নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: ২০১৩ সালের ৫ মে হেফাজতে ইসলাম রাজধানীতে ব্যাপক তাণ্ডব চালায়। সেই তাণ্ডবের আট বছর কেটে গেলেও তদন্ত এখনও শেষ হয়নি। তদন্ত শেষ হতে আরও সময় লাগবে বলে পুলিশের পক্ষে থেকে জানানো হচ্ছে।
গত মার্চে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরকে কেন্দ্র করে ঢাকা, ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে নতুন করে তাণ্ডব চালায় হেফাজতে ইসলাম। হরতালসহ হেফাজতের তাণ্ডবের এ সময় ১৭ জন মারা যান। চট্টগ্রাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ দেশের বিভিন্ন সরকারি স্থাপনা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে হেফাজত। সহিংসতার ঘটনায় পুলিশ ও সাধারণ মানুষ বাদী হয়ে সারাদেশে হেফাজতের নেতা–কর্মীদের বিরুদ্ধে ১৪৪টি মামলা দায়ের করে। মামলায় এজাহারে নাম উল্লেখ করে আসামি করা হয়েছে ৩ হাজার ২০০ জনকে। অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে প্রায় ৮০ হাজার।
এরই মধ্যে এই সংগঠনের কেন্দ্রীয় ও গুরুত্বপূর্ণ ৩৫ নেতা গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ১১ এপ্রিল হেফাজতের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুল হক ইসলামাবাদীকে গ্রেপ্তার করে এই অভিযান শুরু করে পুলিশ। এরই ধারাবাহিকতায় ১৮ এপ্রিল আলোচিত মামুনুল হক গ্রেপ্তার হন।
২০১৩ সালের ৫মে হেফাজতের তাণ্ডবের মামলার তদন্ত ধীরে চললেও যুতসই তদন্ত হচ্ছে বলে দাবি করছে পুলিশ। এ বিষয়ে ডিবির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার এ কে এম হাফিজ আক্তার বলেন, ‘আমরা চাইনি কোনো নিরাপরাধ ব্যক্তি শাস্তি ভোগ করুক। তাই তথ্য যাচাই-বাছাই করে, স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী ও ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে মামলাটি তদন্ত করছি। যত দ্রুত সম্ভব তদন্ত শেষ করা হবে।’
হেফাজত নিয়ে পুলিশের অবস্থান জানতে চাইলে ডিএমপি কমিশনার শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা হেফাজতের পুরনো মামলাগুলো গুছিয়ে এনেছি। নতুন মামলাগুলোর কয়েকটি সিআইডি ও পিবিআই তদন্ত করছে। আগামী এক থেকে দুই মাসের মধ্যে মামলারগুলোর তদন্ত শেষ করতে পারবো।’
ঢাকা: ২০১৩ সালের ৫ মে হেফাজতে ইসলাম রাজধানীতে ব্যাপক তাণ্ডব চালায়। সেই তাণ্ডবের আট বছর কেটে গেলেও তদন্ত এখনও শেষ হয়নি। তদন্ত শেষ হতে আরও সময় লাগবে বলে পুলিশের পক্ষে থেকে জানানো হচ্ছে।
গত মার্চে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরকে কেন্দ্র করে ঢাকা, ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে নতুন করে তাণ্ডব চালায় হেফাজতে ইসলাম। হরতালসহ হেফাজতের তাণ্ডবের এ সময় ১৭ জন মারা যান। চট্টগ্রাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ দেশের বিভিন্ন সরকারি স্থাপনা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে হেফাজত। সহিংসতার ঘটনায় পুলিশ ও সাধারণ মানুষ বাদী হয়ে সারাদেশে হেফাজতের নেতা–কর্মীদের বিরুদ্ধে ১৪৪টি মামলা দায়ের করে। মামলায় এজাহারে নাম উল্লেখ করে আসামি করা হয়েছে ৩ হাজার ২০০ জনকে। অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে প্রায় ৮০ হাজার।
এরই মধ্যে এই সংগঠনের কেন্দ্রীয় ও গুরুত্বপূর্ণ ৩৫ নেতা গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ১১ এপ্রিল হেফাজতের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুল হক ইসলামাবাদীকে গ্রেপ্তার করে এই অভিযান শুরু করে পুলিশ। এরই ধারাবাহিকতায় ১৮ এপ্রিল আলোচিত মামুনুল হক গ্রেপ্তার হন।
২০১৩ সালের ৫মে হেফাজতের তাণ্ডবের মামলার তদন্ত ধীরে চললেও যুতসই তদন্ত হচ্ছে বলে দাবি করছে পুলিশ। এ বিষয়ে ডিবির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার এ কে এম হাফিজ আক্তার বলেন, ‘আমরা চাইনি কোনো নিরাপরাধ ব্যক্তি শাস্তি ভোগ করুক। তাই তথ্য যাচাই-বাছাই করে, স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী ও ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে মামলাটি তদন্ত করছি। যত দ্রুত সম্ভব তদন্ত শেষ করা হবে।’
হেফাজত নিয়ে পুলিশের অবস্থান জানতে চাইলে ডিএমপি কমিশনার শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা হেফাজতের পুরনো মামলাগুলো গুছিয়ে এনেছি। নতুন মামলাগুলোর কয়েকটি সিআইডি ও পিবিআই তদন্ত করছে। আগামী এক থেকে দুই মাসের মধ্যে মামলারগুলোর তদন্ত শেষ করতে পারবো।’
অভ্যন্তরীণ হস্তক্ষেপ না করার মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এগোতে পারে বলে মনে করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে পানি বণ্টন সংকটের মীমাংসা খুঁজতে ‘অভিন্ন নদীর পানি ও ভারত...
৯ ঘণ্টা আগেসুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচন আয়োজন করাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান।
১০ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি ভালো হয়ে যেতে চান, তাহলে সকল সহযোগিতা থাকবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের
১১ ঘণ্টা আগেদেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
১৫ ঘণ্টা আগে