ক্রীড়া ডেস্ক
১৯৮৩ সালের ৫ অক্টোবর গোলাম মুর্তজা স্বপন-হামিদা মুর্তজা বলাকা দম্পতির ঘর আলো করে আসা ছেলেটাই দেশের ক্রিকেট ইতিহাসের সফলতম অধিনায়ক। তিনি মাশরাফি বিন মুর্তজা। আজ তাঁর ৩৮তম জন্মদিন।
নড়াইল শহরের মহিষখোলায় জন্ম নেওয়া ম্যাশ শৈশব থেকেই ছিলেন দুরন্ত। ক্রিকেটের প্রতি তাঁর অন্যরকম আকর্ষণ, যেটিকে আঁকড়ে ধরে আজ তিনি এত দূর এসেছেন। খেলার মাঠ ছেড়ে মাশরাফি নেমেছেন রাজনীতির মাঠে। সেখানেও সফল তিনি। বর্তমানে নিজ এলাকা নড়াইল-২ আসনের সংসদ সদস্য তিনি।
মাশরাফি সব মহলে ‘ক্লিন ইমেজের’ মানুষ হিসেবেই পরিচিত। ছেলে সাহেল বিন মুর্তজাকেও নিশ্চয়ই সত্যিকারের মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে চাইবেন তিনি। তাঁর মতো আজ সাহেলেরও জন্মদিন!
সাত পেরিয়ে আটে পা রাখা ছেলের উদ্দেশে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আবেগঘন চিঠি লিখেছেন ম্যাশ।
চিঠির শুরুটা করেছেন এভাবে, ‘প্রিয় সাহেল, আজ তোর ৭ বছর পূর্ণ হলো। তোর জন্মের পর আমার কেমন অনুভূতি ছিল, তা পুরোটা মনে নাই। তবে এতটুকু মনে আছে, মনের আনন্দ সবার সামনে প্রকাশ করতে পারছিলাম না।’
একই দিনে ‘বাপ-ব্যাটার’ জন্মদিনকে কাকতালীয় লিখেছেন নড়াইল এক্সপ্রেস, ‘সম্ভবত এটা আমার জীবনের বড় দুর্বলতার একটি। আজ আবার তোর বাবারও জন্মদিন। তোর দাদা-দাদির অনুভূতি হয়তো একই রকম। ব্যাপারটা কাকতালীয় হলেও আমার দারুণ লাগে। জন্মদিনে তোর জন্য স্পেশাল কিছু করতে না পারা হয়তো অনেকের চোখে ব্যর্থতা। কিন্তু তোর বাবার ক্ষেত্রেও এ রকম হয়েছে। তোর বাবাও কোনো দিন এ দিনের অনুভূতিগুলো বোঝেনি। তোর বাবার খেলোয়াড়ি জীবন থেকে এ পর্যন্ত অনেকেই সেলিব্রেট করতে চাইলেও তা আর মন থেকে হয়নি।’
দুই সন্তানকে জীবনের সেরা উপহার মনে করেন ম্যাশ, ‘তুই এবং তোর বোন আমার জীবনের সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ আবিষ্কার। এতে কোনো সন্দেহ নেই। এর জন্য মহান আল্লাহর কাছে আমি চিরকৃতজ্ঞ।’
ছেলে দ্রুত বেড়ে ওঠায় ভয় কাজ করছে ‘নির্ভীক’ মাশরাফির মনে, ‘চোখের সামনে দিয়ে কত বড় হয়ে যাচ্ছিস। ব্যাপারটা ভাবতে ভালো লাগে, আবার ভয়ও কাজ করে। কারণ, আল্লাহ তোর জন্য যে বয়স নির্ধারণ করে রেখেছেন, সেখান থেকে একটা বছর আজ ঝরে গেল। এই ভালো লাগা ও ভয়ের দোটানায় শুধু আল্লাহর কাছে দোয়া করি, তিনি যেন তোকে সুস্থ ও সুন্দর জীবন দান করেন। তোর আয়ু অনেক বাড়িয়ে দেন।’
চিঠির শেষটায় বেঁচে থাকার মন্ত্র ও সুশৃঙ্খল জীবন-যাপনের পথ দেখিয়েছেন ম্যাশ,
‘যে কয়দিন বাঁচবি—
তোর চোখ দুটো যেন ভালো কিছু দেখে
তোর কান দুটো যেন ভালো কিছু শোনে
তোর হাত দুটো যেন ভালো কিছু ধরে
তোর পা দুটো যেন সঠিক গন্তব্যে চলে
আর তোর হৃদয় যেন কখনো দুর্বলের জন্য সবল না হয়।
মাথা উঁচু করে বেঁচে থাক বাপ। একদিন আমি সবার সামনে যেন বলতে পারি, আমি সাহেলের বাবা। শুভ জন্মদিন বাপ আমার।’
১৯৮৩ সালের ৫ অক্টোবর গোলাম মুর্তজা স্বপন-হামিদা মুর্তজা বলাকা দম্পতির ঘর আলো করে আসা ছেলেটাই দেশের ক্রিকেট ইতিহাসের সফলতম অধিনায়ক। তিনি মাশরাফি বিন মুর্তজা। আজ তাঁর ৩৮তম জন্মদিন।
নড়াইল শহরের মহিষখোলায় জন্ম নেওয়া ম্যাশ শৈশব থেকেই ছিলেন দুরন্ত। ক্রিকেটের প্রতি তাঁর অন্যরকম আকর্ষণ, যেটিকে আঁকড়ে ধরে আজ তিনি এত দূর এসেছেন। খেলার মাঠ ছেড়ে মাশরাফি নেমেছেন রাজনীতির মাঠে। সেখানেও সফল তিনি। বর্তমানে নিজ এলাকা নড়াইল-২ আসনের সংসদ সদস্য তিনি।
মাশরাফি সব মহলে ‘ক্লিন ইমেজের’ মানুষ হিসেবেই পরিচিত। ছেলে সাহেল বিন মুর্তজাকেও নিশ্চয়ই সত্যিকারের মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে চাইবেন তিনি। তাঁর মতো আজ সাহেলেরও জন্মদিন!
সাত পেরিয়ে আটে পা রাখা ছেলের উদ্দেশে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আবেগঘন চিঠি লিখেছেন ম্যাশ।
চিঠির শুরুটা করেছেন এভাবে, ‘প্রিয় সাহেল, আজ তোর ৭ বছর পূর্ণ হলো। তোর জন্মের পর আমার কেমন অনুভূতি ছিল, তা পুরোটা মনে নাই। তবে এতটুকু মনে আছে, মনের আনন্দ সবার সামনে প্রকাশ করতে পারছিলাম না।’
একই দিনে ‘বাপ-ব্যাটার’ জন্মদিনকে কাকতালীয় লিখেছেন নড়াইল এক্সপ্রেস, ‘সম্ভবত এটা আমার জীবনের বড় দুর্বলতার একটি। আজ আবার তোর বাবারও জন্মদিন। তোর দাদা-দাদির অনুভূতি হয়তো একই রকম। ব্যাপারটা কাকতালীয় হলেও আমার দারুণ লাগে। জন্মদিনে তোর জন্য স্পেশাল কিছু করতে না পারা হয়তো অনেকের চোখে ব্যর্থতা। কিন্তু তোর বাবার ক্ষেত্রেও এ রকম হয়েছে। তোর বাবাও কোনো দিন এ দিনের অনুভূতিগুলো বোঝেনি। তোর বাবার খেলোয়াড়ি জীবন থেকে এ পর্যন্ত অনেকেই সেলিব্রেট করতে চাইলেও তা আর মন থেকে হয়নি।’
দুই সন্তানকে জীবনের সেরা উপহার মনে করেন ম্যাশ, ‘তুই এবং তোর বোন আমার জীবনের সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ আবিষ্কার। এতে কোনো সন্দেহ নেই। এর জন্য মহান আল্লাহর কাছে আমি চিরকৃতজ্ঞ।’
ছেলে দ্রুত বেড়ে ওঠায় ভয় কাজ করছে ‘নির্ভীক’ মাশরাফির মনে, ‘চোখের সামনে দিয়ে কত বড় হয়ে যাচ্ছিস। ব্যাপারটা ভাবতে ভালো লাগে, আবার ভয়ও কাজ করে। কারণ, আল্লাহ তোর জন্য যে বয়স নির্ধারণ করে রেখেছেন, সেখান থেকে একটা বছর আজ ঝরে গেল। এই ভালো লাগা ও ভয়ের দোটানায় শুধু আল্লাহর কাছে দোয়া করি, তিনি যেন তোকে সুস্থ ও সুন্দর জীবন দান করেন। তোর আয়ু অনেক বাড়িয়ে দেন।’
চিঠির শেষটায় বেঁচে থাকার মন্ত্র ও সুশৃঙ্খল জীবন-যাপনের পথ দেখিয়েছেন ম্যাশ,
‘যে কয়দিন বাঁচবি—
তোর চোখ দুটো যেন ভালো কিছু দেখে
তোর কান দুটো যেন ভালো কিছু শোনে
তোর হাত দুটো যেন ভালো কিছু ধরে
তোর পা দুটো যেন সঠিক গন্তব্যে চলে
আর তোর হৃদয় যেন কখনো দুর্বলের জন্য সবল না হয়।
মাথা উঁচু করে বেঁচে থাক বাপ। একদিন আমি সবার সামনে যেন বলতে পারি, আমি সাহেলের বাবা। শুভ জন্মদিন বাপ আমার।’
দ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
৩৬ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৫ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৫ ঘণ্টা আগে