ক্রীড়া ডেস্ক
উদ্বোধনী ম্যাচে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডকে উড়িয়ে দিয়েছিল নিউজল্যান্ড। ১২ বছর পর ওয়ানডে বিশ্বকাপে ফেরা নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষেও গতকাল বড় জয় পেল কিউইরা। ডাচদের ৯৯ রানে হারিয়েছে টম লাথামের দল।
চোট থেকে সম্পূর্ণ সেরে না ওঠায় নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষেও মাঠের বাইরে থাকলেন কেন উইলিয়ামসন। বিশ্বকাপের মতো মঞ্চে নিজেদের প্রথম দুই ম্যাচে এমন অভিজ্ঞ ব্যাটারের অনুপস্থিতি টেরই পেতে দিলেন না রাচিন রবীন্দ্র। এই ভারতীয় বংশোদ্ভূত তারকা পিতৃভূমিতে ফিরেই রানের ফোয়ারা ছোটাচ্ছেন ব্যাটে। বিশ্বকাপে অভিষেকেই ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ঝোড়ো সেঞ্চুরির পর ডাচদের বিপক্ষে খেললেন ৫১ বলে ৫১ রানের ইনিংস।
লেট মিডল-অর্ডার থেকে উঠে এসে উইলিয়ামসনের জায়গা তিনেই ব্যাট করছেন রাচিন। আগের ম্যাচে ওপেনার ডেভন কনওয়েকে সঙ্গে নিয়ে ২৩ বছরের অলরাউন্ডার ম্যাচ জিতিয়ে আসায় কিউইদের বাকিরা সুযোগ পাননি ব্যাটিংয়ের। গতকাল হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী স্টেডিয়ামে সেই সুযোগ এলো। কেউ বড় ইনিংস খেলতে না পারলেও কিউইরা অবশ্য বড় স্কোরই দাঁড় করায়। তিন ফিফটিতে ৭ উইকেটে করে ৩২২ রান।
সেটিই যে ডাচদের সামনে পাহাড়সম, প্রমাণিত হতে সময় লাগেনি। লক্ষ্য তাড়ায় ৬৭ রানে তিন উইকেট হারিয়ে বড় ব্যবধানে হারের মুখে পড়েছিল তারা। তবে একাই লড়ে গেলেন কলিন অ্যাকারমান। ৬৯ রানের ইনিংস খেলে ডাচদের রাখলেন লড়াইয়ে। কিন্তু সেটিই যে যথেষ্ট নয়! বিশ্বকাপে নিজের প্রথম প্রথম ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ফিফটিকে স্মরণীয় করে রাখতে পারলেন না অ্যাকারমান। রানের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ব্যাট চালালেও নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে ডাচরা থামে ৪৬.৩ ওভারে ২২৩ রানে। নেদারল্যান্ডস বলার মতো স্কোর পেয়েছে সাইব্রান্ড এঙ্গেলব্রেশটের ২৯ ও অধিনায়ক স্কট এডওয়ার্ডসের ৩০ রানের সুবাদে। কমলার সুবাস ছড়াতে ব্যর্থ বাস ডি লিডদের এটি টানা দ্বিতীয় হার, বিপরীতে কিউইদের দ্বিতীয় জয়। সহজ জয়ে ব্যাটিংয়ে সঙ্গে কিউইরা ফিল্ডিং অনুশীলনটাও সেরে রাখল পরের ম্যাচগুলোর জন্য।
ডাচদের ইনিংস লম্বা হতে দেননি মূলত মিচেল স্যান্টনার। ১০ ওভারে ৫৯ রান দিয়ে ৫ উইকেট নিয়ে ম্যাচের সেরা বোলার তিনিই। ওপেনার বিক্রমজিত সিংকে বোল্ড করে শুরুটা অবশ্য করেছিলেন ম্যাট হেনরি। এরপর স্যান্টনারের ঘূর্ণির ফাঁদে এলবিডব্লু হয়ে ফিরেন আরেক ওপেনার ম্যাক্স ও’ডাউড। অ্যাকারমানের ইনিংসও থামিয়েছেন এই স্পিনার। তার আগে ১৭ বলে অপরাজিত ৩৬ রানের ক্যামিওতে নিউজিল্যান্ডকে এনে দেন তিনশোর্ধ্ব রান। এমন অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ম্যাচসেরার পুরস্কারও উঠেছে স্যান্টনারের হাতে।
টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে কনওয়ে ও উইল ইয়ং বেশ ভালো শুরু এনে দেন ব্ল্যাক ক্যাপদের। আগের ম্যাচে গোল্ডেন ডাক নিয়ে ফিরলেও ইয়ং খেললেন দলের সর্বোচ্চ ৭০ রানের ইনিংস। দ্বিতীয় উইকেটে কিউই ওপেনার ৭৭ রানের জুটি গড়েন রাচিনের সঙ্গে। এরপর ড্যারিল মিচেলের ৪৮ ও অধিনায়ক টম লাথামের ৫৩ রানে পুঁজিটা বাড়িয়ে নেয় নিউজিল্যান্ড। কিউইদের হয়ে সমান দুটি উইকেট পেয়েছেন আরিয়ান দত্ত, পল ফন মিকিরেন ও রিওল্ফ ফন ডার মারউই।
উদ্বোধনী ম্যাচে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডকে উড়িয়ে দিয়েছিল নিউজল্যান্ড। ১২ বছর পর ওয়ানডে বিশ্বকাপে ফেরা নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষেও গতকাল বড় জয় পেল কিউইরা। ডাচদের ৯৯ রানে হারিয়েছে টম লাথামের দল।
চোট থেকে সম্পূর্ণ সেরে না ওঠায় নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষেও মাঠের বাইরে থাকলেন কেন উইলিয়ামসন। বিশ্বকাপের মতো মঞ্চে নিজেদের প্রথম দুই ম্যাচে এমন অভিজ্ঞ ব্যাটারের অনুপস্থিতি টেরই পেতে দিলেন না রাচিন রবীন্দ্র। এই ভারতীয় বংশোদ্ভূত তারকা পিতৃভূমিতে ফিরেই রানের ফোয়ারা ছোটাচ্ছেন ব্যাটে। বিশ্বকাপে অভিষেকেই ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ঝোড়ো সেঞ্চুরির পর ডাচদের বিপক্ষে খেললেন ৫১ বলে ৫১ রানের ইনিংস।
লেট মিডল-অর্ডার থেকে উঠে এসে উইলিয়ামসনের জায়গা তিনেই ব্যাট করছেন রাচিন। আগের ম্যাচে ওপেনার ডেভন কনওয়েকে সঙ্গে নিয়ে ২৩ বছরের অলরাউন্ডার ম্যাচ জিতিয়ে আসায় কিউইদের বাকিরা সুযোগ পাননি ব্যাটিংয়ের। গতকাল হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী স্টেডিয়ামে সেই সুযোগ এলো। কেউ বড় ইনিংস খেলতে না পারলেও কিউইরা অবশ্য বড় স্কোরই দাঁড় করায়। তিন ফিফটিতে ৭ উইকেটে করে ৩২২ রান।
সেটিই যে ডাচদের সামনে পাহাড়সম, প্রমাণিত হতে সময় লাগেনি। লক্ষ্য তাড়ায় ৬৭ রানে তিন উইকেট হারিয়ে বড় ব্যবধানে হারের মুখে পড়েছিল তারা। তবে একাই লড়ে গেলেন কলিন অ্যাকারমান। ৬৯ রানের ইনিংস খেলে ডাচদের রাখলেন লড়াইয়ে। কিন্তু সেটিই যে যথেষ্ট নয়! বিশ্বকাপে নিজের প্রথম প্রথম ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ফিফটিকে স্মরণীয় করে রাখতে পারলেন না অ্যাকারমান। রানের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ব্যাট চালালেও নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে ডাচরা থামে ৪৬.৩ ওভারে ২২৩ রানে। নেদারল্যান্ডস বলার মতো স্কোর পেয়েছে সাইব্রান্ড এঙ্গেলব্রেশটের ২৯ ও অধিনায়ক স্কট এডওয়ার্ডসের ৩০ রানের সুবাদে। কমলার সুবাস ছড়াতে ব্যর্থ বাস ডি লিডদের এটি টানা দ্বিতীয় হার, বিপরীতে কিউইদের দ্বিতীয় জয়। সহজ জয়ে ব্যাটিংয়ে সঙ্গে কিউইরা ফিল্ডিং অনুশীলনটাও সেরে রাখল পরের ম্যাচগুলোর জন্য।
ডাচদের ইনিংস লম্বা হতে দেননি মূলত মিচেল স্যান্টনার। ১০ ওভারে ৫৯ রান দিয়ে ৫ উইকেট নিয়ে ম্যাচের সেরা বোলার তিনিই। ওপেনার বিক্রমজিত সিংকে বোল্ড করে শুরুটা অবশ্য করেছিলেন ম্যাট হেনরি। এরপর স্যান্টনারের ঘূর্ণির ফাঁদে এলবিডব্লু হয়ে ফিরেন আরেক ওপেনার ম্যাক্স ও’ডাউড। অ্যাকারমানের ইনিংসও থামিয়েছেন এই স্পিনার। তার আগে ১৭ বলে অপরাজিত ৩৬ রানের ক্যামিওতে নিউজিল্যান্ডকে এনে দেন তিনশোর্ধ্ব রান। এমন অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ম্যাচসেরার পুরস্কারও উঠেছে স্যান্টনারের হাতে।
টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে কনওয়ে ও উইল ইয়ং বেশ ভালো শুরু এনে দেন ব্ল্যাক ক্যাপদের। আগের ম্যাচে গোল্ডেন ডাক নিয়ে ফিরলেও ইয়ং খেললেন দলের সর্বোচ্চ ৭০ রানের ইনিংস। দ্বিতীয় উইকেটে কিউই ওপেনার ৭৭ রানের জুটি গড়েন রাচিনের সঙ্গে। এরপর ড্যারিল মিচেলের ৪৮ ও অধিনায়ক টম লাথামের ৫৩ রানে পুঁজিটা বাড়িয়ে নেয় নিউজিল্যান্ড। কিউইদের হয়ে সমান দুটি উইকেট পেয়েছেন আরিয়ান দত্ত, পল ফন মিকিরেন ও রিওল্ফ ফন ডার মারউই।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৩ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৪ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৬ ঘণ্টা আগে