অনলাইন ডেস্ক
পৃথিবীর চেয়ে চার গুণ বড় একটি কালো বিন্দু দেখা গিয়েছে সূর্যের গায়ে। এই নির্দিষ্ট দাগগুলো সরাসরি কোনো সমস্যা না হলেও বিপজ্জনক কিছুর সতর্কতা হতে পারে।
বিজনেস ইনসাইডারের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সূর্যের কালো দাগগুলোর অংশ সাধারণত পৃষ্ঠের অন্যান্য অংশের চেয়ে শীতল হয়ে থাকে। দাগগুলো নিয়মিতই দেখা যায়। কারণ, সূর্য খুব শক্তিশালী হওয়ার ফলে কখনো কখনো এর শক্তি সৌর শিখা হিসেবে মহাকাশে নির্গত হয়। সূর্যের দাগগুলো প্রমাণ যে, সূর্যের পৃষ্ঠের একটি নির্দিষ্ট অংশ অস্থির অবস্থায় রয়েছে, এবং এটি সৌর শিখা তৈরি করতে সক্ষম। অর্থাৎ, সূর্যের দাগ মূলত একটি সৌর শিখা তৈরির ইঙ্গিত। কখনো কখনো এই দাগগুলো খালি চোখে দেখা যায়, তবে সরাসরি সূর্যের দিকে তাকানো ক্ষতিকর।
বড় ধরনের সৌর শিখাগুলোকে ‘এক্স’ শ্রেণির শিখা বলা হয়। এগুলো পৃথিবীর আকারের অনেক গুণ বড় হতে পারে এবং ইলেকট্রনিক ডিভাইসগুলোকে ব্যাহত করতে পারে। একটি শক্তিশালী সৌর শিখা পৃথিবীর মুখোমুখি হলে তা ব্যাপক ব্ল্যাকআউটের কারণ হতে পারে।
নাসা বলেছে, ‘সবচেয়ে বড় এক্স শ্রেণির অগ্নিশিখাগুলো সৌরজগতের সবচেয়ে বড় বিস্ফোরণ এবং দেখতেও দুর্দান্ত।’
নাসা আরও বলেছে, ‘যখন সূর্যের চৌম্বক ক্ষেত্রগুলো একে অপরের ওপর দিয়ে অতিক্রম করে এবং পুনরায় সংযোগ স্থাপন করে তখন পৃথিবীর চেয়ে দশ গুণ বড় এই লুপগুলো সূর্যের পৃষ্ঠ থেকে ওপরে উঠে যায়। লুপ মূলত সূর্যের চৌম্বক ক্ষেত্র রেখা দ্বারা গঠিত একটি বাঁকা বা বৃত্তাকার আকৃতি। কখনো কখনো এই পুনঃসংযোগ প্রক্রিয়া ১০০টি হাইড্রোজেন বোমার সমপরিমাণ শক্তি উৎপাদন করতে পারে।’
সূর্যপৃষ্ঠে দেখা যাওয়া এই কালো দাগের ফলে এরই মধ্যে একটি সৌর শিখা তৈরি হয়েছে, যেটিকে এম-১ শ্রেণির শিখা বলা হচ্ছে। এই ধরনের শিখা আকারে ছোট হয়ে থাকে। তবে, সূর্যের স্থানটি থেকে পৃথিবীর দিকে একটি বৃহত্তর এক্স-১ শ্রেণির শিখা ছাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক, নিউ জার্সি, নেব্রাস্কা ও পেনসিলভানিয়া অঙ্গরাজ্যে বসবাসকারী মানুষেরা সূর্যের এই কালো দাগটি দেখতে পারছেন। তবে কানাডায় দাবানলের কারণে সৃষ্ট ধোঁয়ার কারণে দৃশ্যটি দেখতে অসুবিধার সৃষ্টি হচ্ছে।
পৃথিবীর চেয়ে চার গুণ বড় একটি কালো বিন্দু দেখা গিয়েছে সূর্যের গায়ে। এই নির্দিষ্ট দাগগুলো সরাসরি কোনো সমস্যা না হলেও বিপজ্জনক কিছুর সতর্কতা হতে পারে।
বিজনেস ইনসাইডারের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সূর্যের কালো দাগগুলোর অংশ সাধারণত পৃষ্ঠের অন্যান্য অংশের চেয়ে শীতল হয়ে থাকে। দাগগুলো নিয়মিতই দেখা যায়। কারণ, সূর্য খুব শক্তিশালী হওয়ার ফলে কখনো কখনো এর শক্তি সৌর শিখা হিসেবে মহাকাশে নির্গত হয়। সূর্যের দাগগুলো প্রমাণ যে, সূর্যের পৃষ্ঠের একটি নির্দিষ্ট অংশ অস্থির অবস্থায় রয়েছে, এবং এটি সৌর শিখা তৈরি করতে সক্ষম। অর্থাৎ, সূর্যের দাগ মূলত একটি সৌর শিখা তৈরির ইঙ্গিত। কখনো কখনো এই দাগগুলো খালি চোখে দেখা যায়, তবে সরাসরি সূর্যের দিকে তাকানো ক্ষতিকর।
বড় ধরনের সৌর শিখাগুলোকে ‘এক্স’ শ্রেণির শিখা বলা হয়। এগুলো পৃথিবীর আকারের অনেক গুণ বড় হতে পারে এবং ইলেকট্রনিক ডিভাইসগুলোকে ব্যাহত করতে পারে। একটি শক্তিশালী সৌর শিখা পৃথিবীর মুখোমুখি হলে তা ব্যাপক ব্ল্যাকআউটের কারণ হতে পারে।
নাসা বলেছে, ‘সবচেয়ে বড় এক্স শ্রেণির অগ্নিশিখাগুলো সৌরজগতের সবচেয়ে বড় বিস্ফোরণ এবং দেখতেও দুর্দান্ত।’
নাসা আরও বলেছে, ‘যখন সূর্যের চৌম্বক ক্ষেত্রগুলো একে অপরের ওপর দিয়ে অতিক্রম করে এবং পুনরায় সংযোগ স্থাপন করে তখন পৃথিবীর চেয়ে দশ গুণ বড় এই লুপগুলো সূর্যের পৃষ্ঠ থেকে ওপরে উঠে যায়। লুপ মূলত সূর্যের চৌম্বক ক্ষেত্র রেখা দ্বারা গঠিত একটি বাঁকা বা বৃত্তাকার আকৃতি। কখনো কখনো এই পুনঃসংযোগ প্রক্রিয়া ১০০টি হাইড্রোজেন বোমার সমপরিমাণ শক্তি উৎপাদন করতে পারে।’
সূর্যপৃষ্ঠে দেখা যাওয়া এই কালো দাগের ফলে এরই মধ্যে একটি সৌর শিখা তৈরি হয়েছে, যেটিকে এম-১ শ্রেণির শিখা বলা হচ্ছে। এই ধরনের শিখা আকারে ছোট হয়ে থাকে। তবে, সূর্যের স্থানটি থেকে পৃথিবীর দিকে একটি বৃহত্তর এক্স-১ শ্রেণির শিখা ছাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক, নিউ জার্সি, নেব্রাস্কা ও পেনসিলভানিয়া অঙ্গরাজ্যে বসবাসকারী মানুষেরা সূর্যের এই কালো দাগটি দেখতে পারছেন। তবে কানাডায় দাবানলের কারণে সৃষ্ট ধোঁয়ার কারণে দৃশ্যটি দেখতে অসুবিধার সৃষ্টি হচ্ছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, জিপিএসের সাহায্য ছাড়াই এআই ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়া থেকে কোনো ব্যক্তির সাম্প্রতিক অবস্থান চিহ্নিত করা যাবে।
২ দিন আগেটয়লেটে ফোন নিয়ে যাওয়ার অভ্যাস আছে অনেকেরই। এমনও হতে আপনি হয়তো টয়লেটে বসেই মোবাইলে লেখাটি পড়ছেন। শৌচাগারে যে কাজটি ৩ মিনিটে করা সম্ভব সেটি কিছু পড়া, স্ক্রল এবং পোস্ট করে অন্তত ১৫ মিনিট পার করে দিচ্ছেন অনায়াসে। আপাতদৃষ্টিতে এটি সময় কাটানোর নির্দোষ উপায় মনে হলেও চিকিৎসকেরা বলছেন, এটি আপনার স্বাস্থ্যের
২ দিন আগেসৌরজগতের সপ্তম গ্রহ ইউরেনাস ও এর পাঁচটি চাঁদ সম্পর্কে নতুন তথ্য জানাল বিজ্ঞানীরা। এই গ্রহ ও এর চাঁদগুলো একেবারে নিষ্প্রাণ নয়, বরং ইউরেনাসের চাঁদগুলোতে সমুদ্র থাকতে পারে। ফলে চাঁদগুলোয় জীবন ধারণের উপযোগী পরিবেশ থাকতে পারে। নতুন এক গবেষণায় এমন সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
৪ দিন আগেসৌরজগৎ থেকে ৪ হাজার আলোকবর্ষ দূরে পৃথিবীর মতো একটি গ্রহ আবিষ্কার করেছেন একদল জ্যোতির্বিজ্ঞানী। এই পাথুরে গ্রহটির ভর পৃথিবীর মতোই এবং এটি শ্বেতবামন তারার চারপাশে আবর্তিত হচ্ছ। সাজেটেরিয়াস নক্ষত্রমণ্ডলীতে এই তারাটি অবস্থিত।
৬ দিন আগে