত ৩ উইকেট হারানোর পর ৫ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন বিশাল বিক্রম কেসি। ৪ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা বিশালকে নিয়ে বিপদে পড়া নেপালের হাল ধরেন অধিনায়ক খানাল। বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে দুই নেপালি ব্যাটার বিক্রম ও খানাল সাবধানে এগোতে থাকেন। চতুর্থ উইকেট জুটিতে ১১৫ বলে ৬২ রানের জুটি গড়েন বিক্রম ও খানাল। নেপালের অধিনায়ক খানালকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন জিসান আলম। ২৮তম ওভারের চতুর্থ বলে জিসানকে ব্যাকফুটে খেলতে যান খানাল। কাভারে ক্যাচ ধরেন রাব্বি। ৬০ বলে ৩ চারে ৩৫ রান করেন নেপাল অধিনায়ক। তাতে দলটির স্কোর হয়ে যায় ২৭.৪ ওভারে ৪ উইকেটে ৯১ রান।
বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে নেপাল হাত খুলে সেভাবে ব্যাটিং করতে পারেনি। শেষ ওভার পর্যন্ত ব্যাটিং করলেও ২০০ পেরোতে পারেনি নেপাল। ৭৮ রানে শেষ ৬ উইকেট হারিয়ে ৪৯.৫ ওভারে ১৬৯ রানে অলআউট হয়েছে তারা। ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৮ রান করেছেন বিক্রম। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন বর্ষণ। ৮.৫ ওভার বোলিং করে ১৯ রান খরচ করেছেন। সঙ্গে দুই ওভার মেডেন দিয়েছেন। শেখ পারভেজ জীবন নিয়েছেন ৩ উইকেট। ১টি করে উইকেট নিয়েছেন মারুফ, ইমন ও জিসান।
সুপার সিক্সে গ্রুপ ওয়ানে রয়েছে ছয় দল। দলগুলো হলো—বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, নেপাল ও নিউজিল্যান্ড। ৬ পয়েন্ট নিয়ে ভারত, পাকিস্তান দুটি দলই সেরা দুইয়ে। যার মধ্যে ভারতের নেট রানরেট +৩.৩২৭ ও পাকিস্তানের নেট রানরেট +১.০৬৪। তিনে থাকা বাংলাদেশের পয়েন্ট ৪। রাব্বির বাংলাদেশের নেট রানরেট -০.৬৬৭।
সেমিফাইনালে যেতে হলে সুপার সিক্সে বাংলাদেশের দুই ম্যাচ তো জিততে হবেই। একই সঙ্গে নেট রানরেটের ব্যাপারটিও বিবেচনায় নিতে হবে। সেখানে বাংলাদেশের বোলাররা যেন অর্ধেক কাজ সেরে রেখেছেন। ব্লুমফন্টেইনের ম্যানগং ওভালে আজ বাংলাদেশের বিধ্বংসী বোলিংয়ে ১৬৯ রানে অলআউট হয়েছে নেপাল।
টস জিতে আজ ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নেপাল অধিনায়ক দেব খানাল। নেপালের উদ্বোধনী জুটি ভেঙে গেছে দলীয় ১৮ রানেই। চতুর্থ ওভারের পঞ্চম বলে মারুফ মৃধাকে ড্রাইভ করতে যান নেপালের ওপেনার বিপিন রাওয়াল। এজ হওয়া বল প্রথম স্লিপে ধরেন চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ান। ১২ বলে ২ রান করেন রাওয়াল। তিনি দলটির উইকেটরক্ষকেরও দায়িত্বে।
উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর ৩ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন আকাশ ত্রিপাঠি। তবে দ্রুতই নিজের উইকেট হারিয়েছেন ত্রিপাঠি। অষ্টম ওভারের পঞ্চম বলে ইকবাল হোসেন ইমন ফুলটস দেন আকাশ ত্রিপাঠিকে। মিড অফে রাব্বির হাতে লোপ্পা ক্যাচ তুলে দেন ত্রিপাঠি। এরপর নবম ওভারের তৃতীয় বলে নেপালের আরেক ওপেনার অর্জুন কুমালকে ফেরান রহনত উল্লাহ বর্ষণ। ডিপ থার্ড ম্যানে এবার ক্যাচ ধরেন মারুফ । ২৬ বলে ২ চারে ১৪ রান করেন কুমাল। দ্রুত ২ উইকেট হারিয়ে নেপালের স্কোর হয়ে যায় ৮.৩ ওভারে ৩ উইকেটে ২৯ রান।
দ্রুত ৩ উইকেট হারানোর পর ৫ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন বিশাল বিক্রম কেসি। ৪ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা বিশালকে নিয়ে বিপদে পড়া নেপালের হাল ধরেন অধিনায়ক খানাল। বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে দুই নেপালি ব্যাটার বিক্রম ও খানাল সাবধানে এগোতে থাকেন। চতুর্থ উইকেট জুটিতে ১১৫ বলে ৬২ রানের জুটি গড়েন বিক্রম ও খানাল। নেপালের অধিনায়ক খানালকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন জিসান আলম। ২৮তম ওভারের চতুর্থ বলে জিসানকে ব্যাকফুটে খেলতে যান খানাল। কাভারে ক্যাচ ধরেন রাব্বি। ৬০ বলে ৩ চারে ৩৫ রান করেন নেপাল অধিনায়ক। তাতে দলটির স্কোর হয়ে যায় ২৭.৪ ওভারে ৪ উইকেটে ৯১ রান।
বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে নেপাল হাত খুলে সেভাবে ব্যাটিং করতে পারেনি। শেষ ওভার পর্যন্ত ব্যাটিং করলেও ২০০ পেরোতে পারেনি নেপাল। ৭৮ রানে শেষ ৬ উইকেট হারিয়ে ৪৯.৫ ওভারে ১৬৯ রানে অলআউট হয়েছে তারা। ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৮ রান করেছেন বিক্রম। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন বর্ষণ। ৮.৫ ওভার বোলিং করে ১৯ রান খরচ করেছেন। সঙ্গে দুই ওভার মেডেন দিয়েছেন। শেখ পারভেজ জীবন নিয়েছেন ৩ উইকেট। ১টি করে উইকেট নিয়েছেন মারুফ, ইমন ও জিসান।
সুপার সিক্সে গ্রুপ ওয়ানে রয়েছে ছয় দল। দলগুলো হলো—বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, নেপাল ও নিউজিল্যান্ড। ৬ পয়েন্ট নিয়ে ভারত, পাকিস্তান দুটি দলই সেরা দুইয়ে। যার মধ্যে ভারতের নেট রানরেট +৩.৩২৭ ও পাকিস্তানের নেট রানরেট +১.০৬৪। তিনে থাকা বাংলাদেশের পয়েন্ট ৪। রাব্বির বাংলাদেশের নেট রানরেট -০.৬৬৭।
বার্বাডোজে ২৯ জুন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর উড়ছে ভারত। জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ-টানা তিনটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ ভারত জিতেছে। ভারতের সামনে এবার টানা চারটি সিরিজ জয়ের সুযোগ।
২২ মিনিট আগেসার্চ কমিটির দেওয়া প্রতিবেদন যাচাই-বাছাই করে গতকাল ৯টি ফেডারেশনের অ্যাডহক কমিটি গঠন করে দিয়েছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি)। রাত সাড়ে নয়টার পর জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব আমিনুল ইসলামের স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এমনটা জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগেখেলার মাঠে হট্টগোলের ঘটনা খুবই পরিচিত দৃশ্য এখন। বিশ্বকাপ, কোপা আমেরিকা, ইউরোর মতো মেজর ইভেন্টে দর্শকদের মধ্যে মারাত্মক হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। উয়েফা নেশনস লিগের ম্যাচেও লেগেছে তার ছোঁয়া। গত রাতে ফ্রান্স-ইসরায়েল ম্যাচে ঘটে গেছে তুলকালাম কাণ্ড।
১ ঘণ্টা আগেতানজিম হাসান সাকিব প্রথমবারের মতো বিদেশি ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলার সুযোগ পাচ্ছেন। ইমরান তাহিরের সুপারিশে তানজিম এবার গ্লোবাল টি-টোয়েন্টি লিগের গায়ানা আমাজন ওয়ারিয়র্স দলে যুক্ত হচ্ছেন। ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তানজিমের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পর দক্ষিণ আফ্রিকার অভিজ্ঞ লেগ স্পিনার তাহিরের নজর কাড়
২ ঘণ্টা আগে