নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণতান্ত্রিক আন্দোলনে একবিন্দু অবদান নেই এমন অনেকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কিছু উপদেষ্টা এবং সচিব হয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। এই ধরনের লোকেরা গণতান্ত্রিক আন্দোলনের কর্মীদের সঙ্গে বিমাতাসুলভ আচরণ করছেন বলে অভিযোগ করেছেন তিনি।
আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন রিজভী। ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ উপলক্ষে ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) এই ক্যাম্পের আয়োজন করে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সমালোচনা করে রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘গণতান্ত্রিক আন্দোলনে যাদের এক বিন্দু অবদান নাই, তারা অনেকেই উপদেষ্টা, সচিব হয়ে গণতান্ত্রিক আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বিমাতাসুলভ আচরণ করছে। রক্তঋণে আবদ্ধ এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। আজকে যারা সচিব হয়েছেন তাঁদের কিন্তু কোনো অবদান নেই। তাঁরা স্বাস্থ্যমন্ত্রী হয়েছেন, তাঁদের কিন্তু কোনো অবদান নেই। অবদান তাঁদের রয়েছে যারা নিজের জীবনকে উৎসর্গ করেছেন জুলাই–আগস্টে।’
দলীয় নেতা–কর্মীর ত্যাগ প্রসঙ্গে এ বিএনপি নেতা বলেন, ‘এর আগে বিএনপি যে আন্দোলনের পটভূমি রচনা করেছিল এই পটভূমি রচনা করতে গিয়ে বিএনপির অনেক নেতা–কর্মীর জীবন চলে গেছে। অনেকে হারিয়ে গেছে। ইলিয়াস আলী, হুমায়ুন পারভেজ, সাইফুল ইসলাম হিরু, জাকির, জনিরা, যারা রক্তাক্ত হয়েছে, ক্রসফায়ারের শিকার হয়েছে।’
স্বাস্থ্য উপদেষ্টার সমালোচনা করে রিজভী বলেন, ‘আমি শুনে অত্যন্ত মর্মাহত হয়েছি, যখন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা স্বাস্থ্য সেক্রেটারি ড্যাবের বরেণ্য চিকিৎসকবৃন্দের সঙ্গে ভালো ব্যবহারও করেন না। এটা অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা।’
তিনি বলেন, ‘এই যে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে কত ছেলে গুলিবিদ্ধ হয়েছে, এখনো হাসপাতালে অনেক ছেলে কাতরাচ্ছে। আপনারা কয়জন দেখতে গিয়েছেন? আপনারা আবার অহংকার করেন! আমরা আপনাদেরকেও চিনে রাখছি। আপনারা কারা? আপনারা শেখ হাসিনার দোসর। আপনারা আজকে বিভিন্ন কথা বলে বিভ্রান্ত করে আপনারা সচিব হচ্ছেন, আপনারা অ্যাডিশনাল সেক্রেটারি হচ্ছেন।’
এ সময় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ফরহাদ হালিম ডোনার, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, সহ–স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক পারভেজ রেজা কাকন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
গণতান্ত্রিক আন্দোলনে একবিন্দু অবদান নেই এমন অনেকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কিছু উপদেষ্টা এবং সচিব হয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। এই ধরনের লোকেরা গণতান্ত্রিক আন্দোলনের কর্মীদের সঙ্গে বিমাতাসুলভ আচরণ করছেন বলে অভিযোগ করেছেন তিনি।
আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন রিজভী। ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ উপলক্ষে ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) এই ক্যাম্পের আয়োজন করে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সমালোচনা করে রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘গণতান্ত্রিক আন্দোলনে যাদের এক বিন্দু অবদান নাই, তারা অনেকেই উপদেষ্টা, সচিব হয়ে গণতান্ত্রিক আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বিমাতাসুলভ আচরণ করছে। রক্তঋণে আবদ্ধ এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। আজকে যারা সচিব হয়েছেন তাঁদের কিন্তু কোনো অবদান নেই। তাঁরা স্বাস্থ্যমন্ত্রী হয়েছেন, তাঁদের কিন্তু কোনো অবদান নেই। অবদান তাঁদের রয়েছে যারা নিজের জীবনকে উৎসর্গ করেছেন জুলাই–আগস্টে।’
দলীয় নেতা–কর্মীর ত্যাগ প্রসঙ্গে এ বিএনপি নেতা বলেন, ‘এর আগে বিএনপি যে আন্দোলনের পটভূমি রচনা করেছিল এই পটভূমি রচনা করতে গিয়ে বিএনপির অনেক নেতা–কর্মীর জীবন চলে গেছে। অনেকে হারিয়ে গেছে। ইলিয়াস আলী, হুমায়ুন পারভেজ, সাইফুল ইসলাম হিরু, জাকির, জনিরা, যারা রক্তাক্ত হয়েছে, ক্রসফায়ারের শিকার হয়েছে।’
স্বাস্থ্য উপদেষ্টার সমালোচনা করে রিজভী বলেন, ‘আমি শুনে অত্যন্ত মর্মাহত হয়েছি, যখন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা স্বাস্থ্য সেক্রেটারি ড্যাবের বরেণ্য চিকিৎসকবৃন্দের সঙ্গে ভালো ব্যবহারও করেন না। এটা অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা।’
তিনি বলেন, ‘এই যে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে কত ছেলে গুলিবিদ্ধ হয়েছে, এখনো হাসপাতালে অনেক ছেলে কাতরাচ্ছে। আপনারা কয়জন দেখতে গিয়েছেন? আপনারা আবার অহংকার করেন! আমরা আপনাদেরকেও চিনে রাখছি। আপনারা কারা? আপনারা শেখ হাসিনার দোসর। আপনারা আজকে বিভিন্ন কথা বলে বিভ্রান্ত করে আপনারা সচিব হচ্ছেন, আপনারা অ্যাডিশনাল সেক্রেটারি হচ্ছেন।’
এ সময় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ফরহাদ হালিম ডোনার, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, সহ–স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক পারভেজ রেজা কাকন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
৭ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
৮ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
৮ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
৯ ঘণ্টা আগে