নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা বেশির ভাগ প্রার্থীই জামানত হারিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে কোনো কোনো দলের শীর্ষ নেতারাও আছেন। আছেন বর্তমান ও সাবেক সংসদ সদস্যও। অনেক আসনে বিজয়ী প্রার্থী ছাড়া বাকি সব প্রার্থীরই জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।
প্রতিনিধিদের পাঠানো ১৬টি জেলার ৭৯টি আসনের নির্বাচনী ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এসব আসনের ৫৪৭ প্রার্থীর ৪০৩ প্রার্থীরই জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। উল্লেখ্য, সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীকে জামানত ফেরত পেতে হলে প্রদত্ত ভোটের কমপক্ষে ৮ ভাগের এক ভাগ ভোট পেতে হয়। সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে ২০ হাজার টাকা জামানত দিতে হয় নির্বাচন কমিশনে।
ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা গেছে, সিলেটের ৬টি আসনের ৩৫ জন প্রার্থীর মধ্যে বর্তমান সংসদ সদস্য মোকাব্বির খান ও তৃণমূল বিএনপির চেয়ারপারসন শমসের মুবিন চৌধুরীসহ ২৪ জন জামানত খুইয়েছেন। সাতক্ষীরার চারটি আসনে প্রার্থী ছিলেন ৩০ জন। তাঁদের মধ্যে ২৩ জনের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। মুন্সিগঞ্জের ৩টি আসনে ২৮ জনের মধ্যে ২৩ জনের, গাজীপুরের ৫টি আসনের ৩৮ জনের মধ্যে ২৮, বাগেরহাটের ৪টি আসনে ২৬ জনের মধ্যে ২১, নরসিংদীর ৫ আসনের ৩৭ জনের মধ্যে ২৭ জনের, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৩টি আসনের ১৬ জনের মধ্যে ১০, কুড়িগ্রামের ৪টি আসনের ৩০ জনের মধ্যে ২৩, যশোরের ৬টি আসনের ৩২ জনের মধ্যে ২১, ঝিনাইদহের ৪টি আসনের ২৬ জনের মধ্যে ১৮, রাজশাহীর ৬টি আসনের ৪২ জনের মধ্যে ৩১, গাইবান্ধার ৫টি আসনের ৩৫ জনের মধ্যে ২৪, বগুড়ার ৭টি আসনের ৫৮ জনের মধ্যে ৪৫, পাবনার ৫টি আসনের ৩২ জনের মধ্যে ২৫ এবং কিশোরগঞ্জের ৬টি আসনের ৪৩ জন প্রার্থীর মধ্যে ৩৩ জন জামানত হারিয়েছেন।
জামানত হারানো মোকাব্বির খান সিলেট-২ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য ও গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি। শমসের মুবিন চৌধুরী সিলেট-৬ আসনের প্রার্থী ছিলেন। তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব তৈমুর আলম খন্দকার নারায়ণগঞ্জ–১ আসনে এবং নির্বাহী চেয়ারপারসন অন্তরা সেলিমা হুদা মুন্সিগঞ্জ-১ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জামানত বাঁচানোর মতো ভোট পাননি। এ ছাড়া নেত্রকোনা-৫ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন, রাজশাহী-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ঢাকাই সিনেমার নায়িকা মাহিয়া মাহি, চাঁদপুর-৪ আসনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের (বিএনএম) প্রার্থী ও দলের মহাসচিব ড. মোহাম্মদ শাহজাহান, কিশোরগঞ্জ-২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক এমপি মেজর (অব.) আখতারুজ্জামান ও পাবনা-২ আসনে বিএনএম–এর প্রার্থী গায়িকা ডলি সায়ন্তনী জামানত হারিয়েছেন। নারায়ণগঞ্জ–১ আসনে তৈমুর ছাড়া আরও ছয়জন জামানত হারিয়েছেন। এ আসনে প্রার্থী ছিলেন ৯ জন। বগুড়া–৪ আসনের প্রার্থী আশরাফুল হোসেন আলমের (হিরো আলম) জামানতও বাঁচেনি।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা বেশির ভাগ প্রার্থীই জামানত হারিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে কোনো কোনো দলের শীর্ষ নেতারাও আছেন। আছেন বর্তমান ও সাবেক সংসদ সদস্যও। অনেক আসনে বিজয়ী প্রার্থী ছাড়া বাকি সব প্রার্থীরই জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।
প্রতিনিধিদের পাঠানো ১৬টি জেলার ৭৯টি আসনের নির্বাচনী ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এসব আসনের ৫৪৭ প্রার্থীর ৪০৩ প্রার্থীরই জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। উল্লেখ্য, সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীকে জামানত ফেরত পেতে হলে প্রদত্ত ভোটের কমপক্ষে ৮ ভাগের এক ভাগ ভোট পেতে হয়। সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে ২০ হাজার টাকা জামানত দিতে হয় নির্বাচন কমিশনে।
ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা গেছে, সিলেটের ৬টি আসনের ৩৫ জন প্রার্থীর মধ্যে বর্তমান সংসদ সদস্য মোকাব্বির খান ও তৃণমূল বিএনপির চেয়ারপারসন শমসের মুবিন চৌধুরীসহ ২৪ জন জামানত খুইয়েছেন। সাতক্ষীরার চারটি আসনে প্রার্থী ছিলেন ৩০ জন। তাঁদের মধ্যে ২৩ জনের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। মুন্সিগঞ্জের ৩টি আসনে ২৮ জনের মধ্যে ২৩ জনের, গাজীপুরের ৫টি আসনের ৩৮ জনের মধ্যে ২৮, বাগেরহাটের ৪টি আসনে ২৬ জনের মধ্যে ২১, নরসিংদীর ৫ আসনের ৩৭ জনের মধ্যে ২৭ জনের, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৩টি আসনের ১৬ জনের মধ্যে ১০, কুড়িগ্রামের ৪টি আসনের ৩০ জনের মধ্যে ২৩, যশোরের ৬টি আসনের ৩২ জনের মধ্যে ২১, ঝিনাইদহের ৪টি আসনের ২৬ জনের মধ্যে ১৮, রাজশাহীর ৬টি আসনের ৪২ জনের মধ্যে ৩১, গাইবান্ধার ৫টি আসনের ৩৫ জনের মধ্যে ২৪, বগুড়ার ৭টি আসনের ৫৮ জনের মধ্যে ৪৫, পাবনার ৫টি আসনের ৩২ জনের মধ্যে ২৫ এবং কিশোরগঞ্জের ৬টি আসনের ৪৩ জন প্রার্থীর মধ্যে ৩৩ জন জামানত হারিয়েছেন।
জামানত হারানো মোকাব্বির খান সিলেট-২ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য ও গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি। শমসের মুবিন চৌধুরী সিলেট-৬ আসনের প্রার্থী ছিলেন। তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব তৈমুর আলম খন্দকার নারায়ণগঞ্জ–১ আসনে এবং নির্বাহী চেয়ারপারসন অন্তরা সেলিমা হুদা মুন্সিগঞ্জ-১ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জামানত বাঁচানোর মতো ভোট পাননি। এ ছাড়া নেত্রকোনা-৫ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন, রাজশাহী-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ঢাকাই সিনেমার নায়িকা মাহিয়া মাহি, চাঁদপুর-৪ আসনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের (বিএনএম) প্রার্থী ও দলের মহাসচিব ড. মোহাম্মদ শাহজাহান, কিশোরগঞ্জ-২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক এমপি মেজর (অব.) আখতারুজ্জামান ও পাবনা-২ আসনে বিএনএম–এর প্রার্থী গায়িকা ডলি সায়ন্তনী জামানত হারিয়েছেন। নারায়ণগঞ্জ–১ আসনে তৈমুর ছাড়া আরও ছয়জন জামানত হারিয়েছেন। এ আসনে প্রার্থী ছিলেন ৯ জন। বগুড়া–৪ আসনের প্রার্থী আশরাফুল হোসেন আলমের (হিরো আলম) জামানতও বাঁচেনি।
অভ্যন্তরীণ হস্তক্ষেপ না করার মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এগোতে পারে বলে মনে করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে পানি বণ্টন সংকটের মীমাংসা খুঁজতে ‘অভিন্ন নদীর পানি ও ভারত...
৬ ঘণ্টা আগেসুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচন আয়োজন করাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান।
৭ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি ভালো হয়ে যেতে চান, তাহলে সকল সহযোগিতা থাকবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের
৮ ঘণ্টা আগেদেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
১২ ঘণ্টা আগে