নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এই সিরিজের আগেও সৌম্য সরকারের দিকে ধেয়ে গেছে একটার পর একটা সমালোচনার তির। ছন্দে না থাকলে সমালোচনা হবেই। বাদ পড়ার অভিজ্ঞতা তাঁর কাছে নতুন নয়।
এই জিম্বাবুয়ে সফরেও সৌম্যকে রাখা হয়নি ওয়ানডে দলে। সুযোগ পেয়েছেন শুধু টি-টোয়েন্টি দলে। নিজেকে ফিরে পেতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ বাঁহাতি ওপেনার কাজে লাগালেন দুর্দান্তভাবে। ধারাবাহিক ভালো খেলে গতকাল ম্যাচসেরা তো হয়েছেনই, সিরিজসেরা পুরস্কারও জিতেছেন সৌম্য।
গতকাল সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টিতে ১৯৪ রানের বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে সৌম্যর ব্যাটেই জয়ের আশা খুঁজে পায় বাংলাদেশ। ইনিংসের শুরুটা করেছিলেন কিছুটা ধীরগতিতে। স্ট্রাইকরেট ১০০-র কিছু ওপরে ছিল। ধীরে ধীরে খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসেন তিনি। উইকেটের চারপাশে সমান রান তুলেছেন। বেশির ভাগ রান এসেছে তাঁর অন ড্রাইভ থেকে। ৪০ বলে তুলে নেন ফিফটি। আউট হওয়ার আগে খেলেন ৪৯ বলে ৬৮ রানের ঝকঝকে এক ইনিংস।
এর আগে প্রথম টি-টোয়েন্টিতেও দলের জয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছিলেন সৌম্য। সে ম্যাচে আউট হয়েছিলেন ৪৫ বলে ৫০ রান করে। ম্যাচসেরার পুরস্কারটাও উঠেছিল তাঁর হাতে। সেদিন ছন্দে ফেরার পর ম্যাচ শেষেই বলেছিলেন, ‘আমার নিজের প্রতিযোগিতাটা নিজের সঙ্গে নিজের। নিজে যদি ভালো খেলি অবশ্যই...। এসব নিয়ে যদি আমি বেশি চিন্তা করি, তবে চাপ আসবে নিজের ওপরই। নিজের খেলাটাই নিজে খেলতে থাকি। অবশ্যই নিজের জায়গা আবার ফিরে পাব।’
নিজের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে গিয়ে সৌম্যর নিজের জায়গা ফিরে পাওয়ার দাবিটা আরও জোরালো করলেন জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ দিয়ে। ৩ ম্যাচে দুই ফিফটিতে ৪২ গড়ে করেছেন ১২৬ রান। টপ অর্ডার নিয়ে বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্টের চিন্তা দূর হয়েছে সৌম্যর এ পারফরম্যান্সেই।
চোটে পড়ে দলের বাইরে থাকা তামিম-লিটনের অনুপস্থিতি টের পেতে দেননি সৌম্য। শুধু ব্যাটিংয়ে নয়, বল হাতেও ৩ উইকেট নিয়েছেন সৌম্য। কাল ম্যাচসেরার পাশাপাশি সিরিজসেরার পুরস্কারটা অনুমিতভাবেই উঠেছে তাঁর হাতে। ম্যাচ শেষে সৌম্য বলেছেন, ‘চেষ্টা করেছি নিজের সেরাটা দেওয়ার। শুরুটা একটু ধীরে হওয়ায় পরে চেষ্টা করেছি যেন দ্রুত ঘাটতি কাটিয়ে ওঠা যায়। রিয়াদ ভাইয়ের সঙ্গে জুটিটা গড়ে সেটা কাভার করেছি।’
অথচ সৌম্যর এ বছরের শুরুটা ছিল বেশ হতাশার। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে ছিলেন নিজের ছায়া হয়ে। এক ইনিংসে সুযোগ পেয়ে করেছিলেন ৭ রান। নিউজিল্যান্ড সফরে ওয়ানডে সিরিজে ৩ ম্যাচে করেছিলেন ৩৩ রান। এরপর তাঁকে ওয়ানডে দল থেকে বাদই দেওয়া হয়। এপ্রিলে টি-টোয়েন্টি সিরিজে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে একটি ফিফটি তাঁকে জায়গা করে দিয়েছে জিম্বাবুয়ে সফরের টি-টোয়েন্টি দলে।
জিম্বাবুয়ে সফরে টেস্ট ও ওয়ানডে সিরিজ বেশ অনায়াসেই জিতলেও বাংলাদেশের চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে নিয়মিত টপ অর্ডারের ব্যাটিং ব্যর্থতা। প্রতিটি ম্যাচই বাংলাদেশ জিতেছে মাঝের ও শেষ দিকের ব্যাটসম্যানদের কল্যাণে। আগস্টের প্রথম সপ্তাহে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে তাই টপ অর্ডারের ব্যাটসম্যানদের জন্য বড় একটা পরীক্ষা অপেক্ষা করছে। সেই পরীক্ষার আগে সৌম্যর প্রস্তুতিটা দুর্দান্তই হলো।
এই সিরিজের আগেও সৌম্য সরকারের দিকে ধেয়ে গেছে একটার পর একটা সমালোচনার তির। ছন্দে না থাকলে সমালোচনা হবেই। বাদ পড়ার অভিজ্ঞতা তাঁর কাছে নতুন নয়।
এই জিম্বাবুয়ে সফরেও সৌম্যকে রাখা হয়নি ওয়ানডে দলে। সুযোগ পেয়েছেন শুধু টি-টোয়েন্টি দলে। নিজেকে ফিরে পেতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ বাঁহাতি ওপেনার কাজে লাগালেন দুর্দান্তভাবে। ধারাবাহিক ভালো খেলে গতকাল ম্যাচসেরা তো হয়েছেনই, সিরিজসেরা পুরস্কারও জিতেছেন সৌম্য।
গতকাল সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টিতে ১৯৪ রানের বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে সৌম্যর ব্যাটেই জয়ের আশা খুঁজে পায় বাংলাদেশ। ইনিংসের শুরুটা করেছিলেন কিছুটা ধীরগতিতে। স্ট্রাইকরেট ১০০-র কিছু ওপরে ছিল। ধীরে ধীরে খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসেন তিনি। উইকেটের চারপাশে সমান রান তুলেছেন। বেশির ভাগ রান এসেছে তাঁর অন ড্রাইভ থেকে। ৪০ বলে তুলে নেন ফিফটি। আউট হওয়ার আগে খেলেন ৪৯ বলে ৬৮ রানের ঝকঝকে এক ইনিংস।
এর আগে প্রথম টি-টোয়েন্টিতেও দলের জয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছিলেন সৌম্য। সে ম্যাচে আউট হয়েছিলেন ৪৫ বলে ৫০ রান করে। ম্যাচসেরার পুরস্কারটাও উঠেছিল তাঁর হাতে। সেদিন ছন্দে ফেরার পর ম্যাচ শেষেই বলেছিলেন, ‘আমার নিজের প্রতিযোগিতাটা নিজের সঙ্গে নিজের। নিজে যদি ভালো খেলি অবশ্যই...। এসব নিয়ে যদি আমি বেশি চিন্তা করি, তবে চাপ আসবে নিজের ওপরই। নিজের খেলাটাই নিজে খেলতে থাকি। অবশ্যই নিজের জায়গা আবার ফিরে পাব।’
নিজের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে গিয়ে সৌম্যর নিজের জায়গা ফিরে পাওয়ার দাবিটা আরও জোরালো করলেন জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ দিয়ে। ৩ ম্যাচে দুই ফিফটিতে ৪২ গড়ে করেছেন ১২৬ রান। টপ অর্ডার নিয়ে বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্টের চিন্তা দূর হয়েছে সৌম্যর এ পারফরম্যান্সেই।
চোটে পড়ে দলের বাইরে থাকা তামিম-লিটনের অনুপস্থিতি টের পেতে দেননি সৌম্য। শুধু ব্যাটিংয়ে নয়, বল হাতেও ৩ উইকেট নিয়েছেন সৌম্য। কাল ম্যাচসেরার পাশাপাশি সিরিজসেরার পুরস্কারটা অনুমিতভাবেই উঠেছে তাঁর হাতে। ম্যাচ শেষে সৌম্য বলেছেন, ‘চেষ্টা করেছি নিজের সেরাটা দেওয়ার। শুরুটা একটু ধীরে হওয়ায় পরে চেষ্টা করেছি যেন দ্রুত ঘাটতি কাটিয়ে ওঠা যায়। রিয়াদ ভাইয়ের সঙ্গে জুটিটা গড়ে সেটা কাভার করেছি।’
অথচ সৌম্যর এ বছরের শুরুটা ছিল বেশ হতাশার। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে ছিলেন নিজের ছায়া হয়ে। এক ইনিংসে সুযোগ পেয়ে করেছিলেন ৭ রান। নিউজিল্যান্ড সফরে ওয়ানডে সিরিজে ৩ ম্যাচে করেছিলেন ৩৩ রান। এরপর তাঁকে ওয়ানডে দল থেকে বাদই দেওয়া হয়। এপ্রিলে টি-টোয়েন্টি সিরিজে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে একটি ফিফটি তাঁকে জায়গা করে দিয়েছে জিম্বাবুয়ে সফরের টি-টোয়েন্টি দলে।
জিম্বাবুয়ে সফরে টেস্ট ও ওয়ানডে সিরিজ বেশ অনায়াসেই জিতলেও বাংলাদেশের চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে নিয়মিত টপ অর্ডারের ব্যাটিং ব্যর্থতা। প্রতিটি ম্যাচই বাংলাদেশ জিতেছে মাঝের ও শেষ দিকের ব্যাটসম্যানদের কল্যাণে। আগস্টের প্রথম সপ্তাহে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে তাই টপ অর্ডারের ব্যাটসম্যানদের জন্য বড় একটা পরীক্ষা অপেক্ষা করছে। সেই পরীক্ষার আগে সৌম্যর প্রস্তুতিটা দুর্দান্তই হলো।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও ক্রিকেটকে পুরোপুরি ছাড়তে পারেননি মোহাম্মদ রফিক। একসময় জাতীয় দলের স্পিন বোলিংয়ের বড় ভরসা ছিলেন তিনি। অবসরের পর এখন শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ও রংপুর রাইডার্সের স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করছেন।
৩ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, ভারতীয় ক্রিকেট, আইসিসি
৪ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
৬ ঘণ্টা আগে