নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বঙ্গভবন থেকে শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি সরানো উচিত হয়নি বলে মনে করেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
তিনি বলেছেন, ‘আমি মনে করি, তাঁর (শেখ মুজিবুর রহমান) ছবি নামিয়ে ফেলা উচিত হয়নি। খন্দকার মোশতাক নামিয়েছিলেন, জিয়াউর রহমান তুলেছিলেন।'
আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে রিজভী এ কথা বলেন।
'জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস' উপলক্ষে ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) এই ক্যাম্পের আয়োজন করে।
রিজভী বলেন, ‘পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টের পর খন্দকার মোশতাক শেখ মুজিবের ছবি নামিয়ে নিল। জিয়াউর রহমান ৭ নভেম্বর সিপাহী জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে রাষ্ট্র ক্ষমতায় এলেন। জিয়াউর রহমান কিন্তু বঙ্গভবনে শেখ মুজিবের ছবি ফিরিয়ে আনেন।’
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে সদ্য শপথ নেওয়া মাহফুজ আলম গতকাল সোমবার তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকউন্টে পোস্ট দিয়ে জানান, রাষ্ট্রপতির সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনের দরবার হল থেকে শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি সরানো হয়েছে। যেখানে শেখ মুজিবের ছবিটি ছিল সেটির সামনে দাঁড়িয়ে তোলা নিজের একটি ছবিও পোস্ট করেন মাহফুজ
রিজভী বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান বাকশাল কায়েম করেছিলেন। স্বাধীনতার পরে সব দল নিষিদ্ধ করেছিলেন, গণতন্ত্র হত্যার ধারা তাঁর হাত দিয়ে এসেছে। এর আগে ৬০–এর দশকে স্বাধিকারের আন্দোলন করেছিলেন তিনি, মানুষ তাঁকে বিশ্বাস করেছিল। ৭০–এ তাঁকে ভোট দিয়েছিল। কিন্তু তাঁর অঙ্গীকার তিনি রক্ষা করতে পারেননি। স্বাধীনতা যুদ্ধে তিনি কোনো ভূমিকা রাখেননি। স্বাধীনতা যুদ্ধের আগে স্বাধিকার আন্দোলনে তাঁর কিছুটা ভূমিকার কথা জনগণ মনে রেখেছে। স্বাধীনতা যুদ্ধের ঘোষণা তো দিয়েছেন অদম্য সাহসী মেজর শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান।’
এ সময় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ফরহাদ হালিম ডোনার, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, সহ–স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক পারভেজ রেজা কাকন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বঙ্গভবন থেকে শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি সরানো উচিত হয়নি বলে মনে করেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
তিনি বলেছেন, ‘আমি মনে করি, তাঁর (শেখ মুজিবুর রহমান) ছবি নামিয়ে ফেলা উচিত হয়নি। খন্দকার মোশতাক নামিয়েছিলেন, জিয়াউর রহমান তুলেছিলেন।'
আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে রিজভী এ কথা বলেন।
'জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস' উপলক্ষে ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) এই ক্যাম্পের আয়োজন করে।
রিজভী বলেন, ‘পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টের পর খন্দকার মোশতাক শেখ মুজিবের ছবি নামিয়ে নিল। জিয়াউর রহমান ৭ নভেম্বর সিপাহী জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে রাষ্ট্র ক্ষমতায় এলেন। জিয়াউর রহমান কিন্তু বঙ্গভবনে শেখ মুজিবের ছবি ফিরিয়ে আনেন।’
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে সদ্য শপথ নেওয়া মাহফুজ আলম গতকাল সোমবার তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকউন্টে পোস্ট দিয়ে জানান, রাষ্ট্রপতির সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনের দরবার হল থেকে শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি সরানো হয়েছে। যেখানে শেখ মুজিবের ছবিটি ছিল সেটির সামনে দাঁড়িয়ে তোলা নিজের একটি ছবিও পোস্ট করেন মাহফুজ
রিজভী বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান বাকশাল কায়েম করেছিলেন। স্বাধীনতার পরে সব দল নিষিদ্ধ করেছিলেন, গণতন্ত্র হত্যার ধারা তাঁর হাত দিয়ে এসেছে। এর আগে ৬০–এর দশকে স্বাধিকারের আন্দোলন করেছিলেন তিনি, মানুষ তাঁকে বিশ্বাস করেছিল। ৭০–এ তাঁকে ভোট দিয়েছিল। কিন্তু তাঁর অঙ্গীকার তিনি রক্ষা করতে পারেননি। স্বাধীনতা যুদ্ধে তিনি কোনো ভূমিকা রাখেননি। স্বাধীনতা যুদ্ধের আগে স্বাধিকার আন্দোলনে তাঁর কিছুটা ভূমিকার কথা জনগণ মনে রেখেছে। স্বাধীনতা যুদ্ধের ঘোষণা তো দিয়েছেন অদম্য সাহসী মেজর শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান।’
এ সময় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ফরহাদ হালিম ডোনার, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, সহ–স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক পারভেজ রেজা কাকন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
৭ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
৮ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
৯ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
৯ ঘণ্টা আগে