নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এশিয়া কাপের ১৭ জনের দলে থাকার সুযোগ হয়নি মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের। দল ঘোষণার সংবাদ সম্মেলনে প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন নান্নু জানিয়েছিলেন, টিম ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে আলোচনা এবং কোচ-অধিনায়কের মত বিবেচনায় মাহমুদউল্লাহকে নেওয়া হয়নি।
মাহমুদউল্লাহকে এশিয়া কাপ ও বিশ্বকাপের দলে নেওয়ার জন্য মানববন্ধন করছেন ভক্তরা। গত পরশু প্রেসক্লাবের পর আজ দুপুরে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের প্রাঙ্গণে মানববন্ধন করেছেন তাঁরা। ক্রিকেট বিশ্লেষকদেরও অনেকে মাহমুদউল্লাহকে দলে রাখার ব্যাপারে ইতিবাচক মত দিচ্ছেন। তাঁরা মনে করছেন, বিশ্বকাপ পরিকল্পনায় মাহমুদউল্লাহকে না রাখলে, আরও আগেই সেটি স্পষ্ট করা উচিত ছিল। বিশ্বকাপ যখন কাছে, এখন বাদ দেওয়াটা ন্যায্য মনে করছেন না বিশ্লেষকেরা।
এত আলোচনা ও মানববন্ধন হলেও বিসিবি তাদের জায়গায় অনড়। তারা কোনো চাপ অনুভব করছে না মাহমুদউল্লাহ ইস্যুতে। আজ বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান তানভীর আহমেদ টিটু সংবাদমাধ্যমকে বললেন, ‘না। আসলে ওই রকমভাবে কোনো চাপ অনুভব করছি না। মাহমুদউল্লাহর কথা যদি বলি, আমাদের বাংলাদেশের ক্রিকেটে যে অবদান কখনো অস্বীকার করার মতো না এবং কখনো করাও হবে না।’
সবকিছুর শুরু যেমন আছে, শেষও আছে। তানভীর আহমেদ সেটি মনে করিয়ে দিয়ে বললেন, ‘একটা ব্যাপার যেটি বললাম, যেহেতু একসময় মাহমুদউল্লাহ দলে এসেছিলেন, একটা সময় নিয়ম অনুযায়ী দল থেকে বাদ পড়বেন। দুঃখজনক হলেও এটা সত্য। এটাই নিয়ম। পৃথিবীর নিয়ম এভাবেই চলে। সেই নিয়মে তার বাদ পড়া। তো দুঃখ লাগবে, খারাপ লাগবে তার মতো অভিজ্ঞ খেলোয়াড় আমাদের এখানে নেই।’
মাহমুদউল্লাহর জায়গায় এখন নতুন আসবে। তিনিও একসময় কারও স্থলাভিষিক্ত হয়েছিলেন। তবে বাংলাদেশের মানুষের কাছে ক্রিকেট একটা আবেগের জায়গাও। তাই মাহমুদউল্লাহকে নিয়ে সমর্থকদের আন্দোলনও ইতিবাচক দেখছেন বিসিবির মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান, ‘একটা সময় মাহমুদউল্লাহ ছিলেন না। সেও কারও জায়গায় স্থলাভিষিক্ত হয়েছিল। যারা তখন বাদ পড়েছে তাদের কাছেও খারাপ লেগেছে। তাদের দর্শক যারা ছিল, তারাও তখন খারাপ বোধ করেছে। এখন যারা মাহমুদউল্লাহর জন্য আন্দোলন করছে বা বলছে তাকে ফেরানোর জন্য, এটাও ওই একই ব্যাপার। একই জিনিস।’
এমন আবেগ চলতেই থাকবে বলে মনে করেন টিটু। তাই বললেন, ‘দর্শকদের যে চাহিদা, ভক্ত-সমর্থকদের যেই একটা ব্যাপার থাকে তাদের নায়কদের নিয়ে সেই রকমই জিনিস চলছে। এটা আবেগের ব্যাপার। বাংলাদেশের ক্রিকেটের ব্যাপারে সব সময় বলি, বাংলাদেশের মানুষের আবেগের খুব গভীরে এটা স্থান করে নিয়েছে। সেই হিসেবে এটা আবেগের জায়গা থেকে চলতে থাকবে। কিছু করার নেই।’
এশিয়া কাপের ১৭ জনের দলে থাকার সুযোগ হয়নি মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের। দল ঘোষণার সংবাদ সম্মেলনে প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন নান্নু জানিয়েছিলেন, টিম ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে আলোচনা এবং কোচ-অধিনায়কের মত বিবেচনায় মাহমুদউল্লাহকে নেওয়া হয়নি।
মাহমুদউল্লাহকে এশিয়া কাপ ও বিশ্বকাপের দলে নেওয়ার জন্য মানববন্ধন করছেন ভক্তরা। গত পরশু প্রেসক্লাবের পর আজ দুপুরে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের প্রাঙ্গণে মানববন্ধন করেছেন তাঁরা। ক্রিকেট বিশ্লেষকদেরও অনেকে মাহমুদউল্লাহকে দলে রাখার ব্যাপারে ইতিবাচক মত দিচ্ছেন। তাঁরা মনে করছেন, বিশ্বকাপ পরিকল্পনায় মাহমুদউল্লাহকে না রাখলে, আরও আগেই সেটি স্পষ্ট করা উচিত ছিল। বিশ্বকাপ যখন কাছে, এখন বাদ দেওয়াটা ন্যায্য মনে করছেন না বিশ্লেষকেরা।
এত আলোচনা ও মানববন্ধন হলেও বিসিবি তাদের জায়গায় অনড়। তারা কোনো চাপ অনুভব করছে না মাহমুদউল্লাহ ইস্যুতে। আজ বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান তানভীর আহমেদ টিটু সংবাদমাধ্যমকে বললেন, ‘না। আসলে ওই রকমভাবে কোনো চাপ অনুভব করছি না। মাহমুদউল্লাহর কথা যদি বলি, আমাদের বাংলাদেশের ক্রিকেটে যে অবদান কখনো অস্বীকার করার মতো না এবং কখনো করাও হবে না।’
সবকিছুর শুরু যেমন আছে, শেষও আছে। তানভীর আহমেদ সেটি মনে করিয়ে দিয়ে বললেন, ‘একটা ব্যাপার যেটি বললাম, যেহেতু একসময় মাহমুদউল্লাহ দলে এসেছিলেন, একটা সময় নিয়ম অনুযায়ী দল থেকে বাদ পড়বেন। দুঃখজনক হলেও এটা সত্য। এটাই নিয়ম। পৃথিবীর নিয়ম এভাবেই চলে। সেই নিয়মে তার বাদ পড়া। তো দুঃখ লাগবে, খারাপ লাগবে তার মতো অভিজ্ঞ খেলোয়াড় আমাদের এখানে নেই।’
মাহমুদউল্লাহর জায়গায় এখন নতুন আসবে। তিনিও একসময় কারও স্থলাভিষিক্ত হয়েছিলেন। তবে বাংলাদেশের মানুষের কাছে ক্রিকেট একটা আবেগের জায়গাও। তাই মাহমুদউল্লাহকে নিয়ে সমর্থকদের আন্দোলনও ইতিবাচক দেখছেন বিসিবির মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান, ‘একটা সময় মাহমুদউল্লাহ ছিলেন না। সেও কারও জায়গায় স্থলাভিষিক্ত হয়েছিল। যারা তখন বাদ পড়েছে তাদের কাছেও খারাপ লেগেছে। তাদের দর্শক যারা ছিল, তারাও তখন খারাপ বোধ করেছে। এখন যারা মাহমুদউল্লাহর জন্য আন্দোলন করছে বা বলছে তাকে ফেরানোর জন্য, এটাও ওই একই ব্যাপার। একই জিনিস।’
এমন আবেগ চলতেই থাকবে বলে মনে করেন টিটু। তাই বললেন, ‘দর্শকদের যে চাহিদা, ভক্ত-সমর্থকদের যেই একটা ব্যাপার থাকে তাদের নায়কদের নিয়ে সেই রকমই জিনিস চলছে। এটা আবেগের ব্যাপার। বাংলাদেশের ক্রিকেটের ব্যাপারে সব সময় বলি, বাংলাদেশের মানুষের আবেগের খুব গভীরে এটা স্থান করে নিয়েছে। সেই হিসেবে এটা আবেগের জায়গা থেকে চলতে থাকবে। কিছু করার নেই।’
ভারতের আপত্তিতে পাকিস্তানের তিন শহরে ট্রফি সফর বাতিল করেছে আইসিসি। দীর্ঘ ২৮ বছর পর আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে তারা। তবে শুরু থেকেই বিভিন্ন আপত্তি তুলছে ভারত।
১ মিনিট আগেদ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
৪৪ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৫ ঘণ্টা আগে