শিপুল ইসলাম ও কেএম হিমেল আহমেদ, রংপুর
ভ্যাপসা গরমে চাদর গায়ে আওয়ামী লীগের সমাবেশে এসেছেন ইউসুফ গাজী (৪৬)। এই গরমে গায়ে চাদর মোড়ানোর কারণ জানতে তাঁর কাছাকাছি গিয়ে দেখা গেল, চাদরে পিন দিয়ে আটকানো শেখ মুজিব, শেখ হাসিনা, শেখ রাসেলসহ বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্যদের ছবি। আরও আছে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা পেপার কাটিং। ইউসুফ গাজী এই চাদরের নাম দিয়েছেন, ‘ভালোবাসার চাদর’।
আজকের পত্রিকাকে ইউসুফ গাজী বলেন, কয়েক দশক ধরে তিনি এসব পেপার কাটিং সংগ্রহ করছেন। তিনি বলেন, ‘আজ সকাল ৭টায় নগরীর আশারাতপুরে নিজ বাড়ি থেকে পায়ে হেঁটে বের হইছি। রংপুর জিলা স্কুলে আসতে ঘণ্টাখানেকের বেশি সময় লেগেছে। বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসি, তাঁর মেয়ে শেখ হাসিনাকে একনজর দেখার জন্য এসেছি। আশা করি দেখা পাব। আমার রংপুরে আজকে প্রধানমন্ত্রীকে দেখতে পাব ভাবতেই অনেক খুশি লাগছে। রংপুরের উন্নয়ন নিয়ে শুধু আওয়ামী লীগ সরকারই চিন্তা ভাবনা করে। তাই আবারও চাই শেখ হাসিনাকে।’
আজ বুধবার দুপুর ১২টায় সরেজমিনে দেখা যায় রংপুর জিলা স্কুল মাঠে দলে দলে ব্যানার-ফেস্টুন হাতে ঢাকঢোল পিটিয়ে রঙিন টিশার্ট ও মাথায় ক্যাপ পরে মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থলে আসছেন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা।
জানা গেছে, আজ ২৭টি প্রকল্পের উদ্বোধন এবং নতুন করে আরও পাঁচটি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সূত্রে জানা গেছে, শেখ হাসিনার জনসভাকে ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে ফেলা হয়েছে রংপুর মহানগরী। গুরুত্বপূর্ণ সড়কের মোড়ে মোড়ে নিরাপত্তা চৌকি বসানো হয়েছে। নগরীর ২১টি পয়েন্টে করা হয়েছে গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা। ১ হাজারের বেশি সিসিটিভি ক্যামেরা বসানো হয়েছে। প্রবেশপথগুলোতে সন্দেহভাজন যানবাহন ও ব্যক্তিদের তল্লাশি করা হচ্ছে। সর্বোচ্চ সতর্কতার সঙ্গে জনসভায় আসা-যাওয়া নির্বিঘ্ন করতে কাজ করছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
শেখ হাসিনা সর্বশেষ রংপুরে এসেছিলেন ২০১৮ সালের ২৩ ডিসেম্বর। তখন তিনি রংপুরের পীরগঞ্জ ও তারাগঞ্জে দুটি নির্বাচনী জনসভা করেন। সাড়ে চার বছরের বেশি সময় পর তিনি আবারও রংপুরে আসছেন। এর আগে ২০১১ সালের ৮ জানুয়ারি রংপুর জিলা স্কুল মাঠে মহাজোটের জনসভায় উন্নয়নের দায়িত্ব কাঁধে নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপরই রংপুর বিভাগ, রংপুর সিটি করপোরেশন ও রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ প্রতিষ্ঠা করেন।
রংপুর জিলা স্কুল মাঠে আজ বুধবার দুপুরে মহাসমাবেশে আসছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল মঙ্গলবার দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ কেন্দ্রীয় নেতারা রংপুরে পৌঁছেছেন। জেলার বাইরের উপজেলা থেকে নেতা-কর্মীরা বাস-ট্রাক ও মাইক্রোবাসসহ বিভিন্ন পরিবহনে জনসভাস্থলের দিকে আসছেন। শেখ হাসিনাকে দেখতে দলীয় নেতা-কর্মীদের বাইরে বিপুলসংখ্যক সাধারণ মানুষও রয়েছেন।
ভ্যাপসা গরমে চাদর গায়ে আওয়ামী লীগের সমাবেশে এসেছেন ইউসুফ গাজী (৪৬)। এই গরমে গায়ে চাদর মোড়ানোর কারণ জানতে তাঁর কাছাকাছি গিয়ে দেখা গেল, চাদরে পিন দিয়ে আটকানো শেখ মুজিব, শেখ হাসিনা, শেখ রাসেলসহ বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্যদের ছবি। আরও আছে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা পেপার কাটিং। ইউসুফ গাজী এই চাদরের নাম দিয়েছেন, ‘ভালোবাসার চাদর’।
আজকের পত্রিকাকে ইউসুফ গাজী বলেন, কয়েক দশক ধরে তিনি এসব পেপার কাটিং সংগ্রহ করছেন। তিনি বলেন, ‘আজ সকাল ৭টায় নগরীর আশারাতপুরে নিজ বাড়ি থেকে পায়ে হেঁটে বের হইছি। রংপুর জিলা স্কুলে আসতে ঘণ্টাখানেকের বেশি সময় লেগেছে। বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসি, তাঁর মেয়ে শেখ হাসিনাকে একনজর দেখার জন্য এসেছি। আশা করি দেখা পাব। আমার রংপুরে আজকে প্রধানমন্ত্রীকে দেখতে পাব ভাবতেই অনেক খুশি লাগছে। রংপুরের উন্নয়ন নিয়ে শুধু আওয়ামী লীগ সরকারই চিন্তা ভাবনা করে। তাই আবারও চাই শেখ হাসিনাকে।’
আজ বুধবার দুপুর ১২টায় সরেজমিনে দেখা যায় রংপুর জিলা স্কুল মাঠে দলে দলে ব্যানার-ফেস্টুন হাতে ঢাকঢোল পিটিয়ে রঙিন টিশার্ট ও মাথায় ক্যাপ পরে মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থলে আসছেন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা।
জানা গেছে, আজ ২৭টি প্রকল্পের উদ্বোধন এবং নতুন করে আরও পাঁচটি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সূত্রে জানা গেছে, শেখ হাসিনার জনসভাকে ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে ফেলা হয়েছে রংপুর মহানগরী। গুরুত্বপূর্ণ সড়কের মোড়ে মোড়ে নিরাপত্তা চৌকি বসানো হয়েছে। নগরীর ২১টি পয়েন্টে করা হয়েছে গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা। ১ হাজারের বেশি সিসিটিভি ক্যামেরা বসানো হয়েছে। প্রবেশপথগুলোতে সন্দেহভাজন যানবাহন ও ব্যক্তিদের তল্লাশি করা হচ্ছে। সর্বোচ্চ সতর্কতার সঙ্গে জনসভায় আসা-যাওয়া নির্বিঘ্ন করতে কাজ করছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
শেখ হাসিনা সর্বশেষ রংপুরে এসেছিলেন ২০১৮ সালের ২৩ ডিসেম্বর। তখন তিনি রংপুরের পীরগঞ্জ ও তারাগঞ্জে দুটি নির্বাচনী জনসভা করেন। সাড়ে চার বছরের বেশি সময় পর তিনি আবারও রংপুরে আসছেন। এর আগে ২০১১ সালের ৮ জানুয়ারি রংপুর জিলা স্কুল মাঠে মহাজোটের জনসভায় উন্নয়নের দায়িত্ব কাঁধে নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপরই রংপুর বিভাগ, রংপুর সিটি করপোরেশন ও রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ প্রতিষ্ঠা করেন।
রংপুর জিলা স্কুল মাঠে আজ বুধবার দুপুরে মহাসমাবেশে আসছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল মঙ্গলবার দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ কেন্দ্রীয় নেতারা রংপুরে পৌঁছেছেন। জেলার বাইরের উপজেলা থেকে নেতা-কর্মীরা বাস-ট্রাক ও মাইক্রোবাসসহ বিভিন্ন পরিবহনে জনসভাস্থলের দিকে আসছেন। শেখ হাসিনাকে দেখতে দলীয় নেতা-কর্মীদের বাইরে বিপুলসংখ্যক সাধারণ মানুষও রয়েছেন।
দেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
৩ ঘণ্টা আগেচায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৮ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৯ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৯ ঘণ্টা আগে