প্রশ্ন: ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিদায়, স্বাগতিক দর্শকদের জন্য নিশ্চয়ই নিদারুণ হতাশার?
ইয়ান বিশপ: এটা আমাদের সবার জন্য হতাশার। আমি নিশ্চিত, তারা সেমিফাইনালে চোখ রেখেছিল। এমনকি আরও বেশি দূর যেতে চেয়েছিল। তবে মনে করি না, তারা ভালো ব্যাটিং করেছে। গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে এক-দুইটা ভুল করেছে। এটা খুবই হতাশার। তবে দক্ষিণ আফ্রিকাকেও কৃতিত্ব দিতে হবে। তারা তাদের গ্রেট স্কিল দেখিয়ে চলেছে টুর্নামেন্ট জুড়ে।
প্রশ্ন: শিরোপা জয়ের দৌড়ে এখন কারা এগিয়ে?
বিশপ: বলতে পারব না। এটা এখনো উন্মুক্ত। আপনি বলতে পারবেন না, কে জিততে যাচ্ছে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ ক্রিকেট অনেক দিন সূক্ষ্মভাবে দেখছেন। এই বিশ্বকাপে তাদের পারফরম্যান্সে কি কোনো পার্থক্য চোখে পড়েছে?
বিশপ: তাদের বোলিং বিভাগের উন্নতি অসাধারণ। তবে ব্যাটিং বিভাগকেও একই তালে এগোতে হবে। তারা একটা রিস্ট স্পিনার পেয়েছে। সে নিজের দারুণ স্কিল, ভালো মনোভাব তুলে ধরতে পেরেছে। তবে যেটা আমাকে বেশি তৃপ্তি দিয়েছে—ফাস্ট বোলিং বিভাগের উন্নতি। যদি ওদের ব্যাটিং বিভাগও শক্তিশালী হয়, তাহলে বোলারদের পারফরম্যান্স আরও বেশি কাজে দেবে; বিশেষ করে দেশের বাইরে।
প্রশ্ন: তরুণ পেসার তানজিম সাকিবকে কেমন দেখলেন?
বিশপ: ভেরি গুড অ্যাটিচিউড। দুর্দান্ত লড়াকু মানসিকতা। সে তার অ্যাড্রেনালিনকে (অতিরিক্ত উত্তেজনা) নিয়ন্ত্রণে রাখা শিখছে। আমার মনে, এটাই তার বারুদকে জ্বালিয়ে দেয়। তাকে গত বছর বিশ্বকাপে যখন দেখেছিলাম, বলের সুইং, বলের সিম করানো মুগ্ধ করার মতো।
প্রশ্ন: বেশির ভাগ সময় বাংলাদেশ ফ্ল্যাট উইকেটে ভালো করতে পারে না; বিশেষ করে আইসিসির টুর্নামেন্টে। ফ্ল্যাট উইকেটে নিজেদের পরিকল্পনা কাজে লাগাতে তাদের আসলে কী করণীয়?
বিশপ: উইকেটে যদি কিছু না থাকে, এটা সবার জন্যই চ্যালেঞ্জিং। তবে তারা যেটা করতে পারে, ভিন্ন ভিন্ন কন্ডিশনের অভিজ্ঞতা আরও বেশি বেশি সঞ্চয় করতে পারে। যেখানে স্লো বোলিং অপশন কাজে লাগে, যেখানে ব্যাটারদের সুযোগ বেশি থাকে...আবারও বলতে হয়, বাংলাদেশের বোলিং বিভাগ খুবই সম্ভাবনাময়। তবে ব্যাটারদের আরও ভালো করতে হবে।
ড্যারেন গঙ্গা :—
প্রশ্ন: ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিদায় সুপার এইটে। স্বাগতিক দর্শকদের কি আরও আগ্রহ থাকবে এই টুর্নামেন্ট নিয়ে?
ড্যারেন গঙ্গা: স্বাগতিকেরা যদি কোনো বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে, এটা সব সময়ই অসাধারণ ব্যাপার হয়ে থাকে। কিন্তু এটা এবার ঘটছে না। তবে আমি নিশ্চিত, ওয়েস্ট ইন্ডিজ সমর্থকেরা ক্রিকেটে সব সময় তাদের বাদ্য উঁচু সুরেই বাজাবে। তারা মাঠে আসবে। অন্য দলকে সমর্থন করবে। তাদের সম্পৃক্ততা টুর্নামেন্টকে রঙিনই রাখবে।
প্রশ্ন: একজন সাবেক ক্রিকেটার এবং এখন একজন ধারাভাষ্যকার হিসেবে বাংলাদেশ দলের পারফরম্যান্স সূক্ষ্মভাবে দেখছেন। বড় মঞ্চে তাদের কতটা উন্নতি আপনার চোখে পড়ল?
গঙ্গা: বাংলাদেশ দলের নিজস্ব কিছু চ্যালেঞ্জ আছে। তাদের ব্যাটিং ঠিকঠাক জ্বলে ওঠেনি। যেটা তারা এই বিশ্বকাপে আশা করেছিল। তবে ফাস্ট বোলিং বিভাগের যে রূপান্তর চোখে পড়েছে, এটা যেমন চোখের প্রশান্তি, তেমনি অনুপ্রেরণাদায়ক। অনেক দলই তিন বিভাগে একসঙ্গে ক্লিক করতে পারেনি। বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। সেমিফাইনালে ওঠার ক্ষেত্রে তাদের অবস্থান খুবই জটিল।
প্রশ্ন: এ ধরনের মঞ্চে নিজেদের সেরাটা দিতে বাংলাদেশের প্রতি আপনার পরামর্শ কী?
গঙ্গা: পরামর্শ? না, আমার মনে হয় ধারাবাহিক উন্নতি। যখন আপনি ভালো প্রতিপক্ষের সঙ্গে খেলবেন, বিশেষ পূর্ণ সদস্যের সঙ্গে, তখনই আমরা উন্নতি করার উপায় খুঁজে পাই। যখন বিদেশে খেলবেন, তখন খেলোয়াড়দের শেখার ও উন্নতির নতুন দিক বিস্তৃত হয়। দেশের বাইরের কন্ডিশনে নিজেদের দক্ষতায় উন্নতি করে একটা ভালো অবস্থানে যেতে হয়।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ দলে সব সময় ভালো পাওয়ার হিটার কিংবা ক্লিন হিটারের ঘাটতি। এই ঘাটতি নিয়ে ২০ ওভারের ক্রিকেটে তাদের উন্নতির উপায় কী?
গঙ্গা: এটা এমন একটা উপায়, আপনাকে অন্য দেশের ভালো ঘরোয়া টি-টোয়েন্টি লিগ খেলতে হবে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেটে কী ঘটেছে? টি-টোয়েন্টিতে আমাদের অনেক সেরা খেলোয়াড় বিশ্বের নানা প্রান্তের ঘরোয়া লিগ খেলছে। আপনাকে উপলব্ধি করতে হবে, এই পেশাদারি কাঠামো খেলোয়াড়দের সুযোগ করে দিচ্ছে বলকে ইচ্ছেমতো মারার। খেলাটার ভিন্ন ভিন্ন প্রেক্ষাপটে নিজের উন্নতির। আইপিএলে দেখুন, বাংলাদেশের শুধু মোস্তাফিজুর রহমানই তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার ম্যাচগুলো খেলার অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করছে। এখানে উন্নতির প্রথম ধাপ হচ্ছে, খেলোয়াড়দের মনকে উন্মুক্ত করতে হবে বাইরের লিগ খেলতে। উপমহাদেশের বাইরের কন্ডিশনে খেলার চেষ্টা করতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রের মেজর লিগে খেলতে হবে, অস্ট্রেলিয়ার বিগ ব্যাশ, ক্যারিবীয় অঞ্চলের সিপিএলে খেলতে হবে। খেলোয়াড়দের বিদেশি কন্ডিশনে খেলার সুযোগ করে দিতে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডকেও (বিসিবি) এগিয়ে আসতে হবে। বিশ্বের সেরা টি-টোয়েন্টি খেলোয়াড়দের সঙ্গে বিভিন্ন লিগে খেলা ঘাটতি কাটিয়ে উঠতে সহায়তা করতে পারে। তাতে তারা ২০ ওভারের ক্রিকেটে দাপট দেখাতে আরও সব্যসাচী ক্রিকেটার হয়ে উঠতে পারে।
প্রশ্ন: ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিদায়, স্বাগতিক দর্শকদের জন্য নিশ্চয়ই নিদারুণ হতাশার?
ইয়ান বিশপ: এটা আমাদের সবার জন্য হতাশার। আমি নিশ্চিত, তারা সেমিফাইনালে চোখ রেখেছিল। এমনকি আরও বেশি দূর যেতে চেয়েছিল। তবে মনে করি না, তারা ভালো ব্যাটিং করেছে। গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে এক-দুইটা ভুল করেছে। এটা খুবই হতাশার। তবে দক্ষিণ আফ্রিকাকেও কৃতিত্ব দিতে হবে। তারা তাদের গ্রেট স্কিল দেখিয়ে চলেছে টুর্নামেন্ট জুড়ে।
প্রশ্ন: শিরোপা জয়ের দৌড়ে এখন কারা এগিয়ে?
বিশপ: বলতে পারব না। এটা এখনো উন্মুক্ত। আপনি বলতে পারবেন না, কে জিততে যাচ্ছে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ ক্রিকেট অনেক দিন সূক্ষ্মভাবে দেখছেন। এই বিশ্বকাপে তাদের পারফরম্যান্সে কি কোনো পার্থক্য চোখে পড়েছে?
বিশপ: তাদের বোলিং বিভাগের উন্নতি অসাধারণ। তবে ব্যাটিং বিভাগকেও একই তালে এগোতে হবে। তারা একটা রিস্ট স্পিনার পেয়েছে। সে নিজের দারুণ স্কিল, ভালো মনোভাব তুলে ধরতে পেরেছে। তবে যেটা আমাকে বেশি তৃপ্তি দিয়েছে—ফাস্ট বোলিং বিভাগের উন্নতি। যদি ওদের ব্যাটিং বিভাগও শক্তিশালী হয়, তাহলে বোলারদের পারফরম্যান্স আরও বেশি কাজে দেবে; বিশেষ করে দেশের বাইরে।
প্রশ্ন: তরুণ পেসার তানজিম সাকিবকে কেমন দেখলেন?
বিশপ: ভেরি গুড অ্যাটিচিউড। দুর্দান্ত লড়াকু মানসিকতা। সে তার অ্যাড্রেনালিনকে (অতিরিক্ত উত্তেজনা) নিয়ন্ত্রণে রাখা শিখছে। আমার মনে, এটাই তার বারুদকে জ্বালিয়ে দেয়। তাকে গত বছর বিশ্বকাপে যখন দেখেছিলাম, বলের সুইং, বলের সিম করানো মুগ্ধ করার মতো।
প্রশ্ন: বেশির ভাগ সময় বাংলাদেশ ফ্ল্যাট উইকেটে ভালো করতে পারে না; বিশেষ করে আইসিসির টুর্নামেন্টে। ফ্ল্যাট উইকেটে নিজেদের পরিকল্পনা কাজে লাগাতে তাদের আসলে কী করণীয়?
বিশপ: উইকেটে যদি কিছু না থাকে, এটা সবার জন্যই চ্যালেঞ্জিং। তবে তারা যেটা করতে পারে, ভিন্ন ভিন্ন কন্ডিশনের অভিজ্ঞতা আরও বেশি বেশি সঞ্চয় করতে পারে। যেখানে স্লো বোলিং অপশন কাজে লাগে, যেখানে ব্যাটারদের সুযোগ বেশি থাকে...আবারও বলতে হয়, বাংলাদেশের বোলিং বিভাগ খুবই সম্ভাবনাময়। তবে ব্যাটারদের আরও ভালো করতে হবে।
ড্যারেন গঙ্গা :—
প্রশ্ন: ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিদায় সুপার এইটে। স্বাগতিক দর্শকদের কি আরও আগ্রহ থাকবে এই টুর্নামেন্ট নিয়ে?
ড্যারেন গঙ্গা: স্বাগতিকেরা যদি কোনো বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে, এটা সব সময়ই অসাধারণ ব্যাপার হয়ে থাকে। কিন্তু এটা এবার ঘটছে না। তবে আমি নিশ্চিত, ওয়েস্ট ইন্ডিজ সমর্থকেরা ক্রিকেটে সব সময় তাদের বাদ্য উঁচু সুরেই বাজাবে। তারা মাঠে আসবে। অন্য দলকে সমর্থন করবে। তাদের সম্পৃক্ততা টুর্নামেন্টকে রঙিনই রাখবে।
প্রশ্ন: একজন সাবেক ক্রিকেটার এবং এখন একজন ধারাভাষ্যকার হিসেবে বাংলাদেশ দলের পারফরম্যান্স সূক্ষ্মভাবে দেখছেন। বড় মঞ্চে তাদের কতটা উন্নতি আপনার চোখে পড়ল?
গঙ্গা: বাংলাদেশ দলের নিজস্ব কিছু চ্যালেঞ্জ আছে। তাদের ব্যাটিং ঠিকঠাক জ্বলে ওঠেনি। যেটা তারা এই বিশ্বকাপে আশা করেছিল। তবে ফাস্ট বোলিং বিভাগের যে রূপান্তর চোখে পড়েছে, এটা যেমন চোখের প্রশান্তি, তেমনি অনুপ্রেরণাদায়ক। অনেক দলই তিন বিভাগে একসঙ্গে ক্লিক করতে পারেনি। বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। সেমিফাইনালে ওঠার ক্ষেত্রে তাদের অবস্থান খুবই জটিল।
প্রশ্ন: এ ধরনের মঞ্চে নিজেদের সেরাটা দিতে বাংলাদেশের প্রতি আপনার পরামর্শ কী?
গঙ্গা: পরামর্শ? না, আমার মনে হয় ধারাবাহিক উন্নতি। যখন আপনি ভালো প্রতিপক্ষের সঙ্গে খেলবেন, বিশেষ পূর্ণ সদস্যের সঙ্গে, তখনই আমরা উন্নতি করার উপায় খুঁজে পাই। যখন বিদেশে খেলবেন, তখন খেলোয়াড়দের শেখার ও উন্নতির নতুন দিক বিস্তৃত হয়। দেশের বাইরের কন্ডিশনে নিজেদের দক্ষতায় উন্নতি করে একটা ভালো অবস্থানে যেতে হয়।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ দলে সব সময় ভালো পাওয়ার হিটার কিংবা ক্লিন হিটারের ঘাটতি। এই ঘাটতি নিয়ে ২০ ওভারের ক্রিকেটে তাদের উন্নতির উপায় কী?
গঙ্গা: এটা এমন একটা উপায়, আপনাকে অন্য দেশের ভালো ঘরোয়া টি-টোয়েন্টি লিগ খেলতে হবে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেটে কী ঘটেছে? টি-টোয়েন্টিতে আমাদের অনেক সেরা খেলোয়াড় বিশ্বের নানা প্রান্তের ঘরোয়া লিগ খেলছে। আপনাকে উপলব্ধি করতে হবে, এই পেশাদারি কাঠামো খেলোয়াড়দের সুযোগ করে দিচ্ছে বলকে ইচ্ছেমতো মারার। খেলাটার ভিন্ন ভিন্ন প্রেক্ষাপটে নিজের উন্নতির। আইপিএলে দেখুন, বাংলাদেশের শুধু মোস্তাফিজুর রহমানই তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার ম্যাচগুলো খেলার অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করছে। এখানে উন্নতির প্রথম ধাপ হচ্ছে, খেলোয়াড়দের মনকে উন্মুক্ত করতে হবে বাইরের লিগ খেলতে। উপমহাদেশের বাইরের কন্ডিশনে খেলার চেষ্টা করতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রের মেজর লিগে খেলতে হবে, অস্ট্রেলিয়ার বিগ ব্যাশ, ক্যারিবীয় অঞ্চলের সিপিএলে খেলতে হবে। খেলোয়াড়দের বিদেশি কন্ডিশনে খেলার সুযোগ করে দিতে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডকেও (বিসিবি) এগিয়ে আসতে হবে। বিশ্বের সেরা টি-টোয়েন্টি খেলোয়াড়দের সঙ্গে বিভিন্ন লিগে খেলা ঘাটতি কাটিয়ে উঠতে সহায়তা করতে পারে। তাতে তারা ২০ ওভারের ক্রিকেটে দাপট দেখাতে আরও সব্যসাচী ক্রিকেটার হয়ে উঠতে পারে।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৩ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৪ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৫ ঘণ্টা আগে