নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে ২৭টি রাজনৈতিক দল। এর মধ্যে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি ছাড়া ভোটের মাঠে অন্য দলগুলোর অবস্থান খুবই দুর্বল। ৫-১০টি আসনে জিতে আসার মতো দল নেই বললেই চলে। এই বাস্তবতায় আওয়ামী লীগ যদি বিজয়ী হয়, তাহলে সংসদে বিরোধী দলের আসনে কারা বসবে, এই চিন্তা করতে গেলে প্রথমেই আসে জাতীয় পার্টির কথা। কিন্তু সেই দলই ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে সমঝোতা করে ভোটে গেল। কাজেই বিরোধী দল কারা হতে পারে, তা আন্দাজ করা কঠিন হয়ে পড়েছে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক শামসুল আলম গতকাল সোমবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, আওয়ামী লীগ সম্ভবত ভিন্ন কৌশল নিয়েছে। এবার বিরোধী দল হিসেবে তারা অন্য কাউকে আনতে পারে। আবার স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জয়ী হওয়ার পরে তাঁদের নিয়েও অন্য পরিকল্পনা থাকতে পারে।
জাতীয় পার্টির সঙ্গে আসন ভাগাভাগিকে নির্বাচনী কৌশল বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। গতকাল এ বিষয়ে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘জাতীয় পার্টির সঙ্গে আমাদের সমন্বয় হয়েছে। এটা আমাদের নির্বাচনী কৌশল। সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের লক্ষ্যে আমরা রাজনৈতিকভাবে আলোচনা করেছি। আসন সমঝোতা করেছি।’
আওয়ামী লীগের সঙ্গে সমঝোতার পরও বিরোধী দল হিসেবে জাতীয় পার্টিকে ভাবছে রাজনৈতিক মহলের কেউ কেউ। কিন্তু সেই জাতীয় পার্টি স্বস্তিতে নেই। তারা ক্ষমতাসীনদের কাছ থেকে ২৬টি আসনে ছাড় পেয়েছে। ওই সব আসন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন নৌকার প্রার্থীরা। কিন্তু ‘স্বতন্ত্র’ পরিচয়ে আসনগুলোতে ভোটের লড়াইয়ে রয়ে গেছেন সেই আওয়ামী লীগের নেতারাই। এই ‘স্বতন্ত্র’-বাধা পেরিয়ে শেষ পর্যন্ত কতটি আসনের ফল জাতীয় পার্টি ঘরে তুলতে পারবে, তা ভেবে শঙ্কায় রয়েছে তারা।
গত রোববার নানা নাটকীয়তার পর ২৬টি আসনে ছাড়ের নিশ্চয়তা নিয়ে নির্বাচনে যাওয়ার ঘোষণা দেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু। এরপর স্বতন্ত্রদের নিয়ে আর কোনো সমঝোতা হয়েছে কি না, জানতে চাইলে গতকাল সন্ধ্যায় তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ বিষয় নিয়ে আর আলোচনা হয়নি। আমরা সব আসনেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করব।’
আর জাপার এক প্রেসিডিয়াম সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘২৬টি আসনে যে ছাড় দেওয়ার কথা বলা হচ্ছে, এটা তো ছাড় না। ওই সব আসনে আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থীরা আছেন। খুব স্বাভাবিকভাবেই এসব আসনে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা দলীয় প্রার্থী, তাঁরা স্বতন্ত্র হলেও তাঁদের পক্ষেই কাজ করবেন। একই সঙ্গে প্রশাসনের সহযোগিতাও তারাই পাবে। এমনটা হলে খুব বেশি হলে ২৬টির মধ্যে ১২-১৫টির বেশি আসনের বেশি জয় পাওয়ার সম্ভাবনা নেই জাতীয় পার্টির।’
এই অবস্থায় জাতীয় পার্টির বিরোধী দল হওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা আছে বড় মাত্রায়। এই ফাঁকে বিরোধী দল হওয়ার স্বপ্ন দেখতে পারে ‘কিংস পার্টি’খ্যাত দলগুলো।
কিংস পার্টি তৃণমূল বিএনপি, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম), কল্যাণ পার্টিসহ নির্বাচনে অংশ নেওয়া অন্য দলগুলোর সঙ্গেও আলোচনা করেছে আওয়ামী লীগ। জাতীয় পার্টির মতো অন্য দলগুলোর জন্য আসন ছাড়ও দিয়েছে তারা। ওই সব আসন থেকে দলের মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীদের সরিয়ে নেওয়া হলেও দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ তারা নেয়নি; যে কারণে আসন ছাড়ের পরও বিজয় নিয়ে ওই আসনগুলোতে শঙ্কায় আছে কিংস পার্টিগুলো। এই অবস্থায় বিরোধীদের জায়গায় বসার কথা চিন্তা করা তাদের জন্যও কঠিন।
তবু স্বপ্ন দেখছে ২৩০ আসনে প্রার্থী দেওয়া তৃণমূল বিএনপি। দলটির মহাসচিব তৈমূর আলম খন্দকার গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংসদে বিরোধী দল হিসেবে জাতীয় পার্টি ইতিমধ্যে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। জনগণ একটি শক্তিশালী বিরোধী দল চায়। সুষ্ঠু নির্বাচন হলে তৃণমূল বিএনপি সরকার গঠন করতে না পারলেও অন্তত বিরোধী দল হিসেবে সংসদে জায়গা করে নেবে।’
আরেক কিংস পার্টি বিএনএম আশা করছে, তারা ৬০ থেকে ৭০ আসনে জয় পাবে। সেটা সম্ভব হলে তারা অন্য দলের সঙ্গে মিলে ‘জোট সরকার’ গঠন করার স্বপ্নও দেখছে বলে জানান দলটির মহাসচিব মো. শাহাজাহান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার গঠন পর্যন্ত সম্ভব না হলে বিএনএম সংসদের প্রধান বিরোধী দল হবে বলে আশা করতে পারি।’
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদর মতে, ৭ জানুয়ারি যে নির্বাচন হতে যাচ্ছে, সেখানে ভিন্নমতের কেউ নেই। অংশগ্রহণকারী দলগুলোর সঙ্গে সরকারের বোঝাপড়ার কথাও জানা গেছে। আসন ছাড়ের বিষয়টিও প্রকাশ্যে এসেছে। এখন বিরোধী দল কে বা কারা হবে, সে নিয়ে একধরনের ‘নাটকীয়তা’ তৈরি করা হচ্ছে। আওয়ামী লীগের ইচ্ছার ওপর বিষয়টি নির্ভর করছে।
অধ্যাপক শামসুল আলম বলেন, পুরো বিষয়টি নির্ভর করছে ক্ষমতাসীনদের ইচ্ছার ওপর। সে ক্ষেত্রে বিরোধী দল হিসেবে সরকার জাতীয় পার্টিকে চাইলে সেটাও হতে পারে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে ২৭টি রাজনৈতিক দল। এর মধ্যে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি ছাড়া ভোটের মাঠে অন্য দলগুলোর অবস্থান খুবই দুর্বল। ৫-১০টি আসনে জিতে আসার মতো দল নেই বললেই চলে। এই বাস্তবতায় আওয়ামী লীগ যদি বিজয়ী হয়, তাহলে সংসদে বিরোধী দলের আসনে কারা বসবে, এই চিন্তা করতে গেলে প্রথমেই আসে জাতীয় পার্টির কথা। কিন্তু সেই দলই ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে সমঝোতা করে ভোটে গেল। কাজেই বিরোধী দল কারা হতে পারে, তা আন্দাজ করা কঠিন হয়ে পড়েছে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক শামসুল আলম গতকাল সোমবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, আওয়ামী লীগ সম্ভবত ভিন্ন কৌশল নিয়েছে। এবার বিরোধী দল হিসেবে তারা অন্য কাউকে আনতে পারে। আবার স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জয়ী হওয়ার পরে তাঁদের নিয়েও অন্য পরিকল্পনা থাকতে পারে।
জাতীয় পার্টির সঙ্গে আসন ভাগাভাগিকে নির্বাচনী কৌশল বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। গতকাল এ বিষয়ে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘জাতীয় পার্টির সঙ্গে আমাদের সমন্বয় হয়েছে। এটা আমাদের নির্বাচনী কৌশল। সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের লক্ষ্যে আমরা রাজনৈতিকভাবে আলোচনা করেছি। আসন সমঝোতা করেছি।’
আওয়ামী লীগের সঙ্গে সমঝোতার পরও বিরোধী দল হিসেবে জাতীয় পার্টিকে ভাবছে রাজনৈতিক মহলের কেউ কেউ। কিন্তু সেই জাতীয় পার্টি স্বস্তিতে নেই। তারা ক্ষমতাসীনদের কাছ থেকে ২৬টি আসনে ছাড় পেয়েছে। ওই সব আসন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন নৌকার প্রার্থীরা। কিন্তু ‘স্বতন্ত্র’ পরিচয়ে আসনগুলোতে ভোটের লড়াইয়ে রয়ে গেছেন সেই আওয়ামী লীগের নেতারাই। এই ‘স্বতন্ত্র’-বাধা পেরিয়ে শেষ পর্যন্ত কতটি আসনের ফল জাতীয় পার্টি ঘরে তুলতে পারবে, তা ভেবে শঙ্কায় রয়েছে তারা।
গত রোববার নানা নাটকীয়তার পর ২৬টি আসনে ছাড়ের নিশ্চয়তা নিয়ে নির্বাচনে যাওয়ার ঘোষণা দেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু। এরপর স্বতন্ত্রদের নিয়ে আর কোনো সমঝোতা হয়েছে কি না, জানতে চাইলে গতকাল সন্ধ্যায় তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ বিষয় নিয়ে আর আলোচনা হয়নি। আমরা সব আসনেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করব।’
আর জাপার এক প্রেসিডিয়াম সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘২৬টি আসনে যে ছাড় দেওয়ার কথা বলা হচ্ছে, এটা তো ছাড় না। ওই সব আসনে আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থীরা আছেন। খুব স্বাভাবিকভাবেই এসব আসনে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা দলীয় প্রার্থী, তাঁরা স্বতন্ত্র হলেও তাঁদের পক্ষেই কাজ করবেন। একই সঙ্গে প্রশাসনের সহযোগিতাও তারাই পাবে। এমনটা হলে খুব বেশি হলে ২৬টির মধ্যে ১২-১৫টির বেশি আসনের বেশি জয় পাওয়ার সম্ভাবনা নেই জাতীয় পার্টির।’
এই অবস্থায় জাতীয় পার্টির বিরোধী দল হওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা আছে বড় মাত্রায়। এই ফাঁকে বিরোধী দল হওয়ার স্বপ্ন দেখতে পারে ‘কিংস পার্টি’খ্যাত দলগুলো।
কিংস পার্টি তৃণমূল বিএনপি, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম), কল্যাণ পার্টিসহ নির্বাচনে অংশ নেওয়া অন্য দলগুলোর সঙ্গেও আলোচনা করেছে আওয়ামী লীগ। জাতীয় পার্টির মতো অন্য দলগুলোর জন্য আসন ছাড়ও দিয়েছে তারা। ওই সব আসন থেকে দলের মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীদের সরিয়ে নেওয়া হলেও দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ তারা নেয়নি; যে কারণে আসন ছাড়ের পরও বিজয় নিয়ে ওই আসনগুলোতে শঙ্কায় আছে কিংস পার্টিগুলো। এই অবস্থায় বিরোধীদের জায়গায় বসার কথা চিন্তা করা তাদের জন্যও কঠিন।
তবু স্বপ্ন দেখছে ২৩০ আসনে প্রার্থী দেওয়া তৃণমূল বিএনপি। দলটির মহাসচিব তৈমূর আলম খন্দকার গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংসদে বিরোধী দল হিসেবে জাতীয় পার্টি ইতিমধ্যে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে। জনগণ একটি শক্তিশালী বিরোধী দল চায়। সুষ্ঠু নির্বাচন হলে তৃণমূল বিএনপি সরকার গঠন করতে না পারলেও অন্তত বিরোধী দল হিসেবে সংসদে জায়গা করে নেবে।’
আরেক কিংস পার্টি বিএনএম আশা করছে, তারা ৬০ থেকে ৭০ আসনে জয় পাবে। সেটা সম্ভব হলে তারা অন্য দলের সঙ্গে মিলে ‘জোট সরকার’ গঠন করার স্বপ্নও দেখছে বলে জানান দলটির মহাসচিব মো. শাহাজাহান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার গঠন পর্যন্ত সম্ভব না হলে বিএনএম সংসদের প্রধান বিরোধী দল হবে বলে আশা করতে পারি।’
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদর মতে, ৭ জানুয়ারি যে নির্বাচন হতে যাচ্ছে, সেখানে ভিন্নমতের কেউ নেই। অংশগ্রহণকারী দলগুলোর সঙ্গে সরকারের বোঝাপড়ার কথাও জানা গেছে। আসন ছাড়ের বিষয়টিও প্রকাশ্যে এসেছে। এখন বিরোধী দল কে বা কারা হবে, সে নিয়ে একধরনের ‘নাটকীয়তা’ তৈরি করা হচ্ছে। আওয়ামী লীগের ইচ্ছার ওপর বিষয়টি নির্ভর করছে।
অধ্যাপক শামসুল আলম বলেন, পুরো বিষয়টি নির্ভর করছে ক্ষমতাসীনদের ইচ্ছার ওপর। সে ক্ষেত্রে বিরোধী দল হিসেবে সরকার জাতীয় পার্টিকে চাইলে সেটাও হতে পারে।
দেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
১ ঘণ্টা আগেচায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৬ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৭ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৭ ঘণ্টা আগে