নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রথম শিরোপা জয়ের উচ্ছ্বাস যেমন হয়, ঠিক সে রকম উদ্যাপন করেনি শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব। তবে আবাহনীর পেসার তানজিম হাসান সাকিবকে নুরুল হাসান সোহান চার মেরে জয় নিশ্চিত হতেই ডাগআউট থেকে শিরোপা জয়ের উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েন শেখ জামাল খেলোয়াড়েরা। সুপার লিগে এক ম্যাচ হাতে রেখে এবারের ডিপিএল শিরোপা ঘরে তুলল শেখ জামাল। আবাহনীকে তারা হারিয়েছে ৪ উইকেটে।
জিতলেই শিরোপা এমন সমীকরণ নিয়ে আজ মিরপুরে আবাহনীর বিপক্ষে খেলতে নেমেছিল শেখ জামাল। শিরোপা জয় উদ্যাপনের প্রস্তুতি নিয়েই মাঠে এসেছিল দলটি। ম্যাচজুড়ে গ্যালারিতে শেখ জামালের হয়ে গলা ফাটিয়েছে একঝাঁক খুদে ক্রিকেটার। আবাহনীকে ২২৯ রানের মধ্যে বেঁধে রেখে শিরোপা জয়ের পথে প্রথম ভাগের কাজটা সেরে রেখেছিলেন বোলাররা। বাকি কাজটা সারেন ব্যাটাররা।
অবশ্য আবাহনীর লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতে ভালো অবস্থায় ছিল না শেখ জামাল। ৩২ রানের মধ্যে ফিরে যান দুই ওপেনার সৈকত আলী (১৭) আর সাইফ হাসান (১৫)। দলকে বেশি দূর টানতে পারেননি দুই অভিজ্ঞ ব্যাটার ইমরুল কায়েস আর মুশফিকুর রহিম। অধিনায়ক ইমরুল করেন ১৫, মুশফিকের ব্যাট থেকে আসে ১৭ রান।
৭২ রানের মধ্যে ৪ উইকেট হারানো শেখ জামালের দায়িত্ব আরেকবার নিজের কাঁধে তুলে নেন নুরুল হাসান সোহান। প্রথমে পারভেজ রাসুলের সঙ্গে ৭২ রানের জুটিতে প্রাথমিক বিপর্যয় সামাল দেন। ৩৩ রান করে রাসুল আউট হয়ে গেলে জিয়াউর রহমানকে নিয়ে বাকি কাজটা সারেন সোহান। ৮ চার ও ১ ছক্কায় ৮১ বলে ৮১ রান করে অপরাজিত থাকেন সোহান। ৪ চার আর ২ ছক্কায় ২৬ বলে ৩৯ রান আসে সোহানের ব্যাট থেকে।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ব্যাটিংয়ে ভালো করতে পারেনি আবাহনীও। তবু মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের অপরাজিত ৪৪ রানের ইনিংসে লড়ার মতো পুঁজি পায় তারা। যদিও শেষ পর্যন্ত ম্যাচটা হারতে হয়েছে আবাহনীকে।
প্রথম শিরোপা জয়ের উচ্ছ্বাস যেমন হয়, ঠিক সে রকম উদ্যাপন করেনি শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব। তবে আবাহনীর পেসার তানজিম হাসান সাকিবকে নুরুল হাসান সোহান চার মেরে জয় নিশ্চিত হতেই ডাগআউট থেকে শিরোপা জয়ের উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েন শেখ জামাল খেলোয়াড়েরা। সুপার লিগে এক ম্যাচ হাতে রেখে এবারের ডিপিএল শিরোপা ঘরে তুলল শেখ জামাল। আবাহনীকে তারা হারিয়েছে ৪ উইকেটে।
জিতলেই শিরোপা এমন সমীকরণ নিয়ে আজ মিরপুরে আবাহনীর বিপক্ষে খেলতে নেমেছিল শেখ জামাল। শিরোপা জয় উদ্যাপনের প্রস্তুতি নিয়েই মাঠে এসেছিল দলটি। ম্যাচজুড়ে গ্যালারিতে শেখ জামালের হয়ে গলা ফাটিয়েছে একঝাঁক খুদে ক্রিকেটার। আবাহনীকে ২২৯ রানের মধ্যে বেঁধে রেখে শিরোপা জয়ের পথে প্রথম ভাগের কাজটা সেরে রেখেছিলেন বোলাররা। বাকি কাজটা সারেন ব্যাটাররা।
অবশ্য আবাহনীর লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতে ভালো অবস্থায় ছিল না শেখ জামাল। ৩২ রানের মধ্যে ফিরে যান দুই ওপেনার সৈকত আলী (১৭) আর সাইফ হাসান (১৫)। দলকে বেশি দূর টানতে পারেননি দুই অভিজ্ঞ ব্যাটার ইমরুল কায়েস আর মুশফিকুর রহিম। অধিনায়ক ইমরুল করেন ১৫, মুশফিকের ব্যাট থেকে আসে ১৭ রান।
৭২ রানের মধ্যে ৪ উইকেট হারানো শেখ জামালের দায়িত্ব আরেকবার নিজের কাঁধে তুলে নেন নুরুল হাসান সোহান। প্রথমে পারভেজ রাসুলের সঙ্গে ৭২ রানের জুটিতে প্রাথমিক বিপর্যয় সামাল দেন। ৩৩ রান করে রাসুল আউট হয়ে গেলে জিয়াউর রহমানকে নিয়ে বাকি কাজটা সারেন সোহান। ৮ চার ও ১ ছক্কায় ৮১ বলে ৮১ রান করে অপরাজিত থাকেন সোহান। ৪ চার আর ২ ছক্কায় ২৬ বলে ৩৯ রান আসে সোহানের ব্যাট থেকে।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ব্যাটিংয়ে ভালো করতে পারেনি আবাহনীও। তবু মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের অপরাজিত ৪৪ রানের ইনিংসে লড়ার মতো পুঁজি পায় তারা। যদিও শেষ পর্যন্ত ম্যাচটা হারতে হয়েছে আবাহনীকে।
দ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
১৮ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৪ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৫ ঘণ্টা আগে