নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মতিঝিল শাপলা চত্বরে সমাবেশ করার ঘোষণা দিয়েছিল জামায়াত। তবে আজ শনিবার সকাল থেকে শাপলা চত্বরে প্রবেশের সব পথেই ব্যারিকেড দিয়ে রেখেছে পুলিশ। কাউকেই যেতে দিচ্ছে না চত্বরের দিকে। তবে সকাল ৮টা ৪০ মিনিটের দিকে আরামবাগ মোড়ে স্থাপন করা ব্যারিকেড তুলে ফেলেন নেতা-কর্মীরা। পরে পুলিশ দ্রুতই নেতা-কর্মীদের সরিয়ে দিয়ে আবারও ব্যারিকেড বসায়।
সরেজমিনে গিয়ে দেখে গেছে, ভোর থেকেই আরামবাগ মোড় হয়ে শাপলা চত্বরে যাওয়ার পথের মুখে ব্যারিকেড দিয়ে রেখেছে পুলিশ। এতে কমলাপুর থেকে আসা পল্টনের সমাবেশমুখী মিছিলগুলোর যেতে সমস্যা হচ্ছিল। সকাল থেকেই এই মোড়ে কয়েক বার বসে পড়ার চেষ্টা করেছেন সমাবেশমুখী নেতা-কর্মীরা। পথে বাধার সৃষ্টি হওয়ায় কয়েক দফা উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হয় পুলিশের সঙ্গে।
সকাল ৮টা ৪০ মিনিটের দিকে কমলাপুরের দিক থেকে আসা কয়েকটি মিছিলের নেতা-কর্মীরা একযোগে এসব ব্যারিকেড সরিয়ে ফেলেন। এ সময় পুলিশ শান্ত ও সতর্ক অবস্থানে ছিল। তবে ব্যারিকেড ভাঙার পরে নেতা-কর্মীদের মাঝে উত্তেজনা ছড়িয় পড়ে। পরে পুলিশ হুইসেল দিয়ে নেতা-কর্মীদের দিকে আগাতে থাকলে পিছু হটেন নেতা-কর্মীরা। দুই মিনিটের মধ্যে নেতা-কর্মীদের কয়েক শ গজ দূরে সরিয়ে দেয় পুলিশ এবং ব্যারিকেডগুলো আগের স্থানে বসিয়ে দেয়।
মতিঝিলের শাপলা চত্বর ও আশপাশের এলাকা পুরোপুরি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে। রাজধানীর আরামবাগ, করিম চেম্বার ভবন, কালভার্ট রোডের মতো শাপলা চত্বরে ঢোকার যত প্রবেশমুখ রয়েছে সবগুলোই ব্যারিকেড দিয়ে বন্ধ করে রাখা হয়েছে। ব্যারিকেড পার হয়ে কাউকেই শাপলা চত্বরের দিকে যেতে দিচ্ছে না পুলিশ। দু-একজন ঢুকলেও পড়তে হচ্ছে ব্যাপক পুলিশি জেরায়। সন্দেহ হলেই করা হচ্ছে আটক ও জিজ্ঞাসাবাদ।
সকাল সাড়ে ৭টায় আরামবাগ মোড়ে গিয়ে দেখা যায়, ব্যারিকেড দিয়ে শাপলা চত্বরের প্রবেশমুখ বন্ধ করে রাখা হয়েছে। ব্যারিকেডের একপাশে পুলিশের ব্যাপক উপস্থিতি, অপর পাশে নয়াপল্টনমুখী বিএনপির নেতা-কর্মীরা। তাঁরা এসব ব্যারিকেডের সামনে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে সরকার ও পুলিশবিরোধী নানা স্লোগান দিচ্ছেন। এমন সময় ব্যারিকেডের ভেতরে সন্দেহজনক চলাফেরার কারণে একজন পথচারীকে আটক করতে দেখা যায়।
আটকের বিষয়টি স্বীকার করে একজন সহকারী পুলিশ কমিশনার পদমর্যাদার কর্মকর্তা স্বীকার বলেন, ‘সন্দেহভাজন আটক। জিজ্ঞাসাবাদ করে কিছু না পেলে ছেড়ে দেওয়া হবে।’
সকাল ৭টায় করিম চেম্বার ভবন এলাকার ব্যারিকেডের কাছে কথা হয় এক পথচারীর সঙ্গে। আব্দুল হালিম নামে ওই ব্যক্তি বলেন, ‘আমি শাপলা চত্বর হয়ে এদিকে আসার সময় ব্যাপক পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি পড়ি। আমার টুপি ও দাঁড়ি দেখে তারা আমাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে।’
রাজধানীর মতিঝিল শাপলা চত্বরে সমাবেশ করার ঘোষণা দিয়েছিল জামায়াত। তবে আজ শনিবার সকাল থেকে শাপলা চত্বরে প্রবেশের সব পথেই ব্যারিকেড দিয়ে রেখেছে পুলিশ। কাউকেই যেতে দিচ্ছে না চত্বরের দিকে। তবে সকাল ৮টা ৪০ মিনিটের দিকে আরামবাগ মোড়ে স্থাপন করা ব্যারিকেড তুলে ফেলেন নেতা-কর্মীরা। পরে পুলিশ দ্রুতই নেতা-কর্মীদের সরিয়ে দিয়ে আবারও ব্যারিকেড বসায়।
সরেজমিনে গিয়ে দেখে গেছে, ভোর থেকেই আরামবাগ মোড় হয়ে শাপলা চত্বরে যাওয়ার পথের মুখে ব্যারিকেড দিয়ে রেখেছে পুলিশ। এতে কমলাপুর থেকে আসা পল্টনের সমাবেশমুখী মিছিলগুলোর যেতে সমস্যা হচ্ছিল। সকাল থেকেই এই মোড়ে কয়েক বার বসে পড়ার চেষ্টা করেছেন সমাবেশমুখী নেতা-কর্মীরা। পথে বাধার সৃষ্টি হওয়ায় কয়েক দফা উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হয় পুলিশের সঙ্গে।
সকাল ৮টা ৪০ মিনিটের দিকে কমলাপুরের দিক থেকে আসা কয়েকটি মিছিলের নেতা-কর্মীরা একযোগে এসব ব্যারিকেড সরিয়ে ফেলেন। এ সময় পুলিশ শান্ত ও সতর্ক অবস্থানে ছিল। তবে ব্যারিকেড ভাঙার পরে নেতা-কর্মীদের মাঝে উত্তেজনা ছড়িয় পড়ে। পরে পুলিশ হুইসেল দিয়ে নেতা-কর্মীদের দিকে আগাতে থাকলে পিছু হটেন নেতা-কর্মীরা। দুই মিনিটের মধ্যে নেতা-কর্মীদের কয়েক শ গজ দূরে সরিয়ে দেয় পুলিশ এবং ব্যারিকেডগুলো আগের স্থানে বসিয়ে দেয়।
মতিঝিলের শাপলা চত্বর ও আশপাশের এলাকা পুরোপুরি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে। রাজধানীর আরামবাগ, করিম চেম্বার ভবন, কালভার্ট রোডের মতো শাপলা চত্বরে ঢোকার যত প্রবেশমুখ রয়েছে সবগুলোই ব্যারিকেড দিয়ে বন্ধ করে রাখা হয়েছে। ব্যারিকেড পার হয়ে কাউকেই শাপলা চত্বরের দিকে যেতে দিচ্ছে না পুলিশ। দু-একজন ঢুকলেও পড়তে হচ্ছে ব্যাপক পুলিশি জেরায়। সন্দেহ হলেই করা হচ্ছে আটক ও জিজ্ঞাসাবাদ।
সকাল সাড়ে ৭টায় আরামবাগ মোড়ে গিয়ে দেখা যায়, ব্যারিকেড দিয়ে শাপলা চত্বরের প্রবেশমুখ বন্ধ করে রাখা হয়েছে। ব্যারিকেডের একপাশে পুলিশের ব্যাপক উপস্থিতি, অপর পাশে নয়াপল্টনমুখী বিএনপির নেতা-কর্মীরা। তাঁরা এসব ব্যারিকেডের সামনে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে সরকার ও পুলিশবিরোধী নানা স্লোগান দিচ্ছেন। এমন সময় ব্যারিকেডের ভেতরে সন্দেহজনক চলাফেরার কারণে একজন পথচারীকে আটক করতে দেখা যায়।
আটকের বিষয়টি স্বীকার করে একজন সহকারী পুলিশ কমিশনার পদমর্যাদার কর্মকর্তা স্বীকার বলেন, ‘সন্দেহভাজন আটক। জিজ্ঞাসাবাদ করে কিছু না পেলে ছেড়ে দেওয়া হবে।’
সকাল ৭টায় করিম চেম্বার ভবন এলাকার ব্যারিকেডের কাছে কথা হয় এক পথচারীর সঙ্গে। আব্দুল হালিম নামে ওই ব্যক্তি বলেন, ‘আমি শাপলা চত্বর হয়ে এদিকে আসার সময় ব্যাপক পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি পড়ি। আমার টুপি ও দাঁড়ি দেখে তারা আমাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে।’
অভ্যন্তরীণ হস্তক্ষেপ না করার মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এগোতে পারে বলে মনে করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে পানি বণ্টন সংকটের মীমাংসা খুঁজতে ‘অভিন্ন নদীর পানি ও ভারত...
৪ ঘণ্টা আগেসুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচন আয়োজন করাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান।
৫ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি ভালো হয়ে যেতে চান, তাহলে সকল সহযোগিতা থাকবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের
৬ ঘণ্টা আগেদেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
১০ ঘণ্টা আগে