নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সংসদ সদস্য আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, ‘বিএনপি-জামায়াত দেশকে পিছিয়ে নেওয়ার জন্য রাজনৈতিক কর্মসূচির নামে ধ্বংসযজ্ঞ চালায়। এরা রাজনৈতিকভাবে দেউলিয়া হয়ে গেছে। মানুষের প্রতি এদের কোনো দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধ নেই। আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে এরা হতাশায় নিমজ্জিত।’
আজ বৃহস্পতিবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে প্রবীণ ও কর্মাহত সাংবাদিক কল্যাণ পরিষদের চতুর্থ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, নির্বাচনের পরে নির্বাচিত সরকারকে যখন সারা দুনিয়া থেকে সমর্থন দিয়েছে, তখন বিএনপি-জামায়াত আন্দোলনের নামে মানুষ পুড়িয়ে মেরেছে। হত্যাকারী হিসেবে দেশের মানুষ এদের প্রত্যাখ্যান করেছে। দেশের মানুষ এদের রাজনীতি আর চায় না। তারপরও এরা কর্মসূচির নামে আবার নতুন করে ধ্বংসযজ্ঞ শুরু করেছে। ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড কখনো গণতান্ত্রিক রাজনীতি হতে পারে না।
আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী সাংবাদিকদের উন্নয়ন ও কল্যাণের জন্য নানা কর্মসূচি নিয়েছেন। তারপরও যদি কোনো জায়গায়, ফাঁকফোকর থাকে, তা সংশোধন করা যায়। এটি সব সময় সংশোধনের সুযোগ রয়েছে। এই উদ্যোগ সাংবাদিক নেতাদের নিতে হবে। প্রবীণ ও কর্মাহত সাংবাদিকদের যে দাবি গুলো রয়েছে—সেগুলো পূরণের জন্য আমি একজন মানুষ হিসেবে এবং একজন রাজনীতিবিদ হিসেবে আপনাদের পাশে থাকব। আপনাদের দাবিগুলো প্রধানমন্ত্রী ও তথ্য প্রতিমন্ত্রীর কাছে পাঠাব।’
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা একজন মানবিক মানুষ। তিনি মানবতার মা। তিনি কথায় না, কাজে বিশ্বাসী। তিনি মানুষকে ভালোবাসেন, মানুষের প্রতি তাঁর শ্রদ্ধাবোধ আছে। সাংবাদিকদের প্রতি তিনি কতটা সংবেদনশীল, তা আপনারা সকলেই জানেন। উনি একজন সাংবাদিকবান্ধব মানুষ। সাংবাদিকবান্ধব সরকার হলো শেখ হাসিনার সরকার।
তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা যত দিন পর্যন্ত বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন, তার কাছে গিয়ে কেউ খালি হাতে ফিরে এসেছে, এমন নজির খুব কম। তাঁর কাছে গেলে কেউ খালি হাতে ফিরে আসে না। কিছু না কিছু পাওয়া যায়। তিনি যাতে তাঁর নির্বাচনী ইশতেহার অনুযায়ী দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারেন, এর জন্য আপনারা আপনাদের অবস্থান থেকে আপনাদের কলমকে কাজে লাগিয়ে জনমত সৃষ্টি করে, তাঁকে সমর্থন করবেন।
প্রবীণ ও কর্মাহত সাংবাদিক কল্যাণ পরিষদের চতুর্থ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী মিলনায়তনে আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা এ কে এম করম আলী। আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন—জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী, সহ সভাপতি মানিক লাল ঘোষ, সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন, ঢাকা সাংবাদিক পরিবার বহুমুখী সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. মফিজুর রহমান খান বাবু, প্রবীণ ও কর্মাহত সাংবাদিক কল্যাণ পরিষদের সাধারণ সম্পাদক শিকদার আবদুস সালামসহ আয়োজক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সংসদ সদস্য আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, ‘বিএনপি-জামায়াত দেশকে পিছিয়ে নেওয়ার জন্য রাজনৈতিক কর্মসূচির নামে ধ্বংসযজ্ঞ চালায়। এরা রাজনৈতিকভাবে দেউলিয়া হয়ে গেছে। মানুষের প্রতি এদের কোনো দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধ নেই। আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে এরা হতাশায় নিমজ্জিত।’
আজ বৃহস্পতিবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে প্রবীণ ও কর্মাহত সাংবাদিক কল্যাণ পরিষদের চতুর্থ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, নির্বাচনের পরে নির্বাচিত সরকারকে যখন সারা দুনিয়া থেকে সমর্থন দিয়েছে, তখন বিএনপি-জামায়াত আন্দোলনের নামে মানুষ পুড়িয়ে মেরেছে। হত্যাকারী হিসেবে দেশের মানুষ এদের প্রত্যাখ্যান করেছে। দেশের মানুষ এদের রাজনীতি আর চায় না। তারপরও এরা কর্মসূচির নামে আবার নতুন করে ধ্বংসযজ্ঞ শুরু করেছে। ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড কখনো গণতান্ত্রিক রাজনীতি হতে পারে না।
আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী সাংবাদিকদের উন্নয়ন ও কল্যাণের জন্য নানা কর্মসূচি নিয়েছেন। তারপরও যদি কোনো জায়গায়, ফাঁকফোকর থাকে, তা সংশোধন করা যায়। এটি সব সময় সংশোধনের সুযোগ রয়েছে। এই উদ্যোগ সাংবাদিক নেতাদের নিতে হবে। প্রবীণ ও কর্মাহত সাংবাদিকদের যে দাবি গুলো রয়েছে—সেগুলো পূরণের জন্য আমি একজন মানুষ হিসেবে এবং একজন রাজনীতিবিদ হিসেবে আপনাদের পাশে থাকব। আপনাদের দাবিগুলো প্রধানমন্ত্রী ও তথ্য প্রতিমন্ত্রীর কাছে পাঠাব।’
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা একজন মানবিক মানুষ। তিনি মানবতার মা। তিনি কথায় না, কাজে বিশ্বাসী। তিনি মানুষকে ভালোবাসেন, মানুষের প্রতি তাঁর শ্রদ্ধাবোধ আছে। সাংবাদিকদের প্রতি তিনি কতটা সংবেদনশীল, তা আপনারা সকলেই জানেন। উনি একজন সাংবাদিকবান্ধব মানুষ। সাংবাদিকবান্ধব সরকার হলো শেখ হাসিনার সরকার।
তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা যত দিন পর্যন্ত বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন, তার কাছে গিয়ে কেউ খালি হাতে ফিরে এসেছে, এমন নজির খুব কম। তাঁর কাছে গেলে কেউ খালি হাতে ফিরে আসে না। কিছু না কিছু পাওয়া যায়। তিনি যাতে তাঁর নির্বাচনী ইশতেহার অনুযায়ী দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারেন, এর জন্য আপনারা আপনাদের অবস্থান থেকে আপনাদের কলমকে কাজে লাগিয়ে জনমত সৃষ্টি করে, তাঁকে সমর্থন করবেন।
প্রবীণ ও কর্মাহত সাংবাদিক কল্যাণ পরিষদের চতুর্থ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী মিলনায়তনে আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা এ কে এম করম আলী। আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন—জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী, সহ সভাপতি মানিক লাল ঘোষ, সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন, ঢাকা সাংবাদিক পরিবার বহুমুখী সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. মফিজুর রহমান খান বাবু, প্রবীণ ও কর্মাহত সাংবাদিক কল্যাণ পরিষদের সাধারণ সম্পাদক শিকদার আবদুস সালামসহ আয়োজক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
অভ্যন্তরীণ হস্তক্ষেপ না করার মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এগোতে পারে বলে মনে করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে পানি বণ্টন সংকটের মীমাংসা খুঁজতে ‘অভিন্ন নদীর পানি ও ভারত...
৭ ঘণ্টা আগেসুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচন আয়োজন করাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান।
৮ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি ভালো হয়ে যেতে চান, তাহলে সকল সহযোগিতা থাকবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের
৯ ঘণ্টা আগেদেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
১৩ ঘণ্টা আগে