ক্রীড়া ডেস্ক
‘বয়স শুধুই একটি সংখ্যা’-বহু ক্লিশে এই কথারই বাস্তব প্রমাণ যেন এবারের বিশ্বকাপে সবাইকে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছেন ডেভিড ওয়ার্নার। সেঞ্চুরি করা দারুণ এক অভ্যাসে পরিণত করে ফেলেছেন ওয়ার্নার। পাকিস্তানের পর আজ দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষেও পেয়েছেন তিন অঙ্কের দেখা। ওয়ার্নারের পর ঝোড়ো গতিতে সেঞ্চুরি করেছেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। জোড়া সেঞ্চুরিতে নেদারল্যান্ডসকে ৪০০ রানের লক্ষ্য দিল অস্ট্রেলিয়া।
টস জিতে আজ ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। ৩.৫ ওভারে ১ উইকেটে ২৮ রান হয়ে যায় অজিদের। ১৫ বলে ৯ রান করে আউট হয়ে যান মিচেল মার্শ। মার্শের আউটের পর আক্রমণাত্মক হয়ে যান ওয়ার্নার। তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা স্মিথকে সঙ্গে নিয়ে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করতে থাকেন ওয়ার্নার। নেদারল্যান্ডস বোলাররা রীতিমতো দিশেহারা হয়ে যান ওয়ার্নার স্মিথের আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ে।
২৩ তম ওভারে ঘটেছে অদ্ভুতুড়ে ঘটনা। ওভারের চতুর্থ বলে বাস ডি লিডকে চার মারেন ওয়ার্নার। ঠিক তার পরের বলে কাভার এলাকা দিয়ে চার মারার চেষ্টা করেন অস্ট্রেলিয়ার বাঁহাতি ব্যাটার। ফন ডার মারউই ক্যাচ ধরে উল্লাস প্রকাশ করলেও ওয়ার্নার বুঝতে পেরেছেন যে তিনি আউট হননি। অস্ট্রেলিয়ার বাঁহাতি ব্যাটারের রান ছিল ৭৩। এভাবে ‘প্রতারণা’ থেকে বেঁচে যাওয়ার পর একই ওভারের শেষ বলে চার মেরেছেন ওয়ার্নার।
ওয়ার্নার বেঁচে যাওয়ার ঠিক পরের ওভারেই আউট হয়েছেন স্টিভ স্মিথ। আরিয়ান দত্তকে কাট করতে গিয়ে পয়েন্টে ফন ডার মারউইর তালুবন্দী হয়েছেন স্মিথ। টিভি রিপ্লেতে চেক করে দেখা যায় এবার মারউই ঠিকমতো ক্যাচ ধরেছেন। ৬৮ বলে ৯ চার ও ১ ছক্কায় ৭১ রান করেন স্মিথ। দ্বিতীয় উইকেটে ১১৮ বলে ১৩২ রানের জুটি গড়েছেন ওয়ার্নার-স্মিথ। তাতে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর দাঁড়ায় ২৩.৩ ওভারে ২ উইকেটে ১৬০ রান।
মার্শ, ওয়ার্নারের বিদায়ের পর উইকেটে আসেন মারনাস লাবুশেন। তিনিও এসে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করতে থাকেন। ওয়ার্নারের সেঞ্চুরি যেখানে সময়ের ব্যাপার মনে হচ্ছিল, লাবুশেনের আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ে তাতে শুধু দেরীই হয়েছে। ৪৭ বলে ৭ চার ও ২ ছক্কায় ৬২ রান করা লাবুশেনকে ৩৭ তম ওভারের প্রথম বলে ফিরিয়েছেন ডি লিড। তাতে ভেঙে গেছে তৃতীয় উইকেটে ওয়ার্নার-লাবুশেনের ৭৬ বলে ৮৪ রানের জুটি ভেঙেছেন বাস ডি লিড।
লাবুশেন আউট হওয়ার পর তিন অঙ্ক ছুঁয়েছেন ওয়ার্নার। ৩৯ তম ওভারের তৃতীয় বলে ডি লিডকে স্কয়ার লেগ দিয়ে চার মেরে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ২২ তম সেঞ্চুরি তুলে নেন অস্ট্রেলিয়ার বাঁহাতি ব্যাটার। টানা দুই ম্যাচে সেঞ্চুরি করে বিশ্বকাপ ক্যারিয়ারে ষষ্ঠ সেঞ্চুরি করেছেন ওয়ার্নার। তাতে রিকি পন্টিংকে ছাড়িয়ে অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি করে ফেলেন বাঁহাতি ওপেনার। সেঞ্চুরির পর অবশ্য ইনিংস বড় করতে পারেননি ওয়ার্নার। ৯৩ বলে ১১ চার ও ৩ ছক্কায় ১০৪ রান করেন অস্ট্রেলিয়ার বাঁহাতি ব্যাটার। ওয়ার্নারের বিদায়ে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর দাঁড়ায় ৩৯.১ ওভারে ৫ উইকেটে ২৬৭ রান।
ওয়ার্নার যেখানে শেষ করেছেন, ম্যাক্সওয়েলের ঝড় শুরু হয় সেখান থেকেই। একের পর এক চার-ছক্কা মেরে নেদারল্যান্ডসের বোলিং লাইন আপ এলোমেলো করে দেন ম্যাক্সওয়েল। সবচেয়ে বেশি ঝড়টা তুলেছেন ৪৯ তম ওভারে। ওভারের প্রথম দুই বলে ডি লিডকে দুটি চার মারেন ম্যাক্সওয়েল। অস্ট্রেলিয়ার বিধ্বংসী অলরাউন্ডার এরপর টানা তিন বলে তিনটি ছক্কা মারেন। যেখানে ফাইন লেগ দিয়ে ছক্কা মেরে ৪০ বলে সেঞ্চুরি করে বিশ্বকাপের দ্রুততম সেঞ্চুরিয়ান হয়ে যান ম্যাক্সওয়েল। অস্ট্রেলিয়ার মিডল অর্ডার ব্যাটার এরপর আউট হয়েছেন শেষ ওভারের তৃতীয় বলে। লোগান ফন বিককে তুলে মারতে যান ম্যাক্সওয়েল। লং অনে ডাইভ দিয়ে দারুণ ক্যাচ ধরেছেন সাইব্র্যান্ড এঙ্গেলব্রেখট। ৪৪ বলে ৯ চার ও ৮ ছক্কায় ১০৬ রান করেছেন ম্যাক্সওয়েল। যা অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসের সর্বোচ্চ রান। শেষ পর্যন্ত ৫০ ওভারে ৮ উইকেটে ৩৯৯ রান করেছে অস্ট্রেলিয়া। ডাচ বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন ফন বিক।
‘বয়স শুধুই একটি সংখ্যা’-বহু ক্লিশে এই কথারই বাস্তব প্রমাণ যেন এবারের বিশ্বকাপে সবাইকে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছেন ডেভিড ওয়ার্নার। সেঞ্চুরি করা দারুণ এক অভ্যাসে পরিণত করে ফেলেছেন ওয়ার্নার। পাকিস্তানের পর আজ দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষেও পেয়েছেন তিন অঙ্কের দেখা। ওয়ার্নারের পর ঝোড়ো গতিতে সেঞ্চুরি করেছেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। জোড়া সেঞ্চুরিতে নেদারল্যান্ডসকে ৪০০ রানের লক্ষ্য দিল অস্ট্রেলিয়া।
টস জিতে আজ ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। ৩.৫ ওভারে ১ উইকেটে ২৮ রান হয়ে যায় অজিদের। ১৫ বলে ৯ রান করে আউট হয়ে যান মিচেল মার্শ। মার্শের আউটের পর আক্রমণাত্মক হয়ে যান ওয়ার্নার। তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা স্মিথকে সঙ্গে নিয়ে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করতে থাকেন ওয়ার্নার। নেদারল্যান্ডস বোলাররা রীতিমতো দিশেহারা হয়ে যান ওয়ার্নার স্মিথের আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ে।
২৩ তম ওভারে ঘটেছে অদ্ভুতুড়ে ঘটনা। ওভারের চতুর্থ বলে বাস ডি লিডকে চার মারেন ওয়ার্নার। ঠিক তার পরের বলে কাভার এলাকা দিয়ে চার মারার চেষ্টা করেন অস্ট্রেলিয়ার বাঁহাতি ব্যাটার। ফন ডার মারউই ক্যাচ ধরে উল্লাস প্রকাশ করলেও ওয়ার্নার বুঝতে পেরেছেন যে তিনি আউট হননি। অস্ট্রেলিয়ার বাঁহাতি ব্যাটারের রান ছিল ৭৩। এভাবে ‘প্রতারণা’ থেকে বেঁচে যাওয়ার পর একই ওভারের শেষ বলে চার মেরেছেন ওয়ার্নার।
ওয়ার্নার বেঁচে যাওয়ার ঠিক পরের ওভারেই আউট হয়েছেন স্টিভ স্মিথ। আরিয়ান দত্তকে কাট করতে গিয়ে পয়েন্টে ফন ডার মারউইর তালুবন্দী হয়েছেন স্মিথ। টিভি রিপ্লেতে চেক করে দেখা যায় এবার মারউই ঠিকমতো ক্যাচ ধরেছেন। ৬৮ বলে ৯ চার ও ১ ছক্কায় ৭১ রান করেন স্মিথ। দ্বিতীয় উইকেটে ১১৮ বলে ১৩২ রানের জুটি গড়েছেন ওয়ার্নার-স্মিথ। তাতে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর দাঁড়ায় ২৩.৩ ওভারে ২ উইকেটে ১৬০ রান।
মার্শ, ওয়ার্নারের বিদায়ের পর উইকেটে আসেন মারনাস লাবুশেন। তিনিও এসে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করতে থাকেন। ওয়ার্নারের সেঞ্চুরি যেখানে সময়ের ব্যাপার মনে হচ্ছিল, লাবুশেনের আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ে তাতে শুধু দেরীই হয়েছে। ৪৭ বলে ৭ চার ও ২ ছক্কায় ৬২ রান করা লাবুশেনকে ৩৭ তম ওভারের প্রথম বলে ফিরিয়েছেন ডি লিড। তাতে ভেঙে গেছে তৃতীয় উইকেটে ওয়ার্নার-লাবুশেনের ৭৬ বলে ৮৪ রানের জুটি ভেঙেছেন বাস ডি লিড।
লাবুশেন আউট হওয়ার পর তিন অঙ্ক ছুঁয়েছেন ওয়ার্নার। ৩৯ তম ওভারের তৃতীয় বলে ডি লিডকে স্কয়ার লেগ দিয়ে চার মেরে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ২২ তম সেঞ্চুরি তুলে নেন অস্ট্রেলিয়ার বাঁহাতি ব্যাটার। টানা দুই ম্যাচে সেঞ্চুরি করে বিশ্বকাপ ক্যারিয়ারে ষষ্ঠ সেঞ্চুরি করেছেন ওয়ার্নার। তাতে রিকি পন্টিংকে ছাড়িয়ে অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি করে ফেলেন বাঁহাতি ওপেনার। সেঞ্চুরির পর অবশ্য ইনিংস বড় করতে পারেননি ওয়ার্নার। ৯৩ বলে ১১ চার ও ৩ ছক্কায় ১০৪ রান করেন অস্ট্রেলিয়ার বাঁহাতি ব্যাটার। ওয়ার্নারের বিদায়ে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর দাঁড়ায় ৩৯.১ ওভারে ৫ উইকেটে ২৬৭ রান।
ওয়ার্নার যেখানে শেষ করেছেন, ম্যাক্সওয়েলের ঝড় শুরু হয় সেখান থেকেই। একের পর এক চার-ছক্কা মেরে নেদারল্যান্ডসের বোলিং লাইন আপ এলোমেলো করে দেন ম্যাক্সওয়েল। সবচেয়ে বেশি ঝড়টা তুলেছেন ৪৯ তম ওভারে। ওভারের প্রথম দুই বলে ডি লিডকে দুটি চার মারেন ম্যাক্সওয়েল। অস্ট্রেলিয়ার বিধ্বংসী অলরাউন্ডার এরপর টানা তিন বলে তিনটি ছক্কা মারেন। যেখানে ফাইন লেগ দিয়ে ছক্কা মেরে ৪০ বলে সেঞ্চুরি করে বিশ্বকাপের দ্রুততম সেঞ্চুরিয়ান হয়ে যান ম্যাক্সওয়েল। অস্ট্রেলিয়ার মিডল অর্ডার ব্যাটার এরপর আউট হয়েছেন শেষ ওভারের তৃতীয় বলে। লোগান ফন বিককে তুলে মারতে যান ম্যাক্সওয়েল। লং অনে ডাইভ দিয়ে দারুণ ক্যাচ ধরেছেন সাইব্র্যান্ড এঙ্গেলব্রেখট। ৪৪ বলে ৯ চার ও ৮ ছক্কায় ১০৬ রান করেছেন ম্যাক্সওয়েল। যা অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসের সর্বোচ্চ রান। শেষ পর্যন্ত ৫০ ওভারে ৮ উইকেটে ৩৯৯ রান করেছে অস্ট্রেলিয়া। ডাচ বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন ফন বিক।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
১ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
২ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৩ ঘণ্টা আগেবার্বাডোজে ২৯ জুন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর উড়ছে ভারত। জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ-টানা তিনটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ ভারত জিতেছে। ভারতের সামনে এবার টানা চারটি সিরিজ জয়ের সুযোগ।
৪ ঘণ্টা আগে