নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: অবশেষে কেবিনে ফিরেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে তাঁকে করোনারি কেয়ার ইউনিট (সিসিইউ) থেকে কেবিনে নেওয়া হয়।
বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইং এর সদস্য শায়রুল কবির খান আজকের পত্রিকাকে এ খবর জানান।
২৭ এপ্রিল থেকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন বেগম খালেদা জিয়া। শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাওয়াসহ কিছু জটিলতা দেখা দিলে ৩ মে তাঁকে কেবিনে স্থানান্তর করা হয়। এক মাসেরও বেশি সময় (৩২ দিন) পরে কেবিনে ফিরলেন তিনি। তবে মাঝে দুই একদিন কিছু সময়ের জন্য কেবিনে আনা হয় তাঁকে। সেখানে গোসল করেন এবং হাঁটাহাঁটিও করেন।
২৭ মে হঠাৎ করেই জ্বরে আক্রান্ত হন খালেদা জিয়া। এখন তাঁর জ্বর নেই। তাঁর অবস্থা এখন উন্নতির দিকে বলে জানান চিকিৎসক দলের একজন।
এই চিকিৎসক বৃহস্পতিবার রাতে জানান, খালেদা জিয়া বয়স্ক হওয়ার কারণে কিছু জটিলতা রয়েই গেছে। তবে আগের চেয়ে তিনি এখন অনেকটাই ভালো। এ ছাড়া বরাবরই তিনি সিসিইউতে থাকতে চাইতেন না। সব বিষয় বিবেচনা মেডিকেল বোর্ড তাঁকে সিসিইউ থেকে কেবিনে স্থানান্তর করেছে। এখন কেবিনে থেকেই তাঁর চিকিৎসা চলবে।
কবে হাসপাতাল ছাড়তে পারবেন জানতে চাইলে ওই চিকিৎসক বলেন, 'এটা এখনই বলা সম্ভব না। কারণ তিনি এখনো আন্ডার ট্রিটমেন্ট। দেখা যাক, কি হয়। তবে আমরা তাঁর ব্যাপারে আশাবাদী।'
এর আগে উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে দেশের বাইরে পাঠাতে সরকারের কাছে অনুমতি চেয়ে আবেদন করে তাঁর পরিবার। তবে আইনি বাধায় বিদেশে যাওয়ার অনুমতি পাননি তিনি। এ নিয়ে বিএনপির পক্ষ থেকে ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়েছে। তাঁর বিদেশ যাওয়ার বিষয়ে বিধিনিষেধ প্রত্যাহারের দাবি জানানো হয়েছে।
সম্প্রতি দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, 'খালেদা জিয়া অন্যায়ভাবে কারাগারে আবদ্ধ হয়ে আছেন। তিনি অসুস্থ। আমরা দাবি করি বাংলাদেশের যেকোনো মানুষের মতো তিনিও যেন প্রয়োজনে দেশের বাইরে যাওয়ার সুযোগ পান। অন্যায়ভাবে যে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে, সেটা যেন প্রত্যাহার করা হয়।'
ঢাকা: অবশেষে কেবিনে ফিরেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে তাঁকে করোনারি কেয়ার ইউনিট (সিসিইউ) থেকে কেবিনে নেওয়া হয়।
বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইং এর সদস্য শায়রুল কবির খান আজকের পত্রিকাকে এ খবর জানান।
২৭ এপ্রিল থেকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন বেগম খালেদা জিয়া। শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাওয়াসহ কিছু জটিলতা দেখা দিলে ৩ মে তাঁকে কেবিনে স্থানান্তর করা হয়। এক মাসেরও বেশি সময় (৩২ দিন) পরে কেবিনে ফিরলেন তিনি। তবে মাঝে দুই একদিন কিছু সময়ের জন্য কেবিনে আনা হয় তাঁকে। সেখানে গোসল করেন এবং হাঁটাহাঁটিও করেন।
২৭ মে হঠাৎ করেই জ্বরে আক্রান্ত হন খালেদা জিয়া। এখন তাঁর জ্বর নেই। তাঁর অবস্থা এখন উন্নতির দিকে বলে জানান চিকিৎসক দলের একজন।
এই চিকিৎসক বৃহস্পতিবার রাতে জানান, খালেদা জিয়া বয়স্ক হওয়ার কারণে কিছু জটিলতা রয়েই গেছে। তবে আগের চেয়ে তিনি এখন অনেকটাই ভালো। এ ছাড়া বরাবরই তিনি সিসিইউতে থাকতে চাইতেন না। সব বিষয় বিবেচনা মেডিকেল বোর্ড তাঁকে সিসিইউ থেকে কেবিনে স্থানান্তর করেছে। এখন কেবিনে থেকেই তাঁর চিকিৎসা চলবে।
কবে হাসপাতাল ছাড়তে পারবেন জানতে চাইলে ওই চিকিৎসক বলেন, 'এটা এখনই বলা সম্ভব না। কারণ তিনি এখনো আন্ডার ট্রিটমেন্ট। দেখা যাক, কি হয়। তবে আমরা তাঁর ব্যাপারে আশাবাদী।'
এর আগে উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে দেশের বাইরে পাঠাতে সরকারের কাছে অনুমতি চেয়ে আবেদন করে তাঁর পরিবার। তবে আইনি বাধায় বিদেশে যাওয়ার অনুমতি পাননি তিনি। এ নিয়ে বিএনপির পক্ষ থেকে ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়েছে। তাঁর বিদেশ যাওয়ার বিষয়ে বিধিনিষেধ প্রত্যাহারের দাবি জানানো হয়েছে।
সম্প্রতি দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, 'খালেদা জিয়া অন্যায়ভাবে কারাগারে আবদ্ধ হয়ে আছেন। তিনি অসুস্থ। আমরা দাবি করি বাংলাদেশের যেকোনো মানুষের মতো তিনিও যেন প্রয়োজনে দেশের বাইরে যাওয়ার সুযোগ পান। অন্যায়ভাবে যে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে, সেটা যেন প্রত্যাহার করা হয়।'
দেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
৪ ঘণ্টা আগেচায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৮ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৯ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
২০ ঘণ্টা আগে