ক্রীড়া ডেস্ক
একের পর এক উইকেট হারিয়ে ধুঁকতে থাকা ইংল্যান্ডের হাল ধরবেন বেন স্টোকস—গত কয়েক বছর ধরে এমনটিই যেন হয়ে আসছে। হেডিংলিতে চার বছর আগে অ্যাশেজে শেষ উইকেটে জ্যাক লিচকে নিয়ে ইংলিশদের অবিশ্বাস্য জয় এনে দিয়েছিলেন তিনি।
গত সপ্তাহে লর্ডসে যেন তার পুনরাবৃত্তিই করতে বসেছিলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্য সেটি ঘটতে দেয়নি। এবার শেষ উইকেটে স্টোকসের আরেকটি ছোটখাটো লড়াই দেখল ক্রিকেট বিশ্ব। সেটিও হেডিংলিতে।
ওলি রবিনসনকে নিয়ে অধিনায়কের শেষ উইকেটে ২৯ বলে ৩৮ রানের জুটিটি না হলে ইংল্যান্ডকে ২০০-এর নিচেই থামতে হতো। অ্যাশেজ বাঁচাতে নেমে গতকাল প্রথম ইনিংসে চা-বিরতির আগে স্বাগতিকেরা থেমেছে ২৩৭ রানে, যেখানে শেষ উইকেট হিসেবে ফেরা স্টোকসের রান ৮০। তাতেই টেস্ট ইতিহাসে তৃতীয় ক্রিকেটার হিসেবে ১০০ উইকেট ও ৬ হাজার রানের (৬০০৮ রান ও ১৯৭ উইকেট) অভিজাত ক্লাবে নাম লেখালেন তিনি। এই কীর্তিতে তাঁর আগের দুজন হলেন স্যার গারফিল্ড সোবার্স (৮০৩২ রান ও ২৩৫ উইকেট) ও জ্যাক ক্যালিস (১৩২৮৯ রান ও ২৯২ উইকেট)
৩ উইকেটে ৬৮ রান নিয়ে দিন শুরু করেছিল তারা। তবে দিনের শুরুতেই প্যাট কামিন্স ও মিচেল স্টার্কের তোপে ‘সর্ষে ফুল’ই দেখেছেন জো রুট ও জনি বেয়ারস্টো। তাঁদের ‘বাজবল’ খোলসবন্দী রেখে ৯১ রানে ৬ উইকেট নেন অধিনায়ক কামিন্স। আগের দিন ২ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি।
দুই ইনিংসে ব্যাটিংয়ে তেমন কিছু করতে না পারলেও শততম টেস্ট খেলতে নামা স্টিভেন স্মিথ ৪ ক্যাচ নিয়ে অনন্য এক মাইলফলকেও পা রেখেছেন। উইকেটরক্ষকের বাইরে টেস্টে এক ইনিংসে সর্বোচ্চ ক্যাচ নেওয়ার কীর্তিটি আগে ছিল নিউজিল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক স্টিভেন ফ্লেমিংয়ের। সেই রেকর্ডে ভাগ বসালেন স্মিথ। এক টেস্টে ৫ ক্যাচ নেওয়া ১৪ জনের একজন তিনি, যা দুবার করে দেখিয়েছেন।
দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১০০ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে বসেছে অস্ট্রেলিয়া। টেস্টে তৃতীয় সর্বোচ্চ ১৭ বার ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নারকে ফিরিয়ে সফরকারীদের প্রথম ধাক্কাটা দেন স্টুয়ার্ট ব্রড। এরপর মঈন আলী দ্রুত ফিরিয়ে দেন মার্নাস লাবুশানে ও স্মিথকে। ৪৩ রানে উসমান খাজাকে আউট করে স্বাগতিকদের চতুর্থ উইকেট এনে দেন ক্রিস ওকস। অস্ট্রেলিয়ার লিড দাঁড়িয়েছে ১৩০ রান। মিচেল মার্শের সেঞ্চুরিতে তারা প্রথম ইনিংসে করেছিল ২৬৩ রান।
একের পর এক উইকেট হারিয়ে ধুঁকতে থাকা ইংল্যান্ডের হাল ধরবেন বেন স্টোকস—গত কয়েক বছর ধরে এমনটিই যেন হয়ে আসছে। হেডিংলিতে চার বছর আগে অ্যাশেজে শেষ উইকেটে জ্যাক লিচকে নিয়ে ইংলিশদের অবিশ্বাস্য জয় এনে দিয়েছিলেন তিনি।
গত সপ্তাহে লর্ডসে যেন তার পুনরাবৃত্তিই করতে বসেছিলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্য সেটি ঘটতে দেয়নি। এবার শেষ উইকেটে স্টোকসের আরেকটি ছোটখাটো লড়াই দেখল ক্রিকেট বিশ্ব। সেটিও হেডিংলিতে।
ওলি রবিনসনকে নিয়ে অধিনায়কের শেষ উইকেটে ২৯ বলে ৩৮ রানের জুটিটি না হলে ইংল্যান্ডকে ২০০-এর নিচেই থামতে হতো। অ্যাশেজ বাঁচাতে নেমে গতকাল প্রথম ইনিংসে চা-বিরতির আগে স্বাগতিকেরা থেমেছে ২৩৭ রানে, যেখানে শেষ উইকেট হিসেবে ফেরা স্টোকসের রান ৮০। তাতেই টেস্ট ইতিহাসে তৃতীয় ক্রিকেটার হিসেবে ১০০ উইকেট ও ৬ হাজার রানের (৬০০৮ রান ও ১৯৭ উইকেট) অভিজাত ক্লাবে নাম লেখালেন তিনি। এই কীর্তিতে তাঁর আগের দুজন হলেন স্যার গারফিল্ড সোবার্স (৮০৩২ রান ও ২৩৫ উইকেট) ও জ্যাক ক্যালিস (১৩২৮৯ রান ও ২৯২ উইকেট)
৩ উইকেটে ৬৮ রান নিয়ে দিন শুরু করেছিল তারা। তবে দিনের শুরুতেই প্যাট কামিন্স ও মিচেল স্টার্কের তোপে ‘সর্ষে ফুল’ই দেখেছেন জো রুট ও জনি বেয়ারস্টো। তাঁদের ‘বাজবল’ খোলসবন্দী রেখে ৯১ রানে ৬ উইকেট নেন অধিনায়ক কামিন্স। আগের দিন ২ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি।
দুই ইনিংসে ব্যাটিংয়ে তেমন কিছু করতে না পারলেও শততম টেস্ট খেলতে নামা স্টিভেন স্মিথ ৪ ক্যাচ নিয়ে অনন্য এক মাইলফলকেও পা রেখেছেন। উইকেটরক্ষকের বাইরে টেস্টে এক ইনিংসে সর্বোচ্চ ক্যাচ নেওয়ার কীর্তিটি আগে ছিল নিউজিল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক স্টিভেন ফ্লেমিংয়ের। সেই রেকর্ডে ভাগ বসালেন স্মিথ। এক টেস্টে ৫ ক্যাচ নেওয়া ১৪ জনের একজন তিনি, যা দুবার করে দেখিয়েছেন।
দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১০০ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে বসেছে অস্ট্রেলিয়া। টেস্টে তৃতীয় সর্বোচ্চ ১৭ বার ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নারকে ফিরিয়ে সফরকারীদের প্রথম ধাক্কাটা দেন স্টুয়ার্ট ব্রড। এরপর মঈন আলী দ্রুত ফিরিয়ে দেন মার্নাস লাবুশানে ও স্মিথকে। ৪৩ রানে উসমান খাজাকে আউট করে স্বাগতিকদের চতুর্থ উইকেট এনে দেন ক্রিস ওকস। অস্ট্রেলিয়ার লিড দাঁড়িয়েছে ১৩০ রান। মিচেল মার্শের সেঞ্চুরিতে তারা প্রথম ইনিংসে করেছিল ২৬৩ রান।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৪ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৫ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৬ ঘণ্টা আগে