ক্রীড়া ডেস্ক
ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে রংপুর রাইডার্স। আজ চট্টগ্রাম জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে আবু হায়দার রনির দুর্দান্ত বোলিংয়ে ১ উইকেট ও ৩ বল হাতে রেখে তামিম ইকবালদের হারিয়েছেন সাকিব আল হাসানরা।
বরিশালের দেওয়া ১৫২ রানের লক্ষ্য তাড়ায় রংপুর ৯ উইকেটে করে ১৫৫ রান। এ নিয়ে টানা ৮ ম্যাচে জয় পাওয়া রংপুর ১১ ম্যাচে ১৮ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষস্থানেই থাকল। অবশ্য আগেই তাদের কোয়ালিফায়ার নিশ্চিত হয়ে গেছে। তবে ঝুলে থাকল বরিশালের প্লে অফের আশা। ১১ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে তিনে আছে তামিমের দল।
টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নামা বরিশালকে দুর্দান্ত শুরুই এনে দিয়েছিলেন তামিম। দলের ৩৮ রানের মধ্যে ৩৩ রানেই তাঁর। তবে এরপর আর বরিশাল অধিনায়ককে এগোতে দেননি সাকিব। নিজের প্রথম স্পেলের প্রথম বলেই ‘শত্রু’কে ফিরিয়ে ক্যাচ নেওয়া মুমিনুল হকের সঙ্গে দারুণ উদ্যাপনে মেতে ওঠেন বাংলাদেশি অলরাউন্ডার। এরপর অবশ্য আরেক ওপেনার টম ব্যান্টনের (২৬) সঙ্গে ৭২ রানের জুটি গড়ে দলকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন কাইল মায়ার্স।
তবে ইনিংসের ১৩তম ওভার করতে এসেই বরিশালকে ধ্বংসস্তূপ বানিয়ে দেন রনি। নিজের প্রথম ওভারেই নেন তিন উইকেট। প্রথম বলে ফেরান মুশফিকুর রহিমকে (৫)। ফরচুন বরিশাল উইকেটরক্ষকের ক্যাচ নেন রংপুর রাইডার্সের অধিনায়ক-উইকেটরক্ষক নুরুল হাসান সোহান। এক বল পর বোল্ড সৌম্য সরকার (০)। নিজের পঞ্চম বলে ভয়ংকর হয়ে ওঠা কাইল মায়ার্সকে কট অ্যান্ড বোল্ড করেন রনিই।
নিজের প্রথম ওভারেই ১ রান দিয়ে তিন গুরুত্বপূর্ণ ব্যাটারকে আউট—রনির তোপের সামনে হঠাৎ খেই হারানো বরিশাল ধাক্কাটা আর সামলাতে পারেনি। সেই ধাক্কার আগে তামিম ইকবালের দলের রান ছিল ২ উইকেটে ১১০। সেখান থেকে বরিশালের রান দাঁড়ায় ৫ উইকেট হারিয়ে ১১৬। শেষ পর্যন্ত তারকাবহুল দলটির সংগ্রহ দাঁড়িয়েছে ৯ উইকেটে ১৫১ রান।
রনি অবশ্য এই তিন উইকেট নিয়েই থামেননি। করেছেন আরও দুই শিকার। পরের দুই উইকেট মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (৯) ও মেহেদি হাসান মিরাজকেও (৩) ফেরান রংপুর রাইডার্সের এই পেসার। এরপর আরেক পেসার হাসান মাহমুদ এসে ফেরান পরের দুই উইকেট মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন (১০) ও কেশব মহারাজকে (১)। ১২ রানে ৫ উইকেট নিয়ে রনিই ম্যাচসেরা। এবারের বিপিএলে এটি কোনো বোলারের দ্বিতীয় ৫ উইকেট। আর সব মিলিয়ে এটিই চতুর্থ সেরা বোলিং। বাংলাদেশিদের মধ্যে বিপিএল ইতিহাসে সেরা বোলিং রনিরই।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ওপেনার ব্রেন্ডন কিং (৪৫) ও সাকিবের (২৯) ব্যাটে দারুণ শুরু পেলেও মিডলঅর্ডারের ধাক্কা খায় রংপুরও। ৭৪ রানে ২ উইকেট হারানো রংপুর আর ১১ রান করতেই হারায় ৩ উইকেট। তবে জিমি নিশামের (২৮) কল্যাণে হারতে হয়নি তাদের।
ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে রংপুর রাইডার্স। আজ চট্টগ্রাম জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে আবু হায়দার রনির দুর্দান্ত বোলিংয়ে ১ উইকেট ও ৩ বল হাতে রেখে তামিম ইকবালদের হারিয়েছেন সাকিব আল হাসানরা।
বরিশালের দেওয়া ১৫২ রানের লক্ষ্য তাড়ায় রংপুর ৯ উইকেটে করে ১৫৫ রান। এ নিয়ে টানা ৮ ম্যাচে জয় পাওয়া রংপুর ১১ ম্যাচে ১৮ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষস্থানেই থাকল। অবশ্য আগেই তাদের কোয়ালিফায়ার নিশ্চিত হয়ে গেছে। তবে ঝুলে থাকল বরিশালের প্লে অফের আশা। ১১ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে তিনে আছে তামিমের দল।
টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নামা বরিশালকে দুর্দান্ত শুরুই এনে দিয়েছিলেন তামিম। দলের ৩৮ রানের মধ্যে ৩৩ রানেই তাঁর। তবে এরপর আর বরিশাল অধিনায়ককে এগোতে দেননি সাকিব। নিজের প্রথম স্পেলের প্রথম বলেই ‘শত্রু’কে ফিরিয়ে ক্যাচ নেওয়া মুমিনুল হকের সঙ্গে দারুণ উদ্যাপনে মেতে ওঠেন বাংলাদেশি অলরাউন্ডার। এরপর অবশ্য আরেক ওপেনার টম ব্যান্টনের (২৬) সঙ্গে ৭২ রানের জুটি গড়ে দলকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন কাইল মায়ার্স।
তবে ইনিংসের ১৩তম ওভার করতে এসেই বরিশালকে ধ্বংসস্তূপ বানিয়ে দেন রনি। নিজের প্রথম ওভারেই নেন তিন উইকেট। প্রথম বলে ফেরান মুশফিকুর রহিমকে (৫)। ফরচুন বরিশাল উইকেটরক্ষকের ক্যাচ নেন রংপুর রাইডার্সের অধিনায়ক-উইকেটরক্ষক নুরুল হাসান সোহান। এক বল পর বোল্ড সৌম্য সরকার (০)। নিজের পঞ্চম বলে ভয়ংকর হয়ে ওঠা কাইল মায়ার্সকে কট অ্যান্ড বোল্ড করেন রনিই।
নিজের প্রথম ওভারেই ১ রান দিয়ে তিন গুরুত্বপূর্ণ ব্যাটারকে আউট—রনির তোপের সামনে হঠাৎ খেই হারানো বরিশাল ধাক্কাটা আর সামলাতে পারেনি। সেই ধাক্কার আগে তামিম ইকবালের দলের রান ছিল ২ উইকেটে ১১০। সেখান থেকে বরিশালের রান দাঁড়ায় ৫ উইকেট হারিয়ে ১১৬। শেষ পর্যন্ত তারকাবহুল দলটির সংগ্রহ দাঁড়িয়েছে ৯ উইকেটে ১৫১ রান।
রনি অবশ্য এই তিন উইকেট নিয়েই থামেননি। করেছেন আরও দুই শিকার। পরের দুই উইকেট মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (৯) ও মেহেদি হাসান মিরাজকেও (৩) ফেরান রংপুর রাইডার্সের এই পেসার। এরপর আরেক পেসার হাসান মাহমুদ এসে ফেরান পরের দুই উইকেট মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন (১০) ও কেশব মহারাজকে (১)। ১২ রানে ৫ উইকেট নিয়ে রনিই ম্যাচসেরা। এবারের বিপিএলে এটি কোনো বোলারের দ্বিতীয় ৫ উইকেট। আর সব মিলিয়ে এটিই চতুর্থ সেরা বোলিং। বাংলাদেশিদের মধ্যে বিপিএল ইতিহাসে সেরা বোলিং রনিরই।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ওপেনার ব্রেন্ডন কিং (৪৫) ও সাকিবের (২৯) ব্যাটে দারুণ শুরু পেলেও মিডলঅর্ডারের ধাক্কা খায় রংপুরও। ৭৪ রানে ২ উইকেট হারানো রংপুর আর ১১ রান করতেই হারায় ৩ উইকেট। তবে জিমি নিশামের (২৮) কল্যাণে হারতে হয়নি তাদের।
দ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
১২ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৪ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৫ ঘণ্টা আগে