তানিম আহমেদ, ঢাকা
দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা। এ ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ। এর মধ্যেই ভারতে গিয়ে খুন হলেন সরকারদলীয় সংসদ সদস্য (এমপি) আনোয়ারুল আজীম আনার। সোনা চোরাচালানসহ নানা বেআইনি কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ার তথ্য উঠে এসেছে তাঁর সম্পর্কেও।
একের পর এক ঘটে যাওয়া এসব ঘটনা নিয়ে হতবাক খোদ আওয়ামী লীগের নেতারাও। ক্ষমতাসীন দলটির নেতাদের কেউ বলছেন ঘটনাগুলো চাঞ্চল্যকর, আবার কেউ বলছেন বিব্রতকর। তবে এ নিয়ে যাতে দলের ভেতর থেকে ভিন্ন ভিন্ন মত বের হয়ে না আসে, সে জন্য বেশ সতর্ক রয়েছেন জ্যেষ্ঠ নেতারা। এ জন্য প্রকাশ্যে বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলা থেকে বিরত থাকছেন তাঁরা। যা বলার দলের সাধারণ সম্পাদকই বলছেন।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের কয়েক দিন ধরে বলছেন, আজিজ-বেনজীর ইস্যুতে সরকার বিব্রত নয়। কারণ, সরকারের বিচার করার সৎ সাহস আছে। সরকার তাঁদের অপরাধ অস্বীকার করে পার পেয়ে যাওয়ার সুযোগ দেয়নি। দুর্নীতির ব্যাপারে সরকারপ্রধান আপসহীন।
তবে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সম্প্রতি ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো নিয়ে দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের মধ্যে আলোচনা চলছে। বিভিন্ন অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েও কীভাবে আনোয়ারুল আজীম আনার দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন কেউ কেউ।
একই সঙ্গে পুলিশপ্রধান থাকাকালে বেনজীর আহমেদ যে সম্পত্তির পাহাড় গড়ে তুলেছেন, তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে প্রভাবশালী কোনো দেশের চাওয়া রয়েছে কি না—এসব কথাও উঠছে নেতাদের অভ্যন্তরীণ আলোচনায়। সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে মার্কিন নিষেধাজ্ঞাকে খারাপ উদাহরণ বলে মনে করেন তাঁরা।
আওয়ামী লীগের নেতারা বলছেন, বেনজীর আহমেদ যত দিন পুলিশ বাহিনীতে ছিলেন, তাঁর বিরুদ্ধে তেমন কোনো অভিযোগও ওঠেনি। উল্টো সামাজিক ও গণমাধ্যমে তাঁর প্রশংসাও হয়েছিল অনেক। তিনি অবসরে যান ২০২২ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর। এরপরও তাঁর বিরুদ্ধে কোনো ধরনের অভিযোগ ওঠেনি। কয়েক মাস ধরে তাঁর বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ প্রকাশ্যে আসে। এরপর বেনজীরের বিরুদ্ধে তৎপর হয় দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তাঁরা মনে করেন, হয়তো দলের উচ্চ পর্যায় থেকে সবুজ সংকেত পেয়েই বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে তৎপর হয়েছে দুদক।
জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও মধ্যম সারির কয়েকজন নেতা জানান, সম্প্রতি ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো নিয়ে তাঁরা অন্ধকারে আছেন। মধ্যম সারির এক নেতা বলেন, ‘বিষয়গুলো নিয়ে দলের জ্যেষ্ঠ নেতারা কোনো ধরনের আলোচনা করেন না। রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে এসব ঘটনায় আমরা শকড।’
অন্যদিকে দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কামরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এসব বিষয়ে আমাদের দলের সাধারণ সম্পাদক কথা বলেছেন, আমি আবার কথা বললে আরও বিব্রত হবে পার্টি। সাধারণ সম্পাদক যেভাবে বিষয়টি উপস্থাপন করেছেন, আমি যদি ভিন্নভাবে করি, তাহলে দল আরও বিব্রত হবে।’
পরপর ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলোকে ‘চাঞ্চল্যকর’ বলেছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, যেকোনো অনিয়ম যে-ই করুক, যে পর্যায়ের লোকই করুক, সেটা শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে প্রমাণিত হলে অবশ্যই যার যার কৃতকর্মের জন্য খেসারত দিতে হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক নেতা বলেন, সরকারকে বিপদে ফেলার জন্য আজিজকে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রকাশ্যে এলেও আজিজকে নিয়ে তো এখনো তেমন অভিযোগ ওঠেনি।
দ্বাদশ নির্বাচনের হলফনামায় ২১টি মামলার তথ্য দিয়েছিলেন ঝিনাইদহ-৪ আসনের এমপি আনোয়ারুল আজীম আনার। ওই হলফনামা অনুযায়ী, ৭টি মামলা থেকে ডিসচার্জ পেয়েছিলেন বলে উল্লেখ করা হয়। বাকি ১৪টি মামলায় খালাস পাওয়ার কথা লেখা হয়। ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ২৫(খ) ধারা অনুযায়ী ২০০১ সালের ২ ডিসেম্বর ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর থানায় চোরাচালান মামলা হয়েছিল বলে হলফনামায় পাওয়া যায়। আর পুলিশের তদন্ত সূত্র বলছে, চোরাচালানের টাকা ভাগাভাগি নিয়েই ভারতে খুন হয়েছেন আনার। তবে এখনো তাঁর মরদেহ খুঁজে পাওয়া যায়নি।
চোরাচালানের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার খবর বিব্রতকর বলে জানান আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক। তিনি বলেন, ‘আমরা তো ভালোই জানতাম। এখানে তো কোনো দিন তাঁর বিরুদ্ধে কোনো প্রতিবেদন আসে নাই। সাম্প্রতিক সময়ে তো কালীগঞ্জে কোনো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগও আসে নাই। আসলে ঘটনা কী, সেটা জানার জন্য আমরা একটু অপেক্ষা করি। দেখি কী আসে, তারপর বিস্তারিত বলা যাবে।’
দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা। এ ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ। এর মধ্যেই ভারতে গিয়ে খুন হলেন সরকারদলীয় সংসদ সদস্য (এমপি) আনোয়ারুল আজীম আনার। সোনা চোরাচালানসহ নানা বেআইনি কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ার তথ্য উঠে এসেছে তাঁর সম্পর্কেও।
একের পর এক ঘটে যাওয়া এসব ঘটনা নিয়ে হতবাক খোদ আওয়ামী লীগের নেতারাও। ক্ষমতাসীন দলটির নেতাদের কেউ বলছেন ঘটনাগুলো চাঞ্চল্যকর, আবার কেউ বলছেন বিব্রতকর। তবে এ নিয়ে যাতে দলের ভেতর থেকে ভিন্ন ভিন্ন মত বের হয়ে না আসে, সে জন্য বেশ সতর্ক রয়েছেন জ্যেষ্ঠ নেতারা। এ জন্য প্রকাশ্যে বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলা থেকে বিরত থাকছেন তাঁরা। যা বলার দলের সাধারণ সম্পাদকই বলছেন।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের কয়েক দিন ধরে বলছেন, আজিজ-বেনজীর ইস্যুতে সরকার বিব্রত নয়। কারণ, সরকারের বিচার করার সৎ সাহস আছে। সরকার তাঁদের অপরাধ অস্বীকার করে পার পেয়ে যাওয়ার সুযোগ দেয়নি। দুর্নীতির ব্যাপারে সরকারপ্রধান আপসহীন।
তবে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সম্প্রতি ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো নিয়ে দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের মধ্যে আলোচনা চলছে। বিভিন্ন অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েও কীভাবে আনোয়ারুল আজীম আনার দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন কেউ কেউ।
একই সঙ্গে পুলিশপ্রধান থাকাকালে বেনজীর আহমেদ যে সম্পত্তির পাহাড় গড়ে তুলেছেন, তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে প্রভাবশালী কোনো দেশের চাওয়া রয়েছে কি না—এসব কথাও উঠছে নেতাদের অভ্যন্তরীণ আলোচনায়। সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে মার্কিন নিষেধাজ্ঞাকে খারাপ উদাহরণ বলে মনে করেন তাঁরা।
আওয়ামী লীগের নেতারা বলছেন, বেনজীর আহমেদ যত দিন পুলিশ বাহিনীতে ছিলেন, তাঁর বিরুদ্ধে তেমন কোনো অভিযোগও ওঠেনি। উল্টো সামাজিক ও গণমাধ্যমে তাঁর প্রশংসাও হয়েছিল অনেক। তিনি অবসরে যান ২০২২ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর। এরপরও তাঁর বিরুদ্ধে কোনো ধরনের অভিযোগ ওঠেনি। কয়েক মাস ধরে তাঁর বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ প্রকাশ্যে আসে। এরপর বেনজীরের বিরুদ্ধে তৎপর হয় দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তাঁরা মনে করেন, হয়তো দলের উচ্চ পর্যায় থেকে সবুজ সংকেত পেয়েই বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে তৎপর হয়েছে দুদক।
জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও মধ্যম সারির কয়েকজন নেতা জানান, সম্প্রতি ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো নিয়ে তাঁরা অন্ধকারে আছেন। মধ্যম সারির এক নেতা বলেন, ‘বিষয়গুলো নিয়ে দলের জ্যেষ্ঠ নেতারা কোনো ধরনের আলোচনা করেন না। রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে এসব ঘটনায় আমরা শকড।’
অন্যদিকে দলটির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কামরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এসব বিষয়ে আমাদের দলের সাধারণ সম্পাদক কথা বলেছেন, আমি আবার কথা বললে আরও বিব্রত হবে পার্টি। সাধারণ সম্পাদক যেভাবে বিষয়টি উপস্থাপন করেছেন, আমি যদি ভিন্নভাবে করি, তাহলে দল আরও বিব্রত হবে।’
পরপর ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলোকে ‘চাঞ্চল্যকর’ বলেছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, যেকোনো অনিয়ম যে-ই করুক, যে পর্যায়ের লোকই করুক, সেটা শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে প্রমাণিত হলে অবশ্যই যার যার কৃতকর্মের জন্য খেসারত দিতে হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক নেতা বলেন, সরকারকে বিপদে ফেলার জন্য আজিজকে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রকাশ্যে এলেও আজিজকে নিয়ে তো এখনো তেমন অভিযোগ ওঠেনি।
দ্বাদশ নির্বাচনের হলফনামায় ২১টি মামলার তথ্য দিয়েছিলেন ঝিনাইদহ-৪ আসনের এমপি আনোয়ারুল আজীম আনার। ওই হলফনামা অনুযায়ী, ৭টি মামলা থেকে ডিসচার্জ পেয়েছিলেন বলে উল্লেখ করা হয়। বাকি ১৪টি মামলায় খালাস পাওয়ার কথা লেখা হয়। ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ২৫(খ) ধারা অনুযায়ী ২০০১ সালের ২ ডিসেম্বর ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর থানায় চোরাচালান মামলা হয়েছিল বলে হলফনামায় পাওয়া যায়। আর পুলিশের তদন্ত সূত্র বলছে, চোরাচালানের টাকা ভাগাভাগি নিয়েই ভারতে খুন হয়েছেন আনার। তবে এখনো তাঁর মরদেহ খুঁজে পাওয়া যায়নি।
চোরাচালানের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার খবর বিব্রতকর বলে জানান আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক। তিনি বলেন, ‘আমরা তো ভালোই জানতাম। এখানে তো কোনো দিন তাঁর বিরুদ্ধে কোনো প্রতিবেদন আসে নাই। সাম্প্রতিক সময়ে তো কালীগঞ্জে কোনো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগও আসে নাই। আসলে ঘটনা কী, সেটা জানার জন্য আমরা একটু অপেক্ষা করি। দেখি কী আসে, তারপর বিস্তারিত বলা যাবে।’
দেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
২ ঘণ্টা আগেচায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৭ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৮ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৯ ঘণ্টা আগে