নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: পাল্লেকেলে টেস্টে রানের ফোয়ারা ছুটছেই। চতুর্থ দিনের খেলা শেষে উইকেট পড়েছে ১০টি। দুই দলের একটি করে ইনিংস এখনো শেষ হয়নি। কাল চতুর্থ দিনে একটি উইকেটও ফেলতে পারেননি বাংলাদেশ বোলাররা। শ্রীলঙ্কার যে তিনটি উইকেট পড়েছে দুটিই নিয়েছেন স্পিনাররা। তাহলে কোন কৌশলে একাদশে তিন পেসার রেখেছে বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্ট?
পাল্লেকেলে টেস্টে বাংলাদেশের তিন পেসারের মধ্যে তাসকিন আহমেদের বোলিং বিশ্লেষণী যা একটু ভদ্রস্থ। ২৫ ওভার বোলিং করে ৩.৬৪ ইকোনমিতে ৬টি মেডেনই তাঁর সাফল্য। আবু জাহেদ-ইবাদত হোসেন দুজনই ওভারপ্রতি রান দিয়েছেন চারের ওপরে। লাইন-লেংথ ঠিক রেখে বল করতে পারেননি এ দুজনের কেউই।
এই টেস্টের প্রথম দিনে যেখানে উইকেটকে বলা হচ্ছিল পেসসহায়ক, অথচ তৃতীয় দিনের খেলা শেষে শ্রীলঙ্কান পেসার ওশাদা ফার্নান্দো জানিয়েছেন, উইকেটে পেসারদের জন্য কিছু নেই! তবু তাঁরা লাইন–লেংথ ঠিক রেখে বোলিং করার চেষ্টা করেছেন। ব্যাটিংস্বর্গ উইকেটে একজন বোলারের শেষ ভরসাই লাইন-লেংথ। মাথা খাটিয়ে এ কাজটাই করেছেন তিন শ্রীলঙ্কান পেসার। তৃতীয় দিনের প্রথম সেশনে বাংলাদেশ অধিনায়ক মুমিনুল ইনিংস ঘোষণা করতে দেরি করেছেন এ কারণেই। প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশ যে ৭ উইকেট হারিয়েছে, ৬টিই নিয়েছেন তিন পেসার ওশাদা ফার্নান্দো-সুরাঙ্গা লাকমাল-লাহিরু কুমার। ইনিংসের ৫৭.২৩ শতাংশ বোলিংই করেছেন তিন লঙ্কান পেসার।
শ্রীলঙ্কান পেসারদের চেষ্টা দেখে ম্যাচের চতুর্থ দিনে তাই পেসারদের কাছে আশা করেছিল বাংলাদেশও। কিন্তু দিনের খেলা শুরু হতে দেখা গেল ভিন্ন চিত্র। দিনের খেলার পঞ্চম ওভারেই আক্রমণে আসেন মেহেদী হাসান মিরাজ। এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি ৫২ ওভার হাত ঘুরিয়েছেন এই অফস্পিনার। দলের আরেক স্পিনার তাইজুল ইসলাম করেছেন দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩৯ ওভার। কাল সারা দিনে কোনো উইকেটের দেখা পাননি তাসকিন-জায়েদ-ইবাদত। তিন পেসার মিলে রানও বিলিয়েছেন অকাতরে। ৫৫ ওভার বোলিং করে দিয়েছেন ২৩১ রান। ওভারপ্রতি রান দিয়েছেন ৪.২০ করে। অন্যদিকে শ্রীলঙ্কান তিন পেসার উইকেটের সহায়তা না পেলেও ওভারপ্রতি রান দিয়েছেন ২.৬৮ করে।
তিন পেসার একাদশে থাকলেও নির্ভর করতে হয়েছে স্পিনারদের ওপর। এটা ঠিক, টেস্টের শেষ দুই–তিন দিনে উইকেট ভাঙতে শুরু করে। ঘূর্ণি বোলাররা সেখানে কিছুটা সুবিধা পাবেন। এটি তো অজানা নয় বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্টের। তবু তারা সবুজ উইকেট দেখে তিন পেসার নিয়েছে। কিন্তু আস্থার প্রতিদান কতটা দিতে পেরেছেন পেসারত্রয়ী? চতুর্থ দিনে এসে লঙ্কান পেসারদের মতো মস্তিষ্ক আর দক্ষতার মিশেলে ধারাবাহিক বোলিং করতে পেরেছেন কি না, সে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।
কোচ রাসেল ডমিঙ্গো বলেছিলেন, এই উইকেটেও ২০ উইকেট নেওয়ার সামর্থ্য আছে তাঁর পেসারদের। সেই সামর্থ্যের শতভাগ আর দেখাতে পারলেন কোথায় তাসকিন–জায়েদরা?
ঢাকা: পাল্লেকেলে টেস্টে রানের ফোয়ারা ছুটছেই। চতুর্থ দিনের খেলা শেষে উইকেট পড়েছে ১০টি। দুই দলের একটি করে ইনিংস এখনো শেষ হয়নি। কাল চতুর্থ দিনে একটি উইকেটও ফেলতে পারেননি বাংলাদেশ বোলাররা। শ্রীলঙ্কার যে তিনটি উইকেট পড়েছে দুটিই নিয়েছেন স্পিনাররা। তাহলে কোন কৌশলে একাদশে তিন পেসার রেখেছে বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্ট?
পাল্লেকেলে টেস্টে বাংলাদেশের তিন পেসারের মধ্যে তাসকিন আহমেদের বোলিং বিশ্লেষণী যা একটু ভদ্রস্থ। ২৫ ওভার বোলিং করে ৩.৬৪ ইকোনমিতে ৬টি মেডেনই তাঁর সাফল্য। আবু জাহেদ-ইবাদত হোসেন দুজনই ওভারপ্রতি রান দিয়েছেন চারের ওপরে। লাইন-লেংথ ঠিক রেখে বল করতে পারেননি এ দুজনের কেউই।
এই টেস্টের প্রথম দিনে যেখানে উইকেটকে বলা হচ্ছিল পেসসহায়ক, অথচ তৃতীয় দিনের খেলা শেষে শ্রীলঙ্কান পেসার ওশাদা ফার্নান্দো জানিয়েছেন, উইকেটে পেসারদের জন্য কিছু নেই! তবু তাঁরা লাইন–লেংথ ঠিক রেখে বোলিং করার চেষ্টা করেছেন। ব্যাটিংস্বর্গ উইকেটে একজন বোলারের শেষ ভরসাই লাইন-লেংথ। মাথা খাটিয়ে এ কাজটাই করেছেন তিন শ্রীলঙ্কান পেসার। তৃতীয় দিনের প্রথম সেশনে বাংলাদেশ অধিনায়ক মুমিনুল ইনিংস ঘোষণা করতে দেরি করেছেন এ কারণেই। প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশ যে ৭ উইকেট হারিয়েছে, ৬টিই নিয়েছেন তিন পেসার ওশাদা ফার্নান্দো-সুরাঙ্গা লাকমাল-লাহিরু কুমার। ইনিংসের ৫৭.২৩ শতাংশ বোলিংই করেছেন তিন লঙ্কান পেসার।
শ্রীলঙ্কান পেসারদের চেষ্টা দেখে ম্যাচের চতুর্থ দিনে তাই পেসারদের কাছে আশা করেছিল বাংলাদেশও। কিন্তু দিনের খেলা শুরু হতে দেখা গেল ভিন্ন চিত্র। দিনের খেলার পঞ্চম ওভারেই আক্রমণে আসেন মেহেদী হাসান মিরাজ। এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি ৫২ ওভার হাত ঘুরিয়েছেন এই অফস্পিনার। দলের আরেক স্পিনার তাইজুল ইসলাম করেছেন দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩৯ ওভার। কাল সারা দিনে কোনো উইকেটের দেখা পাননি তাসকিন-জায়েদ-ইবাদত। তিন পেসার মিলে রানও বিলিয়েছেন অকাতরে। ৫৫ ওভার বোলিং করে দিয়েছেন ২৩১ রান। ওভারপ্রতি রান দিয়েছেন ৪.২০ করে। অন্যদিকে শ্রীলঙ্কান তিন পেসার উইকেটের সহায়তা না পেলেও ওভারপ্রতি রান দিয়েছেন ২.৬৮ করে।
তিন পেসার একাদশে থাকলেও নির্ভর করতে হয়েছে স্পিনারদের ওপর। এটা ঠিক, টেস্টের শেষ দুই–তিন দিনে উইকেট ভাঙতে শুরু করে। ঘূর্ণি বোলাররা সেখানে কিছুটা সুবিধা পাবেন। এটি তো অজানা নয় বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্টের। তবু তারা সবুজ উইকেট দেখে তিন পেসার নিয়েছে। কিন্তু আস্থার প্রতিদান কতটা দিতে পেরেছেন পেসারত্রয়ী? চতুর্থ দিনে এসে লঙ্কান পেসারদের মতো মস্তিষ্ক আর দক্ষতার মিশেলে ধারাবাহিক বোলিং করতে পেরেছেন কি না, সে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।
কোচ রাসেল ডমিঙ্গো বলেছিলেন, এই উইকেটেও ২০ উইকেট নেওয়ার সামর্থ্য আছে তাঁর পেসারদের। সেই সামর্থ্যের শতভাগ আর দেখাতে পারলেন কোথায় তাসকিন–জায়েদরা?
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৪ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৫ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৬ ঘণ্টা আগে