নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা নিয়ে সাবেক মেয়র সাঈদ খোকনের বক্তব্য রহস্যজনক বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। আজ শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
সাংবাদিকদের রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, গ্রেনেড হামলা নিয়ে সাঈদ খোকন চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছেন। হামলার আগের দিন তাঁর বাবা সাবেক মেয়র হানিফ তাঁকে আগেই বলেছিলেন যে নেত্রীর ওপর হামলা হতে পারে-এই তথ্যটা তাঁকে জানাও। ঘটনার আগের দিন নেত্রীকে সাঈদ খোকন জানিয়েছেন যে, আপনার (প্রধানমন্ত্রী) বাসায় বা যাতায়াতের পথে আক্রমণ হতে পারে। কিন্তু এই বিষয়টা নেত্রী শেখ হাসিনা কোনো আমলে নেন নাই। ‘এইটা আমাদের কাছে প্রশ্ন হয়ে দেখা দিয়েছে কেন এই বিষয়টা তিনি (শেখ হাসিনা) গুরুত্ব দিলেন না? আমলে নিলেন না?’
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব বলেন, এই সরকারের আন্দোলনের ফসল এক-এগারোর সরকারের সময় এই হামলা মামলা নিয়ে আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নাম চার্জশিটে আসেনি। সে সময় অনেক তদন্ত হয়েছে। কিন্তু এই সরকার ক্ষমতায় এসে তাদের লোক যারা নির্বাচন করবে পোস্টার ছাপিয়েছে তাকে আইও (তদন্ত কর্মকর্তা) বানিয়ে তদন্ত করে আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নাম দিয়েছে। এতে স্পষ্ট হয় এটা একদম পরিকল্পিত, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। এই সরকার সঠিক তদন্তের মাধ্যমে কারা জড়িত, তাদের বের করার আন্তরিকতা তাদের মধ্যে আমরা দেখতে পাই নাই।’
রিজভী বলেন, ‘সাঈদ খোকন যে তথ্য দিয়েছিলেন তারা সতর্ক হতে পারতেন বা সরকারের সঙ্গে আলোচনা করতে পারতেন। আরেকটি বিষয় হলো-তাদের যে জায়গায় অনুমতি দেওয়া হয়েছিল সে জায়গায় না করে হঠাৎ করে অন্য জায়গায় সমাবেশ করেন। এ থেকে বোঝা যায় যে, হামলা সাজানো ছিল। আর এই হামলার মাধ্যমে বিএনপির ভাবমূর্তি নষ্ট করার উদ্দেশ্য ছিল। যেটা আবারও প্রমাণিত হলো সাঈদ খোকনের বক্তব্যের মধ্যে দিয়ে।’
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিবের অভিযোগ, এই সরকার মুফতি হান্নানকে নির্যাতন করে স্বাক্ষর নিয়েছিল। কিন্তু পরবর্তীতে তিনি সেটা অস্বীকার করেছেন। এ থেকে বোঝা যায়, এই সরকার জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ধ্বংস করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে।
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা নিয়ে সাবেক মেয়র সাঈদ খোকনের বক্তব্য রহস্যজনক বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। আজ শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
সাংবাদিকদের রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, গ্রেনেড হামলা নিয়ে সাঈদ খোকন চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছেন। হামলার আগের দিন তাঁর বাবা সাবেক মেয়র হানিফ তাঁকে আগেই বলেছিলেন যে নেত্রীর ওপর হামলা হতে পারে-এই তথ্যটা তাঁকে জানাও। ঘটনার আগের দিন নেত্রীকে সাঈদ খোকন জানিয়েছেন যে, আপনার (প্রধানমন্ত্রী) বাসায় বা যাতায়াতের পথে আক্রমণ হতে পারে। কিন্তু এই বিষয়টা নেত্রী শেখ হাসিনা কোনো আমলে নেন নাই। ‘এইটা আমাদের কাছে প্রশ্ন হয়ে দেখা দিয়েছে কেন এই বিষয়টা তিনি (শেখ হাসিনা) গুরুত্ব দিলেন না? আমলে নিলেন না?’
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব বলেন, এই সরকারের আন্দোলনের ফসল এক-এগারোর সরকারের সময় এই হামলা মামলা নিয়ে আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নাম চার্জশিটে আসেনি। সে সময় অনেক তদন্ত হয়েছে। কিন্তু এই সরকার ক্ষমতায় এসে তাদের লোক যারা নির্বাচন করবে পোস্টার ছাপিয়েছে তাকে আইও (তদন্ত কর্মকর্তা) বানিয়ে তদন্ত করে আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নাম দিয়েছে। এতে স্পষ্ট হয় এটা একদম পরিকল্পিত, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। এই সরকার সঠিক তদন্তের মাধ্যমে কারা জড়িত, তাদের বের করার আন্তরিকতা তাদের মধ্যে আমরা দেখতে পাই নাই।’
রিজভী বলেন, ‘সাঈদ খোকন যে তথ্য দিয়েছিলেন তারা সতর্ক হতে পারতেন বা সরকারের সঙ্গে আলোচনা করতে পারতেন। আরেকটি বিষয় হলো-তাদের যে জায়গায় অনুমতি দেওয়া হয়েছিল সে জায়গায় না করে হঠাৎ করে অন্য জায়গায় সমাবেশ করেন। এ থেকে বোঝা যায় যে, হামলা সাজানো ছিল। আর এই হামলার মাধ্যমে বিএনপির ভাবমূর্তি নষ্ট করার উদ্দেশ্য ছিল। যেটা আবারও প্রমাণিত হলো সাঈদ খোকনের বক্তব্যের মধ্যে দিয়ে।’
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিবের অভিযোগ, এই সরকার মুফতি হান্নানকে নির্যাতন করে স্বাক্ষর নিয়েছিল। কিন্তু পরবর্তীতে তিনি সেটা অস্বীকার করেছেন। এ থেকে বোঝা যায়, এই সরকার জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ধ্বংস করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে।
দেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
১ ঘণ্টা আগেচায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৬ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৭ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৭ ঘণ্টা আগে