নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মুশফিকুর রহিমের সেঞ্চুরির সঙ্গে চার ফিফটি, রাওয়ালপিন্ডি টেস্টে বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস থামল ৫৬৫ রানে। পাকিস্তানের পাহাড়সম (৪৪৮ /৬) রান টপকে ১১৭ রানের লিড পেয়েছে সফরকারীরা। পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্টে এটি এখন বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইনিংস। এর আগে ২০১৫ সালে খুলনায় করেছিল ৫৫৫ রান। সব মিলিয়ে লাল বলে তৃতীয় সেরা ইনিংস।
গতকালের ৫ উইকেটে ৩১৬ রান থেকে চতুর্থ দিনের ব্যাটিং শুরু করে বাংলাদেশ দল। বাকি ৫ উইকেটে আজ যোগ করেছে ২৪৯ রান। দিনের শুরুতেই অতিথিরা হারায় লিটন দাসের উইকেট। যে নাসিম শাহের ওপর তাণ্ডব চালিয়ে ফিফটি করেছেন গতকাল, তাঁর বলেই উইকেট বিড়িয়ে দিয়েছেন।
১০১তম ওভারের পঞ্চম বলে নাসিমের অনেক বাইরের বল ড্রাইভ করতে যান। ব্যাট ছুঁয়ে বল যায় পাকিস্তানি উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ রিজওয়ানের হাতে। ৫৬ রানে ফেরেন লিটন। ভাঙে ষষ্ঠ উইকেটে মুশফিকের সঙ্গে ১১৪ রানের জুটি।
৩৩২ রানে ৬ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। সপ্তম উইকেটে মেহেদী হাসান মিরাজকে নিয়ে মুশফিকের আরেকটি দারুণ জুটি। শতরানের জুটি গড়ে টেস্ট ক্যারিয়ারের ১১তম সেঞ্চুরিও তুলে নেন এই উইকেটরক্ষক-ব্যাটার। ৬ উইকেটে ৩৮৯ রানে মধ্যাহ্নভোজের বিরতিতে যায় বাংলাদেশ। দ্বিতীয় সেশনও নির্বিঘ্নে কাটিয়ে দেন মিরাজ-মুশফিক।
মুশফিক হাঁটছিলেন ডাবল সেঞ্চুরির পথে, মিরাজ তুলে নেন সপ্তম টেস্ট ফিফটি। দলকে লিড এনে দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন মুশফিক। কিন্তু সেঞ্চুরি পরও যেন আক্ষেপ থেকে গেল এই উইকেটরক্ষক-ব্যাটারের। ইনিংসের ১৫৭ তম ওভারে মোহাম্মদ আলীর বল বুঝে উঠতে পারেননি। স্কয়ার কাট করতে গিয়ে ব্যাট ছুঁয়ে বল চলে যায় উইকেটরক্ষক রিজওয়ানের হাতে।
১৯১ রানে থামে মুশফিকের ইনিংস। ডাবল সেঞ্চুরি থেকে মাত্র ৯ রানের আক্ষেপ নিয়ে ফিরলেন ড্রেসিংরুমে। ৩৪১ বলের ইনিংসে মেরেছেন ২২টি চার ও একটি ছক্কা। টেস্টে পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের ব্যাটারদের মধ্যে দ্বিতীয় সেরা ইনিংস এটি। ২০১৫ সালে সাকিব আল হাসান খেলেছিলেন ২০৬ রানের ইনিংস।
মোহাম্মদের আঘাতে শুধু মুশফিকই আক্ষেপে পোড়েননি, গতকাল সেঞ্চুরি বঞ্চিত করেছেন ওপেনার সাদমান ইসলামকেও। অসাধারণ এক বলে ৯৩ রানে বোল্ড করেছিলেন এই বাঁহাতি ব্যাটারকে।
মুশফিক আউট হয়ের সপ্তম উইকেটে মিরাজের সঙ্গে ভাঙে ১৯৬ রানের জুটি। ৯ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে রানের খাতা খোলার আগেই ফেরেন হাসান মাহমুদ। তাঁকে আউট করে ‘বেবি সেলিবরেশন’ করলেন শাহিন শাহ আফ্রিদি। মাঠ থেকেই শুনলেন পাকিস্তানে তাঁর স্ত্রী আনশা আফ্রিদি পুত্র সন্তানের জন্ম দিয়েছেন।
ব্যাট চালাতে থাকেন মিরাজ। কিন্তু ১৭৯ বলে ৭৭ রানেই তাঁকেও থামিয়েছেন শাহিন। ইনিংসে ছিল ৬টি চার। ২২ রানে শরীফুল ইসলাম আউট হলে শেষ হয় বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস। ১ রানে অপরাজিত থাকেন নাহিদ রানা। পাকিস্তানের হয়ে খুররম শাহজাদ ৩ টি,২টি করে উইকেট নিয়েছেন শাহিন শাহ, নাসিম শাহ ও মোহাম্মদ আলী।
মুশফিকুর রহিমের সেঞ্চুরির সঙ্গে চার ফিফটি, রাওয়ালপিন্ডি টেস্টে বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস থামল ৫৬৫ রানে। পাকিস্তানের পাহাড়সম (৪৪৮ /৬) রান টপকে ১১৭ রানের লিড পেয়েছে সফরকারীরা। পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্টে এটি এখন বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইনিংস। এর আগে ২০১৫ সালে খুলনায় করেছিল ৫৫৫ রান। সব মিলিয়ে লাল বলে তৃতীয় সেরা ইনিংস।
গতকালের ৫ উইকেটে ৩১৬ রান থেকে চতুর্থ দিনের ব্যাটিং শুরু করে বাংলাদেশ দল। বাকি ৫ উইকেটে আজ যোগ করেছে ২৪৯ রান। দিনের শুরুতেই অতিথিরা হারায় লিটন দাসের উইকেট। যে নাসিম শাহের ওপর তাণ্ডব চালিয়ে ফিফটি করেছেন গতকাল, তাঁর বলেই উইকেট বিড়িয়ে দিয়েছেন।
১০১তম ওভারের পঞ্চম বলে নাসিমের অনেক বাইরের বল ড্রাইভ করতে যান। ব্যাট ছুঁয়ে বল যায় পাকিস্তানি উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ রিজওয়ানের হাতে। ৫৬ রানে ফেরেন লিটন। ভাঙে ষষ্ঠ উইকেটে মুশফিকের সঙ্গে ১১৪ রানের জুটি।
৩৩২ রানে ৬ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। সপ্তম উইকেটে মেহেদী হাসান মিরাজকে নিয়ে মুশফিকের আরেকটি দারুণ জুটি। শতরানের জুটি গড়ে টেস্ট ক্যারিয়ারের ১১তম সেঞ্চুরিও তুলে নেন এই উইকেটরক্ষক-ব্যাটার। ৬ উইকেটে ৩৮৯ রানে মধ্যাহ্নভোজের বিরতিতে যায় বাংলাদেশ। দ্বিতীয় সেশনও নির্বিঘ্নে কাটিয়ে দেন মিরাজ-মুশফিক।
মুশফিক হাঁটছিলেন ডাবল সেঞ্চুরির পথে, মিরাজ তুলে নেন সপ্তম টেস্ট ফিফটি। দলকে লিড এনে দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন মুশফিক। কিন্তু সেঞ্চুরি পরও যেন আক্ষেপ থেকে গেল এই উইকেটরক্ষক-ব্যাটারের। ইনিংসের ১৫৭ তম ওভারে মোহাম্মদ আলীর বল বুঝে উঠতে পারেননি। স্কয়ার কাট করতে গিয়ে ব্যাট ছুঁয়ে বল চলে যায় উইকেটরক্ষক রিজওয়ানের হাতে।
১৯১ রানে থামে মুশফিকের ইনিংস। ডাবল সেঞ্চুরি থেকে মাত্র ৯ রানের আক্ষেপ নিয়ে ফিরলেন ড্রেসিংরুমে। ৩৪১ বলের ইনিংসে মেরেছেন ২২টি চার ও একটি ছক্কা। টেস্টে পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের ব্যাটারদের মধ্যে দ্বিতীয় সেরা ইনিংস এটি। ২০১৫ সালে সাকিব আল হাসান খেলেছিলেন ২০৬ রানের ইনিংস।
মোহাম্মদের আঘাতে শুধু মুশফিকই আক্ষেপে পোড়েননি, গতকাল সেঞ্চুরি বঞ্চিত করেছেন ওপেনার সাদমান ইসলামকেও। অসাধারণ এক বলে ৯৩ রানে বোল্ড করেছিলেন এই বাঁহাতি ব্যাটারকে।
মুশফিক আউট হয়ের সপ্তম উইকেটে মিরাজের সঙ্গে ভাঙে ১৯৬ রানের জুটি। ৯ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে রানের খাতা খোলার আগেই ফেরেন হাসান মাহমুদ। তাঁকে আউট করে ‘বেবি সেলিবরেশন’ করলেন শাহিন শাহ আফ্রিদি। মাঠ থেকেই শুনলেন পাকিস্তানে তাঁর স্ত্রী আনশা আফ্রিদি পুত্র সন্তানের জন্ম দিয়েছেন।
ব্যাট চালাতে থাকেন মিরাজ। কিন্তু ১৭৯ বলে ৭৭ রানেই তাঁকেও থামিয়েছেন শাহিন। ইনিংসে ছিল ৬টি চার। ২২ রানে শরীফুল ইসলাম আউট হলে শেষ হয় বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস। ১ রানে অপরাজিত থাকেন নাহিদ রানা। পাকিস্তানের হয়ে খুররম শাহজাদ ৩ টি,২টি করে উইকেট নিয়েছেন শাহিন শাহ, নাসিম শাহ ও মোহাম্মদ আলী।
এই শতাব্দির গোড়ার দিকের গল্প। বয়সভিত্তিক ক্রিকেটে গতিময় এক ফাস্ট বোলারকে চোখে পড়ল রাকিব হায়দার পাভেলের। সেই বোলার ব্যাটেও ঝড় তুলতে পারেন। বয়সভিত্তিক ক্রিকেট থেকেই পাভেল ওই অলরাউন্ডারকে নিয়ে এলেন তাঁদের প্রথম বিভাগ ক্রিকেটের আজাদ স্পোর্টিংয়ে।
১২ ঘণ্টা আগেএবার সাফজয়ীদের পুরস্কৃত করল বেসরকারি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সাউথইস্ট ব্যাংক। প্রতিষ্ঠানটি আজ তাদের কার্যালয়ে আমন্ত্রণ জানিয়ে এই সম্মাননা জানায়। এ সময় ব্যাংকের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ছাড়াও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সভাপতি তাবিথ আউয়াল এবং কয়েকজন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
১৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের গ্র্যান্ডমাস্টার জিয়াউর রহমানের মৃত্যুতে তাঁর পরিবার পড়েছে বিপাকে। সংকটময় এই মুহূর্তে জিয়ার পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন বাংলাদেশের তারকা ক্রিকেটার তামিম ইকবাল।
১৫ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে গ্লেন ম্যাক্সওয়েল করেছিলেন ১৬ রান। দুইবার মেরেছিলেন ডাক। সেই ব্যর্থতার ঝাল ঝাড়লেন অন্য সংস্করণ টি-টোয়েন্টিতে। ব্রিসবেনের গ্যাবায় আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানের ওপর চালালেন তাণ্ডব। ম্যাক্সওয়েলের তাণ্ডবের পর অস্ট্রেলিয়ার আক্রমণাত্মক বোলিংয়ে চোখে সর্ষেফ
১৫ ঘণ্টা আগে