নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত কয়েক দিন কোটা আন্দোলনের নামে বিএনপি–জামায়াতের সন্ত্রাসীরা সহিংসতা করেছে বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি তাদের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, ‘যারা এই ধরনের ঘৃণিত সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও অগ্নিসন্ত্রাসের সঙ্গে জড়িত, সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
আজ বুধবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ ভবনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সংসদীয় আসন ঢাকা-৪ ও ঢাকা-৫ এবং ঢাকা মহানগর উত্তরের সংসদীয় আসন ঢাকা-১৮-এর সংসদ সদস্য ও সংশ্লিষ্ট এলাকার অধীন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতাদের নিয়ে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি-জামায়াত অপশক্তির মূল উদ্দেশ্যই হলো বাংলাদেশকে পিছিয়ে দেওয়া। উন্নয়ন-অগ্রগতির চলমান চাকাকে থামিয়ে দিতে বিএনপি-জামায়াত ও তাদের দোসরেরা সুপরিকল্পিতভাবে এই ধ্বংসযজ্ঞ চালায়। যে উন্নয়ন-অগ্রগতির মাধ্যমে জনগণের কল্যাণ হয়েছে, জীবনমানের উন্নয়ন ঘটেছে, সেই উন্নয়ন-অগ্রগতির চাকাকে থমকে দেওয়ার অপচেষ্টা করা এবং তার ওপরে ন্যক্কারজনক ধ্বংসযজ্ঞ চালানো একটি গণবিরোধী রাজনৈতিক অপশক্তির পক্ষেই সম্ভব।
তিনি বলেন, ‘এই অপশক্তি মহান মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার মূল চেতনার বিপরীতে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশকে একটি অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়, যা আমরা কোনোভাবেই হতে দিতে পারি না। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার দেশের জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ। এই দায়বদ্ধতা পূরণে কোনো অপশক্তিকে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না।’
সহিংসতার সঙ্গে জড়িত সবাইকে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, দেশবিরোধী এই অপশক্তি বিভিন্ন ধরনের গুজব সৃষ্টি করছে। মিথ্যা তথ্য দিয়ে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করার অপতৎপরতায় লিপ্ত রয়েছে। এদের বিরুদ্ধে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে এবং ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে পুঁজি করে জামায়াত–শিবির সহিংসতা চালিয়ে আর পেছন থেকে মদদ দিয়েছে বিএনপি—প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এ বক্তব্য সম্পূর্ণ নিখাদ এবং সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে বলে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে পুঁজি করে যে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করা হয়েছে, সন্ত্রাস ও সহিংসতার বিস্তার ঘটানো হয়েছে তা বাংলাদেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সমন্বয়কেরা প্রকাশ্যে বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে যে এ ধরনের ন্যক্কারজনক সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও অগ্নিসন্ত্রাসের সঙ্গে তাদের কোনো সম্পর্ক নেই এবং তারা এর দায়ভার নেয়নি।
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শুধু নয়, সমগ্র দেশবাসীর কাছে এটা দিনের আলোর মতো পরিষ্কার যে এই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও অগ্নিসন্ত্রাসের পেছনে বিএনপি–জামায়াতের রাজনৈতিক মদদপুষ্ট সন্ত্রাসী ক্যাডার বাহিনী জড়িত।’
এ সময় ওবায়দুল কাদের সহিংসতার বিভিন্ন চিত্র তুলে ধরেন। পরে রাজধানীর আদাবরে মোহাম্মদপুর থানা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে দুস্থদের মধ্যে খাবার বিতরণ অনুষ্ঠানে অংশ নেন। সেখানে তিনি বলেন, ‘আক্রান্ত হলে আমরা নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করতে পারি না। মির্জা ফখরুল এখনো মিথ্যাচার করছেন। এদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নেই। মির্জা ফখরুল এখনো ধ্বংসের সুরে কথা বলছেন, আগুনের কথা বলছেন। আপনারা এ দেশ চাননি, মুক্তিযুদ্ধ চাননি। আপনারা পদ্মা সেতু চাননি, মেট্রোরেল চাননি। আজ মেট্রোরেল বন্ধ, ধ্বংসলীলায় পরিণত।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ঢাকাবাসী কত চেয়েছিল মেট্রোরেল! আজ ধ্বংস হয়ে গেছে। মিরপুর স্টেশনে যে হামলা হয়েছে, সেগুলো সারাতে এক বছর লাগবে। আমাদের যত অর্জন আছে, সন্ত্রাসীদের আক্রমণে সেগুলো ধ্বংসলীলায় পরিণত হয়েছে।’
গত কয়েক দিন কোটা আন্দোলনের নামে বিএনপি–জামায়াতের সন্ত্রাসীরা সহিংসতা করেছে বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি তাদের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, ‘যারা এই ধরনের ঘৃণিত সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও অগ্নিসন্ত্রাসের সঙ্গে জড়িত, সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
আজ বুধবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ ভবনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সংসদীয় আসন ঢাকা-৪ ও ঢাকা-৫ এবং ঢাকা মহানগর উত্তরের সংসদীয় আসন ঢাকা-১৮-এর সংসদ সদস্য ও সংশ্লিষ্ট এলাকার অধীন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতাদের নিয়ে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি-জামায়াত অপশক্তির মূল উদ্দেশ্যই হলো বাংলাদেশকে পিছিয়ে দেওয়া। উন্নয়ন-অগ্রগতির চলমান চাকাকে থামিয়ে দিতে বিএনপি-জামায়াত ও তাদের দোসরেরা সুপরিকল্পিতভাবে এই ধ্বংসযজ্ঞ চালায়। যে উন্নয়ন-অগ্রগতির মাধ্যমে জনগণের কল্যাণ হয়েছে, জীবনমানের উন্নয়ন ঘটেছে, সেই উন্নয়ন-অগ্রগতির চাকাকে থমকে দেওয়ার অপচেষ্টা করা এবং তার ওপরে ন্যক্কারজনক ধ্বংসযজ্ঞ চালানো একটি গণবিরোধী রাজনৈতিক অপশক্তির পক্ষেই সম্ভব।
তিনি বলেন, ‘এই অপশক্তি মহান মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার মূল চেতনার বিপরীতে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশকে একটি অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়, যা আমরা কোনোভাবেই হতে দিতে পারি না। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার দেশের জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ। এই দায়বদ্ধতা পূরণে কোনো অপশক্তিকে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না।’
সহিংসতার সঙ্গে জড়িত সবাইকে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, দেশবিরোধী এই অপশক্তি বিভিন্ন ধরনের গুজব সৃষ্টি করছে। মিথ্যা তথ্য দিয়ে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করার অপতৎপরতায় লিপ্ত রয়েছে। এদের বিরুদ্ধে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে এবং ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে পুঁজি করে জামায়াত–শিবির সহিংসতা চালিয়ে আর পেছন থেকে মদদ দিয়েছে বিএনপি—প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এ বক্তব্য সম্পূর্ণ নিখাদ এবং সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে বলে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে পুঁজি করে যে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করা হয়েছে, সন্ত্রাস ও সহিংসতার বিস্তার ঘটানো হয়েছে তা বাংলাদেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সমন্বয়কেরা প্রকাশ্যে বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে যে এ ধরনের ন্যক্কারজনক সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও অগ্নিসন্ত্রাসের সঙ্গে তাদের কোনো সম্পর্ক নেই এবং তারা এর দায়ভার নেয়নি।
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শুধু নয়, সমগ্র দেশবাসীর কাছে এটা দিনের আলোর মতো পরিষ্কার যে এই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও অগ্নিসন্ত্রাসের পেছনে বিএনপি–জামায়াতের রাজনৈতিক মদদপুষ্ট সন্ত্রাসী ক্যাডার বাহিনী জড়িত।’
এ সময় ওবায়দুল কাদের সহিংসতার বিভিন্ন চিত্র তুলে ধরেন। পরে রাজধানীর আদাবরে মোহাম্মদপুর থানা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে দুস্থদের মধ্যে খাবার বিতরণ অনুষ্ঠানে অংশ নেন। সেখানে তিনি বলেন, ‘আক্রান্ত হলে আমরা নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করতে পারি না। মির্জা ফখরুল এখনো মিথ্যাচার করছেন। এদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নেই। মির্জা ফখরুল এখনো ধ্বংসের সুরে কথা বলছেন, আগুনের কথা বলছেন। আপনারা এ দেশ চাননি, মুক্তিযুদ্ধ চাননি। আপনারা পদ্মা সেতু চাননি, মেট্রোরেল চাননি। আজ মেট্রোরেল বন্ধ, ধ্বংসলীলায় পরিণত।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ঢাকাবাসী কত চেয়েছিল মেট্রোরেল! আজ ধ্বংস হয়ে গেছে। মিরপুর স্টেশনে যে হামলা হয়েছে, সেগুলো সারাতে এক বছর লাগবে। আমাদের যত অর্জন আছে, সন্ত্রাসীদের আক্রমণে সেগুলো ধ্বংসলীলায় পরিণত হয়েছে।’
দেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
৪ ঘণ্টা আগেচায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৯ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৯ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
২০ ঘণ্টা আগে