নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে ১৫৭ রান তাড়ায় বাংলাদেশকে দারুণ শুরুর স্বপ্ন দেখান ওপেনার লিটন দাস। ২০০ ওপর স্ট্রাইকরেটে ব্যাট করতে থাকা এই ব্যাটার ফেরেন ব্যক্তিগত ১৩ রানে। এরপর আরেক ওপেনার পারভেজ হোসেন ইমন ও তিনে আসা এনামুল হক বিজয়ের ধীর গতির ব্যাটিংয়ে ম্যাচের পরিস্থিতি বদলে যায়।
১৫৭ রান তাড়া করতে হলে ব্যাটারদের স্ট্রাইকরেট অন্তত ১৩০ থাকার দরকার ছিল। কিন্তু বাংলাদেশের টপ অর্ডার থেকে শুরু করে মিডল অর্ডারের ব্যাটারদের গড় স্ট্রাইকরেট ছিল ১০০ কাছাকাছি। শেষের দিকে ব্যাট করা আফিফ হোসেন ও শেখ মেহেদী স্ট্রাইক রোটেট করার চেষ্টা করলেও ১০ রানে হেরে সিরিজ হাতছাড়া করে বাংলাদেশ। ব্যাটারদের এমন স্বার্থপর ব্যাটিংকে ‘জায়গা ধরে রাখার’ ক্রিকেট মনে করে টিম ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদ সুজন।
আজ জিম্বাবুয়েতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এমন কথা বলেছেন। সুজন বলেন,‘নিশ্চিতভাবে হতাশা। জিম্বাবুয়ের সঙ্গে আমরা হারব এটা তো কেউ আশা করিনি। নিশ্চিতভাবে আমাদের দল যেরকমই থাকুক না কেন, তারপরও যে আমরা ওদের চেয়ে ভালো ছিলাম। এক কথায় বললে আমার জন্য অসম্মানের। সত্যি কথা বলতে গেলে কোনো দিনও আশা করিনি যে আমরা ওভাবে হারব গতকাল।’
তিন ম্যাচের সিরিজে সবচেয়ে স্বার্থপর ব্যাটিং করেছেন এনামুল বিজয়, মুনিম শাহরিয়াররা। পরিসংখ্যানও তাই বলছে। দুই ম্যাচেই তাদের স্ট্রাইকরেট ছিল ১০০ এর আশপাশে। সুজনের ব্যাখ্যা, ‘আমি খুবই হতাশ এবং আমি এটা সম্পূর্ণ খেলোয়াড়দের দোষ দেব। আমরা জানি যে আমাদের ১০-১২ করে লাগবে তারপরও ওভারে ৬-৭ করে নিচ্ছি। কাউকে দেখলাম না যে চেষ্টা করেছে ৬ মারার। সবাই ২-১ করে....। নিজের জায়গা ধরে রাখার জন্য একটা মোটামুটি রান করে নিজেকে নিরাপদ রাখলাম। আপনি যদি ১০০, ৯০ কিংবা ১১০ স্ট্রাইক রেটে ব্যাটিং করেন তাহলে আপনি এখানে জিততে পারবেন না।’
ক্রিকেটারদের এই ব্যর্থতার বৃত্ত থেকে বেরিয়ে আসার আহবান সুজনের। কোচিং স্টাফ কিংবা বিসিবিকে দোষ না দিয়ে ক্রিকেটারদের সক্ষমতার কথা বললেন তিনি, ‘এখন খেলোয়াড়দের এসব (ব্যর্থতার) জায়গা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। জানি ওদের সে সক্ষমতা আছে। আপনি কোচিং স্টাফ বা বিসিবিকে দোষ দিয়ে লাভ হবে না, বিসিবি তো সেরাটাই দিতে চেষ্টা করছে। তারা না পারলে আমরা বলব তাদের সক্ষমতা নেই। এখন তাদেরই বের হয়ে আসতে হবে এখান থেকে।’
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে ১৫৭ রান তাড়ায় বাংলাদেশকে দারুণ শুরুর স্বপ্ন দেখান ওপেনার লিটন দাস। ২০০ ওপর স্ট্রাইকরেটে ব্যাট করতে থাকা এই ব্যাটার ফেরেন ব্যক্তিগত ১৩ রানে। এরপর আরেক ওপেনার পারভেজ হোসেন ইমন ও তিনে আসা এনামুল হক বিজয়ের ধীর গতির ব্যাটিংয়ে ম্যাচের পরিস্থিতি বদলে যায়।
১৫৭ রান তাড়া করতে হলে ব্যাটারদের স্ট্রাইকরেট অন্তত ১৩০ থাকার দরকার ছিল। কিন্তু বাংলাদেশের টপ অর্ডার থেকে শুরু করে মিডল অর্ডারের ব্যাটারদের গড় স্ট্রাইকরেট ছিল ১০০ কাছাকাছি। শেষের দিকে ব্যাট করা আফিফ হোসেন ও শেখ মেহেদী স্ট্রাইক রোটেট করার চেষ্টা করলেও ১০ রানে হেরে সিরিজ হাতছাড়া করে বাংলাদেশ। ব্যাটারদের এমন স্বার্থপর ব্যাটিংকে ‘জায়গা ধরে রাখার’ ক্রিকেট মনে করে টিম ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদ সুজন।
আজ জিম্বাবুয়েতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এমন কথা বলেছেন। সুজন বলেন,‘নিশ্চিতভাবে হতাশা। জিম্বাবুয়ের সঙ্গে আমরা হারব এটা তো কেউ আশা করিনি। নিশ্চিতভাবে আমাদের দল যেরকমই থাকুক না কেন, তারপরও যে আমরা ওদের চেয়ে ভালো ছিলাম। এক কথায় বললে আমার জন্য অসম্মানের। সত্যি কথা বলতে গেলে কোনো দিনও আশা করিনি যে আমরা ওভাবে হারব গতকাল।’
তিন ম্যাচের সিরিজে সবচেয়ে স্বার্থপর ব্যাটিং করেছেন এনামুল বিজয়, মুনিম শাহরিয়াররা। পরিসংখ্যানও তাই বলছে। দুই ম্যাচেই তাদের স্ট্রাইকরেট ছিল ১০০ এর আশপাশে। সুজনের ব্যাখ্যা, ‘আমি খুবই হতাশ এবং আমি এটা সম্পূর্ণ খেলোয়াড়দের দোষ দেব। আমরা জানি যে আমাদের ১০-১২ করে লাগবে তারপরও ওভারে ৬-৭ করে নিচ্ছি। কাউকে দেখলাম না যে চেষ্টা করেছে ৬ মারার। সবাই ২-১ করে....। নিজের জায়গা ধরে রাখার জন্য একটা মোটামুটি রান করে নিজেকে নিরাপদ রাখলাম। আপনি যদি ১০০, ৯০ কিংবা ১১০ স্ট্রাইক রেটে ব্যাটিং করেন তাহলে আপনি এখানে জিততে পারবেন না।’
ক্রিকেটারদের এই ব্যর্থতার বৃত্ত থেকে বেরিয়ে আসার আহবান সুজনের। কোচিং স্টাফ কিংবা বিসিবিকে দোষ না দিয়ে ক্রিকেটারদের সক্ষমতার কথা বললেন তিনি, ‘এখন খেলোয়াড়দের এসব (ব্যর্থতার) জায়গা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। জানি ওদের সে সক্ষমতা আছে। আপনি কোচিং স্টাফ বা বিসিবিকে দোষ দিয়ে লাভ হবে না, বিসিবি তো সেরাটাই দিতে চেষ্টা করছে। তারা না পারলে আমরা বলব তাদের সক্ষমতা নেই। এখন তাদেরই বের হয়ে আসতে হবে এখান থেকে।’
বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে বিদেশের ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে সবচেয়ে বেশি খেলেছেন সাকিব আল হাসান। বিদেশ লিগে খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মোস্তাফিজুর রহমান, তৌহিদ হৃদয়দেরও। এবার এই তালিকায় যুক্ত হচ্ছেন উদীয়মান পেসার তানজিম হাসান সাকিব।
১৭ মিনিট আগেআইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি হওয়ার আর ১০০ দিনও বাকি নেই। কিন্তু জরুরি কিছু প্রশ্নের উত্তর এখনো নেই। সময়মতো টুর্নামেন্ট হবে কি? হলে কোথায় হবে? এই দুটি প্রশ্নের উত্তর যতক্ষণ না আসছে, ততক্ষণ টুর্নামেন্টের সূচিও প্রকাশ করা সম্ভব হচ্ছে না। সব মিলিয়ে এই টুর্নামেন্ট নিয়ে অনেক চাপে আইসিসি।
৩৮ মিনিট আগেসিনেমা, নাটক-কোনো কিছুরই তো কমতি ছিল না আজ আর্জেন্টিনা-প্যারাগুয়ে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে। দেল চাকো স্টেডিয়ামে ব্রাজিলের রেফারি অ্যান্ডারসন দারাঙ্কোর একের পর এক কাণ্ডে ক্ষুব্ধ আর্জেন্টিনা ফুটবল দল। রেফারির সঙ্গে এক চোট হয়েই গেছে মেসির। এমনকি আঙুল উঁচিয়ে কথাও বলেছেন আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ী ফুটবলার।
২ ঘণ্টা আগেভুলে যাওয়ার মতো একটি দিনই কাটিয়েছেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়র। তাও বাজে দিনটা এল ব্রাজিলের বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচের সময়ই। তাঁর সুযোগ মিসের মহড়ার দিনে ব্রাজিল পারল না জিততে। হতাশা ঝরেছে ব্রাজিল কোচ দরিভাল জুনিয়রের কণ্ঠে।
২ ঘণ্টা আগে