ক্রীড়া ডেস্ক
ওয়ানডেতে পাকিস্তান হয়ে গিয়েছিল অপ্রতিরোধ্য এক দল। তাদের হারানো যেন ছিল ‘অসম্ভব’ এক কাজ। অবশেষে করাচিতে আজ পাকিস্তানের জয়রথ থামাল নিউজিল্যান্ড। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে পাকিস্তানকে ৭৯ রানে হারিয়ে সমতায় ফিরল নিউজিল্যান্ড। টানা ৯ ম্যাচ জয়ের পর ওয়ানডেতে হারল বাবর আজমের দল।
২৬২ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতে বিপদে পড়ে পাকিস্তান। দুই ওপেনার ফখর জামান, ইমাম-উল-হক বিদায় নেন প্রথম পাওয়ারপ্লের আগেই।
ফখরকে রানের খাতা খোলার আগে বিদায় করেন টিম সাউদি। আর ৬ রান করা ইমামের উইকেট নেন লকি ফার্গুসন। তাতে ৩.৩ ওভারে পাকিস্তানের স্কোর দাঁড়ায় ২ উইকেটে ৯ রান। এরপর ৪ নম্বরে ব্যাটিং করতে নামেন মোহাম্মদ রিজওয়ান। তৃতীয় উইকেট জুটিতে রিজওয়ানের সঙ্গে প্রতিরোধ করেন বাবর আজম। ৯৯ বলে ৫৫ রানের জুটি গড়েন বাবর ও রিজওয়ান। ৫০ বলে ২৮ রান করা রিজওয়ানকে বোল্ড করে জুটি ভাঙেন মিচেল স্যান্টনার।
রিজওয়ানের বিদায়ের পর উইকেটে আসেন হারিস সোহেল। তবে বাবরের সঙ্গে হারিসের জুটি বেশিক্ষণ টেকেনি। ২১ বলে ১০ রান করা হারিস ফিরেছেন গ্লেন ফিলিপসের বলে এলবিডব্লু হয়ে। ৪১ বলে ২২ রানের হয়েছিল চতুর্থ উইকেট জুটিতে। এরপর পঞ্চম উইকেট জুটিতে আগা সালমান ও বাবর কিছুক্ষণের জন্য হলেও উইকেটে জমে গিয়েছিলেন। তবে ভুল বোঝাবুঝিতে রানআউটে কাটা পড়েন সালমান। পয়েন্ট থেকে ননস্ট্রাইক প্রান্তে দুর্দান্ত ডিরেক্ট থ্রো করেন ফিলিপস। ২২ বলে ২৫ রান করা সালমানের বিদায়ে ভেঙে যায় ৩৬ বলে ৩৮ রানের এই জুটি।
বাবর-সালমানের জুটি ভাঙার পর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে পাকিস্তান। সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মিছিলে আশার সলতে হয়ে জ্বলছিলেন বাবর। আর বাবরকে স্টাম্পিংয়ের ফাঁদে ফেলে স্বাগতিকদের আশার প্রদীপ নিভিয়ে দেন ইশ সোধি। ১১৪ বলে ৭৯ রান করেন পাকিস্তান অধিনায়ক, যা তাদের ইনিংসে সর্বোচ্চ রান। এরপর হারিস রউফের উইকেট নিয়ে পাকিস্তানের কফিনে শেষ পেরেকও ঠুকে দেন সোধি। ৪৩ ওভারে ১৮২ রানে অলআউট হয়ে যায় স্বাগতিকেরা। নিউজিল্যান্ড বোলারদের মধ্যে দুটি করে উইকেট নিয়েছেন টিম সাউদি ও ইশ সোধি। ম্যাচ-সেরা হয়েছেন ডেভন কনওয়ে। ৯২ বলে ১৩ চার ও ১ ছক্কায় ১০১ রানের ইনিংস খেলেছেন, যা নিউজিল্যান্ডের ইনিংসের সর্বোচ্চ রান।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক কেইন উইলিয়ামসন। কনওয়ের সেঞ্চুরিতে ৪৯.৫ ওভারে ২৬১ রানে অলআউট হয় কিউইরা। পাকিস্তানের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন মোহাম্মদ নওয়াজ। ১০ ওভার বোলিং করে ৩৮ রান দেন এই বাঁহাতি স্পিনার।
ওয়ানডেতে পাকিস্তান হয়ে গিয়েছিল অপ্রতিরোধ্য এক দল। তাদের হারানো যেন ছিল ‘অসম্ভব’ এক কাজ। অবশেষে করাচিতে আজ পাকিস্তানের জয়রথ থামাল নিউজিল্যান্ড। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে পাকিস্তানকে ৭৯ রানে হারিয়ে সমতায় ফিরল নিউজিল্যান্ড। টানা ৯ ম্যাচ জয়ের পর ওয়ানডেতে হারল বাবর আজমের দল।
২৬২ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতে বিপদে পড়ে পাকিস্তান। দুই ওপেনার ফখর জামান, ইমাম-উল-হক বিদায় নেন প্রথম পাওয়ারপ্লের আগেই।
ফখরকে রানের খাতা খোলার আগে বিদায় করেন টিম সাউদি। আর ৬ রান করা ইমামের উইকেট নেন লকি ফার্গুসন। তাতে ৩.৩ ওভারে পাকিস্তানের স্কোর দাঁড়ায় ২ উইকেটে ৯ রান। এরপর ৪ নম্বরে ব্যাটিং করতে নামেন মোহাম্মদ রিজওয়ান। তৃতীয় উইকেট জুটিতে রিজওয়ানের সঙ্গে প্রতিরোধ করেন বাবর আজম। ৯৯ বলে ৫৫ রানের জুটি গড়েন বাবর ও রিজওয়ান। ৫০ বলে ২৮ রান করা রিজওয়ানকে বোল্ড করে জুটি ভাঙেন মিচেল স্যান্টনার।
রিজওয়ানের বিদায়ের পর উইকেটে আসেন হারিস সোহেল। তবে বাবরের সঙ্গে হারিসের জুটি বেশিক্ষণ টেকেনি। ২১ বলে ১০ রান করা হারিস ফিরেছেন গ্লেন ফিলিপসের বলে এলবিডব্লু হয়ে। ৪১ বলে ২২ রানের হয়েছিল চতুর্থ উইকেট জুটিতে। এরপর পঞ্চম উইকেট জুটিতে আগা সালমান ও বাবর কিছুক্ষণের জন্য হলেও উইকেটে জমে গিয়েছিলেন। তবে ভুল বোঝাবুঝিতে রানআউটে কাটা পড়েন সালমান। পয়েন্ট থেকে ননস্ট্রাইক প্রান্তে দুর্দান্ত ডিরেক্ট থ্রো করেন ফিলিপস। ২২ বলে ২৫ রান করা সালমানের বিদায়ে ভেঙে যায় ৩৬ বলে ৩৮ রানের এই জুটি।
বাবর-সালমানের জুটি ভাঙার পর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে পাকিস্তান। সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মিছিলে আশার সলতে হয়ে জ্বলছিলেন বাবর। আর বাবরকে স্টাম্পিংয়ের ফাঁদে ফেলে স্বাগতিকদের আশার প্রদীপ নিভিয়ে দেন ইশ সোধি। ১১৪ বলে ৭৯ রান করেন পাকিস্তান অধিনায়ক, যা তাদের ইনিংসে সর্বোচ্চ রান। এরপর হারিস রউফের উইকেট নিয়ে পাকিস্তানের কফিনে শেষ পেরেকও ঠুকে দেন সোধি। ৪৩ ওভারে ১৮২ রানে অলআউট হয়ে যায় স্বাগতিকেরা। নিউজিল্যান্ড বোলারদের মধ্যে দুটি করে উইকেট নিয়েছেন টিম সাউদি ও ইশ সোধি। ম্যাচ-সেরা হয়েছেন ডেভন কনওয়ে। ৯২ বলে ১৩ চার ও ১ ছক্কায় ১০১ রানের ইনিংস খেলেছেন, যা নিউজিল্যান্ডের ইনিংসের সর্বোচ্চ রান।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক কেইন উইলিয়ামসন। কনওয়ের সেঞ্চুরিতে ৪৯.৫ ওভারে ২৬১ রানে অলআউট হয় কিউইরা। পাকিস্তানের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন মোহাম্মদ নওয়াজ। ১০ ওভার বোলিং করে ৩৮ রান দেন এই বাঁহাতি স্পিনার।
দ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
১৯ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৪ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৫ ঘণ্টা আগে