নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ক্ষমতায় থাকতে পুরো দেশকে নিয়ে সরকার বাজি ধরেছে। জনগণকে নিয়ে বাজি ধরেছে। এই জুয়াড়ির কাছে মানুষ নিরাপদ না, জনগণ নিরাপদ না। দেশের গণতান্ত্রিক ভবিষ্যৎ কোনোভাবেই নিরাপদ না—এমনটা বলেছেন গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা।
আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাজার সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে গণপ্রতিরোধ গড়ে তোল, একতরফা নির্বাচন ও পরিকল্পিত সহিংসতার প্রতিবাদে গণতন্ত্র মঞ্চ আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে তাঁরা এসব কথা বলেন।
সভাপতির বক্তব্যে গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেছেন, ‘এই সরকার ক্ষমতায় থাকতে গিয়ে নানা ধরনের নাশকতা, সহিংসতা করে বিরোধী দলের ওপর দায় চাপিয়ে তাদের দমন করতে যেয়ে, পুরো দেশকে নিয়ে তারা বাজি ধরেছে। জনগণকে নিয়ে বাজি ধরেছে। এই জুয়াড়ির কাছে মানুষ নিরাপদ না, জনগণ নিরাপদ না। দেশের গণতান্ত্রিক ভবিষ্যৎ কোনোভাবেই নিরাপদ না।’
ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য সরকার ভয়ংকর খেলায় মেতে উঠেছে, বাস-ট্রেনে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় সরকার দায়ী বলে মন্তব্য করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক ও গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা জোনায়েদ সাকি। তিনি বলেছেন, ‘পরিকল্পিত সহিংসতা করে জনগণকে পুড়িয়ে মারার যে ষড়যন্ত্র, এগুলোকে আমরা উৎখাত করব।’
আসন্ন নির্বাচনে জনগণকে ভোটকেন্দ্রে না যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে সাকি বলেন, ‘আমরা আর এই অবৈধ সরকারকে কোনোভাবে সাহায্য-সহযোগিতা করব না। নির্বাচন কমিশনের ঘোষণা বাংলাদেশের জনগণ মানবে না। এই একতরফা নির্বাচন উৎখাত করব। পরিকল্পিত সহিংসতা করে জনগণকে পুড়িয়ে মারার যে ষড়যন্ত্র, এগুলোকে আমরা উৎখাত করব এবং বাংলাদেশের গণতন্ত্র পুনপ্রতিষ্ঠা করব।’
ট্রেনে আগুনের ঘটনায় সরকারকে দায়ী করে সাকি বলেন, ট্রেনে আগুন দিয়ে বিরোধী দলের কী লাভ। ট্রেনে আগুন দিয়ে সরকার পুরো দোষ বিরোধী দলের ওপর চাপাচ্ছে এবং আরও নতুন নতুন মামলা করছে। এই কাজ করার সুযোগ যেহেতু সরকার পাচ্ছে, কাজেই রাজনৈতিকভাবে সব সহিংসতার লাভ এই সরকার পেয়েছে।
সমাবেশে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘ট্রেনে আগুন লাগার ঘটনায় পুলিশ কমিশনারও বিবৃতি দিয়েছেন। কোনো তদন্ত নেই তিনি বললেন, ট্রেনে আগুন দিয়েছে বিরোধী দল। কমিশনারের বক্তব্য থেকে বোঝা যায় পুলিশ, প্রশাসন ও সরকার এক হয়ে বিরোধী দলের আন্দোলন দমনের জন্য কাজ করছে।’
মান্না বলেন, ‘এই প্রতারণার নির্বাচনের পর প্রধান বিরোধী দল কে হবে? সরকার তো হয়েই আছে। প্রধান বিরোধী দল কে হবে? জাতীয় পার্টি হবে? তবে অনেকেই বলে, এবার বিরোধী দল হবে স্বতন্ত্র পার্টি। পৃথিবীতে এ রকম কোথাও কি হয়েছে?’
সমাবেশ থেকে নেতৃবৃন্দ আগামী ৭ জানুয়ারি একতরফা নির্বাচন প্রত্যাখ্যান ও বর্জনের ভেতর দিয়ে সরকারের বিদায় নিশ্চিত করতে সরকারকে সব ধরনের অসহযোগিতা করতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান। একই সঙ্গে ২১ ও ২২ ডিসেম্বর দেশব্যাপী গণসংযোগ এবং ২৩ ডিসেম্বর রাজধানীতে গণমিছিল কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন প্রমুখ।
ক্ষমতায় থাকতে পুরো দেশকে নিয়ে সরকার বাজি ধরেছে। জনগণকে নিয়ে বাজি ধরেছে। এই জুয়াড়ির কাছে মানুষ নিরাপদ না, জনগণ নিরাপদ না। দেশের গণতান্ত্রিক ভবিষ্যৎ কোনোভাবেই নিরাপদ না—এমনটা বলেছেন গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা।
আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাজার সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে গণপ্রতিরোধ গড়ে তোল, একতরফা নির্বাচন ও পরিকল্পিত সহিংসতার প্রতিবাদে গণতন্ত্র মঞ্চ আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে তাঁরা এসব কথা বলেন।
সভাপতির বক্তব্যে গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেছেন, ‘এই সরকার ক্ষমতায় থাকতে গিয়ে নানা ধরনের নাশকতা, সহিংসতা করে বিরোধী দলের ওপর দায় চাপিয়ে তাদের দমন করতে যেয়ে, পুরো দেশকে নিয়ে তারা বাজি ধরেছে। জনগণকে নিয়ে বাজি ধরেছে। এই জুয়াড়ির কাছে মানুষ নিরাপদ না, জনগণ নিরাপদ না। দেশের গণতান্ত্রিক ভবিষ্যৎ কোনোভাবেই নিরাপদ না।’
ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য সরকার ভয়ংকর খেলায় মেতে উঠেছে, বাস-ট্রেনে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় সরকার দায়ী বলে মন্তব্য করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক ও গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা জোনায়েদ সাকি। তিনি বলেছেন, ‘পরিকল্পিত সহিংসতা করে জনগণকে পুড়িয়ে মারার যে ষড়যন্ত্র, এগুলোকে আমরা উৎখাত করব।’
আসন্ন নির্বাচনে জনগণকে ভোটকেন্দ্রে না যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে সাকি বলেন, ‘আমরা আর এই অবৈধ সরকারকে কোনোভাবে সাহায্য-সহযোগিতা করব না। নির্বাচন কমিশনের ঘোষণা বাংলাদেশের জনগণ মানবে না। এই একতরফা নির্বাচন উৎখাত করব। পরিকল্পিত সহিংসতা করে জনগণকে পুড়িয়ে মারার যে ষড়যন্ত্র, এগুলোকে আমরা উৎখাত করব এবং বাংলাদেশের গণতন্ত্র পুনপ্রতিষ্ঠা করব।’
ট্রেনে আগুনের ঘটনায় সরকারকে দায়ী করে সাকি বলেন, ট্রেনে আগুন দিয়ে বিরোধী দলের কী লাভ। ট্রেনে আগুন দিয়ে সরকার পুরো দোষ বিরোধী দলের ওপর চাপাচ্ছে এবং আরও নতুন নতুন মামলা করছে। এই কাজ করার সুযোগ যেহেতু সরকার পাচ্ছে, কাজেই রাজনৈতিকভাবে সব সহিংসতার লাভ এই সরকার পেয়েছে।
সমাবেশে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘ট্রেনে আগুন লাগার ঘটনায় পুলিশ কমিশনারও বিবৃতি দিয়েছেন। কোনো তদন্ত নেই তিনি বললেন, ট্রেনে আগুন দিয়েছে বিরোধী দল। কমিশনারের বক্তব্য থেকে বোঝা যায় পুলিশ, প্রশাসন ও সরকার এক হয়ে বিরোধী দলের আন্দোলন দমনের জন্য কাজ করছে।’
মান্না বলেন, ‘এই প্রতারণার নির্বাচনের পর প্রধান বিরোধী দল কে হবে? সরকার তো হয়েই আছে। প্রধান বিরোধী দল কে হবে? জাতীয় পার্টি হবে? তবে অনেকেই বলে, এবার বিরোধী দল হবে স্বতন্ত্র পার্টি। পৃথিবীতে এ রকম কোথাও কি হয়েছে?’
সমাবেশ থেকে নেতৃবৃন্দ আগামী ৭ জানুয়ারি একতরফা নির্বাচন প্রত্যাখ্যান ও বর্জনের ভেতর দিয়ে সরকারের বিদায় নিশ্চিত করতে সরকারকে সব ধরনের অসহযোগিতা করতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান। একই সঙ্গে ২১ ও ২২ ডিসেম্বর দেশব্যাপী গণসংযোগ এবং ২৩ ডিসেম্বর রাজধানীতে গণমিছিল কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন প্রমুখ।
অভ্যন্তরীণ হস্তক্ষেপ না করার মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এগোতে পারে বলে মনে করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে পানি বণ্টন সংকটের মীমাংসা খুঁজতে ‘অভিন্ন নদীর পানি ও ভারত...
৬ ঘণ্টা আগেসুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচন আয়োজন করাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান।
৭ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি ভালো হয়ে যেতে চান, তাহলে সকল সহযোগিতা থাকবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের
৮ ঘণ্টা আগেদেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
১২ ঘণ্টা আগে