নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দক্ষিণ আফ্রিকায় গত ২০ বছর যত দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশ, কোনোটিতেই জিততে পারেনি তারা। তিন সংস্করণ মিলিয়ে এখনো পর্যন্ত যে ১৯টি ম্যাচ খেলেছে, প্রতিটিতে শুধুই হারের গল্প। কখনো কখনো পরাজয়ের বড় ব্যবধান অসহায় আত্মসমর্পণের ছবিই তুলে ধরেছে। পরিসংখ্যান-রেকর্ডে চোখ রেখেই বাংলাদেশ কোচ রাসেল ডমিঙ্গো এবার সফরের শুরুতেই নিজেদের ‘আন্ডারডগ’ হিসেবে মেনে নিচ্ছেন।
আজ জোহানেসবার্গে সাংবাদিকদের ডমিঙ্গো বলেছেন, ‘ওরা কদিন আগে ভারতকে ৩–০ ব্যবধানে (ওয়ানডেতে) হারিয়েছে। আমরা অবশ্যই এখানে আন্ডারডগ হিসেবে এসেছি, যেহেতু আগে কখনো এখানে ম্যাচ জিততে পারিনি।’ সামগ্রিকভাবে সিরিজে নিজেদের আন্ডারডগ বললেও ডমিঙ্গো ৫০ ওভারের ক্রিকেটে যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী। কেন আত্মবিশ্বাসী, সেটির ব্যাখ্যা দিয়েছেন বাংলাদেশ কোচ, ‘আমরা ওয়ানডে দল নিয়ে আত্মবিশ্বাসী। লম্বা সময় এই সংস্করণে আমরা ভালো খেলছি। খেলোয়াড়েরা নিজেদের ভূমিকা জানে। একটি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ সিরিজ আশা করছি। তবে অবশ্য দক্ষিণ আফ্রিকা অবশ্য ফেবারিট হিসেবেই শুরু করবে। ওরা নিজেদের কন্ডিশনে খেলছে। এই কন্ডিশনে তাদের হারানো কঠিন।’
নিজেদের আন্ডারডগ বলার আরও একটি কৌশলগত কারণ আছে ডমিঙ্গোর—শুরুতে প্রত্যাশার চাপটা দূরে সরিয়ে রাখা। প্রত্যাশা কম থাকলে ভালো করার সুযোগ সব সময়ই বেড়ে যায়। বাংলাদেশ দলের দক্ষিণ আফ্রিকান কোচ তাই বলছেন, ‘এটা (নিজেদের আন্ডারডগ ভাবা) বিশেষ কিছু করার সুযোগ করে দিচ্ছে। আমরা এখানে বিশেষ কিছু করতে চাই, যেটা আগে কোনো বাংলাদেশ দল এখানে করতে পারেনি।’
আগামী পরশু জোহানেসবার্গে শুরু তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের প্রথমটি। দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রোটিয়াদের বিপক্ষে দারুণ কিছু করতে হলে ওয়ানডেতে প্রতিটি সুযোগ কাজে লাগাতে হবে। ডমিঙ্গো অবশ্য আত্মবিশ্বাসী। বলছেন, ‘আমরা আমাদের ওয়ানডে দল নিয়ে খুশি। দলের ভারসাম্য খুব ভালো। ব্যাটিংয়ে ভালো গভীরতা আছে। টপ অর্ডারে অভিজ্ঞ ব্যাটার আছে। কিছু দুর্দান্ত বোলার উঠে এসেছে। ৫০ ওভারের ক্রিকেটে আমাদের দলটা ভারসাম্যপূর্ণ, যেটি এই সিরিজের আগে আত্মবিশ্বাসী করছে।’
দক্ষিণ আফ্রিকায় গত ২০ বছর যত দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশ, কোনোটিতেই জিততে পারেনি তারা। তিন সংস্করণ মিলিয়ে এখনো পর্যন্ত যে ১৯টি ম্যাচ খেলেছে, প্রতিটিতে শুধুই হারের গল্প। কখনো কখনো পরাজয়ের বড় ব্যবধান অসহায় আত্মসমর্পণের ছবিই তুলে ধরেছে। পরিসংখ্যান-রেকর্ডে চোখ রেখেই বাংলাদেশ কোচ রাসেল ডমিঙ্গো এবার সফরের শুরুতেই নিজেদের ‘আন্ডারডগ’ হিসেবে মেনে নিচ্ছেন।
আজ জোহানেসবার্গে সাংবাদিকদের ডমিঙ্গো বলেছেন, ‘ওরা কদিন আগে ভারতকে ৩–০ ব্যবধানে (ওয়ানডেতে) হারিয়েছে। আমরা অবশ্যই এখানে আন্ডারডগ হিসেবে এসেছি, যেহেতু আগে কখনো এখানে ম্যাচ জিততে পারিনি।’ সামগ্রিকভাবে সিরিজে নিজেদের আন্ডারডগ বললেও ডমিঙ্গো ৫০ ওভারের ক্রিকেটে যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী। কেন আত্মবিশ্বাসী, সেটির ব্যাখ্যা দিয়েছেন বাংলাদেশ কোচ, ‘আমরা ওয়ানডে দল নিয়ে আত্মবিশ্বাসী। লম্বা সময় এই সংস্করণে আমরা ভালো খেলছি। খেলোয়াড়েরা নিজেদের ভূমিকা জানে। একটি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ সিরিজ আশা করছি। তবে অবশ্য দক্ষিণ আফ্রিকা অবশ্য ফেবারিট হিসেবেই শুরু করবে। ওরা নিজেদের কন্ডিশনে খেলছে। এই কন্ডিশনে তাদের হারানো কঠিন।’
নিজেদের আন্ডারডগ বলার আরও একটি কৌশলগত কারণ আছে ডমিঙ্গোর—শুরুতে প্রত্যাশার চাপটা দূরে সরিয়ে রাখা। প্রত্যাশা কম থাকলে ভালো করার সুযোগ সব সময়ই বেড়ে যায়। বাংলাদেশ দলের দক্ষিণ আফ্রিকান কোচ তাই বলছেন, ‘এটা (নিজেদের আন্ডারডগ ভাবা) বিশেষ কিছু করার সুযোগ করে দিচ্ছে। আমরা এখানে বিশেষ কিছু করতে চাই, যেটা আগে কোনো বাংলাদেশ দল এখানে করতে পারেনি।’
আগামী পরশু জোহানেসবার্গে শুরু তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের প্রথমটি। দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রোটিয়াদের বিপক্ষে দারুণ কিছু করতে হলে ওয়ানডেতে প্রতিটি সুযোগ কাজে লাগাতে হবে। ডমিঙ্গো অবশ্য আত্মবিশ্বাসী। বলছেন, ‘আমরা আমাদের ওয়ানডে দল নিয়ে খুশি। দলের ভারসাম্য খুব ভালো। ব্যাটিংয়ে ভালো গভীরতা আছে। টপ অর্ডারে অভিজ্ঞ ব্যাটার আছে। কিছু দুর্দান্ত বোলার উঠে এসেছে। ৫০ ওভারের ক্রিকেটে আমাদের দলটা ভারসাম্যপূর্ণ, যেটি এই সিরিজের আগে আত্মবিশ্বাসী করছে।’
বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে বিদেশের ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে সবচেয়ে বেশি খেলেছেন সাকিব আল হাসান। বিদেশ লিগে খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মোস্তাফিজুর রহমান, তৌহিদ হৃদয়দেরও। এবার এই তালিকায় যুক্ত হচ্ছেন উদীয়মান পেসার তানজিম হাসান সাকিব।
২১ মিনিট আগেআইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি হওয়ার আর ১০০ দিনও বাকি নেই। কিন্তু জরুরি কিছু প্রশ্নের উত্তর এখনো নেই। সময়মতো টুর্নামেন্ট হবে কি? হলে কোথায় হবে? এই দুটি প্রশ্নের উত্তর যতক্ষণ না আসছে, ততক্ষণ টুর্নামেন্টের সূচিও প্রকাশ করা সম্ভব হচ্ছে না। সব মিলিয়ে এই টুর্নামেন্ট নিয়ে অনেক চাপে আইসিসি।
৪২ মিনিট আগেসিনেমা, নাটক-কোনো কিছুরই তো কমতি ছিল না আজ আর্জেন্টিনা-প্যারাগুয়ে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে। দেল চাকো স্টেডিয়ামে ব্রাজিলের রেফারি অ্যান্ডারসন দারাঙ্কোর একের পর এক কাণ্ডে ক্ষুব্ধ আর্জেন্টিনা ফুটবল দল। রেফারির সঙ্গে এক চোট হয়েই গেছে মেসির। এমনকি আঙুল উঁচিয়ে কথাও বলেছেন আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ী ফুটবলার।
২ ঘণ্টা আগেভুলে যাওয়ার মতো একটি দিনই কাটিয়েছেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়র। তাও বাজে দিনটা এল ব্রাজিলের বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচের সময়ই। তাঁর সুযোগ মিসের মহড়ার দিনে ব্রাজিল পারল না জিততে। হতাশা ঝরেছে ব্রাজিল কোচ দরিভাল জুনিয়রের কণ্ঠে।
২ ঘণ্টা আগে