নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আশা জাগিয়েও টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচে আশাভঙ্গের বেদনায় পুড়েছে বাংলাদেশের। ৩ রানে জিতে সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। প্রথম ম্যাচে পিছিয়ে পড়েও কি সিরিজ জিততে পারবে স্বাগতিকেরা? এই প্রশ্নও তখন উঁকি দিচ্ছিল। কিন্তু দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে লঙ্কানদের ৮ উইকেটে উড়িয়ে সিরিজ সমতায় ফিরেছেন নাজমুল হোসেন শান্তরা।
আগামী পরশু বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার শেষ টি-টোয়েন্টিটি একপ্রকার ‘অলিখিত ফাইনাল’। কিন্তু সেই ম্যাচের আগে বাংলাদেশ সিরিজ জিততে আত্মবিশ্বাস খুঁজতে পারে ৬ বছর আগে লডারহিলের সুখস্মৃতি থেকে। টি-টোয়েন্টি সিরিজ বলে সিলেট ভেন্যুকেও যেন নিজেদের পক্ষে পাচ্ছে শান্তর দল।
সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে এর আগে একটি পূর্ণাঙ্গ টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশ। গত বছর জুলাইয়ে হওয়া দুই ম্যাচের সেই সিরিজে আফগানিস্তানকে পরাজিত করে তারা। প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ১ উইকেটে এবং দ্বিতীয় ম্যাচে ৬ উইকেটে আফগানদের উড়িয়ে দেয় স্বাগতিকেরা।
এক বছরের বেশি সময় ধরে টি-টোয়েন্টি সিরিজ হারেনি বাংলাদেশ দল। এই ধারাবাহিকতার মাঝে আছে সিলেটে আফগানিস্তান সিরিজ জয়ও। নিঃসন্দেহে আগামী পরশু লঙ্কানদের বিপক্ষে আরেকটি সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে বাংলাদেশকে বাড়তি প্রেরণা জোগাবে সেটি।
পাশাপাশি ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে লডারহিলে সিরিজ জয়ের সুখস্মৃতিও আছে লিটন দাস-মাহমুদউল্লাহ রিয়াদদের। ৩ ম্যাচের আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি সিরিজে মাত্র একবারই প্রথম ম্যাচ হেরেও সিরিজ জিতেছে বাংলাদেশ। সেটি ২০১৮ সালের আগস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের লডারহিলে।
সেই সিরিজের প্রথম ম্যাচে সেন্ট কিটসের ওয়ার্নার পার্কে ৭ উইকেটে হেরেছিল বাংলাদেশ। সিরিজের পরের দুটি ম্যাচ হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রের লডারহিলে। দুটি ম্যাচই জিতে প্রত্যাবর্তনের অসাধারণ গল্পের জন্ম দিয়েছিল সাকিব আল হাসানের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ।
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ১২ রানে জিতে সিরিজ সমতায় ফেরে বাংলাদেশ। তামিম ইকবাল ও সাকিবের জোড়া ফিফটিতে ১৭১ তোলে বাংলাদেশ। জবাব দিতে এসে মোস্তাফিজুর রহমান-নাজমুল ইসলামদের তোপে অলআউট না হলেও ১৫৯ রানের বেশি তুলতে পারেনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
বৃষ্টিবিঘ্নিত তৃতীয় ম্যাচে লিটন দাসের ঝোড়ো ফিফটির (৩২ বলে ৬১) সৌজন্যে ১৮৪ রানের বড় স্কোর গড়ে তারা। রান তাড়ায় ৭ উইকেট খুইয়ে যখন ১৩৫ রান তুলেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, তখন বৃষ্টি মাঠের দখল নিলে ডিএলএস মেথডে ১৯ রানে জিতে সিরিজ জয় নিশ্চিত করে বাংলাদেশ। ওই সিরিজে খেলা লিটন, মাহমুদউল্লাহ, মোস্তাফিজরা আছেন চলতি লঙ্কান সিরিজেও। লডারহিলের সেই স্মৃতি কি লঙ্কানদের বিপক্ষে সিলেটে ফেরারতে পারবেন তাঁরা?
আর টি-টোয়েন্টি সিরিজে ম্যাচের সংখ্যা একটি কমিয়ে দুটি ধরলে, সিরিজে পিছিয়ে পড়েও দুটি সিরিজ ড্র করার নজির আছে বাংলাদেশের। ২০১৩ সালে বুলাওয়েতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে ৬ উইকেটে হেরে পরের ম্যাচ ৩৪ রানে জিতে ১-১ সমতায় সিরিজ শেষ করে বাংলাদেশ। পরেরটি এই শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেই। ২০১৭ সালে কলম্বোয় প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ৬ উইকেটে হেরে পরের ম্যাচ ৪৫ রানে জেতে বাংলাদেশ।
আশা জাগিয়েও টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচে আশাভঙ্গের বেদনায় পুড়েছে বাংলাদেশের। ৩ রানে জিতে সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। প্রথম ম্যাচে পিছিয়ে পড়েও কি সিরিজ জিততে পারবে স্বাগতিকেরা? এই প্রশ্নও তখন উঁকি দিচ্ছিল। কিন্তু দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে লঙ্কানদের ৮ উইকেটে উড়িয়ে সিরিজ সমতায় ফিরেছেন নাজমুল হোসেন শান্তরা।
আগামী পরশু বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার শেষ টি-টোয়েন্টিটি একপ্রকার ‘অলিখিত ফাইনাল’। কিন্তু সেই ম্যাচের আগে বাংলাদেশ সিরিজ জিততে আত্মবিশ্বাস খুঁজতে পারে ৬ বছর আগে লডারহিলের সুখস্মৃতি থেকে। টি-টোয়েন্টি সিরিজ বলে সিলেট ভেন্যুকেও যেন নিজেদের পক্ষে পাচ্ছে শান্তর দল।
সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে এর আগে একটি পূর্ণাঙ্গ টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশ। গত বছর জুলাইয়ে হওয়া দুই ম্যাচের সেই সিরিজে আফগানিস্তানকে পরাজিত করে তারা। প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ১ উইকেটে এবং দ্বিতীয় ম্যাচে ৬ উইকেটে আফগানদের উড়িয়ে দেয় স্বাগতিকেরা।
এক বছরের বেশি সময় ধরে টি-টোয়েন্টি সিরিজ হারেনি বাংলাদেশ দল। এই ধারাবাহিকতার মাঝে আছে সিলেটে আফগানিস্তান সিরিজ জয়ও। নিঃসন্দেহে আগামী পরশু লঙ্কানদের বিপক্ষে আরেকটি সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে বাংলাদেশকে বাড়তি প্রেরণা জোগাবে সেটি।
পাশাপাশি ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে লডারহিলে সিরিজ জয়ের সুখস্মৃতিও আছে লিটন দাস-মাহমুদউল্লাহ রিয়াদদের। ৩ ম্যাচের আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি সিরিজে মাত্র একবারই প্রথম ম্যাচ হেরেও সিরিজ জিতেছে বাংলাদেশ। সেটি ২০১৮ সালের আগস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের লডারহিলে।
সেই সিরিজের প্রথম ম্যাচে সেন্ট কিটসের ওয়ার্নার পার্কে ৭ উইকেটে হেরেছিল বাংলাদেশ। সিরিজের পরের দুটি ম্যাচ হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রের লডারহিলে। দুটি ম্যাচই জিতে প্রত্যাবর্তনের অসাধারণ গল্পের জন্ম দিয়েছিল সাকিব আল হাসানের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ।
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ১২ রানে জিতে সিরিজ সমতায় ফেরে বাংলাদেশ। তামিম ইকবাল ও সাকিবের জোড়া ফিফটিতে ১৭১ তোলে বাংলাদেশ। জবাব দিতে এসে মোস্তাফিজুর রহমান-নাজমুল ইসলামদের তোপে অলআউট না হলেও ১৫৯ রানের বেশি তুলতে পারেনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
বৃষ্টিবিঘ্নিত তৃতীয় ম্যাচে লিটন দাসের ঝোড়ো ফিফটির (৩২ বলে ৬১) সৌজন্যে ১৮৪ রানের বড় স্কোর গড়ে তারা। রান তাড়ায় ৭ উইকেট খুইয়ে যখন ১৩৫ রান তুলেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, তখন বৃষ্টি মাঠের দখল নিলে ডিএলএস মেথডে ১৯ রানে জিতে সিরিজ জয় নিশ্চিত করে বাংলাদেশ। ওই সিরিজে খেলা লিটন, মাহমুদউল্লাহ, মোস্তাফিজরা আছেন চলতি লঙ্কান সিরিজেও। লডারহিলের সেই স্মৃতি কি লঙ্কানদের বিপক্ষে সিলেটে ফেরারতে পারবেন তাঁরা?
আর টি-টোয়েন্টি সিরিজে ম্যাচের সংখ্যা একটি কমিয়ে দুটি ধরলে, সিরিজে পিছিয়ে পড়েও দুটি সিরিজ ড্র করার নজির আছে বাংলাদেশের। ২০১৩ সালে বুলাওয়েতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে ৬ উইকেটে হেরে পরের ম্যাচ ৩৪ রানে জিতে ১-১ সমতায় সিরিজ শেষ করে বাংলাদেশ। পরেরটি এই শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেই। ২০১৭ সালে কলম্বোয় প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ৬ উইকেটে হেরে পরের ম্যাচ ৪৫ রানে জেতে বাংলাদেশ।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
১ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
২ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৪ ঘণ্টা আগেবার্বাডোজে ২৯ জুন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর উড়ছে ভারত। জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ-টানা তিনটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ ভারত জিতেছে। ভারতের সামনে এবার টানা চারটি সিরিজ জয়ের সুযোগ।
৪ ঘণ্টা আগে