শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও মাদারীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য শাজাহান খান বলেছেন, ‘রাজনীতির খেলার মাঠে বিএনপি ভয় পাচ্ছে। রাজনীতির খেলায় বিএনপি ভয় পায় কেন? আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে বিএনপির ভয়টা কোথায়? তারা (বিএনপি) খেলতে চাইলে খেলা চলবে।’
আজ শনিবার দুপুরে মাদারীপুর শহরের প্রশিসেস প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ে বিভাগীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন শাজাহান খান। পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান শেষে গণমাধ্যমকর্মীদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
শাজাহান খান বলেন, ‘খেলা মাঠেও হয় রাজনীতিতেও হয়। রাজনীতির খেলা মাঠে হলে দুই প্রতিদ্বন্দ্বী দলের মধ্যে হবে। তারা (আওয়ামী লীগ ও বিএনপি) মাঠে দাঁড়াবে, মাঠে যে দলের জনগণ বেশি হবে, সমর্থন বেশি হবে তারাই বিজয় লাভ করবে। আর জনগণকে সঙ্গে নিয়ে এই রাজনীতির খেলা চলবেই।’
শাজাহান খান আরও বলেন, ‘বিএনপি রাজনীতির খেলায় পরাজিত হয়েছিল। ১৯৯৬ সালে বিএনপি জনতার মঞ্চ ভেঙে দিয়েছিল। সেখানেও তারা খেলার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আমরা তাদের রাজনীতির খেলায় পরাজিত করেছি। সে খেলায় বিজয় লাভ করেছিলেন শেখ হাসিনা।’
আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, ‘বিএনপি আন্দোলনের মধ্য দিয়ে আগামী নির্বাচনে একটি পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায়, নির্বাচন যাতে বানচাল হয়। তারা (বিএনপি) বারবার বলছে নির্বাচন হতে দেবে না। ২০১৪ ও ২০১৮ সালে বিএনপি এমন চেষ্টা করেছিল। কিন্তু তারা ব্যর্থ হয়েছে, পারেনি। এবারও একই কথা বলছেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচন হতে দেবে না।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন মাদারীপুরের জেলা প্রশাসক ড. রহিমা খাতুন, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট ওবায়দুর রহমান, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাইনউদ্দিন, ওয়ালটন গ্রুপের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডাইরেক্টর এফ এম ইকবাল বিন আনোয়ার ডন, জাতীয় প্রতিবন্ধী ফোরামের মহাসচিব ড. সেলিনা আখতারসহ আরও অনেকেই।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও মাদারীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য শাজাহান খান বলেছেন, ‘রাজনীতির খেলার মাঠে বিএনপি ভয় পাচ্ছে। রাজনীতির খেলায় বিএনপি ভয় পায় কেন? আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে বিএনপির ভয়টা কোথায়? তারা (বিএনপি) খেলতে চাইলে খেলা চলবে।’
আজ শনিবার দুপুরে মাদারীপুর শহরের প্রশিসেস প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ে বিভাগীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন শাজাহান খান। পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান শেষে গণমাধ্যমকর্মীদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
শাজাহান খান বলেন, ‘খেলা মাঠেও হয় রাজনীতিতেও হয়। রাজনীতির খেলা মাঠে হলে দুই প্রতিদ্বন্দ্বী দলের মধ্যে হবে। তারা (আওয়ামী লীগ ও বিএনপি) মাঠে দাঁড়াবে, মাঠে যে দলের জনগণ বেশি হবে, সমর্থন বেশি হবে তারাই বিজয় লাভ করবে। আর জনগণকে সঙ্গে নিয়ে এই রাজনীতির খেলা চলবেই।’
শাজাহান খান আরও বলেন, ‘বিএনপি রাজনীতির খেলায় পরাজিত হয়েছিল। ১৯৯৬ সালে বিএনপি জনতার মঞ্চ ভেঙে দিয়েছিল। সেখানেও তারা খেলার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আমরা তাদের রাজনীতির খেলায় পরাজিত করেছি। সে খেলায় বিজয় লাভ করেছিলেন শেখ হাসিনা।’
আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, ‘বিএনপি আন্দোলনের মধ্য দিয়ে আগামী নির্বাচনে একটি পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায়, নির্বাচন যাতে বানচাল হয়। তারা (বিএনপি) বারবার বলছে নির্বাচন হতে দেবে না। ২০১৪ ও ২০১৮ সালে বিএনপি এমন চেষ্টা করেছিল। কিন্তু তারা ব্যর্থ হয়েছে, পারেনি। এবারও একই কথা বলছেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচন হতে দেবে না।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন মাদারীপুরের জেলা প্রশাসক ড. রহিমা খাতুন, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট ওবায়দুর রহমান, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাইনউদ্দিন, ওয়ালটন গ্রুপের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডাইরেক্টর এফ এম ইকবাল বিন আনোয়ার ডন, জাতীয় প্রতিবন্ধী ফোরামের মহাসচিব ড. সেলিনা আখতারসহ আরও অনেকেই।
অভ্যন্তরীণ হস্তক্ষেপ না করার মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এগোতে পারে বলে মনে করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে পানি বণ্টন সংকটের মীমাংসা খুঁজতে ‘অভিন্ন নদীর পানি ও ভারত...
২ ঘণ্টা আগেসুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচন আয়োজন করাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান।
৩ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি ভালো হয়ে যেতে চান, তাহলে সকল সহযোগিতা থাকবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের
৪ ঘণ্টা আগেদেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
৮ ঘণ্টা আগে