ক্রীড়া ডেস্ক
ম্যাচ শেষে সাধারণত সংবাদ সম্মেলনে নিজ দলের পারফরম্যান্স নিয়েই প্রশ্ন-উত্তর হয়। তবে গতকাল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে ৭ উইকেটে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স উড়িয়ে দেওয়ার পর সংবাদ সম্মেলনে দেখা গেল ভিন্ন কিছু।
সংবাদ সম্মেলনে এসে কুমিল্লার কোচ সালাহ উদ্দিনকে উত্তর দিতে হচ্ছে তাঁর দলের পারফরম্যান্সের চেয়ে বাইরের বিষয় নিয়েই। তেমনি এক প্রশ্নের উত্তরে সালাহ উদ্দিন জানিয়েছেন, বাংলাদেশের ৯০ ভাগ ক্রিকেটারের ম্যাচিউরিটি আসেনি।
বিপিএল শুরুর সময় টুর্নামেন্টকে খেলোয়াড় তৈরির বড় উপলক্ষ হিসেবে দেখা হয়েছিল। তবে সেটা কাজে লাগাতে পারেননি দেশীয় ক্রিকেটাররা। সেভাবে কোনো ক্রিকেটার এই টুর্নামেন্ট থেকে উঠে আসেনি। ক্রিকেটার উঠে না আসার কারণ এভাবে ব্যাখ্যা করেছেন সালাহ উদ্দিন, ‘এ ধরনের উইকেটে আমাদের খেলার অভ্যাস আছে। আমরা যদি উইকেটের দোষ দিই, ভালো না। এরপর যদি ভালো না খেলে তখন মনে করি, বড় সমস্যা আছে। সব সময় মনে করি, উইকেট যদি ১২০ রানের হয়, তুমি ১২০ রানের মতো খেলো। উইকেট ২০০ রানের হলে ২০০ এর মতো খেলো। যদিও মনে করি, আমাদের ৯০ ভাগ ব্যাটারেরই পরিণতবোধটা আসেনি। সেটা কবে হবে জানি না।’
ক্রিকেটারদের ইতিবাচকভাবে চেষ্টা করা উচিত বলে মনে করেন সালাহ উদ্দিন। জাতীয় দলের সাবেক সহকারী কোচ বলেছেন, ‘একটু গভীরভাবে চিন্তা করলে তারা হয়তো এটা কাটিয়ে উঠতে পারবে। তারা যদি চেষ্টা করে, তাহলে হয়তো আস্তে আস্তে কাটিয়ে উঠবে। অনেক সময় উইকেট খারাপ দেখলে দ্রুত নেতিবাচক মানসিকতায় চলে যায় বেশির ভাগ ছেলে। সেটাকে ইতিবাচকভাবে কীভাবে দেখতে হয়, সেটা তারা দেখতে পারে না। তার দোষ দিয়ে লাভ নেই। এটাতেও একটা শিক্ষার ব্যাপার আছে। এটা নিয়ে আমিও খুব হতাশ। এটা কবে হবে, এটা নিয়ে আমি, সোহেল ইসলাম খুব চিন্তা করি। কীভাবে তাদের মানসিক দিকটা আরও ভালো করা যায়। ছোটবেলা থেকে হয়তো ওইভাবে গড়ে ওঠেনি।’
ম্যাচ শেষে সাধারণত সংবাদ সম্মেলনে নিজ দলের পারফরম্যান্স নিয়েই প্রশ্ন-উত্তর হয়। তবে গতকাল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে ৭ উইকেটে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স উড়িয়ে দেওয়ার পর সংবাদ সম্মেলনে দেখা গেল ভিন্ন কিছু।
সংবাদ সম্মেলনে এসে কুমিল্লার কোচ সালাহ উদ্দিনকে উত্তর দিতে হচ্ছে তাঁর দলের পারফরম্যান্সের চেয়ে বাইরের বিষয় নিয়েই। তেমনি এক প্রশ্নের উত্তরে সালাহ উদ্দিন জানিয়েছেন, বাংলাদেশের ৯০ ভাগ ক্রিকেটারের ম্যাচিউরিটি আসেনি।
বিপিএল শুরুর সময় টুর্নামেন্টকে খেলোয়াড় তৈরির বড় উপলক্ষ হিসেবে দেখা হয়েছিল। তবে সেটা কাজে লাগাতে পারেননি দেশীয় ক্রিকেটাররা। সেভাবে কোনো ক্রিকেটার এই টুর্নামেন্ট থেকে উঠে আসেনি। ক্রিকেটার উঠে না আসার কারণ এভাবে ব্যাখ্যা করেছেন সালাহ উদ্দিন, ‘এ ধরনের উইকেটে আমাদের খেলার অভ্যাস আছে। আমরা যদি উইকেটের দোষ দিই, ভালো না। এরপর যদি ভালো না খেলে তখন মনে করি, বড় সমস্যা আছে। সব সময় মনে করি, উইকেট যদি ১২০ রানের হয়, তুমি ১২০ রানের মতো খেলো। উইকেট ২০০ রানের হলে ২০০ এর মতো খেলো। যদিও মনে করি, আমাদের ৯০ ভাগ ব্যাটারেরই পরিণতবোধটা আসেনি। সেটা কবে হবে জানি না।’
ক্রিকেটারদের ইতিবাচকভাবে চেষ্টা করা উচিত বলে মনে করেন সালাহ উদ্দিন। জাতীয় দলের সাবেক সহকারী কোচ বলেছেন, ‘একটু গভীরভাবে চিন্তা করলে তারা হয়তো এটা কাটিয়ে উঠতে পারবে। তারা যদি চেষ্টা করে, তাহলে হয়তো আস্তে আস্তে কাটিয়ে উঠবে। অনেক সময় উইকেট খারাপ দেখলে দ্রুত নেতিবাচক মানসিকতায় চলে যায় বেশির ভাগ ছেলে। সেটাকে ইতিবাচকভাবে কীভাবে দেখতে হয়, সেটা তারা দেখতে পারে না। তার দোষ দিয়ে লাভ নেই। এটাতেও একটা শিক্ষার ব্যাপার আছে। এটা নিয়ে আমিও খুব হতাশ। এটা কবে হবে, এটা নিয়ে আমি, সোহেল ইসলাম খুব চিন্তা করি। কীভাবে তাদের মানসিক দিকটা আরও ভালো করা যায়। ছোটবেলা থেকে হয়তো ওইভাবে গড়ে ওঠেনি।’
দ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
২০ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৪ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৫ ঘণ্টা আগে