নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচনের দিন-ক্ষণ ঠিক করে জনগণকে না জানালে অন্তর্বর্তী সরকারে ওপর মানুষের অনাস্থা সৃষ্টি হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও’ আন্দোলনের উদ্যোগে সীমান্তে হত্যা বন্ধ, হাসিনার বিচারের দাবি এবং পাচারকৃত অর্থ ফিরিয়ে আনার দাবিতে আয়োজিত সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উদ্দেশে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, ‘এত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন কেন? এ দেশের ছাত্র, শ্রমিক, মেহনতি মানুষ গত তিনটা নির্বাচনে ভোট দিতে পারে নাই। ভোট দেওয়ার আশায়, সুষ্ঠু নির্বাচনের আশায় ফ্যাসিবাদী হাসিনাকে বিদায় করেছে তারা। তাই কবে, কোন দিন নির্বাচন দেবেন, দিন-তারিখ ঠিক করে কাজকাম শুরু করেন। তাহলে একটা ফলাফল পাওয়া যাবে। যদি না বলেন, (দিন তারিখের কথা) তাহলে দেশের মানুষের মধ্যে অনাস্থা সৃষ্টি হবে। দেশের জন্য, সরকারের জন্য, দেশের মানুষের জন্য। সেটা কারও জন্যই ভালো হবে না।’
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘যারা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করেছেন, তাদের হাতে বেশি সময় আছে বলে আমার মনে হয় না। যারা ভারতে পালিয়ে গিয়েছে তারা বাদে আমি, আমার দল, আমার নেতা এবং এ দেশে ছোট বড় যে রাজনৈতিক দলগুলো আছে, তারা সমর্থন দিয়েছে এবং এখনো দিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু ভোটের অধিকার, ভাতের অধিকার, আইন-শৃঙ্খলা অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয় নাই। ভোট এবং ভাতের অধিকারের প্রতিষ্ঠা হবে এই স্বপ্ন নিয়ে এ দেশের জনগণ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগকে পরাজিত করেছে। ভাত এবং ভোটের অধিকার এ দেশের মানুষের জন্মগত অধিকার।’
তিনি বলেন, ‘যারা নির্বিচারে ছাত্র, শ্রমিক, মেহনতি মানুষদেরকে হত্যা করেছে সেই সব হত্যাকারীদের অনতিবিলম্বে বিচারের আওতায় আনতে হবে। এই সরকার জাতিকে আশ্বাস দিয়েছিল, বিচার করবে।’
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উদ্দেশে তিনি আরও বলেন, ‘পাচারকৃত টাকা ফেরত আনার কাজ শুরু করেন। যারা গণহত্যা চালিয়েছে তাদের বিচার কাজ শুরু করেন। আপনারা শুরু করেন বাকি কাজ পরবর্তী সময় যারা নির্বাচিত সরকারে আসবে, তারা শেষ করবে। কথায় আছে-সময়ে ১ ফোঁড় অসময়ের ১০ ফোঁড়। সময়ের কাজ সময় করতে হবে।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘ড. ইউনূস অত্যন্ত বিচক্ষণ লোক। দেশে-বিদেশে তাঁর অনেক প্রশংসা আছে। দেশের কাজ তিনি যে হাতে পেয়েছেন, আমি বিশ্বাসী তিনি এটা শেষ করতে পারবেন। এই জন্য আমরা তাঁকে সমর্থন করেছি। কিন্তু কোনো জিনিস অনন্তকাল পর্যন্ত চলতে পারে না। তার একটা সময় সীমা আছে। নির্দিষ্ট গণ্ডি আছে, তার মধ্যে শেষ করতে হবে। যদি শেষ করতে না পারেন, তাহলে এ দেশের জনগণ গত ১৬ বছর ধরে ভাত, ভোট এবং গণতন্ত্রের জন্য যে আন্দোলন চালিয়েছে, সেটা চলতে থাকবে।’
দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপনের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন—বাংলাদেশ লেবার পার্টির প্রেসিডেন্ট লায়ন ফারুক রহমান, জাগপার সহসভাপতি রাশেদ প্রধান প্রমুখ।
যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচনের দিন-ক্ষণ ঠিক করে জনগণকে না জানালে অন্তর্বর্তী সরকারে ওপর মানুষের অনাস্থা সৃষ্টি হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও’ আন্দোলনের উদ্যোগে সীমান্তে হত্যা বন্ধ, হাসিনার বিচারের দাবি এবং পাচারকৃত অর্থ ফিরিয়ে আনার দাবিতে আয়োজিত সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উদ্দেশে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, ‘এত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন কেন? এ দেশের ছাত্র, শ্রমিক, মেহনতি মানুষ গত তিনটা নির্বাচনে ভোট দিতে পারে নাই। ভোট দেওয়ার আশায়, সুষ্ঠু নির্বাচনের আশায় ফ্যাসিবাদী হাসিনাকে বিদায় করেছে তারা। তাই কবে, কোন দিন নির্বাচন দেবেন, দিন-তারিখ ঠিক করে কাজকাম শুরু করেন। তাহলে একটা ফলাফল পাওয়া যাবে। যদি না বলেন, (দিন তারিখের কথা) তাহলে দেশের মানুষের মধ্যে অনাস্থা সৃষ্টি হবে। দেশের জন্য, সরকারের জন্য, দেশের মানুষের জন্য। সেটা কারও জন্যই ভালো হবে না।’
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘যারা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করেছেন, তাদের হাতে বেশি সময় আছে বলে আমার মনে হয় না। যারা ভারতে পালিয়ে গিয়েছে তারা বাদে আমি, আমার দল, আমার নেতা এবং এ দেশে ছোট বড় যে রাজনৈতিক দলগুলো আছে, তারা সমর্থন দিয়েছে এবং এখনো দিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু ভোটের অধিকার, ভাতের অধিকার, আইন-শৃঙ্খলা অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয় নাই। ভোট এবং ভাতের অধিকারের প্রতিষ্ঠা হবে এই স্বপ্ন নিয়ে এ দেশের জনগণ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগকে পরাজিত করেছে। ভাত এবং ভোটের অধিকার এ দেশের মানুষের জন্মগত অধিকার।’
তিনি বলেন, ‘যারা নির্বিচারে ছাত্র, শ্রমিক, মেহনতি মানুষদেরকে হত্যা করেছে সেই সব হত্যাকারীদের অনতিবিলম্বে বিচারের আওতায় আনতে হবে। এই সরকার জাতিকে আশ্বাস দিয়েছিল, বিচার করবে।’
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উদ্দেশে তিনি আরও বলেন, ‘পাচারকৃত টাকা ফেরত আনার কাজ শুরু করেন। যারা গণহত্যা চালিয়েছে তাদের বিচার কাজ শুরু করেন। আপনারা শুরু করেন বাকি কাজ পরবর্তী সময় যারা নির্বাচিত সরকারে আসবে, তারা শেষ করবে। কথায় আছে-সময়ে ১ ফোঁড় অসময়ের ১০ ফোঁড়। সময়ের কাজ সময় করতে হবে।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘ড. ইউনূস অত্যন্ত বিচক্ষণ লোক। দেশে-বিদেশে তাঁর অনেক প্রশংসা আছে। দেশের কাজ তিনি যে হাতে পেয়েছেন, আমি বিশ্বাসী তিনি এটা শেষ করতে পারবেন। এই জন্য আমরা তাঁকে সমর্থন করেছি। কিন্তু কোনো জিনিস অনন্তকাল পর্যন্ত চলতে পারে না। তার একটা সময় সীমা আছে। নির্দিষ্ট গণ্ডি আছে, তার মধ্যে শেষ করতে হবে। যদি শেষ করতে না পারেন, তাহলে এ দেশের জনগণ গত ১৬ বছর ধরে ভাত, ভোট এবং গণতন্ত্রের জন্য যে আন্দোলন চালিয়েছে, সেটা চলতে থাকবে।’
দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপনের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন—বাংলাদেশ লেবার পার্টির প্রেসিডেন্ট লায়ন ফারুক রহমান, জাগপার সহসভাপতি রাশেদ প্রধান প্রমুখ।
দেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
৪ ঘণ্টা আগেচায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৯ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৯ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
২০ ঘণ্টা আগে