নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনাকে ‘হত্যার হুমকি’ দেওয়ায় বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করার হুমকি দিয়েছেন আওয়ামী লীগের নেতারা। তবে দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘সামনে নির্বাচন, আমরা সংঘাত চাই না। কথায় কথায় আপনারা মাথা গরম করবেন না।’
আজ মঙ্গলবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ের আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশে এমন বক্তব্য দেন ক্ষমতাসীন দলটির নেতারা। রাজশাহী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদ প্রধানমন্ত্রীকে ‘হত্যার হুমকির’ প্রতিবাদে এ কর্মসূচি পালন করে আওয়ামী লীগ।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কামরুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আফজাল হোসেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির প্রমুখ।
কামরুল ইসলাম বলেন, ‘সারা দেশে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। আগামী নির্বাচনের আগে তাদের মাঠ থেকে বিতাড়িত করব।’
আওয়ামী লীগকে হুমকি দিয়ে লাভ নেই জানিয়ে মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, ‘হুমকি-ধমকি দিয়ে কোনো লাভ হবে না। সন্ত্রাসী জঙ্গিবাদ সৃষ্টি করতে চাইলে পরিণাম ভালো হবে না। আর একবার হুমকি তো দূরের কথা, এ রকম কোনো কথা বললে সারা দেশের আওয়ামী লীগ নেতারা তাদের রাজপথে উঠতে দেবে না। রাজপথ থেকে ঘরে ঢুকিয়ে দেবেন।’
বিএনপিকে উদ্দেশ করে আরেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, ‘আমাদের শুধু প্রতিবাদ করলে, বিক্ষোভ করলে চলবে না। সর্বশক্তি দিয়ে এদের নিশ্চিহ্ন করতে হবে। আমাদের ঐক্যের প্রতীক শেখ হাসিনাকে আঘাত করার আগে তাদের নিশ্চিহ্ন করতে হবে। শেষ রক্তবিন্দু পর্যন্ত আমরা তাদের মোকাবিলা করব, অস্তিত্ব থাকতে দেব না।’
আবু আহমেদ মন্নাফী বলেন, ‘আমরা প্রস্তুত। আমরা যখন ধরব আর ছাড়ব না। বিএনপিকে যখন প্রতিহত করতে বলব, তাদের আস্তানা ছিন্নভিন্ন করে দিতে হবে। বেশি দিন তাদের আন্দোলনের সুযোগ দেব না। দলের পক্ষ থেকে নির্দেশ দেওয়া হলে তাদের রাজনীতি ধ্বংস করে দিতে হবে।’
পরে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সামনে নির্বাচন। তারা (বিএনপি) নির্বাচন চায় না। তারা চায় সংঘাত, অস্থিরতা, অশান্তি, রক্তপাত। আমরা চাই নির্বাচন—বাংলাদেশের জনকণ্ঠকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে। আমরা নির্বাচন কমিশনের পরিচালনায় সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন চাই।’
আওয়ামী লীগ সংঘাত-পাল্টা সংঘাত চায় না উল্লেখ করে কাদের বলেন, ‘আমরা রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করব এই অপশক্তিকে। এই অপশক্তিকে বাংলার জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলতে হবে। আমরা ভুল থেকে শিক্ষা নেব-এই আশ্বাস জনগণকে দিতে হবে।’
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে কাদের বলেন, কথায় কথায় আপনারা মাথা গরম করবেন না। ঠান্ডা মাথায় এই অপশক্তিকে বাংলাদেশের জনগণ রাজনীতি থেকে বিচ্ছিন্ন করবে। যদি কেউ নির্বাচন প্রতিরোধ করতে আসে, আমরা সর্বশক্তি দিয়ে, জনগণকে নিয়ে প্রতিরোধ করব।
দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনাকে ‘হত্যার হুমকি’ দেওয়ায় বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করার হুমকি দিয়েছেন আওয়ামী লীগের নেতারা। তবে দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘সামনে নির্বাচন, আমরা সংঘাত চাই না। কথায় কথায় আপনারা মাথা গরম করবেন না।’
আজ মঙ্গলবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ের আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশে এমন বক্তব্য দেন ক্ষমতাসীন দলটির নেতারা। রাজশাহী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদ প্রধানমন্ত্রীকে ‘হত্যার হুমকির’ প্রতিবাদে এ কর্মসূচি পালন করে আওয়ামী লীগ।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কামরুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আফজাল হোসেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির প্রমুখ।
কামরুল ইসলাম বলেন, ‘সারা দেশে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। আগামী নির্বাচনের আগে তাদের মাঠ থেকে বিতাড়িত করব।’
আওয়ামী লীগকে হুমকি দিয়ে লাভ নেই জানিয়ে মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, ‘হুমকি-ধমকি দিয়ে কোনো লাভ হবে না। সন্ত্রাসী জঙ্গিবাদ সৃষ্টি করতে চাইলে পরিণাম ভালো হবে না। আর একবার হুমকি তো দূরের কথা, এ রকম কোনো কথা বললে সারা দেশের আওয়ামী লীগ নেতারা তাদের রাজপথে উঠতে দেবে না। রাজপথ থেকে ঘরে ঢুকিয়ে দেবেন।’
বিএনপিকে উদ্দেশ করে আরেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, ‘আমাদের শুধু প্রতিবাদ করলে, বিক্ষোভ করলে চলবে না। সর্বশক্তি দিয়ে এদের নিশ্চিহ্ন করতে হবে। আমাদের ঐক্যের প্রতীক শেখ হাসিনাকে আঘাত করার আগে তাদের নিশ্চিহ্ন করতে হবে। শেষ রক্তবিন্দু পর্যন্ত আমরা তাদের মোকাবিলা করব, অস্তিত্ব থাকতে দেব না।’
আবু আহমেদ মন্নাফী বলেন, ‘আমরা প্রস্তুত। আমরা যখন ধরব আর ছাড়ব না। বিএনপিকে যখন প্রতিহত করতে বলব, তাদের আস্তানা ছিন্নভিন্ন করে দিতে হবে। বেশি দিন তাদের আন্দোলনের সুযোগ দেব না। দলের পক্ষ থেকে নির্দেশ দেওয়া হলে তাদের রাজনীতি ধ্বংস করে দিতে হবে।’
পরে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সামনে নির্বাচন। তারা (বিএনপি) নির্বাচন চায় না। তারা চায় সংঘাত, অস্থিরতা, অশান্তি, রক্তপাত। আমরা চাই নির্বাচন—বাংলাদেশের জনকণ্ঠকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে। আমরা নির্বাচন কমিশনের পরিচালনায় সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন চাই।’
আওয়ামী লীগ সংঘাত-পাল্টা সংঘাত চায় না উল্লেখ করে কাদের বলেন, ‘আমরা রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করব এই অপশক্তিকে। এই অপশক্তিকে বাংলার জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলতে হবে। আমরা ভুল থেকে শিক্ষা নেব-এই আশ্বাস জনগণকে দিতে হবে।’
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে কাদের বলেন, কথায় কথায় আপনারা মাথা গরম করবেন না। ঠান্ডা মাথায় এই অপশক্তিকে বাংলাদেশের জনগণ রাজনীতি থেকে বিচ্ছিন্ন করবে। যদি কেউ নির্বাচন প্রতিরোধ করতে আসে, আমরা সর্বশক্তি দিয়ে, জনগণকে নিয়ে প্রতিরোধ করব।
দেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
৩২ মিনিট আগেচায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৫ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৬ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৭ ঘণ্টা আগে