নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘ন্যূনতম ঐক্যের চেষ্টা তাদের (অন্তর্বর্তী সরকার) করতে হবে। ভালো নির্বাচনের জন্য আমাদের সংস্কার প্রয়োজন। যত দূর পর্যন্ত জাতীয় ঐক্য করতে পারব, তত দূর সংস্কার করতে হবে। বাকি যেগুলো ব্যাপার আছে আগামীতে যে সংসদ গঠিত হবে, নির্বাচনের মাধ্যমে সেই নির্বাচিত সরকার করবে।’
আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপে গণতন্ত্র মঞ্চের ১২ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। নেতৃত্ব দেন গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। প্রতিনিধি দলে আরও ছিলেন—বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের জোনায়েদ সাকি, ভাসানী অনুসারী পরিষদের শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের হাসনাত কাইয়ুম, জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহিদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার, গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা আকবর খান, আবুল হাসান রুবেল, আবু ইউসুফ সেলিম ও ইমরান ইমন।
ভালো নির্বাচনের ওপর প্রধান উপদেষ্টাসহ উপদেষ্টা পরিষদের সম্মান নির্ভর করছে উল্লেখ করে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘মানুষের যদি মনে হয় আপনাদের লিপ্সা আছে, যদি মনে হয় অতীতের মতো ন্যায়-অন্যায় বাছবেন না, অর্থের ধান্দা করবেন, দুর্নীতি বেড়ে যায় তা আপনাদের ওপর বর্তাবে। আপনি বলবেন, জানিনি, বুঝিনি সেটা হবে না। প্রয়োজনে আমাদের সঙ্গে কথা বলেন। আমরা সমাজের একেবারে নিম্নস্তর পর্যন্ত কাজ করি। আমরা মনে করি, সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এই পুরো সংকট কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে।’
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, ‘সংস্কার নিয়ে আলাপ হয়েছে। দুর্গাপূজা যাতে শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে পারে। গার্মেন্টস এলাকায় যে অসন্তোষ, এগুলোর ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে। পূজার ব্যাপারে আমরা বলেছি, দরকার হলে জনগণের সঙ্গে মিশে কাজ করব।’
সরকারকে প্রো-অ্যাকটিভ হওয়ার পরামর্শ দিয়ে এই রাজনীতিবিদ বলেন, যাতে তার প্রশাসন যেমন—জেলা প্রশাসক, থানার ওসি, ইউএনও যারা দায়িত্বে, তাঁরা যেন সরাসরি জবাবদিহিমূলক একটা প্রক্রিয়ার মধ্যে আসে। বেশির ভাগ সময় ঘটনা ঘটে গেছে কিন্তু যিনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ছিলেন তিনি কোনো কাজই করেননি। এবার এটা হতে পারবে না। আগেই তাদের জানিয়ে দেওয়া হোক, যদি কোনো ধরনের ঘটনা ঘটে এ ব্যাপারে তার যদি কোনো অবহেলা পাওয়া যায় তাহলে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যাতে তিনি আগে থেকে সতর্ক হোন।
আশুলিয়া গার্মেন্টস শ্রমিক আন্দোলন বিস্তৃত হতে পারে আশঙ্কা প্রকাশ করে তিনি বলেন, প্রয়োজনবোধে সরকার যেন শ্রমিকদের আশ্বস্ত করে। প্রয়োজন হলে ঋণ দিতে হবে।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, গণতান্ত্রিক নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক দল, শিক্ষার্থী, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করা। আমরা মনে করি একটা কাঠামো তৈরি করা দরকার। জাতীয় রাজনৈতিক কাউন্সিল হতে পারে। যেখানে অংশীজনেরা বসবেন।
সাম্প্রদায়িক হামলা, মাজারে হামলা, নারীর ওপর হামলা হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এগুলোকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ সম্পর্কে যে প্রচারণ চলছে, সে ক্ষেত্রে সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর ভূমিকা, সামগ্রিকভাবে এ ভূমিকা নিয়ে ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে। সামনে কার্যকর পদক্ষেপ দেখতে পাব। আমরা মনে করি গণতান্ত্রিক নির্বাচন, দেশে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত, প্রতিষ্ঠান, আইন সংস্কার এগুলো গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সংস্কার ছাড়া নির্বাচনকে প্রতিপক্ষ হিসেবে দাঁড় করানোর কিছুই নেই। এই দেশে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের সংস্কার ও নতুন নির্বাচন একে অপরের পরিপূরক। গণতান্ত্রিক উত্তরণের জন্য জরুরি।’
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘দ্রব্যমূল্যের বাজারে ঊর্ধ্বগতির ভয়াবহ পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেছি। পুরানে সিন্ডিকেট আবার যে নতুন চেহারায় আবির্ভূত হয়েছে, সেটা নিয়ে আমরা উৎকণ্ঠা প্রকাশ করেছি। তারা বলেছেন, চারটা কাজকে অগ্রাধিকারের মধ্যে নিয়েছেন। সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ তাদের অগ্রাধিকারের মধ্যে উল্লেখ করেছেন। আমরা দেখতে চাই মানুষ যেন এর সুফল পায়। সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য যাতে বন্ধ হয়।’
সংস্কার কমিশন আগামীকাল রোববার থেকে কাজ শুরু করবে বলে বৈঠকে জানানো হয়েছে বলে জানান সাইফুল হক। তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দূরত্বের জায়গা দেখা যাচ্ছে, এটা আমাদের ধারণা। সরকার সংস্কার বা যতগুলো উদ্যোগ বলি সেটা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে একটা অরগানিক যোগাযোগের মধ্যে দিয়ে, বোঝাপড়া, সমঝোতার মাধ্যমে সরকার যাতে এগোতে পারে। সংস্কার কমিশন কাজ শেষের পরে কোন কোন কাজগুলো এ আমলে করবেন, এ আমলে তা নিয়ে ঐকমত্যের জায়গা আছে। আর কোনগুলো পরবর্তী নির্বাচিত সংসদ করবে তাও আলাপ আলোচনা করে ঠিক করব।
গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘ন্যূনতম ঐক্যের চেষ্টা তাদের (অন্তর্বর্তী সরকার) করতে হবে। ভালো নির্বাচনের জন্য আমাদের সংস্কার প্রয়োজন। যত দূর পর্যন্ত জাতীয় ঐক্য করতে পারব, তত দূর সংস্কার করতে হবে। বাকি যেগুলো ব্যাপার আছে আগামীতে যে সংসদ গঠিত হবে, নির্বাচনের মাধ্যমে সেই নির্বাচিত সরকার করবে।’
আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপে গণতন্ত্র মঞ্চের ১২ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। নেতৃত্ব দেন গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। প্রতিনিধি দলে আরও ছিলেন—বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের জোনায়েদ সাকি, ভাসানী অনুসারী পরিষদের শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের হাসনাত কাইয়ুম, জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহিদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার, গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা আকবর খান, আবুল হাসান রুবেল, আবু ইউসুফ সেলিম ও ইমরান ইমন।
ভালো নির্বাচনের ওপর প্রধান উপদেষ্টাসহ উপদেষ্টা পরিষদের সম্মান নির্ভর করছে উল্লেখ করে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘মানুষের যদি মনে হয় আপনাদের লিপ্সা আছে, যদি মনে হয় অতীতের মতো ন্যায়-অন্যায় বাছবেন না, অর্থের ধান্দা করবেন, দুর্নীতি বেড়ে যায় তা আপনাদের ওপর বর্তাবে। আপনি বলবেন, জানিনি, বুঝিনি সেটা হবে না। প্রয়োজনে আমাদের সঙ্গে কথা বলেন। আমরা সমাজের একেবারে নিম্নস্তর পর্যন্ত কাজ করি। আমরা মনে করি, সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এই পুরো সংকট কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে।’
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি বলেন, ‘সংস্কার নিয়ে আলাপ হয়েছে। দুর্গাপূজা যাতে শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে পারে। গার্মেন্টস এলাকায় যে অসন্তোষ, এগুলোর ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে। পূজার ব্যাপারে আমরা বলেছি, দরকার হলে জনগণের সঙ্গে মিশে কাজ করব।’
সরকারকে প্রো-অ্যাকটিভ হওয়ার পরামর্শ দিয়ে এই রাজনীতিবিদ বলেন, যাতে তার প্রশাসন যেমন—জেলা প্রশাসক, থানার ওসি, ইউএনও যারা দায়িত্বে, তাঁরা যেন সরাসরি জবাবদিহিমূলক একটা প্রক্রিয়ার মধ্যে আসে। বেশির ভাগ সময় ঘটনা ঘটে গেছে কিন্তু যিনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ছিলেন তিনি কোনো কাজই করেননি। এবার এটা হতে পারবে না। আগেই তাদের জানিয়ে দেওয়া হোক, যদি কোনো ধরনের ঘটনা ঘটে এ ব্যাপারে তার যদি কোনো অবহেলা পাওয়া যায় তাহলে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যাতে তিনি আগে থেকে সতর্ক হোন।
আশুলিয়া গার্মেন্টস শ্রমিক আন্দোলন বিস্তৃত হতে পারে আশঙ্কা প্রকাশ করে তিনি বলেন, প্রয়োজনবোধে সরকার যেন শ্রমিকদের আশ্বস্ত করে। প্রয়োজন হলে ঋণ দিতে হবে।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, গণতান্ত্রিক নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক দল, শিক্ষার্থী, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করা। আমরা মনে করি একটা কাঠামো তৈরি করা দরকার। জাতীয় রাজনৈতিক কাউন্সিল হতে পারে। যেখানে অংশীজনেরা বসবেন।
সাম্প্রদায়িক হামলা, মাজারে হামলা, নারীর ওপর হামলা হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এগুলোকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ সম্পর্কে যে প্রচারণ চলছে, সে ক্ষেত্রে সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর ভূমিকা, সামগ্রিকভাবে এ ভূমিকা নিয়ে ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে। সামনে কার্যকর পদক্ষেপ দেখতে পাব। আমরা মনে করি গণতান্ত্রিক নির্বাচন, দেশে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত, প্রতিষ্ঠান, আইন সংস্কার এগুলো গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সংস্কার ছাড়া নির্বাচনকে প্রতিপক্ষ হিসেবে দাঁড় করানোর কিছুই নেই। এই দেশে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের সংস্কার ও নতুন নির্বাচন একে অপরের পরিপূরক। গণতান্ত্রিক উত্তরণের জন্য জরুরি।’
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘দ্রব্যমূল্যের বাজারে ঊর্ধ্বগতির ভয়াবহ পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেছি। পুরানে সিন্ডিকেট আবার যে নতুন চেহারায় আবির্ভূত হয়েছে, সেটা নিয়ে আমরা উৎকণ্ঠা প্রকাশ করেছি। তারা বলেছেন, চারটা কাজকে অগ্রাধিকারের মধ্যে নিয়েছেন। সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ তাদের অগ্রাধিকারের মধ্যে উল্লেখ করেছেন। আমরা দেখতে চাই মানুষ যেন এর সুফল পায়। সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য যাতে বন্ধ হয়।’
সংস্কার কমিশন আগামীকাল রোববার থেকে কাজ শুরু করবে বলে বৈঠকে জানানো হয়েছে বলে জানান সাইফুল হক। তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দূরত্বের জায়গা দেখা যাচ্ছে, এটা আমাদের ধারণা। সরকার সংস্কার বা যতগুলো উদ্যোগ বলি সেটা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে একটা অরগানিক যোগাযোগের মধ্যে দিয়ে, বোঝাপড়া, সমঝোতার মাধ্যমে সরকার যাতে এগোতে পারে। সংস্কার কমিশন কাজ শেষের পরে কোন কোন কাজগুলো এ আমলে করবেন, এ আমলে তা নিয়ে ঐকমত্যের জায়গা আছে। আর কোনগুলো পরবর্তী নির্বাচিত সংসদ করবে তাও আলাপ আলোচনা করে ঠিক করব।
দেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
২ ঘণ্টা আগেচায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৭ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৮ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৯ ঘণ্টা আগে