ক্রীড়া ডেস্ক
জসপ্রীত বুমরার সঙ্গে ভারতীয় দল উদযাপনের প্রস্তুতি নিচ্ছিল। সঙ্গে প্রস্তুত হচ্ছিলেন মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ের গ্যালারিতে থাকা দর্শকেরাও। তবে মোহাম্মদ শামির লোপ্পা ক্যাচ মিসে মুহূর্তেই তা হরিষে বিষাদে পরিণত হয়।
৩৯৮ রান তাড়া করতে নামা নিউজিল্যান্ডের ইনিংসের ২৯ তম ওভারের ঘটনা। ওভারের পঞ্চম বলে বুমরাকে পুল করেন কেইন উইলিয়ামসন। মিড অনে দাড়িয়ে থাকা শামির হাত গলে বেরিয়ে যায় সহজ ক্যাচ। ভারতীয় এই পেসার ক্যাচ ধরলে তখন নিউজিল্যান্ডের স্কোর হতো ২৮.৫ ওভারে ৩ উইকেটে ১৮৬ রান। উইলিয়ামসনের স্কোর তখন ছিল ৫২ রান। এই ক্যাচ মিসের পর ভারতীয় বোলারদের ওপর নিউজিল্যান্ডের রানের চাকা বাড়তে থাকে দ্রুত গতিতে। ড্যারিল মিচেল ও উইলিয়ামসন একের পর এক বাউন্ডারি মারতে থাকেন।
৩৩ তম ওভারের প্রথম বলে শামিকে মিড উইকেটে ঠেলে সিঙ্গেল নিয়ে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ সেঞ্চুরি তুলে নেন মিচেল। ঠিক তার পরের বলেই ‘জীবন পাওয়া’ উইলিয়ামসনের উইকেটই তুলে নেন শামি। কিউই ব্যাটার ফ্লিক করতে গিয়ে ডিপ স্কয়ার লেগে সূর্যকুমারের তালুবন্দী হয়েছেন। ৭৩ বলে ৮ চার ও ১ ছক্কায় ৬৯ রান করেন উইলিয়ামসন। এই উইকেটেই শামির বিশ্বকাপ ক্যারিয়ারের ৫০ তম উইকেট। তাতে ভেঙে যায় তৃতীয় উইকেটে উইলিয়ামসন-মিচেলের ১৪৯ বলে ১৮১ রানের জুটি।
উইলিয়ামসনকে যে ওভারে ফিরিয়েছেন, সেই ওভারেই শামি তুলে নিয়েছেন আরও এক উইকেট। ৩৩ তম ওভারের চতুর্থ বলে টম লাথামকে অসাধারণ এক ডেলিভারিতে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন শামি। ভারতীয় এই পেসারের জোড়া আঘাতে ৩৩.৪ ওভারে ৪ উইকেটে ২২০ রান। তাতে শামির বিশ্বকাপ ক্যারিয়ারের উইকেট সংখ্যা হয়ে যায় ৫১। এরপরই রানের চাকা তুলনামূলক ধীর গতির হয়ে যায় নিউজিল্যান্ডের। উইকেটে আসা গ্লেন ফিলিপস রানের জন্য সংগ্রাম করছেন। অন্যদিকে মিচেল পায়ের ব্যথা সামলে রানের চাকা সচল রাখছেন। ৪০ ওভার শেষে নিউজিল্যান্ডের স্কোর ৪ উইকেটে ২৬৬ রান। ১০৭ বলে ৯ চার ও ৭ ছক্কায় ১২৬ রান করে অপরাজিত আছেন মিচেল। আর ২২ বলে ২ চারে ১৯ রান করে ব্যাটিং করছেন ফিলিপস।
নিউজিল্যান্ডের ৪ উইকেটের ৪টিই নিয়েছেন শামি। ডেভন কনওয়ে ও রাচিন রবীন্দ্র দুই ওপেনারকেই উইকেটরক্ষক লোকেশ রাহুলের ক্যাচে পরিণত করেন শামি। ৩৯ রানে ২ উইকেট হারানো কিউইরা এরপর দিশা খুঁজে পাচ্ছিল উইলিয়ামসন-মিচেলের জুটিতে। সেই জুটি ভেঙে ভারতকে ম্যাচে ফেরান শামি।
জসপ্রীত বুমরার সঙ্গে ভারতীয় দল উদযাপনের প্রস্তুতি নিচ্ছিল। সঙ্গে প্রস্তুত হচ্ছিলেন মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ের গ্যালারিতে থাকা দর্শকেরাও। তবে মোহাম্মদ শামির লোপ্পা ক্যাচ মিসে মুহূর্তেই তা হরিষে বিষাদে পরিণত হয়।
৩৯৮ রান তাড়া করতে নামা নিউজিল্যান্ডের ইনিংসের ২৯ তম ওভারের ঘটনা। ওভারের পঞ্চম বলে বুমরাকে পুল করেন কেইন উইলিয়ামসন। মিড অনে দাড়িয়ে থাকা শামির হাত গলে বেরিয়ে যায় সহজ ক্যাচ। ভারতীয় এই পেসার ক্যাচ ধরলে তখন নিউজিল্যান্ডের স্কোর হতো ২৮.৫ ওভারে ৩ উইকেটে ১৮৬ রান। উইলিয়ামসনের স্কোর তখন ছিল ৫২ রান। এই ক্যাচ মিসের পর ভারতীয় বোলারদের ওপর নিউজিল্যান্ডের রানের চাকা বাড়তে থাকে দ্রুত গতিতে। ড্যারিল মিচেল ও উইলিয়ামসন একের পর এক বাউন্ডারি মারতে থাকেন।
৩৩ তম ওভারের প্রথম বলে শামিকে মিড উইকেটে ঠেলে সিঙ্গেল নিয়ে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ সেঞ্চুরি তুলে নেন মিচেল। ঠিক তার পরের বলেই ‘জীবন পাওয়া’ উইলিয়ামসনের উইকেটই তুলে নেন শামি। কিউই ব্যাটার ফ্লিক করতে গিয়ে ডিপ স্কয়ার লেগে সূর্যকুমারের তালুবন্দী হয়েছেন। ৭৩ বলে ৮ চার ও ১ ছক্কায় ৬৯ রান করেন উইলিয়ামসন। এই উইকেটেই শামির বিশ্বকাপ ক্যারিয়ারের ৫০ তম উইকেট। তাতে ভেঙে যায় তৃতীয় উইকেটে উইলিয়ামসন-মিচেলের ১৪৯ বলে ১৮১ রানের জুটি।
উইলিয়ামসনকে যে ওভারে ফিরিয়েছেন, সেই ওভারেই শামি তুলে নিয়েছেন আরও এক উইকেট। ৩৩ তম ওভারের চতুর্থ বলে টম লাথামকে অসাধারণ এক ডেলিভারিতে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন শামি। ভারতীয় এই পেসারের জোড়া আঘাতে ৩৩.৪ ওভারে ৪ উইকেটে ২২০ রান। তাতে শামির বিশ্বকাপ ক্যারিয়ারের উইকেট সংখ্যা হয়ে যায় ৫১। এরপরই রানের চাকা তুলনামূলক ধীর গতির হয়ে যায় নিউজিল্যান্ডের। উইকেটে আসা গ্লেন ফিলিপস রানের জন্য সংগ্রাম করছেন। অন্যদিকে মিচেল পায়ের ব্যথা সামলে রানের চাকা সচল রাখছেন। ৪০ ওভার শেষে নিউজিল্যান্ডের স্কোর ৪ উইকেটে ২৬৬ রান। ১০৭ বলে ৯ চার ও ৭ ছক্কায় ১২৬ রান করে অপরাজিত আছেন মিচেল। আর ২২ বলে ২ চারে ১৯ রান করে ব্যাটিং করছেন ফিলিপস।
নিউজিল্যান্ডের ৪ উইকেটের ৪টিই নিয়েছেন শামি। ডেভন কনওয়ে ও রাচিন রবীন্দ্র দুই ওপেনারকেই উইকেটরক্ষক লোকেশ রাহুলের ক্যাচে পরিণত করেন শামি। ৩৯ রানে ২ উইকেট হারানো কিউইরা এরপর দিশা খুঁজে পাচ্ছিল উইলিয়ামসন-মিচেলের জুটিতে। সেই জুটি ভেঙে ভারতকে ম্যাচে ফেরান শামি।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
২ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৩ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৪ ঘণ্টা আগেবার্বাডোজে ২৯ জুন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর উড়ছে ভারত। জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ-টানা তিনটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ ভারত জিতেছে। ভারতের সামনে এবার টানা চারটি সিরিজ জয়ের সুযোগ।
৫ ঘণ্টা আগে