আহমেদ রিয়াদ, ঢাকা
প্রশ্ন: লিটন দাসই বলেছেন, পাকিস্তান আপনাদের কাছে এখন অতীত। সামনের ভারত সিরিজে বাড়তি কী উপহার দিচ্ছেন নাহিদ রানা?
নাহিদ রানা: বাড়তি কিছু করতে হবে—এমন চাপ নিচ্ছি না। সামর্থ্যের মধ্যে থেকে লাইন-লেন্থ ঠিক রেখে বল করার বাইরে কিছু চিন্তা করছি না।
প্রশ্ন: পাকিস্তানে বাবর আজমের উইকেট নিয়েছেন। ভারতে কোহলির উইকেট নেওয়ার লক্ষ্য আছে?
নাহিদ: কোনো ক্রিকেটারকে আউট করার ব্যক্তিগত কোনো লক্ষ্য নেই। সব উইকেটই আমার লক্ষ্য। ভারতের সেরা ব্যাটার যাঁরা, তাঁদের উইকেট পেলে অবশ্যই ভালো লাগা কাজ করবে। কোহলিকে আউট করতে পারলে অবশ্যই ভালো লাগবে।
প্রশ্ন: প্রলম্বিত ক্যারিয়ার গড়টা পেসারদের জন্য তুলনামূলকভাবে বেশি কঠিন। লম্বা ক্যারিয়ারের চিন্তা আছে কি?
নাহিদ: আমি আপাতত দূরের চিন্তা করছি না। সামনে ভারত সিরিজ নিয়ে চিন্তা করছি। খেলতে চাই। ফিট থাকতে চাই। এরপর আল্লাহ আমাকে যত দূর নেন।
প্রশ্ন: গত সিরিজে নিজের গতি ও বাউন্সে পাকিস্তানকে ভড়কে দিয়েছেন। প্রশংসা এসেছে নাসিম শাহ, শাহিন আফ্রিদিদের কাছ থেকেও। সামনে ভারত সিরিজেও গতি-বাউন্সে রোহিত-কোহলিদের নিশ্চয়ই চমকে দেওয়ার পরিকল্পনা করছেন?
নাহিদ: আসলে কী করতে পারব, কী করতে পারব না, তা এখন বলা কঠিন। মাঠে কষ্ট করছি। আমার শক্তির জায়গা যেহেতু গতি; চেষ্টা করব সঠিক জায়গায় লম্বা সময় বল করে যাওয়ার। এরপর দেখি কী হয়।
প্রশ্ন: ভালো করার পর ড্রেসিংরুমে তরুণ নাহিদ রানাকে নিয়ে সিনিয়র সতীর্থদের কাছ থেকে কেমন প্রতিক্রিয়া পেয়েছেন?
নাহিদ: দলে নতুন হলেও সবাইকে চিনি। খারাপ করলেও সবাই সমর্থন দেন। ভালো করলে তো সমর্থন দেন-ই। মাঠে যখন বল করি, আমার সাথে কথা বলেন সবাই। আমাকে বলে দেন কী করতে হবে। লিটন ভাই, শান্ত ভাই, সাকিব ভাই—সবাই পরামর্শ দেন। এটা আমার ভালো লাগে। তখন আমার চাপ লাগে না।
প্রশ্ন: এখন পর্যন্ত দেশের সবচেয়ে গতির বোলার আপনিই। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি গতিতে বল করেছেন শোয়েব আখতার। গতিতে তাঁর পাশে থাকার স্বপ্ন দেখেন?
নাহিদ: আমি আসলে এখনই রেকর্ড নিয়ে ভাবছি না। এ নিয়ে নিজেকে চাপে রাখতে চাই না। চেষ্টা করছি, দলে যখন সুযোগ পাব, নিজের সেরাটা দেব। দলের জন্য কিছু করতে চাই। দলকে জেতাতে সহায়তা করতে চাই। এতটুকু করতে পারলেই আমি খুশি।
প্রশ্ন: ভারতে ভালো করলে বিশ্ব ক্রিকেটে পেসার হিসাবে আলাদা একটা অবস্থান তৈরির সুযোগ আসবে। আপনি সেই অবস্থানে যাওয়ার স্বপ্ন দেখেন?
নাহিদ: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সব দলই ভালো। কাউকে ছোট বা বড় করে দেখার কিছু নেই। টেস্টে ভারত অনেক বড় দল। ওদের সঙ্গে ভালো করলে সবাই কৃতিত্ব দেবে। আমি চেষ্টা করব নিজের সেরাটা দেওয়ার।
প্রশ্ন: আপনার এ পর্যন্ত আসার পেছনে কোন মানুষটির ভূমিকা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ?
নাহিদ: ২০১৯ সালের শেষের দিকে রাজশাহীর ক্লেমন একাডেমিতে ভর্তি হই। ওখানে প্রথম ক্রিকেট বল ধরা শিখি। আমার কোচ আলমগীর কবির স্যার সব সময় সহায়তা করেছেন। তিনি পেস দিয়ে বল করার কৌশল শিখেছেন। আগে টেনিস বলে বল করতাম। জোরে করতাম টেনিস বলে। তবে ক্রিকেট বল আর টেনিস বল জোরে করার মধ্যে পার্থক্য আছে। সেটা শুরুতে পারতাম না। স্যার আমাকে সব শিখিয়েছেন। আমি এখনো শিখছি। বিসিবিতে সবাই আমাকে সমর্থন করেন। আমি চেষ্টা করছি।
প্রশ্ন: লিটন দাসই বলেছেন, পাকিস্তান আপনাদের কাছে এখন অতীত। সামনের ভারত সিরিজে বাড়তি কী উপহার দিচ্ছেন নাহিদ রানা?
নাহিদ রানা: বাড়তি কিছু করতে হবে—এমন চাপ নিচ্ছি না। সামর্থ্যের মধ্যে থেকে লাইন-লেন্থ ঠিক রেখে বল করার বাইরে কিছু চিন্তা করছি না।
প্রশ্ন: পাকিস্তানে বাবর আজমের উইকেট নিয়েছেন। ভারতে কোহলির উইকেট নেওয়ার লক্ষ্য আছে?
নাহিদ: কোনো ক্রিকেটারকে আউট করার ব্যক্তিগত কোনো লক্ষ্য নেই। সব উইকেটই আমার লক্ষ্য। ভারতের সেরা ব্যাটার যাঁরা, তাঁদের উইকেট পেলে অবশ্যই ভালো লাগা কাজ করবে। কোহলিকে আউট করতে পারলে অবশ্যই ভালো লাগবে।
প্রশ্ন: প্রলম্বিত ক্যারিয়ার গড়টা পেসারদের জন্য তুলনামূলকভাবে বেশি কঠিন। লম্বা ক্যারিয়ারের চিন্তা আছে কি?
নাহিদ: আমি আপাতত দূরের চিন্তা করছি না। সামনে ভারত সিরিজ নিয়ে চিন্তা করছি। খেলতে চাই। ফিট থাকতে চাই। এরপর আল্লাহ আমাকে যত দূর নেন।
প্রশ্ন: গত সিরিজে নিজের গতি ও বাউন্সে পাকিস্তানকে ভড়কে দিয়েছেন। প্রশংসা এসেছে নাসিম শাহ, শাহিন আফ্রিদিদের কাছ থেকেও। সামনে ভারত সিরিজেও গতি-বাউন্সে রোহিত-কোহলিদের নিশ্চয়ই চমকে দেওয়ার পরিকল্পনা করছেন?
নাহিদ: আসলে কী করতে পারব, কী করতে পারব না, তা এখন বলা কঠিন। মাঠে কষ্ট করছি। আমার শক্তির জায়গা যেহেতু গতি; চেষ্টা করব সঠিক জায়গায় লম্বা সময় বল করে যাওয়ার। এরপর দেখি কী হয়।
প্রশ্ন: ভালো করার পর ড্রেসিংরুমে তরুণ নাহিদ রানাকে নিয়ে সিনিয়র সতীর্থদের কাছ থেকে কেমন প্রতিক্রিয়া পেয়েছেন?
নাহিদ: দলে নতুন হলেও সবাইকে চিনি। খারাপ করলেও সবাই সমর্থন দেন। ভালো করলে তো সমর্থন দেন-ই। মাঠে যখন বল করি, আমার সাথে কথা বলেন সবাই। আমাকে বলে দেন কী করতে হবে। লিটন ভাই, শান্ত ভাই, সাকিব ভাই—সবাই পরামর্শ দেন। এটা আমার ভালো লাগে। তখন আমার চাপ লাগে না।
প্রশ্ন: এখন পর্যন্ত দেশের সবচেয়ে গতির বোলার আপনিই। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি গতিতে বল করেছেন শোয়েব আখতার। গতিতে তাঁর পাশে থাকার স্বপ্ন দেখেন?
নাহিদ: আমি আসলে এখনই রেকর্ড নিয়ে ভাবছি না। এ নিয়ে নিজেকে চাপে রাখতে চাই না। চেষ্টা করছি, দলে যখন সুযোগ পাব, নিজের সেরাটা দেব। দলের জন্য কিছু করতে চাই। দলকে জেতাতে সহায়তা করতে চাই। এতটুকু করতে পারলেই আমি খুশি।
প্রশ্ন: ভারতে ভালো করলে বিশ্ব ক্রিকেটে পেসার হিসাবে আলাদা একটা অবস্থান তৈরির সুযোগ আসবে। আপনি সেই অবস্থানে যাওয়ার স্বপ্ন দেখেন?
নাহিদ: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সব দলই ভালো। কাউকে ছোট বা বড় করে দেখার কিছু নেই। টেস্টে ভারত অনেক বড় দল। ওদের সঙ্গে ভালো করলে সবাই কৃতিত্ব দেবে। আমি চেষ্টা করব নিজের সেরাটা দেওয়ার।
প্রশ্ন: আপনার এ পর্যন্ত আসার পেছনে কোন মানুষটির ভূমিকা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ?
নাহিদ: ২০১৯ সালের শেষের দিকে রাজশাহীর ক্লেমন একাডেমিতে ভর্তি হই। ওখানে প্রথম ক্রিকেট বল ধরা শিখি। আমার কোচ আলমগীর কবির স্যার সব সময় সহায়তা করেছেন। তিনি পেস দিয়ে বল করার কৌশল শিখেছেন। আগে টেনিস বলে বল করতাম। জোরে করতাম টেনিস বলে। তবে ক্রিকেট বল আর টেনিস বল জোরে করার মধ্যে পার্থক্য আছে। সেটা শুরুতে পারতাম না। স্যার আমাকে সব শিখিয়েছেন। আমি এখনো শিখছি। বিসিবিতে সবাই আমাকে সমর্থন করেন। আমি চেষ্টা করছি।
সার্চ কমিটির দেওয়া প্রতিবেদন যাচাই-বাছাই করে গতকাল ৯টি ফেডারেশনের অ্যাডহক কমিটি গঠন করে দিয়েছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি)। রাত সাড়ে নয়টার পর জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব আমিনুল ইসলামের স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এমনটা জানানো হয়।
২৭ মিনিট আগেখেলার মাঠে হট্টগোলের ঘটনা খুবই পরিচিত দৃশ্য এখন। বিশ্বকাপ, কোপা আমেরিকা, ইউরোর মতো মেজর ইভেন্টে দর্শকদের মধ্যে মারাত্মক হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। উয়েফা নেশনস লিগের ম্যাচেও লেগেছে তার ছোঁয়া। গত রাতে ফ্রান্স-ইসরায়েল ম্যাচে ঘটে গেছে তুলকালাম কাণ্ড।
১ ঘণ্টা আগেতানজিম হাসান সাকিব প্রথমবারের মতো বিদেশি ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলার সুযোগ পাচ্ছেন। ইমরান তাহিরের সুপারিশে তানজিম এবার গ্লোবাল টি-টোয়েন্টি লিগের গায়ানা আমাজন ওয়ারিয়র্স দলে যুক্ত হচ্ছেন। ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তানজিমের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পর দক্ষিণ আফ্রিকার অভিজ্ঞ লেগ স্পিনার তাহিরের নজর কাড়
২ ঘণ্টা আগেআইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি হওয়ার আর ১০০ দিনও বাকি নেই। কিন্তু জরুরি কিছু প্রশ্নের উত্তর এখনো নেই। সময়মতো টুর্নামেন্ট হবে কি? হলে কোথায় হবে? এই দুটি প্রশ্নের উত্তর যতক্ষণ না আসছে, ততক্ষণ টুর্নামেন্টের সূচিও প্রকাশ করা সম্ভব হচ্ছে না। সব মিলিয়ে এই টুর্নামেন্ট নিয়ে অনেক চাপে আইসিসি।
২ ঘণ্টা আগে