নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জীবনের পড়ন্ত বেলায় জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদ সহসাই সুস্থ হয়ে উঠবেন তেমন কোনো লক্ষণ আপাতত নেই। চিকিৎসকেরাও খুব একটা আশার আলো দেখাতে পারছেন না। নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) থাকা রওশনকে নিয়ে দল ও পরিবারের পাশাপাশি শুভাকাঙ্ক্ষীদেরও উদ্বেগের শেষ নেই।
এই অবস্থায় আজ রোববার তাঁকে দেখতে যান এরশাদের সাবেক স্ত্রী বিদিশা সিদ্দিক। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন এরশাদ পুত্র শাহতা জারাব এরিক এরশাদ। কথা বলতে না পারলেও বিদিশা ও এরিককে দেখে অশ্রুসজল চোখে তাঁদের দিকে তাকান রওশন এরশাদ। এ সময় রওশনের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন বিদিশা।
রোববার রওশনকে দেখে আসার পর আজকের পত্রিকাকে বিদিশা বলেন, ‘আমি ওনার শরীরে হাত দিয়েছিলাম। ওনার মুখ দিয়ে গোঙানির শব্দ বের হচ্ছিল। যখন এরিক কথা বলল, তখন উনি শুনেছেন। উনি আমার দিকে চোখ বড় বড় করে তাকিয়ে ছিলেন। চোখ ভরা জলে উনি তাঁকিয়েছিলেন, দেখছিলেন।’
এ সময় রওশন এরশাদের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন বলেও জানান বিদিশা। তিনি বলেন, ‘আমার কিছু কথা ছিল। আমি গিয়ে কিছু কথা বললাম। তখন ওনার চোখ দিয়ে টপ টপ করে পানি পড়ছিল। আমি তাঁর কাছে ক্ষমা চাইলাম, মাফ চাইলাম। কোনো কষ্ট দিয়ে থাকলে উনি যেন মাফ করে দেন। তখন ওনার চোখ দিয়ে পানি পড়ছিল। তাঁকে কথা দিয়েছি যে, ওনার ছেলেকে (সাদ এরশাদ) আমি সারা জীবন দেখে রাখব।’
রওশনের সবশেষ শারীরিক অবস্থা প্রসঙ্গে রাহাগির আল মাহি সাদ এরশাদ জানান, ওনার (রওশন) ফুসফুসে কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ আস্তে আস্তে কমছে। আগের চেয়ে ভালো আছেন, চোখ খুলছেন। তবে তিনি খুব ক্লান্ত।
উল্লেখ্য, নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য গত ১৪ আগস্ট সিএমএইচে গেলে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর চিকিৎসকেরা রওশন এরশাদের ফুসফুসে অস্বাভাবিক মাত্রায় কার্বন ডাই অক্সাইডের উপস্থিতি দেখতে পান। তখন তাঁর অক্সিজেন স্যাচুরেশনও কম ছিল। পরে তাঁকে তাৎক্ষণিকভাবে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। অবস্থার অবনতি হলে গত ১৬ আগস্ট তাঁকে আইসিইউতে নেওয়া হয়। এরপর অবস্থার উন্নতি হলে ২৫ আগস্ট কেবিনে আনা হয়। পরে আবারও অবস্থার অবনতি হলে রওশন এরশাদকে আইসিইউতে নিয়ে চিকিৎসা করানো হচ্ছে।
জীবনের পড়ন্ত বেলায় জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদ সহসাই সুস্থ হয়ে উঠবেন তেমন কোনো লক্ষণ আপাতত নেই। চিকিৎসকেরাও খুব একটা আশার আলো দেখাতে পারছেন না। নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) থাকা রওশনকে নিয়ে দল ও পরিবারের পাশাপাশি শুভাকাঙ্ক্ষীদেরও উদ্বেগের শেষ নেই।
এই অবস্থায় আজ রোববার তাঁকে দেখতে যান এরশাদের সাবেক স্ত্রী বিদিশা সিদ্দিক। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন এরশাদ পুত্র শাহতা জারাব এরিক এরশাদ। কথা বলতে না পারলেও বিদিশা ও এরিককে দেখে অশ্রুসজল চোখে তাঁদের দিকে তাকান রওশন এরশাদ। এ সময় রওশনের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন বিদিশা।
রোববার রওশনকে দেখে আসার পর আজকের পত্রিকাকে বিদিশা বলেন, ‘আমি ওনার শরীরে হাত দিয়েছিলাম। ওনার মুখ দিয়ে গোঙানির শব্দ বের হচ্ছিল। যখন এরিক কথা বলল, তখন উনি শুনেছেন। উনি আমার দিকে চোখ বড় বড় করে তাকিয়ে ছিলেন। চোখ ভরা জলে উনি তাঁকিয়েছিলেন, দেখছিলেন।’
এ সময় রওশন এরশাদের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন বলেও জানান বিদিশা। তিনি বলেন, ‘আমার কিছু কথা ছিল। আমি গিয়ে কিছু কথা বললাম। তখন ওনার চোখ দিয়ে টপ টপ করে পানি পড়ছিল। আমি তাঁর কাছে ক্ষমা চাইলাম, মাফ চাইলাম। কোনো কষ্ট দিয়ে থাকলে উনি যেন মাফ করে দেন। তখন ওনার চোখ দিয়ে পানি পড়ছিল। তাঁকে কথা দিয়েছি যে, ওনার ছেলেকে (সাদ এরশাদ) আমি সারা জীবন দেখে রাখব।’
রওশনের সবশেষ শারীরিক অবস্থা প্রসঙ্গে রাহাগির আল মাহি সাদ এরশাদ জানান, ওনার (রওশন) ফুসফুসে কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ আস্তে আস্তে কমছে। আগের চেয়ে ভালো আছেন, চোখ খুলছেন। তবে তিনি খুব ক্লান্ত।
উল্লেখ্য, নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য গত ১৪ আগস্ট সিএমএইচে গেলে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর চিকিৎসকেরা রওশন এরশাদের ফুসফুসে অস্বাভাবিক মাত্রায় কার্বন ডাই অক্সাইডের উপস্থিতি দেখতে পান। তখন তাঁর অক্সিজেন স্যাচুরেশনও কম ছিল। পরে তাঁকে তাৎক্ষণিকভাবে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। অবস্থার অবনতি হলে গত ১৬ আগস্ট তাঁকে আইসিইউতে নেওয়া হয়। এরপর অবস্থার উন্নতি হলে ২৫ আগস্ট কেবিনে আনা হয়। পরে আবারও অবস্থার অবনতি হলে রওশন এরশাদকে আইসিইউতে নিয়ে চিকিৎসা করানো হচ্ছে।
অভ্যন্তরীণ হস্তক্ষেপ না করার মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এগোতে পারে বলে মনে করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে পানি বণ্টন সংকটের মীমাংসা খুঁজতে ‘অভিন্ন নদীর পানি ও ভারত...
৩ ঘণ্টা আগেসুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচন আয়োজন করাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান।
৫ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি ভালো হয়ে যেতে চান, তাহলে সকল সহযোগিতা থাকবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের
৬ ঘণ্টা আগেদেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
১০ ঘণ্টা আগে