নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সংলাপে স্বাধীনতার চেতনা বিরোধী ব্যক্তি ও রাজনৈতিক দলকে নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা এবং নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনে আইন প্রণয়নের প্রস্তাবসহ ৭ দফা দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ)। আজ রোববার নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের সঙ্গে সংলাপে অংশ নিয়ে এই দাবি জানায় ন্যাপ।
সংলাপ শেষে সন্ধ্যায় বঙ্গভবন গেটে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন দলটির কার্যকরী সভাপতি আইভি আহমেদ। তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন গঠনে আমরা রাষ্ট্রপতিকে আইন করার প্রস্তাব দিয়েছি। সরকার থেকেই উদ্যোগ নিয়ে আইন প্রণয়ন করতে হবে।’
ন্যাপের সাত দফা দাবির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো-নির্বাচন কমিশনকে সম্পূর্ণ স্বাধীন ও কার্যকরভাবে গড়ে তুলতে সংবিধান অনুযায়ী আইন প্রণয়ন। স্বাধীনতার চেতনা বিরোধী ব্যক্তি ও রাজনৈতিক দলকে নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করা। নির্বাচনকালীন মামলাগুলো দ্রুত নিষ্পত্তির ব্যবস্থা নেওয়া। নির্বাচনে ধর্ম, টাকা, অস্ত্র ও পেশিশক্তি ব্যবহারকারীদের তাৎক্ষণিক গ্রেপ্তার ও শাস্তির প্রদান।
এ ছাড়া নির্বাচন কমিশন গঠনের ক্ষেত্রে যোগ্য, দক্ষ, নির্মোহ, সৎ ও জনগণের আকাঙ্ক্ষা প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীদের নিয়োগের দাবি জানান তারা।
সংলাপের বিষয়ে ন্যাপের কার্যকরী সভাপতি আইভি আহমেদ বলেন, ‘ভোটাধিকারের জন্য আমরা সবাই যেন ভোটকেন্দ্রে যেতে পারি। সেখানে যেন কোনো মন্ত্রী-এমপি প্রভাব খাটাতে না পারে। এই ধরনের প্রস্তাবগুলো আমরা দিয়েছি।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আইভি আহমেদ বলেন, ‘সার্চ কমিটি গঠনে আমাদের কাছে কোনো নাম চায়নি। তাই আমরাও কোনো নাম প্রস্তাব করিনি। এ নিয়ে আমাদের সঙ্গে কোনো কথা হয়নি।’
আইন ছাড়া নির্বাচন কমিশন গঠনের ব্যাপারে আইভি বলেন, ‘এটা যখন কমিশন গঠন হবে, তখনকার বিষয়। তখন ইসি কি ধরনের উদ্যোগ নিচ্ছে। জনগণ ভোট দিতে যেতে পারছে কি না, ভোটকেন্দ্রের পরিবেশ ঠিক রাখতে পারছে কি না, সেটার ওপর নির্ভর করছে।’
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সংলাপে অংশ নেয় দলটির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আবদুর রহমান, কাজী সিদ্দিকুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিক আহমেদ খান, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক পার্থ সারথী চক্রবর্তী ও সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য অনীল চক্রবর্তী।
এর আগে গত ২০ ডিসেম্বর সংলাপে অংশ নেয় জাতীয় পার্টি এবং ২২ ডিসেম্বর অংশ নেয় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ)। রোববার সন্ধ্যা ৬টায় সংলাপে কমরেড খালেকুজ্জামানের নেতৃত্বে বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) অংশ নেওয়ার কথা থাকলেও তারা অংশ নেয়নি।
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সংলাপে স্বাধীনতার চেতনা বিরোধী ব্যক্তি ও রাজনৈতিক দলকে নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা এবং নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনে আইন প্রণয়নের প্রস্তাবসহ ৭ দফা দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ)। আজ রোববার নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের সঙ্গে সংলাপে অংশ নিয়ে এই দাবি জানায় ন্যাপ।
সংলাপ শেষে সন্ধ্যায় বঙ্গভবন গেটে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন দলটির কার্যকরী সভাপতি আইভি আহমেদ। তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন গঠনে আমরা রাষ্ট্রপতিকে আইন করার প্রস্তাব দিয়েছি। সরকার থেকেই উদ্যোগ নিয়ে আইন প্রণয়ন করতে হবে।’
ন্যাপের সাত দফা দাবির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো-নির্বাচন কমিশনকে সম্পূর্ণ স্বাধীন ও কার্যকরভাবে গড়ে তুলতে সংবিধান অনুযায়ী আইন প্রণয়ন। স্বাধীনতার চেতনা বিরোধী ব্যক্তি ও রাজনৈতিক দলকে নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করা। নির্বাচনকালীন মামলাগুলো দ্রুত নিষ্পত্তির ব্যবস্থা নেওয়া। নির্বাচনে ধর্ম, টাকা, অস্ত্র ও পেশিশক্তি ব্যবহারকারীদের তাৎক্ষণিক গ্রেপ্তার ও শাস্তির প্রদান।
এ ছাড়া নির্বাচন কমিশন গঠনের ক্ষেত্রে যোগ্য, দক্ষ, নির্মোহ, সৎ ও জনগণের আকাঙ্ক্ষা প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীদের নিয়োগের দাবি জানান তারা।
সংলাপের বিষয়ে ন্যাপের কার্যকরী সভাপতি আইভি আহমেদ বলেন, ‘ভোটাধিকারের জন্য আমরা সবাই যেন ভোটকেন্দ্রে যেতে পারি। সেখানে যেন কোনো মন্ত্রী-এমপি প্রভাব খাটাতে না পারে। এই ধরনের প্রস্তাবগুলো আমরা দিয়েছি।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আইভি আহমেদ বলেন, ‘সার্চ কমিটি গঠনে আমাদের কাছে কোনো নাম চায়নি। তাই আমরাও কোনো নাম প্রস্তাব করিনি। এ নিয়ে আমাদের সঙ্গে কোনো কথা হয়নি।’
আইন ছাড়া নির্বাচন কমিশন গঠনের ব্যাপারে আইভি বলেন, ‘এটা যখন কমিশন গঠন হবে, তখনকার বিষয়। তখন ইসি কি ধরনের উদ্যোগ নিচ্ছে। জনগণ ভোট দিতে যেতে পারছে কি না, ভোটকেন্দ্রের পরিবেশ ঠিক রাখতে পারছে কি না, সেটার ওপর নির্ভর করছে।’
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সংলাপে অংশ নেয় দলটির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আবদুর রহমান, কাজী সিদ্দিকুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিক আহমেদ খান, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক পার্থ সারথী চক্রবর্তী ও সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য অনীল চক্রবর্তী।
এর আগে গত ২০ ডিসেম্বর সংলাপে অংশ নেয় জাতীয় পার্টি এবং ২২ ডিসেম্বর অংশ নেয় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ)। রোববার সন্ধ্যা ৬টায় সংলাপে কমরেড খালেকুজ্জামানের নেতৃত্বে বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) অংশ নেওয়ার কথা থাকলেও তারা অংশ নেয়নি।
দেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
৩৭ মিনিট আগেচায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৬ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৬ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৭ ঘণ্টা আগে