নিজস্ব প্রতিবেদক
জস বাটলারকে সরাসরি থ্রোয়ে রানআউট করার পর মেহেদী হাসান মিরাজের উদ্যাপনটা ছিল দেখার মতো। গতকাল মিরপুরে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টিতে এই রানআউটই ঠিক করে দিয়েছিল বাংলাদেশের জয়ের গতিপথ। দুর্দান্ত জয়ে ইংলিশদের বাংলাওয়াশও করে সাকিব আল হাসানরা।
এই ম্যাচে ২ ওভার বল করে ১৮ রান দিয়ে উইকেটশূন্য থাকেন মেহেদী হাসান মিরাজ। তবে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ক্যারিয়ার সেরা বোলিংয়ে ম্যাচসেরা হোন তিনি। বাংলাদেশের সিরিজ জয়েও বড় অবদান রাখেন এই অলরাউন্ডার। ইংল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করা নিয়ে সিরিজর আগে কিছু না ভাবলেও মিরাজ জানালেন, দলীয় কম্বিনেশনে সেটি সম্ভব হয়েছে। তিনি বিশ্বাস করেন, সাকিবের মতো ম্যাচজয়ী অলরাউন্ডার থাকায় অনুপ্রাণিত হয়েছেন দলের সবাই।
ইন্টারন্যাশনাল টাইলস ব্র্যান্ড আরএকে সিরামিকস লিমিটেডের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে আছেন মিরাজ। ইংল্যান্ড সিরিজ ও বিগত সময়ে পারফরম্যান্সের জন্য আরএকে সিরামিকস-এর পক্ষ থেকে আজ তাঁকে সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান হয়।
সেখানে এসব কথা বলেছেন মিরাজ।
অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করেছে বাংলাদেশ। অবশ্য সিরিজ শুরুর আগে এমনটি কেউ না ভাবলেও এখন সেটিই সত্যি। মিরাজও ফল নিয়ে ভাবেননি। সেই কথায় তিন জানালেন অনুষ্ঠানে, ‘আমরা ফল নিয়ে চিন্তা করিনি প্রথমে। আমরা চেষ্টা করেছি কীভাবে খেলায় উন্নতি করা যায়, সে বিষয়ে। রেজাল্ট এটা আউটকাম, দিন শেষে সেটি আসে। কিন্তু আমরা যদি কোনো পদ্ধতি অনুসরণ না করি, রেজাল্ট কখনো আসবে না। আমরা মাঠে ওভাবে চেষ্টা করেছি। ব্যাটাররা রান করেছে, বোলাররা ভালো বোলিং করেছে, ফিল্ডাররাও সাহায্য করেছে। সব মিলিয়ে টিম কম্বিনেশন ভালো ছিল। সবাই ভালো ক্রিকেট খেলেছে বলে জিতেছি।’
সাকিবের মতো বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার দলে থাকায় সবাই অনুপ্রাণিত মনে করেন মিরাজ, ‘দলে অলরাউন্ডার যত বেশি থাকে, দলের পজিশন তত ভালো হয়। দলের কম্বিনেশন অনেক ভালো হয়। সাকিব ভাই বিশ্বের এক নম্বর অলরাউন্ডার এখন, সব সময়ই ছিলেন। তাকে দেখেই আমরা অনুপ্রাণিত হয়েছি। যখন চোখের সামনে বিশ্বমানের খেলোয়াড় দেখি, তখন আমাদের ভেতরও চাহিদাটা থাকে যে আমরা একদিন তেমন কিছু হব। দিন শেষে দলের ভেতর যত বেশি ম্যাচজয়ী খেলোয়াড় থাকবে...যদি একজনও থাকে, আমরা বিশ্বাস করি ও জেতাতে পারে। হয়তো একদিন জেতাতে পারবে কিন্তু দিনের পর দিন পারবে না।’
জস বাটলারকে সরাসরি থ্রোয়ে রানআউট করার পর মেহেদী হাসান মিরাজের উদ্যাপনটা ছিল দেখার মতো। গতকাল মিরপুরে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টিতে এই রানআউটই ঠিক করে দিয়েছিল বাংলাদেশের জয়ের গতিপথ। দুর্দান্ত জয়ে ইংলিশদের বাংলাওয়াশও করে সাকিব আল হাসানরা।
এই ম্যাচে ২ ওভার বল করে ১৮ রান দিয়ে উইকেটশূন্য থাকেন মেহেদী হাসান মিরাজ। তবে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ক্যারিয়ার সেরা বোলিংয়ে ম্যাচসেরা হোন তিনি। বাংলাদেশের সিরিজ জয়েও বড় অবদান রাখেন এই অলরাউন্ডার। ইংল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করা নিয়ে সিরিজর আগে কিছু না ভাবলেও মিরাজ জানালেন, দলীয় কম্বিনেশনে সেটি সম্ভব হয়েছে। তিনি বিশ্বাস করেন, সাকিবের মতো ম্যাচজয়ী অলরাউন্ডার থাকায় অনুপ্রাণিত হয়েছেন দলের সবাই।
ইন্টারন্যাশনাল টাইলস ব্র্যান্ড আরএকে সিরামিকস লিমিটেডের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে আছেন মিরাজ। ইংল্যান্ড সিরিজ ও বিগত সময়ে পারফরম্যান্সের জন্য আরএকে সিরামিকস-এর পক্ষ থেকে আজ তাঁকে সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান হয়।
সেখানে এসব কথা বলেছেন মিরাজ।
অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করেছে বাংলাদেশ। অবশ্য সিরিজ শুরুর আগে এমনটি কেউ না ভাবলেও এখন সেটিই সত্যি। মিরাজও ফল নিয়ে ভাবেননি। সেই কথায় তিন জানালেন অনুষ্ঠানে, ‘আমরা ফল নিয়ে চিন্তা করিনি প্রথমে। আমরা চেষ্টা করেছি কীভাবে খেলায় উন্নতি করা যায়, সে বিষয়ে। রেজাল্ট এটা আউটকাম, দিন শেষে সেটি আসে। কিন্তু আমরা যদি কোনো পদ্ধতি অনুসরণ না করি, রেজাল্ট কখনো আসবে না। আমরা মাঠে ওভাবে চেষ্টা করেছি। ব্যাটাররা রান করেছে, বোলাররা ভালো বোলিং করেছে, ফিল্ডাররাও সাহায্য করেছে। সব মিলিয়ে টিম কম্বিনেশন ভালো ছিল। সবাই ভালো ক্রিকেট খেলেছে বলে জিতেছি।’
সাকিবের মতো বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার দলে থাকায় সবাই অনুপ্রাণিত মনে করেন মিরাজ, ‘দলে অলরাউন্ডার যত বেশি থাকে, দলের পজিশন তত ভালো হয়। দলের কম্বিনেশন অনেক ভালো হয়। সাকিব ভাই বিশ্বের এক নম্বর অলরাউন্ডার এখন, সব সময়ই ছিলেন। তাকে দেখেই আমরা অনুপ্রাণিত হয়েছি। যখন চোখের সামনে বিশ্বমানের খেলোয়াড় দেখি, তখন আমাদের ভেতরও চাহিদাটা থাকে যে আমরা একদিন তেমন কিছু হব। দিন শেষে দলের ভেতর যত বেশি ম্যাচজয়ী খেলোয়াড় থাকবে...যদি একজনও থাকে, আমরা বিশ্বাস করি ও জেতাতে পারে। হয়তো একদিন জেতাতে পারবে কিন্তু দিনের পর দিন পারবে না।’
দ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
৩৫ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৫ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৫ ঘণ্টা আগে