ক্রীড়া ডেস্ক
সিরিজের চতুর্থ ও পঞ্চম দুই টি-টোয়েন্টি জিতলেই এক ঢিলে দুই পাখি মারতে পারতেন বাবর আজম। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ জয়ের পাশাপাশি অধিনায়ক হিসেবে জয়ের রেকর্ডটা পুরোপুরি নিজের করে নিতে পারতেন। তবে সেটা এখন আর সম্ভব হচ্ছে না। অপেক্ষা বেড়েছে পাকিস্তানের এই তারকা ব্যাটারের।
লাহোরে গতকাল সিরিজের চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে মুখোমুখি হয়েছে পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড। রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে ৪ রানে হেরে যায় পাকিস্তান। তাতে অধিনায়ক হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে জয়ের সংখ্যা আটকে রইল ৪৩-এই। এই তালিকায় সবার ওপরে আছেন উগান্ডার ব্রায়ান মাসাবা। মাসাবার নেতৃত্বে উগান্ডা জিতেছে ৪৪ টি-টোয়েন্টি। পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড সিরিজের পঞ্চম টি-টোয়েন্টি আগামীকাল হবে লাহোরে। এই ম্যাচ জিতলে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ শেষ হবে ২-২ সমতায়। কারণ পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের একটি ম্যাচ পন্ড হয়েছে বৃষ্টিতে। নিউজিল্যান্ড এগিয়ে ২-১ ব্যবধানে। অধিনায়ক বাবরের কাছে সুযোগ থাকছে সিরিজ হার থেকে পাকিস্তানকে বাঁচানোর পাশাপাশি সর্বোচ্চ জয়ের রেকর্ডে মাসাবার পাশে বসার।
টি-টোয়েন্টি সিরিজে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পাকিস্তানের গতকাল তৈরি হয়েছিল। ১৭৯ রান তাড়া করতে নেমে ৯.৪ ওভারে ৭৯ রানেই ৪ উইকেট হারিয়ে ফেলে পাকিস্তান। চারে নামা ফখর জামানের ইনিংসে জয়ের কক্ষপথে এগোচ্ছিল স্বাগতিকেরা। ৩ ওভারে ৩৯ রানের সমীকরণও সম্ভব মনে হচ্ছিল পাকিস্তানের জন্য যতক্ষণ ফখর ছিলেন। তবে ফখরের ৪৫ বলে ৬১ রানের ইনিংস শেষ হলে সমীকরণ মেলানো আর সম্ভব হয়নি পাকিস্তানের। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বাবর বোলারদের প্রশংসা করলেও ব্যাটিং ধসকে দায় দিয়েছেন। পাকিস্তান অধিনায়ক বলেন, ‘আমার মতে বোলিংয়ে তাদের ভালোই আটকে দিতে পেরেছি। মনে হচ্ছিল ১৯০-২০০ রানের মতো লক্ষ্য পাব। তবে বোলাররা পরিকল্পনা অনুযায়ী বোলিং করেছে। এটা তাড়া করে জেতা যেত। তবে আমাদের ব্যাটিং ধস হয়েছে। পাওয়ার প্লেতে তিন-চারটা উইকেট হারিয়েছি। তবে ফখরের ইনিংসটা দারুণ ছিল।’
বাবরের পরে এই তালিকায় যৌথভাবে আসগর আফগান ও এউইন মরগান। আসগরের নেতৃত্বে আফগানিস্তান জিতেছে ৪২ টি-টোয়েন্টি। মরগানের নেতৃত্বেও টি-টোয়েন্টিতে সমান ৪২ ম্যাচ জেতে ইংল্যান্ড। মহেন্দ্র সিং ধোনি, রোহিত শর্মা দুজনেই আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে অধিনায়ক হিসেবে জেতেন ৪১টি করে ম্যাচ।
অধিনায়ক হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ জয়
দল জয়
ব্রায়ান মাসাবা উগান্ডা ৪৪
বাবর আজম পাকিস্তান ৪৩
আসগর আফগান আফগানিস্তান ৪২
এউইন মরগান ইংল্যান্ড ৪২
মহেন্দ্র সিং ধোনি ভারত ৪১
রোহিত শর্মা ভারত ৪১
* ২০২৪-এর ২৫ এপ্রিল পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড চতুর্থ টি-টোয়েন্টি পর্যন্ত
সিরিজের চতুর্থ ও পঞ্চম দুই টি-টোয়েন্টি জিতলেই এক ঢিলে দুই পাখি মারতে পারতেন বাবর আজম। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ জয়ের পাশাপাশি অধিনায়ক হিসেবে জয়ের রেকর্ডটা পুরোপুরি নিজের করে নিতে পারতেন। তবে সেটা এখন আর সম্ভব হচ্ছে না। অপেক্ষা বেড়েছে পাকিস্তানের এই তারকা ব্যাটারের।
লাহোরে গতকাল সিরিজের চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে মুখোমুখি হয়েছে পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড। রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে ৪ রানে হেরে যায় পাকিস্তান। তাতে অধিনায়ক হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে জয়ের সংখ্যা আটকে রইল ৪৩-এই। এই তালিকায় সবার ওপরে আছেন উগান্ডার ব্রায়ান মাসাবা। মাসাবার নেতৃত্বে উগান্ডা জিতেছে ৪৪ টি-টোয়েন্টি। পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড সিরিজের পঞ্চম টি-টোয়েন্টি আগামীকাল হবে লাহোরে। এই ম্যাচ জিতলে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ শেষ হবে ২-২ সমতায়। কারণ পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের একটি ম্যাচ পন্ড হয়েছে বৃষ্টিতে। নিউজিল্যান্ড এগিয়ে ২-১ ব্যবধানে। অধিনায়ক বাবরের কাছে সুযোগ থাকছে সিরিজ হার থেকে পাকিস্তানকে বাঁচানোর পাশাপাশি সর্বোচ্চ জয়ের রেকর্ডে মাসাবার পাশে বসার।
টি-টোয়েন্টি সিরিজে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পাকিস্তানের গতকাল তৈরি হয়েছিল। ১৭৯ রান তাড়া করতে নেমে ৯.৪ ওভারে ৭৯ রানেই ৪ উইকেট হারিয়ে ফেলে পাকিস্তান। চারে নামা ফখর জামানের ইনিংসে জয়ের কক্ষপথে এগোচ্ছিল স্বাগতিকেরা। ৩ ওভারে ৩৯ রানের সমীকরণও সম্ভব মনে হচ্ছিল পাকিস্তানের জন্য যতক্ষণ ফখর ছিলেন। তবে ফখরের ৪৫ বলে ৬১ রানের ইনিংস শেষ হলে সমীকরণ মেলানো আর সম্ভব হয়নি পাকিস্তানের। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বাবর বোলারদের প্রশংসা করলেও ব্যাটিং ধসকে দায় দিয়েছেন। পাকিস্তান অধিনায়ক বলেন, ‘আমার মতে বোলিংয়ে তাদের ভালোই আটকে দিতে পেরেছি। মনে হচ্ছিল ১৯০-২০০ রানের মতো লক্ষ্য পাব। তবে বোলাররা পরিকল্পনা অনুযায়ী বোলিং করেছে। এটা তাড়া করে জেতা যেত। তবে আমাদের ব্যাটিং ধস হয়েছে। পাওয়ার প্লেতে তিন-চারটা উইকেট হারিয়েছি। তবে ফখরের ইনিংসটা দারুণ ছিল।’
বাবরের পরে এই তালিকায় যৌথভাবে আসগর আফগান ও এউইন মরগান। আসগরের নেতৃত্বে আফগানিস্তান জিতেছে ৪২ টি-টোয়েন্টি। মরগানের নেতৃত্বেও টি-টোয়েন্টিতে সমান ৪২ ম্যাচ জেতে ইংল্যান্ড। মহেন্দ্র সিং ধোনি, রোহিত শর্মা দুজনেই আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে অধিনায়ক হিসেবে জেতেন ৪১টি করে ম্যাচ।
অধিনায়ক হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ জয়
দল জয়
ব্রায়ান মাসাবা উগান্ডা ৪৪
বাবর আজম পাকিস্তান ৪৩
আসগর আফগান আফগানিস্তান ৪২
এউইন মরগান ইংল্যান্ড ৪২
মহেন্দ্র সিং ধোনি ভারত ৪১
রোহিত শর্মা ভারত ৪১
* ২০২৪-এর ২৫ এপ্রিল পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড চতুর্থ টি-টোয়েন্টি পর্যন্ত
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
২৯ মিনিট আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
১ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৩ ঘণ্টা আগেবার্বাডোজে ২৯ জুন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর উড়ছে ভারত। জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ-টানা তিনটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ ভারত জিতেছে। ভারতের সামনে এবার টানা চারটি সিরিজ জয়ের সুযোগ।
৪ ঘণ্টা আগে