ক্রীড়া ডেস্ক
আইসিসির আর্থিক ব্যবস্থাপনায় বোর্ডগুলোর মধ্যে রয়েছে আকাশ-পাতাল ব্যবধান। রাজস্ব বণ্টনে এমন বৈষম্য নিয়ে ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থার ওপর খেপেছেন স্যার ক্লাইভ লয়েড। এ ব্যাপারে স্বচ্ছতা দাবি করেছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের কিংবদন্তি।
২০২৪-২০২৭ অর্থবছরে আইসিসির মডেল অনুযায়ী, সর্বোচ্চ ২৩১ মিলিয়ন ডলার আয় করবে ভারত। এই চক্রে তাতে প্রতি বছর বিসিসিআইয়ের আয় বাংলাদেশি মুদ্রায় ২৫০০ কোটি টাকার বেশি, যা আইসিসির আয়ের ৩৮.৫ শতাংশ। দুই ও তিনে থাকা ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া প্রত্যেকেই আয় করবে ৪০০ কোটির বেশি। ক্রিকেটের তিন পরাশক্তির চেয়ে বেশ পিছিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তাদের আয় হবে ২৯৮ কোটি টাকা। ক্যারিবীয় অঞ্চলের সর্বোচ্চ সম্মানজনক পুরস্কার অর্ডার অব দ্য ক্যারিবিয়ান কমিউনিটি (ওসিসি) পাওয়ার পর আইসিসির রাজস্ব বণ্টনে বৈষম্য নিয়ে কথা বলেছেন লয়েড। বার্বাডোজ টুডেকে ক্যারিবীয় কিংবদন্তি বলেন, ‘বছরের পর বছর ধরে আমরা কোনো বাড়তি অর্থ চাইনি। তবে আইসিসির তহবিলে বণ্টনের ব্যাপার দেখে এখন কথা বলছি। ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, ভারত সবাই ১৮০ মিলিয়ন ডলার করে পাচ্ছে। আমরা পাচ্ছি ৮০ মিলিয়ন। আমি জানতে চাইছি, তারা এই বৈষম্য কীভাবে করছে?’
সত্তর-আশির দশকে লয়েডের নেতৃত্বে ওয়েস্ট ইন্ডিজ খেলেছে দাপট দেখিয়ে। তাঁর নেতৃত্বেই ক্যারিবীয়রা প্রথম দুই ওয়ানডে বিশ্বকাপ জেতে। সেই উইন্ডিজের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সে ভাটা পড়েছে। বাছাইপর্ব খেলেও ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপের টিকিট কাটতে পারেনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ। জিম্বাবুয়ে, নেদারল্যান্ডসের কাছেও হারতে হয়েছে ক্যারিবীয়দের। পারফরম্যান্স খারাপ হওয়ায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের আর্থিক সমস্যা নিয়ে কেউ একটা কথা বলছে না বলে মনে করেন লয়েড। ক্যারিবীয় কিংবদন্তি বলেন, ‘যখন আমরা রাজ করতাম, তখন সবাই খেলতে চাইত। শীতকালীন দুটি সফর করতাম। তবে এখন অবস্থা কিছুটা খারাপ হয়েছে। কেউ এখন কোনো কথা বলছে না।’
বোর্ডের অর্থনৈতিক সমস্যার কারণে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বেশির ভাগ ক্রিকেটার দেশে-বিদেশে ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট খেলে বেড়ান। আন্দ্রে রাসেল, কাইরন পোলার্ড, সুনীল নারাইনরা টি-টোয়েন্টির ফেরিওয়ালা বলে পরিচিতি পেয়েছেন। আইপিএল, সিপিএলে যতটা নিয়মিত, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সেভাবে তাদের দেখা যায়নি। আর্থিক সমস্যায় জর্জরিত ওয়েস্ট ইন্ডিজের যেখানে বেশি অর্থের প্রয়োজন, সেখানে আইসিসির অর্থনৈতিক মডেল থেকে তারা পাচ্ছে ৪.৫৮ শতাংশ। উপরন্তু ক্যারিবীয় অঞ্চলের স্থানীয় বোর্ডগুলোর জন্যও তেমন আর্থিক পুরস্কারের ব্যবস্থা নেই। লয়েডের মতে ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থার কাছে দাবি তোলা উচিত এখনই। ক্যারিবীয় কিংবদন্তি বলেন, ‘আপনারা জানেন যে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাহায্যের প্রয়োজন। আমাদের বোর্ড কর্মকর্তাদের এখনই উপযুক্ত সময় আইসিসির কাছে এ ব্যাপারে বিশেষ দাবি তোলা। ১০-১২ জন লোক পাঠানো হোক যাদের সেই কথা বলার সাহসটা রয়েছে যে অতিরিক্ত অর্থ দরকার। আমাদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা প্রয়োজন।’
আইসিসির আর্থিক ব্যবস্থাপনায় বোর্ডগুলোর মধ্যে রয়েছে আকাশ-পাতাল ব্যবধান। রাজস্ব বণ্টনে এমন বৈষম্য নিয়ে ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থার ওপর খেপেছেন স্যার ক্লাইভ লয়েড। এ ব্যাপারে স্বচ্ছতা দাবি করেছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের কিংবদন্তি।
২০২৪-২০২৭ অর্থবছরে আইসিসির মডেল অনুযায়ী, সর্বোচ্চ ২৩১ মিলিয়ন ডলার আয় করবে ভারত। এই চক্রে তাতে প্রতি বছর বিসিসিআইয়ের আয় বাংলাদেশি মুদ্রায় ২৫০০ কোটি টাকার বেশি, যা আইসিসির আয়ের ৩৮.৫ শতাংশ। দুই ও তিনে থাকা ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া প্রত্যেকেই আয় করবে ৪০০ কোটির বেশি। ক্রিকেটের তিন পরাশক্তির চেয়ে বেশ পিছিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তাদের আয় হবে ২৯৮ কোটি টাকা। ক্যারিবীয় অঞ্চলের সর্বোচ্চ সম্মানজনক পুরস্কার অর্ডার অব দ্য ক্যারিবিয়ান কমিউনিটি (ওসিসি) পাওয়ার পর আইসিসির রাজস্ব বণ্টনে বৈষম্য নিয়ে কথা বলেছেন লয়েড। বার্বাডোজ টুডেকে ক্যারিবীয় কিংবদন্তি বলেন, ‘বছরের পর বছর ধরে আমরা কোনো বাড়তি অর্থ চাইনি। তবে আইসিসির তহবিলে বণ্টনের ব্যাপার দেখে এখন কথা বলছি। ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, ভারত সবাই ১৮০ মিলিয়ন ডলার করে পাচ্ছে। আমরা পাচ্ছি ৮০ মিলিয়ন। আমি জানতে চাইছি, তারা এই বৈষম্য কীভাবে করছে?’
সত্তর-আশির দশকে লয়েডের নেতৃত্বে ওয়েস্ট ইন্ডিজ খেলেছে দাপট দেখিয়ে। তাঁর নেতৃত্বেই ক্যারিবীয়রা প্রথম দুই ওয়ানডে বিশ্বকাপ জেতে। সেই উইন্ডিজের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সে ভাটা পড়েছে। বাছাইপর্ব খেলেও ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপের টিকিট কাটতে পারেনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ। জিম্বাবুয়ে, নেদারল্যান্ডসের কাছেও হারতে হয়েছে ক্যারিবীয়দের। পারফরম্যান্স খারাপ হওয়ায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের আর্থিক সমস্যা নিয়ে কেউ একটা কথা বলছে না বলে মনে করেন লয়েড। ক্যারিবীয় কিংবদন্তি বলেন, ‘যখন আমরা রাজ করতাম, তখন সবাই খেলতে চাইত। শীতকালীন দুটি সফর করতাম। তবে এখন অবস্থা কিছুটা খারাপ হয়েছে। কেউ এখন কোনো কথা বলছে না।’
বোর্ডের অর্থনৈতিক সমস্যার কারণে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বেশির ভাগ ক্রিকেটার দেশে-বিদেশে ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট খেলে বেড়ান। আন্দ্রে রাসেল, কাইরন পোলার্ড, সুনীল নারাইনরা টি-টোয়েন্টির ফেরিওয়ালা বলে পরিচিতি পেয়েছেন। আইপিএল, সিপিএলে যতটা নিয়মিত, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সেভাবে তাদের দেখা যায়নি। আর্থিক সমস্যায় জর্জরিত ওয়েস্ট ইন্ডিজের যেখানে বেশি অর্থের প্রয়োজন, সেখানে আইসিসির অর্থনৈতিক মডেল থেকে তারা পাচ্ছে ৪.৫৮ শতাংশ। উপরন্তু ক্যারিবীয় অঞ্চলের স্থানীয় বোর্ডগুলোর জন্যও তেমন আর্থিক পুরস্কারের ব্যবস্থা নেই। লয়েডের মতে ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থার কাছে দাবি তোলা উচিত এখনই। ক্যারিবীয় কিংবদন্তি বলেন, ‘আপনারা জানেন যে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাহায্যের প্রয়োজন। আমাদের বোর্ড কর্মকর্তাদের এখনই উপযুক্ত সময় আইসিসির কাছে এ ব্যাপারে বিশেষ দাবি তোলা। ১০-১২ জন লোক পাঠানো হোক যাদের সেই কথা বলার সাহসটা রয়েছে যে অতিরিক্ত অর্থ দরকার। আমাদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা প্রয়োজন।’
বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে বিদেশের ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে সবচেয়ে বেশি খেলেছেন সাকিব আল হাসান। বিদেশ লিগে খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মোস্তাফিজুর রহমান, তৌহিদ হৃদয়দেরও। এবার এই তালিকায় যুক্ত হচ্ছেন উদীয়মান পেসার তানজিম হাসান সাকিব।
৩০ মিনিট আগেআইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি হওয়ার আর ১০০ দিনও বাকি নেই। কিন্তু জরুরি কিছু প্রশ্নের উত্তর এখনো নেই। সময়মতো টুর্নামেন্ট হবে কি? হলে কোথায় হবে? এই দুটি প্রশ্নের উত্তর যতক্ষণ না আসছে, ততক্ষণ টুর্নামেন্টের সূচিও প্রকাশ করা সম্ভব হচ্ছে না। সব মিলিয়ে এই টুর্নামেন্ট নিয়ে অনেক চাপে আইসিসি।
১ ঘণ্টা আগেসিনেমা, নাটক-কোনো কিছুরই তো কমতি ছিল না আজ আর্জেন্টিনা-প্যারাগুয়ে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে। দেল চাকো স্টেডিয়ামে ব্রাজিলের রেফারি অ্যান্ডারসন দারাঙ্কোর একের পর এক কাণ্ডে ক্ষুব্ধ আর্জেন্টিনা ফুটবল দল। রেফারির সঙ্গে এক চোট হয়েই গেছে মেসির। এমনকি আঙুল উঁচিয়ে কথাও বলেছেন আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ী ফুটবলার।
২ ঘণ্টা আগেভুলে যাওয়ার মতো একটি দিনই কাটিয়েছেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়র। তাও বাজে দিনটা এল ব্রাজিলের বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচের সময়ই। তাঁর সুযোগ মিসের মহড়ার দিনে ব্রাজিল পারল না জিততে। হতাশা ঝরেছে ব্রাজিল কোচ দরিভাল জুনিয়রের কণ্ঠে।
২ ঘণ্টা আগে