ক্রীড়া ডেস্ক
অ্যালেক্স ক্যারি অমন চালাকিটা না করলে হয়তো এভাবে ক্ষেপে যেতেন না বেন স্টোকস। সতীর্থ জনি বেয়ারস্টোকে মন খারাপ করে ফিরতে দেখেই ব্যাট হাতে তেলেবেগুনে জ্বলে উঠেছেন ইংল্যান্ড অধিনায়ক। লর্ডসে তাণ্ডব শুরু করেছেন স্টোকস।
ইংলিশ অলরাউন্ডার ক্ষেপে গেলে কী করতে পারেন সেটি ভালো করেই জানা অস্ট্রেলিয়ার। ২০১৯ সালে হেডিংলির লিডসে শেষ উইকেটে জ্যাক লিচের সঙ্গে ৬২ বলে অপরাজিত ৭৬ রানের জুটি গড়ে ইংল্যান্ডকে অবিস্মরণীয় জয় এনে দিয়েছিলেন স্টোকস। লিচ ১৭ বলে ১ রান করেছিলেন। স্টোকস করেছিলেন ১৩৫ রান।
এবারও হেডিংলির স্মৃতি মনে করিয়ে দিচ্ছেন তিনি। লর্ডস টেস্ট জিতে অ্যাশেজে সমতায় ফিরতে হলে আর ১২৮ রান করতে হবে ইংল্যান্ডকে। স্বাগতিকেরা মধ্যাহ্নভোজে গেছে ৬ উইকেটে ২৪৩ রানে। ব্যাটিংয়ে আছেন স্টোকস (১০৮) ও স্টুয়ার্ট ব্রড (১)।
অ্যাশেজ মানেই যে বিতর্ক সেটি গতকাল থেকে আবারও জমে উঠেছে। বাউন্ডারিতে ইংলিশ ওপেনার বেন ডাকেটের ক্যাচ নিয়ে আলোচনার মধ্যেই বেয়ারস্টোর রানআউট যেন হাওয়া দিল। ক্যামেরুন গ্রিনের বাউন্সার বসে পড়ে সামাল দেওয়ার পর স্বাভাবিকভাবে সতীর্থের সঙ্গে কথা বলার জন্য ক্রিস থেকে বেরিয়ে আসেন বেয়ারস্টো। মুহূর্তে বল ছুড়ে স্টাম্প ভাঙেন অজি উইকেটরক্ষক ক্যারি। বেয়ারস্টো ভেবেছিলেন বলটি ডেড হয়ে গেছে। তবে আম্পায়ার মারাইস ইরাসমাস রিভিউ দেখে আউট দেন।
বেয়ারস্টোর আউটকে ‘কি-ফ্যাক্টর’ ভেবেছিল অজিরা। তবে গ্রিনকে তার পরের দুই ওভারে শাস্তি দেন স্টোকস। বাজবল ক্রিকেট খেলতে থাকেন তিনি। অথচ এর আগে বেশ ধীরেসুস্থে ব্যাট করছিলেন। গ্রিনের করা ইনিংসের ৫৬ তম ওভারে ৩ ছয় ও ১ চার মারেন স্টোকস। ১৪৩ বলে পৌঁছে যান তিন অঙ্কের ঘরে।
এর আগে ডাকেটের সঙ্গে স্টোকসের ১৩২ রানের জুটি ভেঙে অজিদের মনে স্বস্তি ফিরিয়েছিলেন হ্যাজলউড। গতকাল ৪৫ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে যখন ইংল্যান্ড ধুঁকছে তখনই প্রতিরোধ গড়েন এ দুজন। ডাকেট ফেরেন ৮৩ রানে। প্রথম ইনিংসে ২ রানের জন্য সেঞ্চুরি হাতছাড়া হয় তাঁর।
৩৭১ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ইংল্যান্ড আজ পঞ্চম ও শেষদিন শুরু করে ৪ উইকেটে ১১৪ রান নিয়ে। তারা প্রথম ইনিংসে করেছিল ৩২৫ রান। এই ম্যাচ জিতলে ইতিহাস গড়বে ইংলিশরা। লর্ডসে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ডটি ওয়েস্ট ইন্ডিজের। ১৯৮৪ সালে ইংল্যান্ডের দেওয়া ৩৪৪ রান তাড়া করে জিতেছিল ক্যারিবিয়ানরা।
তবে ইংল্যান্ডের নিজেদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ডটি ভারতের বিপক্ষে। গত বছর এজবাস্টনে ৩৭৮ রান তাড়া করে জিতেছিল তারা।
অ্যালেক্স ক্যারি অমন চালাকিটা না করলে হয়তো এভাবে ক্ষেপে যেতেন না বেন স্টোকস। সতীর্থ জনি বেয়ারস্টোকে মন খারাপ করে ফিরতে দেখেই ব্যাট হাতে তেলেবেগুনে জ্বলে উঠেছেন ইংল্যান্ড অধিনায়ক। লর্ডসে তাণ্ডব শুরু করেছেন স্টোকস।
ইংলিশ অলরাউন্ডার ক্ষেপে গেলে কী করতে পারেন সেটি ভালো করেই জানা অস্ট্রেলিয়ার। ২০১৯ সালে হেডিংলির লিডসে শেষ উইকেটে জ্যাক লিচের সঙ্গে ৬২ বলে অপরাজিত ৭৬ রানের জুটি গড়ে ইংল্যান্ডকে অবিস্মরণীয় জয় এনে দিয়েছিলেন স্টোকস। লিচ ১৭ বলে ১ রান করেছিলেন। স্টোকস করেছিলেন ১৩৫ রান।
এবারও হেডিংলির স্মৃতি মনে করিয়ে দিচ্ছেন তিনি। লর্ডস টেস্ট জিতে অ্যাশেজে সমতায় ফিরতে হলে আর ১২৮ রান করতে হবে ইংল্যান্ডকে। স্বাগতিকেরা মধ্যাহ্নভোজে গেছে ৬ উইকেটে ২৪৩ রানে। ব্যাটিংয়ে আছেন স্টোকস (১০৮) ও স্টুয়ার্ট ব্রড (১)।
অ্যাশেজ মানেই যে বিতর্ক সেটি গতকাল থেকে আবারও জমে উঠেছে। বাউন্ডারিতে ইংলিশ ওপেনার বেন ডাকেটের ক্যাচ নিয়ে আলোচনার মধ্যেই বেয়ারস্টোর রানআউট যেন হাওয়া দিল। ক্যামেরুন গ্রিনের বাউন্সার বসে পড়ে সামাল দেওয়ার পর স্বাভাবিকভাবে সতীর্থের সঙ্গে কথা বলার জন্য ক্রিস থেকে বেরিয়ে আসেন বেয়ারস্টো। মুহূর্তে বল ছুড়ে স্টাম্প ভাঙেন অজি উইকেটরক্ষক ক্যারি। বেয়ারস্টো ভেবেছিলেন বলটি ডেড হয়ে গেছে। তবে আম্পায়ার মারাইস ইরাসমাস রিভিউ দেখে আউট দেন।
বেয়ারস্টোর আউটকে ‘কি-ফ্যাক্টর’ ভেবেছিল অজিরা। তবে গ্রিনকে তার পরের দুই ওভারে শাস্তি দেন স্টোকস। বাজবল ক্রিকেট খেলতে থাকেন তিনি। অথচ এর আগে বেশ ধীরেসুস্থে ব্যাট করছিলেন। গ্রিনের করা ইনিংসের ৫৬ তম ওভারে ৩ ছয় ও ১ চার মারেন স্টোকস। ১৪৩ বলে পৌঁছে যান তিন অঙ্কের ঘরে।
এর আগে ডাকেটের সঙ্গে স্টোকসের ১৩২ রানের জুটি ভেঙে অজিদের মনে স্বস্তি ফিরিয়েছিলেন হ্যাজলউড। গতকাল ৪৫ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে যখন ইংল্যান্ড ধুঁকছে তখনই প্রতিরোধ গড়েন এ দুজন। ডাকেট ফেরেন ৮৩ রানে। প্রথম ইনিংসে ২ রানের জন্য সেঞ্চুরি হাতছাড়া হয় তাঁর।
৩৭১ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ইংল্যান্ড আজ পঞ্চম ও শেষদিন শুরু করে ৪ উইকেটে ১১৪ রান নিয়ে। তারা প্রথম ইনিংসে করেছিল ৩২৫ রান। এই ম্যাচ জিতলে ইতিহাস গড়বে ইংলিশরা। লর্ডসে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ডটি ওয়েস্ট ইন্ডিজের। ১৯৮৪ সালে ইংল্যান্ডের দেওয়া ৩৪৪ রান তাড়া করে জিতেছিল ক্যারিবিয়ানরা।
তবে ইংল্যান্ডের নিজেদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ডটি ভারতের বিপক্ষে। গত বছর এজবাস্টনে ৩৭৮ রান তাড়া করে জিতেছিল তারা।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৩ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৪ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৬ ঘণ্টা আগে